শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

কর্মের স্বপ্ন বুনছেন ১০ লক্ষাধিক মানুষ

যমুনার কোলে ইকোনমিক জোন ও শিল্পপার্ক
আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
কর্মের স্বপ্ন বুনছেন ১০ লক্ষাধিক মানুষ

যমুনা নদীর কোলঘেঁষে সিরাজগঞ্জে গড়ে উঠছে অর্থনৈতিক অঞ্চল সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন ও বিসিক শিল্পপার্ক। বিশাল আয়তন নিয়ে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়ের দক্ষিণ পাশে গড়ে ওঠা ইকোনমিক জোন ও উত্তরপাশে বিসিক শিল্পপার্কের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। ইকোনমিক জোন ও শিল্পপার্ক গড়ে উঠলে রপ্তানিমুখী ও আমদানি বিকল্প দেশজ শিল্প কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে স্থানীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে। দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে বেকারত্ব ঘোচানোর স্বপ্ন বুনছেন প্রায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ। এতে সিরাজগঞ্জ তথা দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন ঘটবে। উত্তরাঞ্চলের দারিদ্র্য বিমোচনে ইকোনমিক জোন ও বিসিক শিল্প পার্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীমহল। সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু সেতুর দক্ষিণে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খাসবড়শিমুল, পঞ্চসোনা, চকবয়রা এবং বেলকুচি উপজেলার বেলছুটি ও বড়বেরাখারুয়া এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে দেশের অন্যতম ইকোনমিক জোন। এর আয়তন ১০.৩৫৯৩ একর। ব্যক্তি মালিকানাধীন ১১টি কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পর্যায়ক্রমে ৭০০টির মতো ছোট-বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামোগত সুবিধার পাশাপাশি জল, স্থল এবং রেলপথে উৎপাদিত পণ্য সরবরাহের ব্যাপক সুবিধা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অর্থনৈতিক অঞ্চল পূর্ণাঙ্গরূপে গড়ে উঠলে এ অঞ্চলের জনসাধারণের ব্যাপক কর্মসংস্থানসহ শিল্পায়ন ত্বরান্বিত হবে। ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার সবুজায়নের এ মেগা প্রকল্পে ৪০০ ভারী শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠিত হলে মাসে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্যসামগ্রী উৎপাদন হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলটিতে থাকবে বিদ্যুৎ ও গ্যাস, পানি শোধনাগার প্লান্ট, বর্জ্য পরিশোধনাগার প্লান্ট ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ পরিবেশবান্ধব সব ব্যবস্থা। প্রস্তাবিত শিল্প খাতের মধ্যে রয়েছে-টেক্সটাইল ও নিটওয়্যার, এগ্রোভিত্তিক ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ফার্মাসিউটিক্যালস, অটোমোবাইল, এলএনজি, চামড়াজাত পণ্য, স্টিল, ইলেকট্রনিক্স, তথ্যপ্রযুক্তি, আসবাবপত্র, বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং রপ্তানিমুখী শিল্প খাত। বাণিজ্যিক উৎপাদনের প্রথম বছরে এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১০ হাজার দক্ষ-অদক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে। পরের ১০ বছরের মধ্যে তা বেড়ে দাঁড়াবে পাঁচ লাখেরও বেশি। ইতিমধ্যেই দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীরা প্লট নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এতে করে উত্তরাঞ্চলের প্রায় পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উত্তরপাশে যমুনার কোলঘেঁষে গড়ে উঠছে বিসিক শিল্পপার্ক। উদ্বোধনের প্রায় ২০ বছর পার হলেও বর্তমানে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। শিল্পপার্কের জন্য নির্ধারিত স্থানে মাটি ভরাটের কাজ ইতিমধ্যে শেষ পর্যায়ে। চারদিকে প্রাচীর নির্মাণ ও অফিস নির্মাণের কাজ চলছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরেই কারখানা নির্মাণের জন্য ব্যবসায়ীদের প্লট বরাদ্দ দেওয়া হবে। আর শিল্পপার্কটি গড়ে উঠলে অন্তত আরও পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ কর্ম করে জীবনমান উন্নয়ন করতে পারবে। দেশের শিল্পায়নের গতিকে ত্বরান্বিতসহ শিল্পায়নের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিতকরণে ১৯৯৬-২০০১ সালের আওয়ামী লীগ সরকার উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়ে উত্তরপাশে যমুনার কোলঘেঁষে সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদ-কালিয়াহরিপুর ইউপির ৪০০ একর জমির ওপর শিল্পপার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৯ সালের ৩০ নভেম্বর প্রকল্পটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়েছিল। পরবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি ঝুলিয়ে রাখা হয়। মুখ থুবড়ে পড়ে প্রকল্পটি। পুনরায় আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর পুনরায় প্রকল্পটি চালু হয়। প্রকল্পটির ব্যয় বেড়ে ৭১৯ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। জমি অধিগ্রহণে ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নারায়ণগঞ্জ ডকইয়ার্ড কাজটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পেয়েছেন। নৌবাহিনীর কাছ থেকে সাব ঠিকাদার হিসেবে দেশের অন্যতম ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রাইভেট) লিমিটেড ও রাইয়ান এন্টারপ্রাইজ কাজটি বাস্তবায়ন করছে। মাটি ভরাটের কাজ প্রায় শেষ দিকে। বর্তমানে চারদিকের প্রাচীরের কাজ চলমান রয়েছে।

বিসিক শিল্পপার্ক প্রকল্পের ডেপুটি প্রকল্প পরিচালক মনজুর কাদের জানান, ‘বিসিক শিল্প পার্ক সিরাজগঞ্জ’ নামে পার্কটিতে সাতটি ক্যাটাগরিতে মোট ৪৮৭ প্লট থাকবে। এর মধ্যে এ ক্যাটাগরিতে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬০ স্কয়ার ফুটের দুটি, ১ লাল স্কয়ার ফুটের ১০টি, ৫০ হাজার স্কয়ার ফুটের ২৩টি, ৪০ হাজার স্কয়ার ফুটের ৯৯টি, ২০ হাজার স্কয়ার ফুটের ১৪৫টি, ১০ হাজার স্কয়ার ফুটের ১৮২টি ও ৮ হাজার স্কয়ার ফুটের ২৬টি থাকবে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ শেষে ছোট-বড় মাঝারি শিল্প কারখানা স্থাপনের জন্য উদ্যোক্তাদের কাছে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হবে। তবে রপ্তানিমুখী, আমদানি বিকল্প এবং দেশীয় শিল্প স্থাপনে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এ ছাড়া প্রকল্পটিতে ১০ একরের বেশি জায়গা জুড়ে লেক স্থাপনসহ থাকবে সবুজ বেষ্টনী। নিরাপত্তা জোরদারের জন্য পার্কটিতে পুলিশ ফাঁড়ি ও প্রশাসনিক জোন এবং সেবার মানোন্নয়নে আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ২০২১ সালের নভেম্বরের পরেই কারখানা স্থাপনের জন্য প্লট বরাদ্দ দেওয়া হবে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে উত্তরাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি এখানকার মানুষের সামাজিক জীবনেও ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। শিল্পপার্ক বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জেলার লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নবীদুল ইসলাম জানান, জেলার বেকার যুবককের কর্মসংস্থানের জন্য ইকোনমিক জোন ও শিল্পপার্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। নিজ ভূমে কর্ম হলে যাতায়াত ও জীবন-জীবিকার খরচ কমবে। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে এবং জীবনমান উন্নত হবে। ইতিমধ্যে দুটি শিল্প জোনকে ঘিরে ওই এলাকার জায়গার দাম কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণ মানুষ বিভিন্ন দোকানপাটসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সিরাজগঞ্জ স্বার্থরক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতা নব কুমার জানান, দুটি শিল্প এলাকাতে কৃষি ভিত্তিক কারখানা গড়ে উঠলে একদিকে যেমন কৃষকরা উপকৃত হবে তেমনি কৃষি পণ্যের ব্যবহার বেড়ে যাবে। এতে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে। আর কারখানাগুলোতে সিরাজগঞ্জের বেকার মানুষ যেন কাজ করার সুযোগ পায় সেদিকে কর্তৃপক্ষকে নজর দিতে হবে।

সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রেসিডেন্ট আবু ইউসুফ সূর্য্য জানান, চেম্বার অব কমার্স ও বিসিকের প্রতিনিধিরা এ মাসের শেষের দিকে বৈঠক করে ব্যবসায়ীদের প্লট বরাদ্দের জন্য আহ্বান করা হবে। যারা দ্রুত কারখানা গড়ে তুলে উৎপাদনে যেতে পারবেন এমন ব্যবসায়ীকে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হবে। কারখানাগুলোতে উৎপাদন শুরু হলে সিরাজগঞ্জে অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে।

সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন বলেন, মানুষকে শিকড়চ্যুত না করে ঘরের কাছেই কর্মের সুবিধা সৃষ্টিতে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদে এলাকায় দেশের বৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে। ব্যক্তি মালিকানাধীন ১১টি কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পর্যায়ক্রমে ৭০০টির মতো ছোট-বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছে। তিনি জানান, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামোগত সুবিধার পাশাপাশি জল, স্থল এবং রেলপথে উৎপাদিত পণ্য সরবরাহের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। তিনি জানান, জমি অধিগ্রহণ শেষে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। কাজের গতি অনেক বেড়ে গেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এই প্রকল্পে শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে। উত্তরাঞ্চলের মানুষের আর কাজের সন্ধানে রাজধানী, সিলেট বা চট্টগ্রাম ছুটতে হবে না। এই কারখানাগুলোতে উত্তরাঞ্চলের প্রায় পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। শহরে রূপান্তর হবে লোকালয়। তাই সবমিলিয়ে এই অর্থনৈতিক অঞ্চল উত্তরবঙ্গের মানুষের জন্য আশীর্বাদ।

বিসিক শিল্প পার্কের প্রকল্প পরিচালক মো. আবদুল খালেক জানান, শিল্পপার্কে সরাসরি লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়াও শিল্পপার্ক ঘিরে আবাসন, হোটেল রেস্টুরেন্ট, মার্কেট স্থাপন হওয়ায় আরও লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। তিনি জানান, ইতিমধ্যে মাটি ভরাটের কাজ শেষে হয়েছে। প্রাচীর নির্মাণ ও বিসিক অফিস নির্মাণ কাজ চলছে। এ বছরেই প্লট বরাদ্দ দেওয়ার আহ্বান জানানো হবে। আগামী বছরেই কারখানা নির্মাণ শুরু হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নর্থ সাউথে ফার্মা ফেস্ট অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথে ফার্মা ফেস্ট অনুষ্ঠিত
ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা
ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা
জনতার রায় আমরা মেনে নেব : হাসনাত আবদুল্লাহ
জনতার রায় আমরা মেনে নেব : হাসনাত আবদুল্লাহ
সপ্তাহজুড়েই দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়েই দরপতন শেয়ারবাজারে
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসক মো. সালাহ উদ্দীন
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসক মো. সালাহ উদ্দীন
তরিকুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকীতে মির্জা ফখরুল
তরিকুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকীতে মির্জা ফখরুল
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজ গ্রেপ্তার
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজ গ্রেপ্তার
খুনের ১৪ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
খুনের ১৪ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
টিএমএসএসের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের পুষ্টিমেলা
টিএমএসএসের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের পুষ্টিমেলা
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
রাউজানে বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা