বহুযুগ ধরে বগুড়া শহরে ইফতারে অপরিহার্য হয়ে ওঠা সাদা দই এবারও রয়েছে বিক্রির শীর্ষে। ঠান্ডা পানীয় খাবার হিসেবে সাদা দইয়ের তুলনা নেই। এ দই দ্রুত শরীর ঠান্ডা করে এবং এ ঠান্ডা ধরেও রাখে দীর্ঘ সময়।
দিনভর রোজা পালন শেষে সাদা দই দিয়ে ঠান্ডা শরবত ও ঘোল পান করে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এর সঙ্গে এবার পাল্লা দিয়ে বিক্রি হচ্ছে মিষ্টি দইও। ইফতারে অপরিহার্য হয়ে ওঠা সাদা দইয়ের সঙ্গে এবার বিক্রি বেড়েছে মাংসের তৈরি বিভিন্ন ধরনের কাবাব, রোস্ট ও হালিমের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাপদাহের এ সময়ে সবচেয়ে বেড়েছে সাদা দইয়ের চাহিদা। তাই দুপুর থেকেই শহরের দইয়ের দোকান ও ফুটপাথে বসা দোকানগুলোতে দেখা যাচ্ছে প্রচন্ড ভিড়। দইয়ের দোকানে ৫০ থেকে ১৫০ টাকায় সাদা দই বিক্রি হচ্ছে। আর ফুটপাথে আকার ভেদে ৪০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রোজাদারদের জন্য এ দই এখন ইফতারে অন্যতম আকর্ষণ।