শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৩, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারতের ডাবল মিউট্যান্ট করোনা কি বেশি বিপজ্জনক?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের ডাবল মিউট্যান্ট করোনা কি বেশি বিপজ্জনক?

ভারতে করোনাভাইরাসের একটি 'ডাবল মিউট্যান্ট' ধরন শনাক্ত করার পর থেকেই এ নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছিল। এই ধরনটি এখন ভারতের বাইরে বিভিন্ন দেশেও শনাক্ত করা হয়েছে।

ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যে আশংকাজনক হারে বেড়ে গেছে, তার পেছনে এই নতুন ধরনটি দায়ী কি না, তা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে।

একই ভাইরাসে দুবার মিউটেশনের মাধ্যমে এই 'ডাবল মিউট্যান্ট' ধরণের উদ্ভব ঘটেছে। এটি করোনাভাইরাসের অন্য ধরনগুলোর চেয়ে অনেক বেশি হারে ছড়াচ্ছে কি না এবং এটি প্রতিরোধে টিকা আদৌ কাজ করছে কি না তা বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখছেন।

ডাবল মিউট্যান্ট করোনাভাইরাস কী?

আর সব ভাইরাসের মতোই করোনাভাইরাসও খুব অল্প অল্প করে বদলাতে থাকে যাতে সহজে একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে গিয়ে সংক্রমিত হতে পারে।

তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই পরিবর্তন বা মিউটেশনের কোন প্রভাব পড়ে না। বেশিরভাগ মিউটেশন ভাইরাসটির আচরণে কোন পরিবর্তন আনে না।

কিন্তু কিছু মিউটেশনের কারণে ভাইরাসটির স্পাইক প্রোটিনে পরিবর্তন ঘটে। মানবদেহের কোষের সঙ্গে নিজেকে আটকে ফেলতে এবং ভেতরে ঢুকতে ভাইরাসটি এই স্পাইক প্রোটিন ব্যবহার করে। ভাইরাসের মধ্যে যখন এধরনের মিউটেশন ঘটে, তখন এর সংক্রমণ ঘটানোর ক্ষমতা সম্ভবত বেড়ে যায়। এধরনের ভাইরাসে মানুষ বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে, এবং এটি প্রতিরোধে টিকা আর কাজ করে না।

শ্বাসযন্ত্র আক্রমণ করে যেসব ভাইরাস- যেমন সার্স-কোভিড-টু, সেগুলোর বিরুদ্ধে মানুষকে যখন টিকা দেয়া হয়, তখন তা শরীরে এ্যান্টিবডি তৈরিতে সাহায্য করে।

সবচেয়ে কার্যকর টিকা হচ্ছে সেটি, যা এমন ধরণের এ্যান্টিবডি তৈরি করে যার ফলে ভাইরাস মানবদেহের কোষে ঢুকতেই পারে না।

কিন্তু ভারতের জেনোম বিজ্ঞানীরা করোনাভাইরাসের তথাকথিত যে 'ডাবল মিউট্যান্ট ভেরিয়েন্ট' চিহ্নিত করেছেন, সেটি নিয়ে নানা ধরনের উদ্বেগ দেখা যাচ্ছে।

সরকার বলছে, পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে যেসব নমুনা সংগ্রহ করা হয়, তাতে দেখা যাচ্ছে, গত বছরে ডিসেম্বরের তুলনায় এগুলোর মধ্যে দুটি মিউটেশনের প্রাধান্য। এর একটি ই৪৮৪কিউ, অপরটি এল৪৫২আর।

ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, এই ডাবল মিউটেশনের কারণে ভাইরাসটি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে পারে। টিকা তখন অকার্যকর হয়ে যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটির হেলথ সায়েন্স সেন্টারের ভাইরোলজিস্ট ডঃ জেরেমি কামিল বলেন, ভারতের একটি মিউটেশন, ই৪৮৪কিউ অনেকটা দক্ষিণ আফ্রিকার বা ব্রাজিলের ভাইরাসটির কাছাকাছি।

যদি একটি ভাইরাস পরিবারের মধ্যে অনেক বেশি মিউটেশন ঘটে, তখন এটি ভিন্ন রকমের আচরণ করতে পারে, তখন ভাইরাসের এই নতুন ধরনটি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

ড: কামিল বিবিসিকে জানান, ভারতে করোনাভাইরাসের ডাবল মিউটেশন ভেরিয়েন্টে দ্বিতীয় যে মিউটেশনটি ঘটেছে, এল৪৫২আর, এটি প্রথম নজরে এসেছিল যুক্তরাষ্ট্রের একটি ভেরিয়েন্টের সঙ্গে সম্পর্কের কারণে। সেই ভেরিয়েন্টটির নাম ছিল ক্যালিফোর্নিয়ান ভেরিয়েন্ট।

এরকম ডাবল মিউট্যান্ট কি খুব বিরল?

ড. কামিলের মতে, ডাবল মিউটেশন বিরল কোন ব্যাপার নয়। যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সাতটি ধরনের ওপর তিনি গবেষণা চালিয়েছেন।

"একবারে একাধিক মিউটেশনের ঘটনা এখন বেশ ঘটছে, যদি আমরা কেবল স্পাইক জিনের বিষয়েও এটা সীমিত রাখি।"

গত বছর মহামারির শুরুতে বেশিরভাগ স্পাইক জিনে একটি মিউটেশনই চোখে পড়তো- ডি৬১৪জি। কিন্তু এই মিউটেশন এখন সব জায়গায় ছড়িয়ে গেছে, তার ওপর এখন যুক্ত হয়েছে অন্য মিউটেশন, বলছেন ডঃ কামিল।

একটি ওপেন শেয়ারিং ডাটাবেজে ৪৩টি ভাইরাসের তালিকা আছে, যেগুলোর সবকটার মধ্যেই ভারতের ই৪৮৪কিউ এবং এল৪৫২আর মিউটেশন পাওয়া গেছে।

ড. কামিল জানান, মার্চ মাসে যুক্তরাজ্য থেকে সংগ্রহ করা একটি ভাইরাসের স্পাইকে নয়টি মিউটেশন দেখা গেছে। "মিউটেশনের এই সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কি নিশ্চিত যে, ভারতীয় ভেরিয়েন্টে কেবল দুটি মিউটেশন ঘটেছে?"

ভারতীয় বিজ্ঞানীরা যখন ওপেন শেয়ারিং ডাটাবেজ 'জিসএইডে' তাদের গবেষণার ফল তুলে ধরবেন, তখন সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন এই ডাবল ভেরিয়েন্টটি আসলে যুক্তরাজ্যের ধরনটির একই ধারা থেকে এসেছে কিনা। নাকি এটি একেবারেই স্বতন্ত্রভাবে তৈরি হওয়া একটি ভেরিয়েন্ট।

এই নতুন ভেরিয়েন্ট নিয়ে কতটা উদ্বিগ্ন হওয়া উচিৎ?

ভাইরাসের স্পাইক জিনে যখন মিউটেশন ঘটে, তখন সেটি কিন্তু ভাইরাসটির সংক্রমণের ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় অথবা মানবদেহের যে এ্যান্টিবডি ভাইরাসকে থামাতে পারে, সেটিকে অকার্যকর করে দেয়।

এর মানে হচ্ছে কোন ভাইরাসের মিউটেশন যদি 'সঠিক পথে' আগায়, তখন কোভিড-১৯ থেকে সেরে উঠা কোন মানুষের শরীরে এটি নতুন করে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, পুনরায় সংক্রমণের ফলে অসুস্থতার মাত্রা হবে অনেক মৃদু। তবে যদি ভাইরাসটি এভাবে দ্বিতীয়বার সংক্রমণের ক্ষমতা রাখে, তখন আসলে এটি হার্ড ইমিউনিটি ভেদ করতে পারবে। হার্ড ইমিউনিটি তখনই তৈরি হয় যখন কোন ভাইরাস বা রোগ জনগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার পর, বা এই রোগের টিকা দেয়ার পর, বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে এটি প্রতিরোধের ক্ষমতা তৈরি হয়।

ভাইরাস যদি হার্ড ইমিউনিটি ভেদ করে ছড়িয়ে পড়তে পারে, সেটি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষগুলোতে বিপদের মুখে ঠেলে দেবে। কারণ তখন এসব মানুষ আর হার্ড ইমিউনিটি থেকে কোন সুরক্ষা পাবেন না, তাদের কাছে সহজেই ভাইরাস পৌঁছে যাবে।

ড. কামিল বলেন, ভারতের এই ডাবল মিউট্যান্ট ভাইরাস অন্য ভেরিয়েন্টের তুলনায় বেশি প্রাণঘাতী বা অনেক সহজে সংক্রমিত হয়- এমন সম্ভাবনা কম। তবে এ বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরও বেশি তথ্য দরকার।

ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের জন্য এই নতুন ভেরিয়েন্টই কি দায়ী?

ভারতে সোমবারের সর্বশেষ হিসেবে, আগের ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ২ লাখ ৭৩ হাজার মানুষের নতুন সংক্রমণ ধরা পড়েছে, মারা গেছে ১ হাজার ৬শ জনের বেশি। এটি একটি নতুন রেকর্ড।

গত ১৫ই এপ্রিল থেকে ভারতে প্রতিদিনই দুই লাখের বেশি নতুন সংক্রমণ ধরা পড়ছে। দিল্লিতে পরিস্থিতি এতটাই খারাপ মোড় নিয়েছে যে সেখানে এক সপ্তাহের লকডাউন জারি করা হয়েছে।

অথচ মাত্র গত মাসের শুরুতেই ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বেশ আত্মবিশ্বাসের সুরেই যেন বলেছিলেন, কোভিড মহামারির শেষ দেখতে পাচ্ছে ভারত। এজন্যে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এর কৃতিত্ব দিয়ে বলেছিলেন, তার নেতৃত্ব আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটা নজির সৃষ্টি করেছে।

কিন্তু ভারতের এই পরিস্থিতি মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই নাটকীয়ভাবে পাল্টে গেছে। এত দ্রুত যে পরিস্থিতির এত অবনতি ঘটলো, এর পেছনে ভারতে শনাক্ত হওয়া ‌‍ডাবল মিউট্যান্ট‌‌ ভাইরাসটির অবদান কতটা?

হায়দ্রাবাদের সেন্টার ফর সেলুলার এন্ড মলিকিউলার বায়োলজির (সিসিএমবি) পরিচালক ডঃ রাকেশ মিশ্র জানান, মহারাষ্ট্রে ডাবল ভেরিয়েন্টটি পাওয়া গেছে ২০ শতাংশ সংক্রমণের বেলায়। ভারতে মহারাষ্ট্রেই সংক্রমণের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।

তিনি বলেন, "এরকম একটা সন্দেহ করা হয় যে ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের জন্য হয়তো এই ভেরিয়েন্টই দায়ী। কিন্তু আমি বলবো, না। আমাদের সংগ্রহ করা নমুনার ৮০ শতাংশে কিন্তু এই মিউটেশন নেই। মহারাষ্ট্রে আমরা যে কয়েক হাজার নমুনা বিশ্লেষণ করেছি, তার মাত্র ২৩০টিতে কিন্তু এই ডাবল মিউটেশন পাওয়া গেছে।"

 ভারতের জন্য অনেক বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাজ্যের কেন্ট ভেরিয়েন্ট। ব্রিটেনে এই ভাইরাসটিই সবচেয়ে বেশি ধরা পড়ছে এবং এটি ৫০টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে গেছে। ভারতে ১০ হাজার ৭৮৭টি নমুনার ৭৩৬টিতে এই ভেরিয়েন্টটি পাওয়া গেছে।

ড. কামিলের মতে, ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের তীব্রতার পেছনে সম্ভবত এই ভেরিয়েন্টটি ভূমিকা রেখেছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রিটেনের এই ভেরিয়েন্টটির ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা ৫০ শতাংশ বেশি, এবং এটি ৬০ শতাংশ বেশি মারাত্মক। আগের ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রতি একজনের মৃত্যুর তুলনায় এটিতে মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬।

তবে ড. কামিলের মতে, দ্বিতীয় ঢেউয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী আসলে মানুষের আচরণ।

গত বছর মহামারির শুরুতে বেশিরভাগ স্পাইক জিনে একটি মিউটেশনই চোখে পড়তো- ডি৬১৪জি। কিন্তু এই মিউটেশন এখন সব জায়গায় ছড়িয়ে গেছে, তার ওপর এখন যুক্ত হয়েছে অন্য মিউটেশন, বলছেন ডঃ কামিল।

একটি ওপেন শেয়ারিং ডাটাবেজে ৪৩টি ভাইরাসের তালিকা আছে, যেগুলোর সবকটার মধ্যেই ভারতের ই৪৮৪কিউ এবং এল৪৫২আর মিউটেশন পাওয়া গেছে।

ড. কামিল জানান, মার্চ মাসে যুক্তরাজ্য থেকে সংগ্রহ করা একটি ভাইরাসের স্পাইকে নয়টি মিউটেশন দেখা গেছে। "মিউটেশনের এই সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কি নিশ্চিত যে, ভারতীয় ভেরিয়েন্টে কেবল দুটি মিউটেশন ঘটেছে?"

ভারতীয় বিজ্ঞানীরা যখন ওপেন শেয়ারিং ডাটাবেজ 'জিসএইডে' তাদের গবেষণার ফল তুলে ধরবেন, তখন সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন এই ডাবল ভেরিয়েন্টটি আসলে যুক্তরাজ্যের ধরনটির একই ধারা থেকে এসেছে কিনা। নাকি এটি একেবারেই স্বতন্ত্রভাবে তৈরি হওয়া একটি ভেরিয়েন্ট।

 বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির
দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট
আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল
জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন
গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক
ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু
তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’
‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান
আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে এক জেলে নিহত
টেকনাফে এক জেলে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে