শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২

মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকট দূর করে সচল রাখতে হিমশিম খাচ্ছে বিআইডব্লিউটিএ। একদিকে বিআইডব্লিউটিএর কর্তৃপক্ষ নিয়মিত ড্রেজিং করতে গিয়ে খননকৃত বালুমাটি ফেলার জায়গা পাচ্ছে না। অন্যদিকে ড্রেজিং বন্ধ করলে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় জনগুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি ড্রেজিং করে সচল রাখার পাশাপাশি প্রতিবেশ-পরিবেশ ঠিক রাখতে খননকৃত বালুমাটি ফেলতে পার্শ্ববর্তী জমি অধিগ্রহণই একমাত্র পথ বলছে মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ও পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা। এটা না করা হলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্য সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফারাক্কা বাঁধের কারণে উজান থেকে পানির স্রোত কমে যাওয়াসহ আশির দশক থেকে প্লাবন কৃষি জমিতে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে চিংড়ি চাষের কারণে ভারতের সঙ্গে নৌপ্রোটকলভুক্ত মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বাগেরহাটের নদী-খালের নাব্য সংকট সৃষ্টি হয়। তীব্র পলি জমে ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভরাট হয়ে যায় মোংলা ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে লাইটার কার্গোসহ তেলবাহী ট্যাংকারগুলোকে ৮৪ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হয়।

২০১৪ সালের ৯ জানুয়ারি সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে ফার্নেস অয়েলবাহী ট্যাংকার ডুবিতে ফার্নেস অয়েল ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ফার্নেস অয়েলের হাত থেকে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যকে খোদ জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের ছুটে আসতে হয়। এই অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি খননের সিদ্ধান্ত নেয় বিআইডব্লিউটিএ। ওই বছরের ১ জুলাই শুরু হয় খননের ড্রেজিং কাজ। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর ২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। চ্যানেলটি থেকে এ পর্যন্ত ড্রেজিং করে ৩৩৮.৯৭ লাখ ঘনমিটার পলি উত্তোলন করা হয়েছে। ব্যয় হয়েছে ৫৫০ কোটি টাকা। চ্যানেলের বর্তমান গভীরতা ভাটার সময় ১৬ ফুট ও প্রশস্ত ২৫০ থেকে ৩০০ ফুট। বর্তমান অর্থ বছরে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে খুলনা শিপইয়ার্ডের চারটি ড্রেজার সার্বক্ষণিক খনন কাজ করছে। ড্রেজিং চালিয়ে যাওয়ায় দিনের জোয়ারের সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন ড্রাফটের জাহাজ চলাচল করছে। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণার পর অদ্যাবধি ১ লাখ ৯৭ হাজারের বেশি লাইটার ভ্যাসেল মালামাল নিয়ে চলাচল করেছে। মোংলা ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেল রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ মহিউদ্দিন জানান, এখন প্রতি বছর ড্রেজিং করে চ্যানেলটি সচল রাখা হলেও সার্বক্ষণিক নৌযান চলাচল ও প্রশস্ততা বাড়ানো হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো দ্বিমুখী ও রাত্রিকালীন নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে। চ্যানেলটিকে সচল রাখতে সংলগ্ন নদী-খাল খনন ও দুই পাশের কৃষি জমি সম্পূর্ণভাবে উন্মুক্ত করা হয়নি। চিংড়ি খামারের কারণে প্লাবন ভূমি না থাকায় পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হচ্ছে। এলাকার পরিবেশ-প্রতিবেশ ঠিক রাখতে দ্রুত ড্রেজিং করা বালুমাটি ফেরতে পতিত জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম জানান, সুন্দরবন রক্ষা, মোংলা বন্দর সচল রাখাতেও নদী চর দখল বন্ধ করতে হবে। এখনো মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বন্দরের আশপাশের নদী চর কাঁটাতার ও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল করছে প্রভাবশালীরা। এতে করে নদী সংকুচিত হচ্ছে। যে কারণে নদীর গতি ব্যাহত হচ্ছে। নদী রক্ষায় নীতিমালা ও মহামান্য হাই কোর্টে রায় মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। নদী-খাল ও জলাভূমি রক্ষা করতে না পারলে সব উন্নয়নের সুফল মিলবে না। এটা না করা গেলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মোংলা-ঘোষিয়াখালী ড্রেজিংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আ. মতিন জানান, এই আন্তর্জাতিক নৌরুট সচল রাখতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। চ্যানেলে মোংলা বন্দর পয়েন্ট থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় ড্রেজিংয়ের মাটি ফেলার জায়গা নেই। এ জন্য ড্রেজিং ব্যাহত হচ্ছে। মাটি অপসারণেও নানান জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। মোংলা পৌরসভার রাস্তা ব্যবহারের কারণে রাস্তা নষ্ট হওয়ায় তারা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। ড্রেজিং অব্যাহত রাখতে এখন জমি অধিগ্রহণসহ এই চ্যানেলটির জোয়ার-ভাটা নির্বিঘ্ন রাখতে চ্যানেলের তীরভূমি ও প্লাবনভূমি উন্মুক্ত রাখা জরুরি হয়ে পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুয়া কাগজপত্রে টেন্ডার ১৪ কোটি টাকার দুর্নীতি
ভুয়া কাগজপত্রে টেন্ডার ১৪ কোটি টাকার দুর্নীতি
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
তিন বছরের শিশু ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
তিন বছরের শিশু ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
অবৈধ ৬০ দোকান অপসারণ
অবৈধ ৬০ দোকান অপসারণ
আগুনে পুড়ল ১৫ দোকান
আগুনে পুড়ল ১৫ দোকান
ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
অস্ত্রসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার
হাসপাতালে নার্সের ঝুলন্ত লাশ
হাসপাতালে নার্সের ঝুলন্ত লাশ
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা