শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাজুস ফেয়ারের পর্দা নামল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাজুস ফেয়ারের পর্দা নামল

পর্দা নেমেছে বাজুস ফেয়ার-২০২৩ দ্বিতীয় আসরের। জমকালো সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে ফেয়ারের কর্মযজ্ঞ শেষ হয়েছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। তিনি বলেন, খ্রিস্টপূর্ব ৪ হাজার বছর আগে থেকেই সারা পৃথিবীতে চলছে জুয়েলারি মার্কেট। বাংলাদেশের গহনার যে মাকের্ট, আমি মনে করি আমাদের এই যাত্রা অনেক দূর নিয়ে যাবে। একটা সময় বিশ্বে একটাই জায়গা ছিল গার্মেন্ট।

মানুষ জানত গার্মেন্ট মানেই সারা পৃথিবীতে নতুন ব্র্যান্ড। অথচ আমাদের গহনাও যে ব্র্যান্ড হতে পারে, এটা দেখাতে আপনারা কাজ শুরু করলেন। আমি মনে করি এই যাত্রা আপনাদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি আগামী দিনে গহনা বিশ্বের বাজারে বাংলাদেশকে নতুন নতুন জায়গায় পরিচিত করবে। আপনারা বিশ্বকে জয় করবেন। গার্মেন্ট নয়, গোল্ড আমাদের নতুন জায়গা তৈরি করবে। আপনাদের কারণে ইকোনমিতে নতুন জায়গা তৈরি হয়েছে। আপনাদের কারণে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ একটা রোল মডেল। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা একটা জায়গা তৈরি করেছেন। সেই জায়গাটা আমাদের তৈরি হয়েছে, এটাকে আমাদের ধরে রাখতে হবে। এগিয়ে নিতে হবে এবং সেটা আপনারা করবেন। তিনি বলেন, বাজুসের এই মেলার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হলো। এটা বিগিনিং। আপনারা এটা অব্যাহত রাখবেন। বাংলাদেশকে আপনারা আগামী দিনে উন্নত বিশ্বে একই ধরনের মেলার আয়োজন করবেন। বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্য ব্যবসা জুয়েলারিতে আপনারাই আগামী দিনের পথপ্রদর্শক, পথ দেখাবেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, বাজুসের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন খোকন। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ট্রেড অ্যান্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সদস্যসচিব উত্তম ঘোষ, ভাইস চেয়ারম্যান নারায়ণ দে, চেয়ারম্যান উত্তম বণিক। ফেয়ারে অংশগ্রহণকারী জুয়েলারি মালিকদের বাজুস ফেয়ার-২০২৩ সম¥াননা স্মারক তুলে দেন প্রধান অতিথি। ফেয়ারের শেষ দিনও ছিল ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলোতে বিশেষ ছাড় দেওয়ায় বেচাকেনা ছিল জমজমাট। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, এবারের বাজুস ফেয়ারে ৫০টি জুয়েলার্স অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮টি প্যাভিলিয়ন, ১২টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ৩০টি স্টল ছিল। অংশগ্রহণকারী জুয়েলার্সগুলো নতুন নতুন ডিজাইনের অলঙ্কার প্রদর্শন করে নানা রকম অফার দিয়ে গহনা বিক্রি করেছে। ফলে ফেয়ারে আগত ক্রেতারা সাধারণ সময়ের চেয়ে অনেক কম দামে সোনার গহনা ও ডায়মন্ড কিনতে পেরেছেন। ফলে দ্বিতীয় বাজুস ফেয়ারের প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত জমজমাট ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণে মুখর ছিল মেলা প্রাঙ্গণ। ফেয়ারের শেষ দিন গতকাল সকালে ‘অর্থনীতিতে জুয়েলারি শিল্পের অবদান ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, খনিপ্রধান দেশ কিন্তু স্বর্ণ ব্যবসায় অগ্রসর হয়নি। এগিয়েছে যারা কাঁচামাল আমদানি করে স্বর্ণ রপ্তানি করেছে। রপ্তানি বাজারে আমাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে গেলে আমাদের আমদানিও বাড়াতে হবে। প্রতিবছর ৪ হাজার ৭০০ টনের মতো স্বর্ণ লেনদেন হয়ে থাকে। বলার বিষয় হলো, ১০টি বড় দেশের মধ্যে ৬টিই এশিয়ার দেশ। এটিও আমাদের জন্য একটি বড় সম্ভাবনা। আমাদের দেশে স্বর্ণের বাজার কত বড়, সেটি আমরা জানি না। এটির বিশ্বাসযোগ্য তথ্য থাকতে হবে বিনিয়োগকারীদের কাছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, ‘আমাদের যে রপ্তানি আয়, সেটার ৮৬ শতাংশ আসে একটা খাত থেকে। এত দিন ধরে আমাদের দেশ একটা খাতের ওপর নির্ভর করে দাঁড়িয়ে আছে, এটা আসলে খুব সুবিধাজনক কিছু না। আমরাও চাই রপ্তানি আয় বিকেন্দ্রীকরণ হোক। আমরা যখন টাকা জমাই তখনো আমরা বিভিন্ন জায়গায় জমাই, যাতে একটা জায়গা ধসে গেলেও বিপদ না হয়। সে জন্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও নতুন সেক্টর এলে আমরাও সেটাকে সহায়তা করতে চাই। আপনাদের ইস্যুগুলো নিয়ে বাজুসের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দিন, আমরা যাতে সরকারের সঙ্গে কথা বলতে পারি।’ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমাদের দক্ষতার পাশাপাশি কারিগর রয়েছে। সবই আছে। কিন্তু আমরা এ বাজার ধরতে পারলাম না। আমাদের রাজস্ব বিভাগের একটা প্রবণতা ছিল, স্বর্ণকে নিষিদ্ধ করা। এর মাধ্যমে আমাদের রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। এ শিল্পের প্রসারে সরকারিভাবে আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। এটা হাজার হাজার বছর ধরে আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের অংশ।’ বিআইআইএসএসের গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘আমরা শুধু উৎসবকে কেন্দ্র করে স্বর্ণকে একটা বিনিয়োগ হিসেবে দেখি। আমাদের স্বর্ণকে একটা নৈমিত্তিক ভোগ্যপণ্য হিসেবে চিন্তা করতে হবে। ক্যারেট কমিয়ে বা অন্যভাবে এটা করা সম্ভব। ভালো মূল্যে পণ্য অবশ্যই তৈরি করবেন। একই সঙ্গে ডিজাইনের ক্ষেত্রেও উৎসবকেন্দ্রিক চিন্তা বাদ দিয়ে একটু ভিন্ন ধরনের ডিজাইন চিন্তা করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের এসএমই লোনের ক্ষেত্রেও যে পলিসি আছে, সেটি পরিবর্তনের জন্য আপনাদের শক্ত অবস্থান নিতে হবে। এতে করে ডিজাইন ও ক্যাপিট্যালের জায়গাটায় আপনারা এগিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি একটি ভিশন ঠিক করতে হবে।’ একই দিন বিকালে ‘জুয়েলারি শিল্পের দ্বিতীয় প্রজন্মের উদ্যেক্তাদের ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারের অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিজনেস এডিটর রুহুল আমিন রাসেলের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য দেন বাজুস কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ড. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি সদস্য ইউমেন অ্যাফেয়ার্স তাসনিম নাজ মুনা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, একটি ভয়ংকর অধ্যায় ছিল অতীতের স্বর্ণ ব্যবসার। কোনো আইন ছিল না। নিরাপত্তা ছিল না। ফলে উদ্যেক্তাদের সকালে ঘুম ভাঙত আতঙ্কে। কখনো চোরাই স্বর্ণ বা ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে রাজস্ব কর্মকর্তাদের হয়রানি। আজ সেই অন্ধকার যুগের অবসান হয়েছে। আমাদের সভাপতির নেতৃত্বে এখন আর সেই ভয় নেই। গত এক বছরের  তিলে তিলে গড়ে ওঠা এই শিল্প গোলাপে প্রস্ফুটিত হয়েছে। ফলে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আগামী দিনেও এই শিল্প আরও এগিয়ে যাবে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বড় খাত হবে এই শিল্প। মূল বক্তব্যে তাসনীম নাজ মুনা বলেন, বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে বাড়াতে হলে পর্যায়ক্রমের প্রক্রিয়ার মাধ্য এই শিল্পেও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এ জন্য প্রযুক্তিতে বাড়াতে হবে বিনিয়োগ। উৎপাদন ও ভোক্তার মধ্যে স্বচ্ছতা নিয়ে আসতে হবে। এতে অর্থ ও সময় সাশ্রয়ের পাশাপাশি নকশায়ও ভিন্নতা আসবে।  এ জন্য স্বর্ণশিল্পীদের জন্য ডিজাইন ইনস্টিটিউট করার পরামর্শ দেন তিনি। জড়োয়া হাউসের পরিচালক অভি রায় বলেন, বিশ্ববাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে প্রযুক্তির সঙ্গে সময়োপযোগী শিক্ষাসহ আধুনিক মেশিনারির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে হবে। এ কারণে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণে জোর দিতে হবে। এ জন্য তিনি তৈরি পোশাকশিল্পের মতো জুয়েলারি স্কুল করার পরামর্শ দেন। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ও আপন জুয়েলার্সের কর্ণধার আজাদ আহমেদ বলেন, বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসলাম খান বলেন, সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে স্বর্ণশিল্প নতুন মাত্রা পাবে।  রিপনুল হাসান বলেন, ‘বর্তমান সভাপতির নেতৃত্বে সাহসের বর্ণিল ঠিকানা পেয়েছি। স্বপ্ন দেখছি, বসুন্ধরা গ্রুপের মাধ্যমে স্বর্ণের কাঁচামাল বাজারে এলে এই বছরই রপ্তানিতে যাব।’ এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে তিন দিনের এ ফেয়ার উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর