শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মুক্তিপণ দাবিতে নির্যাতনের অভিযোগ

অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর মুক্ত এনবিআর’র নারী যুগ্মকমিশনার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর মুক্ত এনবিআর’র নারী যুগ্মকমিশনার

রাজধানীতে ভয়ঙ্কর অপহরণ চক্রের হাত থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক নারী যুগ্মকমিশনার। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পঞ্চাশ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে ওই নারীকে অপহরণ করে নিষ্ঠুর নির্যাতনসহ কৌশলে তার বেঁচে ফেরার রোমহর্ষক ঘটনা সামনে এসেছে। এ ঘটনায় মামলার পর গ্রেফতার করা হয়েছে চক্রের তিন সদস্যকে।

জানা গেছে, ভুক্তভোগী ওই নারীর নাম মাসুমা খাতুন। তিনি এনবিআর-এর কর অঞ্চল-২-এ কর্মরত। গত শুক্রবার রাজধানীর রমনা এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। অপহরণের  প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর তিনি কৌশলে মুক্তি পান। পরদিন শনিবার এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, নির্যাতনে বাঁ পা ভেঙে গেছে মাসুমা খাতুনের। তার চোখও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া মাথা ফেটে যাওয়াসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্ত জমাট বেঁধেছে। দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের পরও মন গলেনি অপরাধীচক্রের। মুক্তিপণের পুরো টাকা আদায়ের জন্য চলে শারীরিক নির্যাতন। দেওয়া হয় হত্যার হুমকি। হত্যার পর লাশ বস্তাবন্দি করে বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। ভাগ্যগুণে বেঁচে যান তিনি।

আরও জানা যায়, ১৮ আগস্ট রাত ৮টার দিকে মাসুমা খাতুন বড় মগবাজার থেকে নিজের গাড়িতে করে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় ফিরছিলেন। সোয়া ৮টার দিকে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের রাস্তায় গাড়িটি পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেল ধাক্কা দেয়। চালক গাড়িটি থামালে অপহরণকারীচক্রের সদস্যরা জোরপূর্বক গাড়িচালকের কাছ থেকে চাবি কেড়ে নেয়। এরপর তারা মাসুমা খাতুন ও গাড়িচালক আনোয়ারকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে আনোয়ারকে গাড়ি থেকে বের করে দিয়ে মাসুমাকে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় তারা। ওই রাতে সবুজবাগের একটি বাসার গ্যারেজে গাড়িটি ঢোকানো হয়। ওই গাড়িতেই আটকে রেখে তার ওপর রাতভর চলে নির্যাতন।

নির্যাতনের সময় মাসুমা খাতুনের চিৎকার যাতে বাইরে না যায়, সেজন্য তার মুখ স্কচটেপ দিয়ে আটকে দেওয়া হয়। পরে পানি চাইলে স্কচটেপ খুলে দেওয়া হয়। এভাবে পরদিন দুপুর ২টা পর্যন্ত থেমে থেমে চলে তার ওপর শারীরিক নির্যাতন। এ সময় তার কাছে থাকা দেড় লাখ টাকা ও একটি দামি মোবাইল ফোন নিয়ে যায় তারা। কিন্তু এই টাকা নিয়েও ক্ষান্ত হয়নি।

এ ঘটনা নিয়ে মাসুমা খাতুনের স্বামী ইলিয়াস খান গণমাধ্যমকে জানান, গত ১৮ আগস্ট রাতে স্ত্রীর সন্ধান না পেয়ে রমনা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তিনি। ১৯ আগস্ট বেলা ২টা পর্যন্ত তিনি স্ত্রীর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলেন না। ২টার পর দুর্বৃত্তরা তাদের চক্রের দুই-তিনজনকে গাড়ির পাহারায় রেখে অন্যরা দুপুরের খাবার কিনতে যান। এই সুযোগে মাসুমা খাতুন গাড়ি থেকে নেমে বাঁচাও-বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করেন। তার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। এরপর মাসুমা খাতুনের স্বামী পুরো ঘটনা পুলিশকে জানায়।

জানা যায়, মামলার পর পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে শুরু করে। তদন্তে বেরিয়ে আসে, মাসুমার সাবেক গাড়িচালক মো. মাসুদ একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্রের সদস্য। মাসুদই পরিকল্পনা করে তাদের বাহিনীর সদস্যদের তথ্য দেয়, মাসুমা খাতুনকে অপহরণ করা গেলে তার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায় করা সম্ভব। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী সহযোগীদের নিয়ে মাসুদ এ ঘটনা ঘটায়।

এরই মধ্যে মাসুদের তিন সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন সাইফুল ইসলাম, আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে সাব্বির ও ইয়াছিন আরাফাত রাজু। তবে মাসুদকে এখনো গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া তার অন্য সহযোগীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এর মধ্যে শান্ত, পনু, শাহীনসহ আরও ৫-৬ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশ।

এদিকে, একদিনের রিমান্ড শেষে গ্রেফতার তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গ্রেফতার হওয়া তিনজনই পুলিশের রিমান্ডে অপহরণের দায় স্বীকার করেছে। মাসুদসহ অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানায় পুলিশ। ইতোমধ্যে মাসুদের বাড়ির ঠিকানা সংগ্রহ করা হয়েছে।

এ ঘটনা নিয়ে রমনা মডেল থানার ওসি আবুল হাসান গণমাধ্যমকে জানান, ভিকটিমকে উদ্ধার এবং তিন আসামি গ্রেফতারের পর তাদের বিরুদ্ধে ১৯ আগস্ট একটি মামলা হয়। মামলার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে এসআই সহিদুল ওসমান মাসুমকে।

গ্রেফতার ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে ওসি আরও বলেন, মাসুদ তার সহযোগীদের জানিয়েছিল, যুগ্মকমিশনার মাসুমাকে অপহরণ করতে পারলেই মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা যাবে। টাকার লোভেই এই অপহরণের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। চক্রে একাধিক পেশাদার সদস্য রয়েছে। ভিকটিম এবং গ্রেফতার ব্যক্তিদের বর্ণনা অনুযায়ী মাসুদের অভয়বের একটি চিত্র তৈরি করেছি। তার মুখে দাড়ি আছে। আমরা তার বাসা খুঁজে বের করেছি।

ভিকটিম মাসুমা খাতুন খুবই অসুস্থ। এ কারণে তার কাছ থেকে বিস্তারিত জানতে পারিনি। তিনি সুস্থ হলে মাসুদ সম্পর্কে আরও তথ্য জানা যাবে। একইসঙ্গে দ্রুতই মাসুদ ও তার সহযোগীদের গ্রেফতার করা হবে বলেও জানান ওসি আবুল হাসান।

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ৯ দিনব্যাপী সেবাইতদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
খাগড়াছড়িতে ৯ দিনব্যাপী সেবাইতদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন
মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি ক্লাবের দায়িত্বে সাবেক এসি মিলান কোচ
সৌদি ক্লাবের দায়িত্বে সাবেক এসি মিলান কোচ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক সভা
ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নওগাঁয় হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর বিগ ব্যাশে ফিরছেন স্টার্ক
১১ বছর পর বিগ ব্যাশে ফিরছেন স্টার্ক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১
খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা
পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক
১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?
ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু
তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী
অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার
নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের
চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন