শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

১৪ বছরে রাজস্ব বেড়েছে চার গুণ

প্রতি বছর গড়ে ১১.৪১ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি
আজহার মাহমুদ, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
১৪ বছরে রাজস্ব বেড়েছে চার গুণ

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয় ১৪ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে আদায় হয় ৫৯ হাজার ১৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত ১৪ বছরে রাজস্ব আদায় বেড়েছে প্রায় চার গুণ (৩.৯৫)। আধুনিক প্রযুক্তি সংযোজন, নীতিগত পরিবর্তন, কায়িক পরীক্ষা বৃদ্ধি ও মামলা নিষ্পত্তির কারণে রাজস্ব আদায়ে ইতিবাচক ধারা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

কাস্টমস কর্মকর্তারা বলছেন, এক যুগে রাজস্ব আদায়ে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এখন পুরনো পদ্ধতিতে রাজস্ব আদায় হয় না। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় প্রতিটি পণ্যের কায়িক পরীক্ষার ফলে রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা কমেছে। এ ছাড়া দ্রুত সময়ে মামলা নিষ্পত্তি, বকেয়া রাজস্ব আদায়ে জোর দেওয়া এবং সরকারিভাবে কিছু নীতিগত পরিবর্তনের ফলে রাজস্ব আদায় বাড়ছে। তবে ২০১৪ সালের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং করোনা মহামারি না হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়ত বলে জানান কাস্টমসের কর্মকর্তারা। বর্তমানে দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম বন্দর এবং শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে আসা পণ্যের শুল্ক আদায় করে চট্টগ্রাম কাস্টম।

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের এডিশনাল কমিশনার মো. জাকির হোসেন জানান, রাজস্ব আদায় প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড হয়েছে। আগের চেয়ে গোছানো পদ্ধতিতে রাজস্ব আদায় হচ্ছে। আমদানিকৃত পণ্যের শুল্কায়নে ভ্যালুয়েশন ঠিকভাবে হচ্ছে, এইচএস কোড (হারমোনাইজড সিস্টেম কোড)-সহ কাস্টমসের সব আনুষ্ঠানিকতা যথাযথভাবে মানার ফলে শুল্ক ফাঁকি কমেছে। এসব কারণে রাজস্ব আয় এবং প্রবৃদ্ধি বাড়ছে।

কাস্টম হাউস থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, গত ১৩ অর্থবছরে প্রতিবছর গড়ে ১১.৪১ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি। করোনা মহামারিতে রাজস্ব আদায় কিছুটা কমে গেলেও করোনার ঢেউ কেটে ওঠার পরের বছরে রেকর্ড ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। যা গত এক যুগে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে ২০০৯-১৪ পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ৯.৩০ শতাংশ, ২০১৪-১৯ পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১৩.৫৮ শতাংশ এবং ২০১৯-২২ পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১১.৬৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়। চলতি অর্থবছর ৭৪,২০৬ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রথম ছয় মাসে ৩০,১৮০ কোটি টাকা আদায় হয়, যা গত বছরের তুলনায় ২,৮৯৬ কোটি টাকা বেশি। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ৬৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়াতে পারে মনে করছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম জানান বলেন, ‘অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে কাস্টমসের রাজস্ব আয়ে ধারাবাহিক উন্নতি দরকার। যে ধারা অব্যাহত আছে সেটা খুবই ইতিবাচক।’

চট্টগ্রাম কাস্টম সূত্র জানায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৪,৯৬২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ০.৭২ শতাংশ কম। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি আগের চেয়ে বাড়তে থাকে। ওই অর্থবছরে ১৬ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা আদায় হয়। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ০.৬৫ শতাংশ ও আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি।

২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে দেশব্যাপী জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনের আগ পর্যন্ত কাস্টমসে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারা চলমান ছিল। এর মধ্যে ২০১০-১১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫.৭৫ শতাংশ ও আগের বছরের তুলনায় ২১ শতাংশ বেশি এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১.২০ শতাংশ ও আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি প্রবৃদ্ধি হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগে থেকে দেশব্যাপী নানা জনবিধ্বংসী রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে ২০১২-১৩ অর্থবছরে আমদানি রপ্তানি ও ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে রাজস্ব কমতে থাকে। ওই বছর আগের বছরের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায় হলেও তা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯.৮১ শতাংশ কম ছিল। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা আগের বছরের তুলনায় ১,৪৮০ কোটি টাকা কমিয়ে দিয়েও অর্জন সম্ভব হয়নি। ওই বছর ২৩,২৩৭ কোটি টাকা আদায় হয়, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১,১৭৩ কোটি টাকা কম এবং আগের বছরের তুলনায় ০.৪৮ শতাংশ কম।

২০১৪ সালে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজস্ব আদায়ে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি শুরু হয়। ২০১৪-১৫ সালের লক্ষ্যমাত্রা আগের বছরের তুলনায় ২,৫২৪ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২৬,৯৩৪ কোটি টাকা করা হয়। বাড়তি লক্ষ্যমাত্রা নেওয়ার পরও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১০ কোটি টাকা বেশি আদায় হয়। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১.১৫ এবং আগের বছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। এরপর করোনা মহামারির দুই বছর রাজস্ব আদায় কমে গেলেও বাকি বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে কাস্টম। এর মধ্যে ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ অর্থবছরে আগের বছরের তুলনায় যথাক্রমে ১৫, ১৭ ও ১৬ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায় হয়।

এর ধারাবাহিকতায় লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ আরও বাড়ায় কাস্টমস। কিন্তু করোনার কারণে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আগের বছরের তুলনায় মাত্র ২.৯১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়। ২০১৯-২০ অর্থবছরের শেষ দিকে করোনার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে আমদানি-রপ্তানি কমে গেলে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় আরও ৩.৯৬ শতাংশ কমে যায়। তবে ২০২০-২১ সালে আবারো ঘুরে দাঁড়িয়ে আগের বছরের তুলনায় ২৩.২৩ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায় হয়। যা ছিল গত এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর পর ২০২১-২২ অর্থবছরে ১৪.৭০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে