শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৫, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

নৈতিকতা ধ্বংসকারী শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নৈতিকতা ধ্বংসকারী শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবি

নতুন কারিকুলামে ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্য বইয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও বিজ্ঞান শিক্ষার নামে যা শেখানো হচ্ছে, তা স্পষ্ট ‘যৌন শিক্ষা’। তাই কোমলমতি শিশুদের মেধা, শিক্ষা ও নৈতিকতা ধ্বংসকারী শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবি জানিয়েছে সচেতন অভিভাবক সমাজ। 

শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এই দাবি জানানো হয়। মানববন্ধনে অভিভাবকরা নয়টি দাবি তুলেন।

মানববন্ধনে অভিভাবকরা বলেন, ৬ষ্ঠ শ্রেণির এ শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ের ৪৭ থেকে ৪৯ পৃষ্ঠায় বয়ঃসন্ধিকালে নারী-পুরুষের দেহের পরিবর্তন, নারী-পুরুষের শরীর থেকে কি নির্গত হয়, কোন অঙ্গের আকার কেমন হয়, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি কেমন আকর্ষণ হয় ইত্যাদি শেখানো হচ্ছে। এছাড়া বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ের ১১তম অধ্যায়ের ‘মানব শরীর’ শিরোনামে ১১৯ থেকে ১২২ পৃষ্ঠায়-পেনিস, পেনিস দৃঢ়তা, যোনী, লোম গজানো, স্তন, নিতম্ব, উরু, বগল, স্রাব, মাসিক, সেক্স হরমোন, ইত্যাদি রগরগে বর্ণনাসহকারে কোমলমতি শিশুদের পড়ানো হচ্ছে, যা খুবই উদ্বেগের বিষয়।

অভিভাবকরা বলেন, ৬ষ্ঠ শ্রেণির একটা বাচ্চার বয়স কত হয়? ১১ থেকে ১৩ বছর! এই বয়সে সব শিশু বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছায় না। কিন্তু সেই বয়সেই এ ধরনের শিক্ষা বাচ্চার মনে ভয়ঙ্কর কু-প্রভাব ফেলতে পারে।

সবচেয়ে জটিল বিষয় হচ্ছে, ক্লাসে পাঠ্য এই বিষয়গুলো নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের গ্রুপ ডিসকাশন করতে হয়, গ্রুপ অ্যাসাইনমেন্ট করতে হয়, সামষ্টিক মূল্যায়নের মাধ্যমে ত্রিভুজ পেতে হয়। কিন্তু এ বিষয়গুলো প্রকাশ্যে আলোচনার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যে লজ্জার বাঁধন থাকে, সেটা উঠে যায়। বিশেষ করে, এই শিক্ষা নিয়ে ক্লাস রুমে ছাত্র-ছাত্রীরা যখন গ্রুপ ডিসকাশন করবে, তখন তারা যে অনৈতিক কোনো কথা বা কাজ করে বসবে না তার নিশ্চয়তা কি? তাছাড়া, বাংলাদেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক দ্বারা ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। এসব পড়ানোর নাম করে শিক্ষকরা যে, শিক্ষার্থী থেকে কোনো অনৈতিক সুযোগ নিতে চাইবে না, তার নিশ্চয়তা আমরা অভিভাবকরা পাবো কোথায়?

অভিভাবকরা আরও বলেন, কেউ কেউ দাবি করতে পারে, এসব শিক্ষার অভাবে নাকি বাচ্চারা সমস্যায় পড়বে। ধরে নিচ্ছি, এসব শিক্ষা না নিলে বাচ্চাদের কিছু ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু এসব শিক্ষা লাভ করতে গিয়ে কোনো বাচ্চা যদি অনৈতিক কিছু করেই বসে, তখন তার কতটুকু ক্ষতি হবে? এই দুই ক্ষতির তুলনা করলে কোনটা বেশি ভয়াবহ?

তারা বলেন, মানুষ মাত্রই বড় হবে, বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছাবে এটাই যুগ-যুগান্তেরে স্বাভাবিক নিয়ম। আজকে যারা মা-বাবা, দাদা-দাদী, নানা-নানীরা, খালা-মামারাও এক সময় এই বয়সে ছিল। তারা এক সময় প্রয়োজনের সমাধানও পেয়েছেন। কিন্তু তারা ঢাক-ঢোল পিটিয়ে বয়ঃসন্ধির শিক্ষা নেননি, তাই বলে তাদের বিরাট ক্ষতি হয়ে গেছে এমনটা নয়। বরং আজকের যুগে অভিভাবকরা আরও ভয়ের মধ্যে থাকে, না জানি তার সন্তান কি ভুল করে বসে। তার মধ্যে এই শিক্ষা অনেকটা নতুন প্রজন্মকে আরও উস্কে দেওয়ার নামান্তর। বিশেষ করে, বয়ঃসন্ধীকালীন শিক্ষাটা নারী-পুরুষের জন্য পৃথক। সে জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের একজন অন্যজনেরটা জানার কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু পাঠ্যবই ও ক্লাসে এক সাথে ছেলে-মেয়েদের তা শেখানো হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় ও উত্তেজনা সৃষ্টিকারী।

অভিভাবকরা আরও বলেন, স্বাস্থ্য শিক্ষা মূলত দুই ধরনের হয়। এক. পাবলিক, যা জনসম্মুখে বলা ও প্রয়োগ করা যায়। দুই. গোপন বা প্রাইভেট, যা শেখা ও প্রয়োগের জন্য প্রাইভেসি দরকার। বয়ঃসন্ধীকালীন শিক্ষার নাম দিয়ে যা শেখানো হচ্ছে, তা এক ধরনের প্রাইভেট শিক্ষা, যা শেখা ও প্রয়োগের জন্য প্রাইভেসির দরকার। আমরা এই শিক্ষার বিরুদ্ধে নই। এই শিক্ষার প্রয়োজন অবশ্যই আছে। কিন্তু সেটা জনসম্মুখে, ঢাক-ঢোল পিটিয়ে নয়, বরং প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা রক্ষা করে শেখানো উচিত।

তারা আরও বলেন, একটি শিশুর যখন দাঁত জন্মায়, তখন সে কামড় বসিয়ে তার ব্যবহার করতে চায়। একটি শিশু যখন হাঁটার শক্তি পায়, তখন বার বার হেঁটে তার ব্যবহার করতে চায়। ঠিক তেমনি একটি শিশু বয়ঃসন্ধিকালে যে নতুন ক্ষমতা পায়, তারও যথেচ্ছ ব্যবহার সে করতে চাইতে পারে। এজন্য বয়ঃসন্ধিকাল একটি সেনসিটিভ সময়। এর নিয়ন্ত্রণও সেনসিটিভলি করা উচিত। বর্তমান পাঠ্য বইয়ে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে যে যৌন শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, তাতে শিশুটি ভুল বুঝে যৌনতায় বেপরোয়াও হয়ে যেতে পারে, যা খুব ভয়ঙ্কর বিষয়।

মানববন্ধনে অভিভাবকরা নয়টি দাবি তুলে ধরা হয়েছে। সেগুলো হলো: ১. শিক্ষানীতি বিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে। ২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক পরীক্ষাসহ বার্ষিক পরীক্ষা চালু করতে হবে। ঘনঘন কারিকুলাম পরিবর্তনের মাধ্যমে জাতীর মেরুদণ্ডকে ধ্বংস করা যাবে না। ৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় অথবা বিভাগ নির্বাচনের সুযোগ রাখতে হবে। ৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেড ভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে। ৫. সকল সময়ে সকল শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সকল প্রোজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে। ৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে। ৭. প্রতি বছর, প্রতি ক্লাসে, নিবন্ধন ও সনদ প্রদানের সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে, এবং এসএসসি ও এইচএসসি ২টা পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে। ৮. সকল সময়ে সকল শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রী পরিষদ এবং সংসদে উত্থাপন করতে হবে। ৯. অন্যায়ভাবে এবং মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে মিথ্যা মামলায় বন্দি অভিভাবক ও শিক্ষকদের মুক্তি দিতে হবে। সেই সাথে সকল অভিভাবক ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক পদক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সচেতন নাগরিক সমাজের সমন্বয়কারী মো. আবু মুসলিম বিন হাই, অ্যাডভোকেট মো. খোরশেদ আলম, অ্যাডভোকেট মো. শফিক, অ্যাডভোকেট লতিফা সুলতানা, মিসেস রানী বেগম, রাহিমা আক্তার, তাসনিম ফাতেমা, মোহাম্মাদ সেলিম, আবু মোহাম্মাদ, জিয়াউর রাহমান, রফিকুল ইসলাম, পারভেজ রেজা প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
‘ডিএনসিসির সঙ্গে কাজ করবে ডিএমপি, রাজউক ও এমআরটি’
‘ডিএনসিসির সঙ্গে কাজ করবে ডিএমপি, রাজউক ও এমআরটি’
হাতিরঝিল ও পূর্বাচল পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
হাতিরঝিল ও পূর্বাচল পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
সাবেক এমপি তুহিনের মুক্তির দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন
সাবেক এমপি তুহিনের মুক্তির দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক-সদস্য সচিবের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক-সদস্য সচিবের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার
শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের
শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার
বিশেষ অভিযানে মাদক কারবারিসহ গ্রেফতার ১১
বিশেষ অভিযানে মাদক কারবারিসহ গ্রেফতার ১১
সর্বশেষ খবর
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক