শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২

মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকট দূর করে সচল রাখতে হিমশিম খাচ্ছে বিআইডব্লিউটিএ। একদিকে বিআইডব্লিউটিএর কর্তৃপক্ষ নিয়মিত ড্রেজিং করতে গিয়ে খননকৃত বালুমাটি ফেলার জায়গা পাচ্ছে না। অন্যদিকে ড্রেজিং বন্ধ করলে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় জনগুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি ড্রেজিং করে সচল রাখার পাশাপাশি প্রতিবেশ-পরিবেশ ঠিক রাখতে খননকৃত বালুমাটি ফেলতে পার্শ্ববর্তী জমি অধিগ্রহণই একমাত্র পথ বলছে মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ও পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা। এটা না করা হলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্য সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফারাক্কা বাঁধের কারণে উজান থেকে পানির স্রোত কমে যাওয়াসহ আশির দশক থেকে প্লাবন কৃষি জমিতে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে চিংড়ি চাষের কারণে ভারতের সঙ্গে নৌপ্রোটকলভুক্ত মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বাগেরহাটের নদী-খালের নাব্য সংকট সৃষ্টি হয়। তীব্র পলি জমে ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভরাট হয়ে যায় মোংলা ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে লাইটার কার্গোসহ তেলবাহী ট্যাংকারগুলোকে ৮৪ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হয়।

২০১৪ সালের ৯ জানুয়ারি সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে ফার্নেস অয়েলবাহী ট্যাংকার ডুবিতে ফার্নেস অয়েল ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ফার্নেস অয়েলের হাত থেকে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যকে খোদ জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের ছুটে আসতে হয়। এই অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি খননের সিদ্ধান্ত নেয় বিআইডব্লিউটিএ। ওই বছরের ১ জুলাই শুরু হয় খননের ড্রেজিং কাজ। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর ২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। চ্যানেলটি থেকে এ পর্যন্ত ড্রেজিং করে ৩৩৮.৯৭ লাখ ঘনমিটার পলি উত্তোলন করা হয়েছে। ব্যয় হয়েছে ৫৫০ কোটি টাকা। চ্যানেলের বর্তমান গভীরতা ভাটার সময় ১৬ ফুট ও প্রশস্ত ২৫০ থেকে ৩০০ ফুট। বর্তমান অর্থ বছরে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে খুলনা শিপইয়ার্ডের চারটি ড্রেজার সার্বক্ষণিক খনন কাজ করছে। ড্রেজিং চালিয়ে যাওয়ায় দিনের জোয়ারের সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন ড্রাফটের জাহাজ চলাচল করছে। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণার পর অদ্যাবধি ১ লাখ ৯৭ হাজারের বেশি লাইটার ভ্যাসেল মালামাল নিয়ে চলাচল করেছে। মোংলা ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেল রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ মহিউদ্দিন জানান, এখন প্রতি বছর ড্রেজিং করে চ্যানেলটি সচল রাখা হলেও সার্বক্ষণিক নৌযান চলাচল ও প্রশস্ততা বাড়ানো হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো দ্বিমুখী ও রাত্রিকালীন নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে। চ্যানেলটিকে সচল রাখতে সংলগ্ন নদী-খাল খনন ও দুই পাশের কৃষি জমি সম্পূর্ণভাবে উন্মুক্ত করা হয়নি। চিংড়ি খামারের কারণে প্লাবন ভূমি না থাকায় পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হচ্ছে। এলাকার পরিবেশ-প্রতিবেশ ঠিক রাখতে দ্রুত ড্রেজিং করা বালুমাটি ফেরতে পতিত জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম জানান, সুন্দরবন রক্ষা, মোংলা বন্দর সচল রাখাতেও নদী চর দখল বন্ধ করতে হবে। এখনো মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বন্দরের আশপাশের নদী চর কাঁটাতার ও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল করছে প্রভাবশালীরা। এতে করে নদী সংকুচিত হচ্ছে। যে কারণে নদীর গতি ব্যাহত হচ্ছে। নদী রক্ষায় নীতিমালা ও মহামান্য হাই কোর্টে রায় মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। নদী-খাল ও জলাভূমি রক্ষা করতে না পারলে সব উন্নয়নের সুফল মিলবে না। এটা না করা গেলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মোংলা-ঘোষিয়াখালী ড্রেজিংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আ. মতিন জানান, এই আন্তর্জাতিক নৌরুট সচল রাখতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। চ্যানেলে মোংলা বন্দর পয়েন্ট থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় ড্রেজিংয়ের মাটি ফেলার জায়গা নেই। এ জন্য ড্রেজিং ব্যাহত হচ্ছে। মাটি অপসারণেও নানান জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। মোংলা পৌরসভার রাস্তা ব্যবহারের কারণে রাস্তা নষ্ট হওয়ায় তারা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। ড্রেজিং অব্যাহত রাখতে এখন জমি অধিগ্রহণসহ এই চ্যানেলটির জোয়ার-ভাটা নির্বিঘ্ন রাখতে চ্যানেলের তীরভূমি ও প্লাবনভূমি উন্মুক্ত রাখা জরুরি হয়ে পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিদ্ধিরগঞ্জে হবে উন্নতমানের হাসপাতাল’
‘সিদ্ধিরগঞ্জে হবে উন্নতমানের হাসপাতাল’
অভাবের তাড়নায় শিশুকে ডাস্টবিনে ফেললেন মা
অভাবের তাড়নায় শিশুকে ডাস্টবিনে ফেললেন মা
নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
বর্ষায় ভাঙা রাস্তা সংস্কার
বর্ষায় ভাঙা রাস্তা সংস্কার
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
যানজট দুর্ঘটনা দুর্ভোগে শহরবাসী
যানজট দুর্ঘটনা দুর্ভোগে শহরবাসী
২২০ শিক্ষার্থী পেল শিক্ষা উপকরণ
২২০ শিক্ষার্থী পেল শিক্ষা উপকরণ
নরমাল ডেলিভারিতে ফুল উপহার
নরমাল ডেলিভারিতে ফুল উপহার
১২ প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার উপহার
১২ প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার উপহার
স্বাস্থ্যসেবা পেলেন ৪ শতাধিক রোগী
স্বাস্থ্যসেবা পেলেন ৪ শতাধিক রোগী
মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল দাবি
মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল দাবি
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা