শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪

রাজধানীতে তীব্র হচ্ছে কবরস্থানের সংকট

নাগালের বাইরে সংরক্ষণ ফি
আবির আব্দুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজধানীতে তীব্র হচ্ছে কবরস্থানের সংকট

রাজধানী ঢাকাতে প্রায় ২ কোটি মানুষ বসবাস করে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ মুসলিম, মৃত্যুর পর যাদের দাফন বা কবরস্থ করতে হয়। কিন্তু এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে কবর দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে নগরবাসী। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কবরস্থান রয়েছে মাত্র ৯টি। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীনে রয়েছে তিনটি। ঢাকা দক্ষিণ সিটির ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এ সিটিতে জনসংখ্যা রয়েছে ১ কোটি ২০ লাখ। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য কবর রয়েছে মাত্র ৪৬ হাজার ৫০০টি। এর মধ্যে সংরক্ষিত কবর রয়েছে সাড়ে ৬ হাজার। সংরক্ষিত কবর বাদ দিলে দক্ষিণে প্রতি ৩০০ জন মানুষের জন্য কবর রয়েছে একটি। তা-ও নতুন কবর নয়। পুরাতন কবর। কারণ ইতোমধ্যে কবরস্থানগুলোর ধারণ ক্ষমতা শেষ হয়ে গেছে। এখন ওইসব কবরস্থানে অস্থায়ীভাবে কবর দেওয়া হচ্ছে। মানুষ এখন বাধ্য হয়ে পুরনো কবরগুলোতেই প্রিয় মানুষদের দাফন করছে। অভিযোগ রয়েছে, কবরস্থানের কর্মচারীদের প্রতিমাসে ‘বকশিশ’ না দিলে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই  ভেঙে ফেলে কবর। খুঁজে পাওয়া যায় না কবর।

কবর সংকট নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় নতুন কবরস্থানের জন্য জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। তাই কবর সংরক্ষণকে নিরুৎসাহিত করতে ফি বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি আমরা কবরস্থানের ডাটাবেইজ তৈরি, ম্যাপিংয়ের কাজসহ কবরস্থান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। কোনো কর্মচারীর বিরুদ্ধে স্বজনদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফি ব্যতীত অতিরিক্ত টাকা আদায়ের প্রমাণ পেলে সর্বোচ্চ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এ সিটিতে  লোকসংখ্যা ৫৫ লাখ। তাদের অধীনে রয়েছে ৬টি কবরস্থান। বনানী, উত্তরা- ৪, ১২ ও ১৪ নম্বর সেক্টর, মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান ও রায়েরবাজার কবরস্থান।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন জনসংযোগ অফিস জানায় তাদের অধীনে রয়েছে আজিমপুর, খিলগাঁও ও জুরাইন (মুরাদপুর ও ধলপুরসহ) কবরস্থান। আজিমপুর কবরস্থানে কবর ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৩০ হাজার, খিলগাঁওয়ে ৪ হাজার ও জুরাইনে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার। এর মধ্যে আজিমপুরে সাড়ে ৪ হাজার ও জুরাইনে আড়াই হাজার সংরক্ষিত কবর রয়েছে। বাকিগুলো সাধারণ কবর। তবে এসব সাধারণ কবরের ধারণ ক্ষমতাও পূর্ণাঙ্গ হয়েছে অনেক আগেই। আজিমপুর কবরস্থানের দাফনের সক্ষমতা রয়েছে ৩০ হাজার। এতসব কবরের মাঝে কোনটি কার তা বোঝার উপায় নেই। একটি আরেকটির গায়ে লেগে আছে। সামনের কবরগুলো পরিপাটি থাকলেও পেছনের দিকের কবরগুলো পড়ে আছে অযত্ন অবহেলায়। জঙ্গলে ঢেকে গেছে অনেক কবর। এ ছাড়া অনেক কবরে ওপরের মাটি সরে বাঁশ-চাটাইয়ের দেখা মিলছে। তবুও অবশিষ্ট নেই নতুন কবরের জায়গা। অধিকাংশ কবরের পাশে তিন-চারটি ভিন্ন নামের প্লেট লাগানো। স্থায়ী কবরের ব্যবস্থা না থাকায় নির্দিষ্ট সময় পর একই জায়গায় পুনরায় কবর দেওয়া হচ্ছে। এতে হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয়জনের শেষ স্মৃতিটুকুও। একই অবস্থা দেখা গেছে রায়ের বাজার কবরস্থানেও।

কবর পরিচর্যার জন্য দিতে হয় ‘বকশিশ’ : কবর সংকটের মাঝে নির্ধারিত ফি দিয়ে দাফন শেষ হলেও ভোগান্তি কাটে না মৃতের স্বজনদের। কবরের পরিচর্যার জন্য দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। না হয় অযত্ন-অবহেলায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় প্রিয়জনের কবরটুকুও। অভিযোগ রয়েছে, কবরস্থানের কর্মচারীদের প্রতিমাসে ‘বকশিশ’ না দিলে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই ভেঙে ফেলে কবর। বাধ্য হয়ে অনেকেই প্রতি মাসে কবরের দেখভালের জন্য কর্মচারীদের টাকা দিয়ে থাকেন।

নাগালের বাইরে কবর সংরক্ষণ ফি : স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া অন্যরা কবর সংরক্ষণ করতে চাইলে গুনতে হয় বাড়তি অর্থ। ঢাকা দক্ষিণে চার মেয়াদে কবর সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। ১০ বছরের কবর সংরক্ষণ ফি ৫ লাখ টাকা, ১৫ বছরে ১০ লাখ, ২০ বছরে ১৫ লাখ এবং ২৫ বছরের জন্য ২০ লাখ টাকা। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তুলনায় উত্তরে কবর সংরক্ষণ ফি কয়েকগুণ বেশি। উত্তর সিটির কবরে ১৫ বছর ও ২৫ বছর মেয়াদে কবর সংরক্ষণের সুযোগ দেয়। তবে কবরস্থান ভেদে ভিন্ন ভিন্ন ফি। বনানী কবরস্থানে ১৫ ও ২৫ বছর মেয়াদি কবর সংরক্ষণ ফি যথাক্রমে ১ কোটি ও দেড় কোটি টাকা। উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরে যথাক্রমে ৭৫ লাখ ও ১ কোটি, উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরে ৫০ লাখ ও ৭৫ লাখ, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরে ৩০ লাখ ও ৫০ লাখ, মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ২০ লাখ ও ৩০ লাখ, রায়েরবাজার কবরস্থানে ১০ লাখ ও ১৫ লাখ টাকা।

সংরক্ষিত কবরেও দাফন ফি : জানা যায়, সংরক্ষণ করা কবরে মৃতের আত্মীয় তথা মা, বাবা, স্বামী, স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাই কিংবা বোনকে দাফন করা যায়। তবে এজন্য গুনতে হয় নির্ধারিত ফি। দক্ষিণ সিটিতে এমন পুনঃকবর ফি ৫০ হাজার টাকা। তবে উত্তরের বনানী কবরস্থানে এই ফি ৫০ হাজার ৫০০ টাকা এবং অন্যান্য কবরস্থানে ৩০ হাজার ৫০০ টাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নর্থ সাউথে ফার্মা ফেস্ট অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথে ফার্মা ফেস্ট অনুষ্ঠিত
ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা
ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা
জনতার রায় আমরা মেনে নেব : হাসনাত আবদুল্লাহ
জনতার রায় আমরা মেনে নেব : হাসনাত আবদুল্লাহ
সপ্তাহজুড়েই দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়েই দরপতন শেয়ারবাজারে
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসক মো. সালাহ উদ্দীন
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসক মো. সালাহ উদ্দীন
তরিকুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকীতে মির্জা ফখরুল
তরিকুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকীতে মির্জা ফখরুল
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজ গ্রেপ্তার
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজ গ্রেপ্তার
খুনের ১৪ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
খুনের ১৪ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
টিএমএসএসের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের পুষ্টিমেলা
টিএমএসএসের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের পুষ্টিমেলা
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
রাউজানে বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

এই মাত্র | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা