শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০

করোনা: বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে জুলাই মাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা: বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে জুলাই মাস

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যেভাবে হচ্ছে, তাতে জুলাই মাসটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

কারণ এই জুলাই মাসের শেষেই বাংলাদেশে মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা উদযাপিত হতে যাচ্ছে।

একদিকে মানুষজনের বাড়ি যাওয়া, অন্যদিকে কোরবানি দিতে পশু কেনা থেকে ব্যবস্থাপনার কারণে তারা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হওয়া কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৬২ হাজার ৪১৭ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ২,০৫২ জনের মৃত্যু হলো। রবিবারও ৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে তিন হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে।

কেমন হতে পারে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি?

বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এএসএম আলমগীর বলছেন, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেখা গেছে, সংক্রমণের হার অনেকটা স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেছেন অফিস আদালত, দোকানপাট ও গার্মেন্টস খোলার পর সংক্রমণের গতি প্রকৃতির তারা গভীরভাবে নজর রেখেছেন এবং ঝুঁকির চূড়ান্ত পর্যায়ের মধ্যে সংগৃহীত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে তারা দেখেছেন গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সংক্রমণ একটা স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে।

"ভাইরাসের রিপ্রোডাকশান রেট যাকে আর-নট বলা হয়, বাংলাদেশে গত দু সপ্তাহে এই হার ১-এর নিচে নেমে এসেছে, যেটা একটা পজিটিভ সাইন," বলছেন আলমগীর।

আর নট দিয়ে বিজ্ঞানীরা বোঝার চেষ্টা করেন একজন মানুষ কতজনকে সংক্রমিত করার ক্ষমতা রাখে। আলমগীর বলছেন বাংলাদেশে আর নট-এর হিসাব থেকে তারা মনে করছেন একজন আক্রান্ত ব্যক্তির যেহেতু এখন একজনের কম লোককে সংক্রমিত করার আশংকা, সেটা আশাব্যঞ্জক।

''তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আমরা যেটা দেখছি, সবগুলো নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা একসাথে কার্যকর রাখলে জুলাইয়ের শেষ নাগাদ সংক্রমণ কমতে শুরু করবে।''

তবে তিনি এটাও আশঙ্কা করছেন, ঈদুল আযহার সময় গরুর হাট এবং ঈদে বাড়ি যাওয়া-আসার প্রবণতা আবার বাড়লে সংক্রমণের এই স্থিতাবস্থা আবার ঊর্ধ্বগতিতে রূপ নিতে পারে।

''আমরা একটা বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়ে যেতে পারি। ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে যদি কোরবানি ঈদে গরুর বাজার এবং মানুষের দল বেঁধে বাড়ি যাওয়া চলে- সেটা যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তখন আমরা আরেকটা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যেতে পারি। আবারো রোগীর সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে,'' তিনি বলছেন।

পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশের চেয়ারপার্সন শারমিন ইয়াসমিনের মত কিন্তু ভিন্ন। তিনি বলছেন, ''রোগের বিস্তৃতিটা একটু কমে গেলেও এখনো কিন্তু সেটা স্থিতিশীল না। একদিকে যেমন কোরবানির ঈদ আছে, সেই সঙ্গে অনেক স্থানে বন্যা হচ্ছে। সেটা কিন্তু আরেকটা ঝুঁকি। এক্ষেত্রে লোকজনের পক্ষে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলাটা খুবই কঠিন ব্যাপার।''

তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, কোরবানির হাটগুলোয় যারা গরু কিনতে যাবেন বা যারা গরু বিক্রি করবেন, তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাপারে একটা সমন্বয় করতে হবে।

এজন্য অনলাইনে গরু কেনা বা হাটে না গিয়ে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে যারা কোরবানির মাংস পৌঁছে দিতে পারেন, তাদের সাহায্য নেয়ার জন্য তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঈদুল আযহার সময় যদি মানুষ সামাজিক দূরত্বের মতো বিষয়গুলো ঠিকভাবে মেনে না চলেন, স্বাস্থ্য সতর্কতা না মানেন, তাহলে তা করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বে-নজীর আহমেদ বলছেন, এখানে দুইটি বিষয় মিলিয়ে প্রভাব পড়বে, যার ওপর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়া বা কমার বিষয়গুলো অনেকাংশে নির্ভর করবে।''

তিনি বলছেন, ''রাজাবাজারের মতো যেসব এলাকায় স্থানীয়ভাবে লকডাউন করা হচ্ছে, সেটা যদি একসাথে অনেকগুলো জায়গায় কার্যকর করা যায়, রোগীদের আইসোলেশনে রাখা যায়, তাহলে হয়তো সংক্রমণ রোধে সেটা সহায়তা করবে।''

''কিন্তু কোরবানির হাটের কারণে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আবার একটা ঝুঁকি তৈরি হবে। যারা গরু নিয়ে এসব হাটে আসবেন, তাদের মাধ্যমে যেমন রোগ আসতে পারে, তাদের মাধ্যমে সেটা সারা দেশে ছড়িয়েও পড়তে পারে।

''তেমনি যারা গরু কিনতে যাবেন, তাদের মাধ্যমেও সংক্রমণ অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সেই সঙ্গে মাংস কাটাকাটি, মাংস সংগ্রহ যারা করবেন, তাদের মাধ্যমেও এটার বিস্তার ঘটতে পারে,'' বলছেন বে-নজীর আহমেদ।

ফলে সংক্রমণের পরিস্থিতি কি দাঁড়াবে, সেটা বোঝার জন্য ঈদুল আযহা পার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

ভুলের মাশুল?

বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হয় মার্চ মাসের আট তারিখে। এরপর প্রায় চার মাস অতিবাহিত হতে চললো।

সেই সময় বলা হয়েছিল, এপ্রিল মাসটা বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে ক্রিটিক্যাল হয়ে উঠবে। তারপরে বলা হয়েছিল, করোনাভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখবে মে মাস।

এখন জুলাই মাসের কথা বলা হচ্ছে। এই দীর্ঘ চার মাস ধরে ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ চলার কারণ কি?

আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এএসএম আলমগীর বলছেন, 'সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর সঠিক সময়েই সাধারণ ছুটি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এরপরে ছোট ছোট অনেকগুলো অনিচ্ছাকৃত ভুল আমাদের হয়েছে।''

তিনি উদাহরণ দিয়ে বলছেন, ''যেমন এপ্রিলের পাঁচ তারিখে গার্মেন্টস কারখানাগুলো শ্রমিকদের একদল মানুষকে ঢাকায় নিয়ে আসলেন। আবার ফেরত গেলেন। সেটা একটা ঝুঁকি তৈরি হলো।''

''আবার ২৬শে এপ্রিল থেকে ঘোষণা দেয়া হলো, গার্মেন্টস কারখানাগুলো স্বাস্থ্য বিধি মেনে মে মাসের দুই তারিখ থেকে খোলা যাবে। কিন্তু যারা স্বাস্থ্যবিধি মানতে পারবেন না, সেসব গার্মেন্টও ২৬ তারিখ থেকে খুলে গেল। হাজার হাজার শ্রমিক আসলেন। তারপরে ঈদে শপিং মার্কেট খুলে দেয়া হলো। সেখানেও সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন নি। এই ভুলগুলো আমরা করেছি।''

বিশেষজ্ঞদের অনেকে বলছেন, সাধারণ ছুটি থাকলেও সেটি কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন না করার কারণে করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

এএসএম আলমগীর বলছেন, ''ঈদের আগে বা পরে সীমিত আকারে অফিস বা ব্যবসা খুলে দেয়া হয়েছে। কিন্তু এই সীমিত আকারে শব্দটা আমরা বুঝতে পারছি না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্য বিধি মানে না। সারা শহরে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নেই, আবার হ্যান্ড স্যানিটাইজারের খরচ সবাই বহন করতে পারবেন না। সামাজিক দূরত্বের কথা বলি, কিন্তু বাংলাদেশে যখন শহরের পুরো কর্মকাণ্ড শুরু হয়, তখন তিন ফিট দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা একটা কঠিন কাজ।''

এলাকাভিত্তিক লকডাউন কতটা সফল?

পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারপার্সন শারমিন ইয়াসমিন বলছেন, ''আসলে লকডাউন একটা বৈজ্ঞানিক মেথড, কিন্তু পূর্ব রাজাবাজারের ক্ষেত্রে সমন্বয়ের একটা অভাব ছিল, তাই সেটা সফল হয়নি। বাড়িতে বাড়িতে স্ক্রিনিং করা যেতো, কমিউনিটিকে পুরোপুরি সম্পৃক্ত করা যায়নি। প্রস্তুতির একটা ঘাটতি ছিল বলে আমার মনে হয়।''

পরবর্তী স্থানীয় লকডাউনের ক্ষেত্রে এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ভুল সংশোধনের জন্য তিনি পরামর্শ দেন।

তবে এএসএম আলমগীর বলছেন, ''রাজাবাজারের রোগী বেড়ে গেছে, এটা সত্য নয়। রাজাবাজারে রোগী অলমোস্ট জিরোতে নেমে এসেছে। আপনি যদি সাকসেসফুল লকডাউনের কথা বলেন, তাহলে রাজাবাজার একটা উদাহরণ। টোলারবাগের মতো সফলতা আমরা রাজাবাজারেও পেয়েছি।''

কিছুদিনের ভেতর এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানানো হবে বলে তিনি বলছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা