শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০

করোনাভাইরাস: বয়স্ক লোকদের টিকা দেওয়া যেসব কারণে কঠিন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: বয়স্ক লোকদের টিকা দেওয়া যেসব কারণে কঠিন

করোনাভাইরাসের টিকা যখন বের হবে তখন বিশ্ব নেতাদের সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে এই প্রতিষেধক কীভাবে সব মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। এই ভাইরাসের কারণে যেসব মানুষ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে তারাসহ সম্ভবত নার্স, ডাক্তার, কেয়ার ওয়ার্কারদের কাছেই এই টিকা পৌঁছানো হবে সবার আগে।

কোভিড-১৯ মহামারিতে সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় আছে বয়স্ক লোকেরা। কিন্তু দুঃখজনক হলো তাদেরকে টিকা দেওয়া হলে তাদের শরীরে তা ঠিক মতো কাজ করে না।

কানাডায় টিকা সংক্রান্ত একজন গবেষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শায়ান শরিফ বলেছেন, "বৃদ্ধ লোকজনকে দেওয়ার মতো টিকা আমাদের খুব কমই আছে। গত শতাব্দীতে যত টিকা তৈরি হয়েছে তার বেশিরভাগই হয়েছে শিশুদের রোগের চিকিৎসার জন্য।"

তবে তার মধ্যে ব্যতিক্রম হচ্ছে শিঙ্গেলস। সাধারণত বয়স্ক লোকেরা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এটি ভাইরাসের আক্রমণে ঘটা স্নায়ুর এক ধরনের প্রদাহ। তাদেরকে এই রোগের টিকা দেওয়া হয়। এছাড়াও তরুণ বয়সের জন্যে আছে আরো দুয়েকটি টিকা: মেনিনজাইটিস বা মস্তিষ্কে সংক্রমণ এবং হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাসের মতো চর্মরোগ।

এসব ছাড়া রোগ প্রতিরোধের বেশিরভাগ টিকাই তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য।

"শিশুদের অসুখ বিসুখের ব্যাপারে আমাদের অনেক জ্ঞান আছে। তবে তরুণ, মধ্য এবং বৃদ্ধ বয়সের রোগের ব্যাপারে আমাদের তেমন একটা অভিজ্ঞতা নেই," বলেন অধ্যাপক শায়ান শরিফ।

বৃদ্ধ মানুষকে টিকা দেওয়া কেন কঠিন সেটা বুঝতে হলে প্রথমে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার দিকে তাকাতে হবে।

অনেক সংক্রামক রোগ আছে যেগুলো বয়স্কদের জন্য বিপদজনক। কিন্তু তরুণদের জন্য এসব রোগ ততোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়।

এসব রোগের কাছে বৃদ্ধ লোকজনের নাজুক হওয়ার কিছু কারণ আছে: সারা জীবন ধরে তারা নানা ধরনের কার্সিনোজেনের সংস্পর্শে আসে, বিভিন্ন সময়ে তারা আরো কিছু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়, ফলে তাদের দেহে নতুন কোন জীবাণুর সংক্রমণ থেকে অসুখ বিসুখ হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

একই সঙ্গে বয়স বাড়ার বাড়ার সাথে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাও দুর্বল হয়ে পড়ে। একে বলা হয় ইমিওনোস্নেসেন্স।

শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মতো আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থারও বয়স বৃদ্ধি পায়। সময়ের সাথে সাথে তার বিভিন্ন লক্ষণও চোখে পড়ে। শরীরে রোগ প্রতিরোধী অনেক কোষ তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে।

মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা বিভিন্ন কোষের সমন্বয়ে গঠিত জটিল এক নেটওয়ার্ক। এসব কোষ একটি আরেকটির সঙ্গে যোগাযোগ করে। কখনও এই নেটওয়ার্কের কোথাও যদি কিছু কাজ না করে তখন তারা নিজেরাই এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে।

আক্রান্ত হওয়ার সাথে সাথে এন্টিবডি জীবাণুকে আক্রমণ করতে শুরু করে।

আপনি যখন একটি জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হন তখন আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার প্রথম ধাপটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। যেখানে সংক্রমণ হয়েছে ঠিক সেখানে তারা ওই জীবাণুটিকে আক্রমণ করতে শুরু করে। শ্বাসপ্রশ্বাস-জনিত রোগের ক্ষেত্রে সেটা হতে পারে ফুসফুস, শ্বাসনালী অথবা নাকে।

রক্তের শ্বেতকণিকা ওই জীবাণুকে আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে আগে সেটিকে গিলে ফেলে।

এসব শ্বেত কণিকাকে বলা হয় ম্যাক্রোফেজ। এই ম্যাক্রোফেজ জীবাণুকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলে এবং এসব টুকরোকে তুলে দেয় টি সেল নামের আরেকটি রোগ প্রতিরোধী কোষের কাছে।

এই টি সেল রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার স্মৃতিশক্তি হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ একই জীবাণু যদি পরে কখনও আক্রমণ করে তখন তারা মনে করতে পারে যে আগেরবার তারা কীভাবে তাকে ধ্বংস করেছিল।

টি সেল নিজেরা কিন্তু জীবাণুকে দেখতে পায় না। জীবাণু দেখার জন্য তাদের একটি নির্দিষ্ট ম্যাক্রোফেজের দরকার হয়। এগুলোকে বলা হয় এন্টিজেন প্রেজেন্টিং সেল।

এটি রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার পরবর্তী স্তরকে সক্রিয় করে তোলে।

শরীরে বিভিন্ন ধরনের টি সেল আছে। সাইটোটক্সিন নামে এক ধরনের টি সেল, ইতোমধ্যে যেসব কোষ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে, সেগুলোকে আক্রমণ করে।

এটা তারা করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধটা আরো একটু সহজ করে তোলার লক্ষ্যে অর্থাৎ এই জীবাণু যাতে আরো ছড়াতে না পারে সেজন্যে। এসব টি সেলকে বলা হয় কিলার টি সেল।

আরেক ধরনের টি সেল আছে যেগুলোকে বলা হয় সাহায্যকারী বা হেল্পার টি সেল। এসব কোষ রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার বি সেলকে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহায়তা করে।

এই বি সেল কিন্তু জীবাণুকে দেখতে পায়। কিন্তু জীবাণুর বিরুদ্ধে পূর্ণ লড়াই-এ তাদের হেল্পার টি সেলের সহায়তার প্রয়োজন হয়। বি সেল এন্টিবডি তৈরি করে। কিন্তু সবচেয়ে কার্যকরী এন্টিবডি উৎপাদনের জন্য তাদেরকে টি সেলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। এটিও একটি জটিল প্রক্রিয়া।

শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে উদ্দীপ্ত করে টিকা।

টিকা দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে উদ্দীপ্ত করে তোলা যাতে তারা কোন ধরনের জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হওয়ার আগেই সেটি আক্রান্ত মানুষের শরীরে কার্যকর এন্টিবডি তৈরি করতে পারে।

কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকলে সেটা এই এন্টিবডি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব হয়।

তবে সব এন্টিবডি যে কাজ করে তা-ও নয়। এছাড়াও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে সবার দেহে এন্টিবডি না-ও পাওয়া যেতে পারে। আবার কোন কোন এন্টিবডির আয়ুষ্কাল হয় খুবই কম।

টিকা তৈরিতে যারা কাজ করেন তাদের সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই সব ধরনের কোষের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা। এই কাজটি খুব স্পর্শকাতর। তবে বয়স্ক লোকের দেহে এই ভারসাম্য যখন বিঘ্নিত হয় তখন সেটা ফিরিয়ে আনা বিজ্ঞানীদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।

তাহলে বয়স্ক লোকজনের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় কী ঘটে?

"আসলে সব ধরনের কোষের কার্যকারিতা তখন নষ্ট হয়ে যায়," বলেন ইন্সব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরগিট ওয়েইনবার্গার, যিনি বয়স্ক লোকজনের দেহে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা এবং তাদের টিকা দেওয়ার বিষয়ে গবেষণা করছেন।

"তারা ভিন্ন এক ধরনের সাইটোকাইন্স উৎপাদন করে (এটি এক ধরনের প্রোটিন যা রোগ প্রতিরোধী কোষগুলোর মধ্যে যোগাযোগে সাহায্য করে থাকে) তবে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে তা হলো কোন কোষই এককভাবে কাজ করতে পারে না।"

বয়স্ক ব্যক্তির দেহে ম্যাক্রোফেজের এন্টিজেন ব্যবস্থাপনা নষ্ট হয়ে গেলে টি সেলের কার্যকারিতা কমে যায়। ফলে এটি তখন জীবাণু প্রতিরোধে বি সেলকে তেমন একটা সাহায্য করতে পারে না। একারণে শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে এন্টিবডিও তৈরি হয় না।

"রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার ভিন্ন ভিন্ন অংশগুলো কীভাবে একত্রিত হয়ে কাজ করে সেটা আমাদের মাথায় রাখতে হবে," বলেন বিরগিট ওয়েইনবার্গার।

শায়ান শরীফ বলেন, "আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় বি ও টি সেলের সংখ্যাও কিন্তু সীমিত এবং সময়ের সাথে এসব সেল আমরা হারাতে থাকি। জীবনের শেষ বয়সে এটাও সমস্যা তৈরি করতে পারে।"

"যখন আমরা নতুন কোন জীবাণুর মুখোমুখি হই সেটা প্রতিরোধের ক্ষমতাও তখন সীমিত হয়ে পড়ে।"

বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কিছু ভাল দিকও তৈরি হয়।

মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সবার রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় পরিবর্তন ঠিক একইভাবে ঘটে না। বয়স হওয়ার পরেও অনেকে সুস্থ থাকেন। হয় তারা তাদের নিজেদের শরীর ভালোভাবে দেখাশোনা করেন, অথবা তারা হয়তো ভাগ্যবান যে বয়স বাড়লেও তাদের শরীরের জিনগত গঠন ঠিক থাকে।

সেকারণে বয়স বাড়াটা যে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার জন্য পুরোপুরি খারাপ খবর তা কিন্তু নয়। এই প্রতিরোধী ব্যবস্থার কিছু কিছু অংশ আছে যা বয়স বাড়ার সাথে সাথে আরো উন্নত হয়।

"আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থায় কিছু কিছু কোষ আছে যা বয়সের সাথে সাথে আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে। আমরা যদি নানা রকমের জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হই, সেই জীবাণু মোকাবেলার স্মৃতির কারণে নতুন এন্টিজেনে সাড়া দিতে প্রচুর কোষের প্রয়োজন হয় না," বলেন শায়ান শরীফ।

কিন্তু করোনাভাইরাস হচ্ছে এমন একটি ভাইরাস যার দ্বারা আমরা এর আগে কখনো আক্রান্ত হইনি। ফলে সেটি মোকাবেলার কোন স্মৃতি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার নেই।

সুতরাং বলা যায় বয়স্ক লোকজনের দেহে যে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা, জীবাণু মোকাবেলায় তাদের প্রচুর স্মৃতি রয়েছে। কারণ ইতোমধ্যেই তারা এসব জীবাণু মোকাবেলা করে সেগুলোকে ধ্বংস করেছে। তারা জানে কিভাবে ওই জীবাণুকে প্রতিহত করতে হয়। কিন্তু নতুন কোনো রোগে আক্রান্ত হলে সেটি মোকাবেলায় তাদের অভিজ্ঞতা সীমিত।

সাধারণভাবে বলা যায় যে এসব হয়তো ঠিকই আছে। কিন্তু মানবদেহে যেহেতু অন্যান্য প্রাণী থেকেও জীবাণু আসে তখন সেই নতুন জীবাণুটি মোকাবেলা করার ক্ষমতাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

একেক মানুষের শরীরে টিকা একেকভাবে কাজ করে।

মানব দেহে যখন কোন টিকা পরীক্ষার করা হয় তখন সেটা তিনটি পর্যায় অতিক্রম করে।

প্রথম ধাপে অল্প কিছু মানুষের দেহে পরীক্ষা করে দেখা হয় এটি কতটা নিরাপদ। দ্বিতীয় ধাপে দেখা হয় এটি কতখানি ফলপ্রসূ অর্থাৎ আপনার চাওয়া অনুসারে এটি সাড়া দেয় কীনা। আর সর্বশেষ অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে পরীক্ষা করে দেখা হয় এই টিকা জীবাণু প্রতিরোধে কতোটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে অর্থাৎ যতোটা ও যেভাবে সাড়া দিচ্ছে সেটা ওই রোগটিকে ঠেকাতে পারছে কীনা।

এই টিকা কিন্তু আবার এক দল মানুষের শরীরে ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আবার অন্যদের শরীরে এই একই টিকা এতোটা কার্যকর নাও হতে পারে।

বর্তমানে করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য বেশ কয়েকটি পরীক্ষা চলছে এবং এগুলোর একেকটি একেক পর্যায়ে রয়েছে।

বিজ্ঞানী বিরগিট ওয়েইনবার্গার এবং শায়ান শরীফ উভয়ের কাছেই এটা ভালো একটা দিক। কারণ এখান থেকে আমরা কোন একটি পরিস্থিতির জন্য সঠিক টিকাটি বেছে নিতে পারবো। তার মধ্যে কোন একটি টিকা হয়তো অন্য টিকাগুলোর তুলনায় বয়স্ক মানুষের শরীরে ভাল কাজ করতে পারে।

"কোন টিকাই পুরোপুরি নিখুঁত নয়," বলেন শায়ান শরিফ, "এমন একটি টিকাও নেই যা ১০০% কার্যকর।"

যেসব টিকা রোগটি প্রতিরোধ করতে পারবে শুধু সেগুলোকে অনুমোদন দেওয়া হবে কিন্তু সব টিকাই যে সংক্রমণ ঠেকাতে পারবে তা নয়।

বেশিরভাগ টিকার কাজ হচ্ছে জীবাণুটি যাতে রোগ তৈরি করেত না পারে সেজন্য তাকে বাধা দেওয়া। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে ওই টিকা শরীর থেকে জীবাণুটিকে পুরোপুরি নির্মূল করে ফেলবে।

অর্থাৎ কাউকে টিকা দেওয়ার পরেও তার শরীরে ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে এবং সেকারণে তিনি অন্যদেরকেও এই জীবাণু দিয়ে সংক্রমিত করতে পারেন।

একারণে কাদেরকে আগে টিকা দেওয়া হবে সেটি নির্ধারণে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এক্ষেত্রে যাদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি তাদের কথা বিবেচনা করতে হবে।

কিন্তু এখন যদি রোগীদের আগে টিকা না দিয়ে নার্স, ডাক্তার ও কেয়ার ওয়ার্কারদের দেওয়া হয়, তারা হয়তো এই রোগে আক্রান্ত হবে না, কিন্তু তাদের মাধ্যমে আরো অনেক লোকের দেহে জীবাণুটি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

"একটি টিকা হয়তো রোগের সংক্রমণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে কিন্তু ভাইরাসের বিস্তার একেবারে থামাতে পারবে এরকম টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা কম," বলেন শায়ান শরীফ।

"ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা তার একটি ভাল উদাহরণ: এই টিকা রোগের বিস্তার ঠেকাতে তেমন ভূমিকা রাখতে পারে না, কিন্তু রোগের মাত্রা কমাতে পারে।"

করোনাভাইরাসের টিকা তৈরিতে চলছে বহু গবেষণা।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, টিকা দেওয়ার কৌশল তৈরি করা এমন একটি জটিল প্রক্রিয়া যার সঙ্গে সামাজিক, চিকিৎসা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নানা বিষয় যুক্ত রয়েছে।

তবে যেসব গ্রুপের মানুষের মধ্যে মৃত্যুর হার বেশি, টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। আর বাকি লোকজনকে এই ভাইরাসটি সাথে নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকতে হয় সেই কৌশল রপ্ত করতে হবে।

ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে বয়সের ভূমিকা এখনও রহস্যময়। তবে বিরগিট ওয়েইনবার্গার বলছেন, করোনাভাইরাসের কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে শিশুদের মাধ্যমে এই রোগ কম ছড়ায়। তবে এই গবেষণা নিয়েও তার প্রশ্ন রয়েছে।

তিনি বলেছেন, এসব গবেষণা থেকে কোন উপসংহারে পৌঁছানো যায় না। কারণ ইউরোপে শিশুরা যখন স্কুলে যায় নি তখন এসব গবেষণা চালানো হয়েছে। এখন এই শিশুরা স্কুলে যাচ্ছে। তারাই হয়তো ভাইরাসটি স্কুল থেকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তাদের দাদা দাদী / নানা নানীকে আক্রান্ত করতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ভাইরাসটি কীভাবে ছড়ায় সেটা ভাল করে জানা গেলে কাদেরকে আগে টিকা দিতে হবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হবে।

"টিকা তৈরির প্রক্রিয়া দ্রুত করায় ভাল হয়েছে, কিন্তু কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমাদের কিছু জ্ঞানের প্রয়োজন," বলেন বিরগিট ওয়েইনবার্গার।

শায়ান শরিফ বলেন, "আমরা অনেকেই মনে করি টিকা হচ্ছে আমাদের একমাত্র উদ্ধারকর্তা। কিন্তু বিষয়টা আসলে তা নয়। একটি টিকা কাজ করতে ১৪ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে এবং বেশ কয়েকটি ইনজেকশন নিতে হতে পারে।"

"আমরা যদি এমন ওষুধ তৈরি করতে পারি যাতে বয়স্ক লোকজনকে করোনাভাইরাসের চিকিৎসার জন্য খুব বেশি সময় হাসপাতালে থাকতে হবে না তাহলে সেটাই হবে বড় পাওয়া।"

রোগীদের ওপর নতুন ওষুধ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

কোভিড-নাইনটিন রোগের চিকিৎসায় শত শত ওষুধের ওপর গবেষণা চলছে।

বর্তমানে এরকম একটি সম্ভাবনাময় ওষুধের নাম ডেক্সামেথাসোন। এটি একটি স্টেরয়েড যার সাহায্য অক্সিজেন দিতে হচ্ছে এমন রোগীদের মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হতে পারে।

ব্রিটেন ও জাপানে এটি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর তাকেও হাসপাতালে এই ওষুধটি দেওয়া হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে এরকম পাঁচটি ওষুধকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে জরুরি কারণে ব্যবহারের জন্য। বিজ্ঞানীরা বলছেন, একারণে করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির কাজ অন্য যেকোন টিকা তৈরির চেয়ে দ্রুততর হবে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনাভাইরাসের টিকা বের না হলেও এর ওষুধ নিয়ে যেসব গবেষণা চলছে তা থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বয়স্ক লোকেরা লাভবান হবেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা