শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাজুস ফেয়ারের পর্দা নামল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাজুস ফেয়ারের পর্দা নামল

পর্দা নেমেছে বাজুস ফেয়ার-২০২৩ দ্বিতীয় আসরের। জমকালো সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে ফেয়ারের কর্মযজ্ঞ শেষ হয়েছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। তিনি বলেন, খ্রিস্টপূর্ব ৪ হাজার বছর আগে থেকেই সারা পৃথিবীতে চলছে জুয়েলারি মার্কেট। বাংলাদেশের গহনার যে মাকের্ট, আমি মনে করি আমাদের এই যাত্রা অনেক দূর নিয়ে যাবে। একটা সময় বিশ্বে একটাই জায়গা ছিল গার্মেন্ট।

মানুষ জানত গার্মেন্ট মানেই সারা পৃথিবীতে নতুন ব্র্যান্ড। অথচ আমাদের গহনাও যে ব্র্যান্ড হতে পারে, এটা দেখাতে আপনারা কাজ শুরু করলেন। আমি মনে করি এই যাত্রা আপনাদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি আগামী দিনে গহনা বিশ্বের বাজারে বাংলাদেশকে নতুন নতুন জায়গায় পরিচিত করবে। আপনারা বিশ্বকে জয় করবেন। গার্মেন্ট নয়, গোল্ড আমাদের নতুন জায়গা তৈরি করবে। আপনাদের কারণে ইকোনমিতে নতুন জায়গা তৈরি হয়েছে। আপনাদের কারণে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ একটা রোল মডেল। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা একটা জায়গা তৈরি করেছেন। সেই জায়গাটা আমাদের তৈরি হয়েছে, এটাকে আমাদের ধরে রাখতে হবে। এগিয়ে নিতে হবে এবং সেটা আপনারা করবেন। তিনি বলেন, বাজুসের এই মেলার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হলো। এটা বিগিনিং। আপনারা এটা অব্যাহত রাখবেন। বাংলাদেশকে আপনারা আগামী দিনে উন্নত বিশ্বে একই ধরনের মেলার আয়োজন করবেন। বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্য ব্যবসা জুয়েলারিতে আপনারাই আগামী দিনের পথপ্রদর্শক, পথ দেখাবেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, বাজুসের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন খোকন। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ট্রেড অ্যান্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সদস্যসচিব উত্তম ঘোষ, ভাইস চেয়ারম্যান নারায়ণ দে, চেয়ারম্যান উত্তম বণিক। ফেয়ারে অংশগ্রহণকারী জুয়েলারি মালিকদের বাজুস ফেয়ার-২০২৩ সম¥াননা স্মারক তুলে দেন প্রধান অতিথি। ফেয়ারের শেষ দিনও ছিল ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলোতে বিশেষ ছাড় দেওয়ায় বেচাকেনা ছিল জমজমাট। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, এবারের বাজুস ফেয়ারে ৫০টি জুয়েলার্স অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮টি প্যাভিলিয়ন, ১২টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ৩০টি স্টল ছিল। অংশগ্রহণকারী জুয়েলার্সগুলো নতুন নতুন ডিজাইনের অলঙ্কার প্রদর্শন করে নানা রকম অফার দিয়ে গহনা বিক্রি করেছে। ফলে ফেয়ারে আগত ক্রেতারা সাধারণ সময়ের চেয়ে অনেক কম দামে সোনার গহনা ও ডায়মন্ড কিনতে পেরেছেন। ফলে দ্বিতীয় বাজুস ফেয়ারের প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত জমজমাট ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণে মুখর ছিল মেলা প্রাঙ্গণ। ফেয়ারের শেষ দিন গতকাল সকালে ‘অর্থনীতিতে জুয়েলারি শিল্পের অবদান ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, খনিপ্রধান দেশ কিন্তু স্বর্ণ ব্যবসায় অগ্রসর হয়নি। এগিয়েছে যারা কাঁচামাল আমদানি করে স্বর্ণ রপ্তানি করেছে। রপ্তানি বাজারে আমাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে গেলে আমাদের আমদানিও বাড়াতে হবে। প্রতিবছর ৪ হাজার ৭০০ টনের মতো স্বর্ণ লেনদেন হয়ে থাকে। বলার বিষয় হলো, ১০টি বড় দেশের মধ্যে ৬টিই এশিয়ার দেশ। এটিও আমাদের জন্য একটি বড় সম্ভাবনা। আমাদের দেশে স্বর্ণের বাজার কত বড়, সেটি আমরা জানি না। এটির বিশ্বাসযোগ্য তথ্য থাকতে হবে বিনিয়োগকারীদের কাছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, ‘আমাদের যে রপ্তানি আয়, সেটার ৮৬ শতাংশ আসে একটা খাত থেকে। এত দিন ধরে আমাদের দেশ একটা খাতের ওপর নির্ভর করে দাঁড়িয়ে আছে, এটা আসলে খুব সুবিধাজনক কিছু না। আমরাও চাই রপ্তানি আয় বিকেন্দ্রীকরণ হোক। আমরা যখন টাকা জমাই তখনো আমরা বিভিন্ন জায়গায় জমাই, যাতে একটা জায়গা ধসে গেলেও বিপদ না হয়। সে জন্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও নতুন সেক্টর এলে আমরাও সেটাকে সহায়তা করতে চাই। আপনাদের ইস্যুগুলো নিয়ে বাজুসের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দিন, আমরা যাতে সরকারের সঙ্গে কথা বলতে পারি।’ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমাদের দক্ষতার পাশাপাশি কারিগর রয়েছে। সবই আছে। কিন্তু আমরা এ বাজার ধরতে পারলাম না। আমাদের রাজস্ব বিভাগের একটা প্রবণতা ছিল, স্বর্ণকে নিষিদ্ধ করা। এর মাধ্যমে আমাদের রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। এ শিল্পের প্রসারে সরকারিভাবে আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। এটা হাজার হাজার বছর ধরে আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের অংশ।’ বিআইআইএসএসের গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘আমরা শুধু উৎসবকে কেন্দ্র করে স্বর্ণকে একটা বিনিয়োগ হিসেবে দেখি। আমাদের স্বর্ণকে একটা নৈমিত্তিক ভোগ্যপণ্য হিসেবে চিন্তা করতে হবে। ক্যারেট কমিয়ে বা অন্যভাবে এটা করা সম্ভব। ভালো মূল্যে পণ্য অবশ্যই তৈরি করবেন। একই সঙ্গে ডিজাইনের ক্ষেত্রেও উৎসবকেন্দ্রিক চিন্তা বাদ দিয়ে একটু ভিন্ন ধরনের ডিজাইন চিন্তা করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের এসএমই লোনের ক্ষেত্রেও যে পলিসি আছে, সেটি পরিবর্তনের জন্য আপনাদের শক্ত অবস্থান নিতে হবে। এতে করে ডিজাইন ও ক্যাপিট্যালের জায়গাটায় আপনারা এগিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি একটি ভিশন ঠিক করতে হবে।’ একই দিন বিকালে ‘জুয়েলারি শিল্পের দ্বিতীয় প্রজন্মের উদ্যেক্তাদের ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারের অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিজনেস এডিটর রুহুল আমিন রাসেলের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য দেন বাজুস কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ড. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি সদস্য ইউমেন অ্যাফেয়ার্স তাসনিম নাজ মুনা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, একটি ভয়ংকর অধ্যায় ছিল অতীতের স্বর্ণ ব্যবসার। কোনো আইন ছিল না। নিরাপত্তা ছিল না। ফলে উদ্যেক্তাদের সকালে ঘুম ভাঙত আতঙ্কে। কখনো চোরাই স্বর্ণ বা ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে রাজস্ব কর্মকর্তাদের হয়রানি। আজ সেই অন্ধকার যুগের অবসান হয়েছে। আমাদের সভাপতির নেতৃত্বে এখন আর সেই ভয় নেই। গত এক বছরের  তিলে তিলে গড়ে ওঠা এই শিল্প গোলাপে প্রস্ফুটিত হয়েছে। ফলে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আগামী দিনেও এই শিল্প আরও এগিয়ে যাবে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বড় খাত হবে এই শিল্প। মূল বক্তব্যে তাসনীম নাজ মুনা বলেন, বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে বাড়াতে হলে পর্যায়ক্রমের প্রক্রিয়ার মাধ্য এই শিল্পেও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এ জন্য প্রযুক্তিতে বাড়াতে হবে বিনিয়োগ। উৎপাদন ও ভোক্তার মধ্যে স্বচ্ছতা নিয়ে আসতে হবে। এতে অর্থ ও সময় সাশ্রয়ের পাশাপাশি নকশায়ও ভিন্নতা আসবে।  এ জন্য স্বর্ণশিল্পীদের জন্য ডিজাইন ইনস্টিটিউট করার পরামর্শ দেন তিনি। জড়োয়া হাউসের পরিচালক অভি রায় বলেন, বিশ্ববাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে প্রযুক্তির সঙ্গে সময়োপযোগী শিক্ষাসহ আধুনিক মেশিনারির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে হবে। এ কারণে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণে জোর দিতে হবে। এ জন্য তিনি তৈরি পোশাকশিল্পের মতো জুয়েলারি স্কুল করার পরামর্শ দেন। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ও আপন জুয়েলার্সের কর্ণধার আজাদ আহমেদ বলেন, বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসলাম খান বলেন, সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে স্বর্ণশিল্প নতুন মাত্রা পাবে।  রিপনুল হাসান বলেন, ‘বর্তমান সভাপতির নেতৃত্বে সাহসের বর্ণিল ঠিকানা পেয়েছি। স্বপ্ন দেখছি, বসুন্ধরা গ্রুপের মাধ্যমে স্বর্ণের কাঁচামাল বাজারে এলে এই বছরই রপ্তানিতে যাব।’ এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে তিন দিনের এ ফেয়ার উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বরিশালে বিএনপি কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
বরিশালে বিএনপি কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
দৃশ্যমান বিচার ও সংস্কার জাতি প্রত্যাশা করে
দৃশ্যমান বিচার ও সংস্কার জাতি প্রত্যাশা করে
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে
লন্ডন বৈঠক গণতান্ত্রিক শক্তিকে উৎসাহিত করেছে
লন্ডন বৈঠক গণতান্ত্রিক শক্তিকে উৎসাহিত করেছে
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের গতি জোরদার করুন
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের গতি জোরদার করুন
জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি বিএনপি
জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি বিএনপি
যেনতেন নির্বাচনে কাউকে ক্ষমতায় বসানো জনগণ মানবে না
যেনতেন নির্বাচনে কাউকে ক্ষমতায় বসানো জনগণ মানবে না
বৈঠকে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে
বৈঠকে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে
নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা কেটে গেছে
নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা কেটে গেছে
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ
ফুটপাতে পড়েছিল নারীর লাশ
ফুটপাতে পড়েছিল নারীর লাশ
সর্বশেষ খবর
মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়
মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক
চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত
রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি
কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক
আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু
করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক
হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের
বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি
আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন