গত বছর বিভিন্ন অভিযানে সাহসিকতার জন্য ৫৯ জন র্যাব সদস্যকে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়েছে। গতকাল র্যাব সদর দফতরে সংস্থাটির ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘সাহসিকতা’ ও ‘সেবা’ এই দুই ক্যাটাগরিতে তাদের পুরস্কৃত করেন র্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। এ ছাড়া জঙ্গি, মাদক, অস্ত্র ও সার্বিকভাবে- এই চার ক্যাটাগরিতেও র্যাবের বিভিন্ন ব্যাটালিয়নকে পুরস্কৃত করা হয়।
বিশেষ সম্মাননা (সাহসিকতা) পুরস্কার পাওয়া ৩৪ জনের মধ্যে র্যাব-১ এর একজন, র্যাব-২ এর একজন, র্যাব-৩ এর ২ জন, র্যাব-৪ এর একজন, র্যাব-৫ এর ৪ জন, র্যাব-৬ এর একজন, র্যাব-৭ এর ৪ জন, র্যাব-৮ এর ৩ জন, র্যাব-১০ এর একজন, র্যাব-১১ এর ২ জন, র্যাব-১২ এর একজন, র্যাব-১৩ এর ২ জন, র্যাব-১৪ এর একজন, র্যাব-১৫ এর একজন, অপারেশনস উইংয়ের একজন, ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের ৭ জন এবং লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের একজন সদস্য রয়েছেন।
বিশেষ সম্মাননা (সেবা) পুরস্কার পাওয়া ২৫ জনের মধ্যে- র্যাব-১ এর একজন, র্যাব-৬ এর একজন, র্যাব-৯ এর একজন, র্যাব-১৩ এর ২ জন, র্যাব-১৪ এর একজন, অপারেশনস উইংয়ের একজন, ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের ৩ জন, প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের ৯ জন, লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের ২ জন, এয়ার উইংয়ের একজন, কমিউনিকেশন অ্যান্ড এমআইএস উইংয়ের একজন, আরএনডি সেলের একজন এবং র্যাব ফোর্সেস ট্রেনিং স্কুলের একজন রয়েছেন। এ ছাড়া জঙ্গি সংক্রান্ত অভিযানে সাফল্যের ওপর ভিত্তি করে প্রথম স্থান অধিকার করে র্যাব-১৩। দ্বিতীয় স্থানে র্যাব-৫ ও তৃতীয় স্থানে র্যাব-১১। মাদকবিরোধী অভিযানে প্রথম স্থান অর্জন করে র্যাব-৭, দ্বিতীয় র্যাব-৫ ও তৃতীয় স্থানে র্যাব-১। অস্ত্র উদ্ধার অভিযানেও প্রথম স্থানে র্যাব-৭। দ্বিতীয় স্থানে র্যাব-৮ ও তৃতীয় স্থানে র্যাব-৫। সার্বিকভাবেও প্রথম স্থানে র্যাব-৭। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে রয়েছে র্যাব-৫ ও র্যাব-১৩।