শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২১

গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা

‘আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও বাংলাদেশ শূন্য থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও বাংলাদেশ শূন্য থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

‘‌‘আন্তর্জাতিক নানা ষড়যন্ত্র থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ শূন্য থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন বিশ্বের বুকে ‘রোল মডেল’। এমনকি  ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা নস্যাৎ করতে দেশি-বিদেশি চক্র সক্রিয়ভাবে কাজ করছে এবং অপপ্রচার করছে। আমাদের এই অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। এক্ষেত্রে গোয়েন্দা সংস্থা, দূতাবাসকে তৎপর হতে হবে। ভূ-রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য ফরেন সার্ভিসকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া যেতে পারে।’’ 

 
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে “রাজনীতির ভিতর বাহির ও ষড়যন্ত্রের নিষেধাজ্ঞা’’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করে যৌথভাবে বিবার্তা২৪ডটনেট ও জাগরণ টিভি। 
  
গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন,  আমরা যুক্তরাষ্ট্রের আভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলছি না, মানবাধিকার নিয়ে কথা বলছি। যারা মানবাধিকারের সবক দিচ্ছে সেসব দেশ নিয়ে বিশ্বে প্রচুর লেখালেখি আছে। সারা পৃথিবীতে কিছুদিন আগে একটি স্লোগান ছড়িয়েছে ‘ব্ল্যাক লাইভস মেটার’। এই একটি স্লোগানেই বোঝা যায় যুক্তরাষ্ট্রে কতটা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। তারা সিরিয়া, ইরান, ইরাকেও গণ্যহত্যা করেছে। আমরা সেসব নিয়েও বলতে চাই না। আমরা জাতির পিতার সুযোগ্য উত্তরসূরীর নেতৃত্বে সোনার বাংলা গড়তে চাই। ‘৭৫-এর হত্যাকাণ্ডের পর দেশ উল্টো ধারায় চলেছিলো। 
 
মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, আমরা যে আদর্শ বুকে ধারণ করে নয় মাস যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, সেই চার নীতির অন্যতম ছিলো সমাজতন্ত্র। সংঘাত সেখান থেকেই শুরু। বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিলো। পশ্চিমা পুঁজিবাদি নীতির সঙ্গে মিলেনি। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যা করে যারা ক্ষমতায় আসলো তারা আত্মস্বীকৃত খুনীদের পুরস্কৃত করলো। অনেকের দণ্ড কার্যকর হয়েছে, অনেকে বিদেশে পালিয়ে আছে। যে দেশ মানবাধিকারের উপদেশ, নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা তাদেরই আশ্রয়ে আছে।
 
আলোচনা অনুষ্ঠানে কী-নোট উপস্থাপন করেন আইনজীবী ও গবেষক ব্যারিস্টার ফারজানা মাহমুদ।

উপস্থাপনায় ব্যারিস্টার ফারজানা মাহমুদ  বলেন, আন্তর্জাতিক নানা ষড়যন্ত্র থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ শূন্য থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন বিশ্বের বুকে ‘রোল মডেল’। এমনকি  ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা নস্যাৎ করতে দেশি-বিদেশি চক্র সক্রিয়ভাবে কাজ করছে এবং অপপ্রচার করছে।
 
এই আইনজীবী বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে যে সকল দেশি ও বিদেশি অপশক্তি মেনে নিতে পারেনি, সেই অপশক্তি এই বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর লগ্নে আমাদের অর্জনকে আঘাত করার চেষ্টা করছে। সব ষড়যন্ত্র কঠিন হস্তে দমন করা দেশের স্বার্থে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, যারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিংবা দেশের ক্ষতিতে উল্লসিত, তাদের সামাজিকভাবে প্রতিহত করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে মানবাধিকার রক্ষা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিতে মিত্র, অংশীদার ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে অব্যাহতভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করতে হবে এই বিজয়ের মাসে।
 
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান বলেন,  বাংলাদেশের শক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর আদর্শ। এ শক্তি ও আদর্শ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি, আরও এগিয়ে যাবো। এতে কোন সন্দেহ নেই। আমাদের কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর এই বাণী আমাদের এগিয়ে চলার পথে অনুপ্রেরণা ও শক্তি জোগাবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন বলেন,  আজকের বিশ্ব স্নায়ুযুদ্ধের সময়ের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। হত্যা, সামরিক ক্যু, সে সব দেশের সরকারকে উৎখাত করা থেকে শুরু করে তৃতীয় দেশের বহু রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার পেছনের কারিগর ছিল মার্কিন প্রশাসন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বলেন, রাজনীতির ভেতরের রাজনীতি আমরা ভালোই বুঝি। আমাদের বিরোধীশক্তিরা বিদেশি প্রভুদের ডেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। তাদের আন্দোলন করার কোন শক্তি নেই। শুধু ঘরে বসে বিদেশি প্রভুদের মাধ্যমে ষড়যন্ত্র করাই তাদের কাজ। 

তিনি আরো বলেন, জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো সবাই সমান। একে অপরকে ছোট করে দেখার কিছু নাই। তবে কোনো দেশ যদি অন্য কোনো দেশকে ছোট করে দেখে তাহলে এটা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করা হয়। এছাড়া অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়েও কারো হস্তক্ষেপ করা আইন লঙ্ঘন।    

প্রজন্ম ‘৭১-এর সভাপতি আসিফ মুনির তন্ময় বলেন, আমাদের ডিপ্লোম্যাসি আরও স্ট্রং করা দরকার। তাহলে দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা সহজ হবে। এক্ষেত্রে আমাদের সরকারকে প্রচারবিমুখ হলে চলবে না, সরকারের ভালো উদ্যোগগুলো প্রচার করতে হবে। তাহলে আমরা সরকারের সাথে একযোগে কাজ করতে পারবো। 

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি বলেন, আমরা যখন নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু বানাই তখন দেশ ও দেশের বাইরে থেকে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিলো। আমরা তা রুখে দিয়েছিলাম। আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন দেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে তখনো নতুন নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমাদের দেশের জন্ম যুদ্ধ করে। এদেশের বড় শক্তির নাম বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও তারুণ্য। যেকোন ধরনের দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র আমরা অতীতের মতই রুখে দেবো। 

জাগরণ টিভি’র প্রধান সম্পাদক এফএম শাহীনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন  গৌরব৭১-এর সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল রূপম, এফ এম সোহাগ , নাজমুল হক সিদ্দিকসহ বিভিন্ন শ্রেণী, পেশার নেতৃবৃন্দসহ গণমাধ্যমের বিশিষ্ট সাংবাদিকগণ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম