শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০

করোনাভাইরাস: বয়স্ক লোকদের টিকা দেওয়া যেসব কারণে কঠিন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: বয়স্ক লোকদের টিকা দেওয়া যেসব কারণে কঠিন

করোনাভাইরাসের টিকা যখন বের হবে তখন বিশ্ব নেতাদের সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে এই প্রতিষেধক কীভাবে সব মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। এই ভাইরাসের কারণে যেসব মানুষ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে তারাসহ সম্ভবত নার্স, ডাক্তার, কেয়ার ওয়ার্কারদের কাছেই এই টিকা পৌঁছানো হবে সবার আগে।

কোভিড-১৯ মহামারিতে সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় আছে বয়স্ক লোকেরা। কিন্তু দুঃখজনক হলো তাদেরকে টিকা দেওয়া হলে তাদের শরীরে তা ঠিক মতো কাজ করে না।

কানাডায় টিকা সংক্রান্ত একজন গবেষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শায়ান শরিফ বলেছেন, "বৃদ্ধ লোকজনকে দেওয়ার মতো টিকা আমাদের খুব কমই আছে। গত শতাব্দীতে যত টিকা তৈরি হয়েছে তার বেশিরভাগই হয়েছে শিশুদের রোগের চিকিৎসার জন্য।"

তবে তার মধ্যে ব্যতিক্রম হচ্ছে শিঙ্গেলস। সাধারণত বয়স্ক লোকেরা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এটি ভাইরাসের আক্রমণে ঘটা স্নায়ুর এক ধরনের প্রদাহ। তাদেরকে এই রোগের টিকা দেওয়া হয়। এছাড়াও তরুণ বয়সের জন্যে আছে আরো দুয়েকটি টিকা: মেনিনজাইটিস বা মস্তিষ্কে সংক্রমণ এবং হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাসের মতো চর্মরোগ।

এসব ছাড়া রোগ প্রতিরোধের বেশিরভাগ টিকাই তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য।

"শিশুদের অসুখ বিসুখের ব্যাপারে আমাদের অনেক জ্ঞান আছে। তবে তরুণ, মধ্য এবং বৃদ্ধ বয়সের রোগের ব্যাপারে আমাদের তেমন একটা অভিজ্ঞতা নেই," বলেন অধ্যাপক শায়ান শরিফ।

বৃদ্ধ মানুষকে টিকা দেওয়া কেন কঠিন সেটা বুঝতে হলে প্রথমে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার দিকে তাকাতে হবে।

অনেক সংক্রামক রোগ আছে যেগুলো বয়স্কদের জন্য বিপদজনক। কিন্তু তরুণদের জন্য এসব রোগ ততোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়।

এসব রোগের কাছে বৃদ্ধ লোকজনের নাজুক হওয়ার কিছু কারণ আছে: সারা জীবন ধরে তারা নানা ধরনের কার্সিনোজেনের সংস্পর্শে আসে, বিভিন্ন সময়ে তারা আরো কিছু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়, ফলে তাদের দেহে নতুন কোন জীবাণুর সংক্রমণ থেকে অসুখ বিসুখ হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

একই সঙ্গে বয়স বাড়ার বাড়ার সাথে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাও দুর্বল হয়ে পড়ে। একে বলা হয় ইমিওনোস্নেসেন্স।

শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মতো আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থারও বয়স বৃদ্ধি পায়। সময়ের সাথে সাথে তার বিভিন্ন লক্ষণও চোখে পড়ে। শরীরে রোগ প্রতিরোধী অনেক কোষ তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে।

মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা বিভিন্ন কোষের সমন্বয়ে গঠিত জটিল এক নেটওয়ার্ক। এসব কোষ একটি আরেকটির সঙ্গে যোগাযোগ করে। কখনও এই নেটওয়ার্কের কোথাও যদি কিছু কাজ না করে তখন তারা নিজেরাই এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে।

আক্রান্ত হওয়ার সাথে সাথে এন্টিবডি জীবাণুকে আক্রমণ করতে শুরু করে।

আপনি যখন একটি জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হন তখন আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার প্রথম ধাপটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। যেখানে সংক্রমণ হয়েছে ঠিক সেখানে তারা ওই জীবাণুটিকে আক্রমণ করতে শুরু করে। শ্বাসপ্রশ্বাস-জনিত রোগের ক্ষেত্রে সেটা হতে পারে ফুসফুস, শ্বাসনালী অথবা নাকে।

রক্তের শ্বেতকণিকা ওই জীবাণুকে আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে আগে সেটিকে গিলে ফেলে।

এসব শ্বেত কণিকাকে বলা হয় ম্যাক্রোফেজ। এই ম্যাক্রোফেজ জীবাণুকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলে এবং এসব টুকরোকে তুলে দেয় টি সেল নামের আরেকটি রোগ প্রতিরোধী কোষের কাছে।

এই টি সেল রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার স্মৃতিশক্তি হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ একই জীবাণু যদি পরে কখনও আক্রমণ করে তখন তারা মনে করতে পারে যে আগেরবার তারা কীভাবে তাকে ধ্বংস করেছিল।

টি সেল নিজেরা কিন্তু জীবাণুকে দেখতে পায় না। জীবাণু দেখার জন্য তাদের একটি নির্দিষ্ট ম্যাক্রোফেজের দরকার হয়। এগুলোকে বলা হয় এন্টিজেন প্রেজেন্টিং সেল।

এটি রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার পরবর্তী স্তরকে সক্রিয় করে তোলে।

শরীরে বিভিন্ন ধরনের টি সেল আছে। সাইটোটক্সিন নামে এক ধরনের টি সেল, ইতোমধ্যে যেসব কোষ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে, সেগুলোকে আক্রমণ করে।

এটা তারা করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধটা আরো একটু সহজ করে তোলার লক্ষ্যে অর্থাৎ এই জীবাণু যাতে আরো ছড়াতে না পারে সেজন্যে। এসব টি সেলকে বলা হয় কিলার টি সেল।

আরেক ধরনের টি সেল আছে যেগুলোকে বলা হয় সাহায্যকারী বা হেল্পার টি সেল। এসব কোষ রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার বি সেলকে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহায়তা করে।

এই বি সেল কিন্তু জীবাণুকে দেখতে পায়। কিন্তু জীবাণুর বিরুদ্ধে পূর্ণ লড়াই-এ তাদের হেল্পার টি সেলের সহায়তার প্রয়োজন হয়। বি সেল এন্টিবডি তৈরি করে। কিন্তু সবচেয়ে কার্যকরী এন্টিবডি উৎপাদনের জন্য তাদেরকে টি সেলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। এটিও একটি জটিল প্রক্রিয়া।

শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে উদ্দীপ্ত করে টিকা।

টিকা দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে উদ্দীপ্ত করে তোলা যাতে তারা কোন ধরনের জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হওয়ার আগেই সেটি আক্রান্ত মানুষের শরীরে কার্যকর এন্টিবডি তৈরি করতে পারে।

কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকলে সেটা এই এন্টিবডি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব হয়।

তবে সব এন্টিবডি যে কাজ করে তা-ও নয়। এছাড়াও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে সবার দেহে এন্টিবডি না-ও পাওয়া যেতে পারে। আবার কোন কোন এন্টিবডির আয়ুষ্কাল হয় খুবই কম।

টিকা তৈরিতে যারা কাজ করেন তাদের সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই সব ধরনের কোষের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা। এই কাজটি খুব স্পর্শকাতর। তবে বয়স্ক লোকের দেহে এই ভারসাম্য যখন বিঘ্নিত হয় তখন সেটা ফিরিয়ে আনা বিজ্ঞানীদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।

তাহলে বয়স্ক লোকজনের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় কী ঘটে?

"আসলে সব ধরনের কোষের কার্যকারিতা তখন নষ্ট হয়ে যায়," বলেন ইন্সব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরগিট ওয়েইনবার্গার, যিনি বয়স্ক লোকজনের দেহে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা এবং তাদের টিকা দেওয়ার বিষয়ে গবেষণা করছেন।

"তারা ভিন্ন এক ধরনের সাইটোকাইন্স উৎপাদন করে (এটি এক ধরনের প্রোটিন যা রোগ প্রতিরোধী কোষগুলোর মধ্যে যোগাযোগে সাহায্য করে থাকে) তবে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে তা হলো কোন কোষই এককভাবে কাজ করতে পারে না।"

বয়স্ক ব্যক্তির দেহে ম্যাক্রোফেজের এন্টিজেন ব্যবস্থাপনা নষ্ট হয়ে গেলে টি সেলের কার্যকারিতা কমে যায়। ফলে এটি তখন জীবাণু প্রতিরোধে বি সেলকে তেমন একটা সাহায্য করতে পারে না। একারণে শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে এন্টিবডিও তৈরি হয় না।

"রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার ভিন্ন ভিন্ন অংশগুলো কীভাবে একত্রিত হয়ে কাজ করে সেটা আমাদের মাথায় রাখতে হবে," বলেন বিরগিট ওয়েইনবার্গার।

শায়ান শরীফ বলেন, "আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় বি ও টি সেলের সংখ্যাও কিন্তু সীমিত এবং সময়ের সাথে এসব সেল আমরা হারাতে থাকি। জীবনের শেষ বয়সে এটাও সমস্যা তৈরি করতে পারে।"

"যখন আমরা নতুন কোন জীবাণুর মুখোমুখি হই সেটা প্রতিরোধের ক্ষমতাও তখন সীমিত হয়ে পড়ে।"

বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কিছু ভাল দিকও তৈরি হয়।

মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সবার রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় পরিবর্তন ঠিক একইভাবে ঘটে না। বয়স হওয়ার পরেও অনেকে সুস্থ থাকেন। হয় তারা তাদের নিজেদের শরীর ভালোভাবে দেখাশোনা করেন, অথবা তারা হয়তো ভাগ্যবান যে বয়স বাড়লেও তাদের শরীরের জিনগত গঠন ঠিক থাকে।

সেকারণে বয়স বাড়াটা যে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার জন্য পুরোপুরি খারাপ খবর তা কিন্তু নয়। এই প্রতিরোধী ব্যবস্থার কিছু কিছু অংশ আছে যা বয়স বাড়ার সাথে সাথে আরো উন্নত হয়।

"আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় কিছু কিছু কোষ আছে যা বয়সের সাথে সাথে আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে। আমরা যদি নানা রকমের জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হই, সেই জীবাণু মোকাবেলার স্মৃতির কারণে নতুন এন্টিজেনে সাড়া দিতে প্রচুর কোষের প্রয়োজন হয় না," বলেন শায়ান শরীফ।

কিন্তু করোনাভাইরাস হচ্ছে এমন একটি ভাইরাস যার দ্বারা আমরা এর আগে কখনো আক্রান্ত হইনি। ফলে সেটি মোকাবেলার কোন স্মৃতি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার নেই।

সুতরাং বলা যায় বয়স্ক লোকজনের দেহে যে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা, জীবাণু মোকাবেলায় তাদের প্রচুর স্মৃতি রয়েছে। কারণ ইতোমধ্যেই তারা এসব জীবাণু মোকাবেলা করে সেগুলোকে ধ্বংস করেছে। তারা জানে কিভাবে ওই জীবাণুকে প্রতিহত করতে হয়। কিন্তু নতুন কোনো রোগে আক্রান্ত হলে সেটি মোকাবেলায় তাদের অভিজ্ঞতা সীমিত।

সাধারণভাবে বলা যায় যে এসব হয়তো ঠিকই আছে। কিন্তু মানবদেহে যেহেতু অন্যান্য প্রাণী থেকেও জীবাণু আসে তখন সেই নতুন জীবাণুটি মোকাবেলা করার ক্ষমতাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

একেক মানুষের শরীরে টিকা একেকভাবে কাজ করে।

মানব দেহে যখন কোন টিকা পরীক্ষার করা হয় তখন সেটা তিনটি পর্যায় অতিক্রম করে।

প্রথম ধাপে অল্প কিছু মানুষের দেহে পরীক্ষা করে দেখা হয় এটি কতটা নিরাপদ। দ্বিতীয় ধাপে দেখা হয় এটি কতখানি ফলপ্রসূ অর্থাৎ আপনার চাওয়া অনুসারে এটি সাড়া দেয় কীনা। আর সর্বশেষ অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে পরীক্ষা করে দেখা হয় এই টিকা জীবাণু প্রতিরোধে কতোটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে অর্থাৎ যতোটা ও যেভাবে সাড়া দিচ্ছে সেটা ওই রোগটিকে ঠেকাতে পারছে কীনা।

এই টিকা কিন্তু আবার এক দল মানুষের শরীরে ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আবার অন্যদের শরীরে এই একই টিকা এতোটা কার্যকর নাও হতে পারে।

বর্তমানে করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য বেশ কয়েকটি পরীক্ষা চলছে এবং এগুলোর একেকটি একেক পর্যায়ে রয়েছে।

বিজ্ঞানী বিরগিট ওয়েইনবার্গার এবং শায়ান শরীফ উভয়ের কাছেই এটা ভালো একটা দিক। কারণ এখান থেকে আমরা কোন একটি পরিস্থিতির জন্য সঠিক টিকাটি বেছে নিতে পারবো। তার মধ্যে কোন একটি টিকা হয়তো অন্য টিকাগুলোর তুলনায় বয়স্ক মানুষের শরীরে ভাল কাজ করতে পারে।

"কোন টিকাই পুরোপুরি নিখুঁত নয়," বলেন শায়ান শরিফ, "এমন একটি টিকাও নেই যা ১০০% কার্যকর।"

যেসব টিকা রোগটি প্রতিরোধ করতে পারবে শুধু সেগুলোকে অনুমোদন দেওয়া হবে কিন্তু সব টিকাই যে সংক্রমণ ঠেকাতে পারবে তা নয়।

বেশিরভাগ টিকার কাজ হচ্ছে জীবাণুটি যাতে রোগ তৈরি করেত না পারে সেজন্য তাকে বাধা দেওয়া। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে ওই টিকা শরীর থেকে জীবাণুটিকে পুরোপুরি নির্মূল করে ফেলবে।

অর্থাৎ কাউকে টিকা দেওয়ার পরেও তার শরীরে ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে এবং সেকারণে তিনি অন্যদেরকেও এই জীবাণু দিয়ে সংক্রমিত করতে পারেন।

একারণে কাদেরকে আগে টিকা দেওয়া হবে সেটি নির্ধারণে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এক্ষেত্রে যাদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি তাদের কথা বিবেচনা করতে হবে।

কিন্তু এখন যদি রোগীদের আগে টিকা না দিয়ে নার্স, ডাক্তার ও কেয়ার ওয়ার্কারদের দেওয়া হয়, তারা হয়তো এই রোগে আক্রান্ত হবে না, কিন্তু তাদের মাধ্যমে আরো অনেক লোকের দেহে জীবাণুটি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

"একটি টিকা হয়তো রোগের সংক্রমণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে কিন্তু ভাইরাসের বিস্তার একেবারে থামাতে পারবে এরকম টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা কম," বলেন শায়ান শরীফ।

"ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা তার একটি ভাল উদাহরণ: এই টিকা রোগের বিস্তার ঠেকাতে তেমন ভূমিকা রাখতে পারে না, কিন্তু রোগের মাত্রা কমাতে পারে।"

করোনাভাইরাসের টিকা তৈরিতে চলছে বহু গবেষণা।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, টিকা দেওয়ার কৌশল তৈরি করা এমন একটি জটিল প্রক্রিয়া যার সঙ্গে সামাজিক, চিকিৎসা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নানা বিষয় যুক্ত রয়েছে।

তবে যেসব গ্রুপের মানুষের মধ্যে মৃত্যুর হার বেশি, টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। আর বাকি লোকজনকে এই ভাইরাসটি সাথে নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকতে হয় সেই কৌশল রপ্ত করতে হবে।

ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে বয়সের ভূমিকা এখনও রহস্যময়। তবে বিরগিট ওয়েইনবার্গার বলছেন, করোনাভাইরাসের কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে শিশুদের মাধ্যমে এই রোগ কম ছড়ায়। তবে এই গবেষণা নিয়েও তার প্রশ্ন রয়েছে।

তিনি বলেছেন, এসব গবেষণা থেকে কোন উপসংহারে পৌঁছানো যায় না। কারণ ইউরোপে শিশুরা যখন স্কুলে যায় নি তখন এসব গবেষণা চালানো হয়েছে। এখন এই শিশুরা স্কুলে যাচ্ছে। তারাই হয়তো ভাইরাসটি স্কুল থেকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তাদের দাদা দাদী / নানা নানীকে আক্রান্ত করতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ভাইরাসটি কীভাবে ছড়ায় সেটা ভাল করে জানা গেলে কাদেরকে আগে টিকা দিতে হবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হবে।

"টিকা তৈরির প্রক্রিয়া দ্রুত করায় ভাল হয়েছে, কিন্তু কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমাদের কিছু জ্ঞানের প্রয়োজন," বলেন বিরগিট ওয়েইনবার্গার।

শায়ান শরিফ বলেন, "আমরা অনেকেই মনে করি টিকা হচ্ছে আমাদের একমাত্র উদ্ধারকর্তা। কিন্তু বিষয়টা আসলে তা নয়। একটি টিকা কাজ করতে ১৪ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে এবং বেশ কয়েকটি ইনজেকশন নিতে হতে পারে।"

"আমরা যদি এমন ওষুধ তৈরি করতে পারি যাতে বয়স্ক লোকজনকে করোনাভাইরাসের চিকিৎসার জন্য খুব বেশি সময় হাসপাতালে থাকতে হবে না তাহলে সেটাই হবে বড় পাওয়া।"

রোগীদের ওপর নতুন ওষুধ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

কোভিড-নাইনটিন রোগের চিকিৎসায় শত শত ওষুধের ওপর গবেষণা চলছে।

বর্তমানে এরকম একটি সম্ভাবনাময় ওষুধের নাম ডেক্সামেথাসোন। এটি একটি স্টেরয়েড যার সাহায্য অক্সিজেন দিতে হচ্ছে এমন রোগীদের মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হতে পারে।

ব্রিটেন ও জাপানে এটি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর তাকেও হাসপাতালে এই ওষুধটি দেওয়া হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে এরকম পাঁচটি ওষুধকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে জরুরি কারণে ব্যবহারের জন্য। বিজ্ঞানীরা বলছেন, একারণে করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির কাজ অন্য যেকোন টিকা তৈরির চেয়ে দ্রুততর হবে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনাভাইরাসের টিকা বের না হলেও এর ওষুধ নিয়ে যেসব গবেষণা চলছে তা থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বয়স্ক লোকেরা লাভবান হবেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ