শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২

মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোংলা-ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেল সচল রাখতে উভয় সংকট

মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকট দূর করে সচল রাখতে হিমশিম খাচ্ছে বিআইডব্লিউটিএ। একদিকে বিআইডব্লিউটিএর কর্তৃপক্ষ নিয়মিত ড্রেজিং করতে গিয়ে খননকৃত বালুমাটি ফেলার জায়গা পাচ্ছে না। অন্যদিকে ড্রেজিং বন্ধ করলে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় জনগুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি ড্রেজিং করে সচল রাখার পাশাপাশি প্রতিবেশ-পরিবেশ ঠিক রাখতে খননকৃত বালুমাটি ফেলতে পার্শ্ববর্তী জমি অধিগ্রহণই একমাত্র পথ বলছে মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ও পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা। এটা না করা হলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্য সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফারাক্কা বাঁধের কারণে উজান থেকে পানির স্রোত কমে যাওয়াসহ আশির দশক থেকে প্লাবন কৃষি জমিতে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে চিংড়ি চাষের কারণে ভারতের সঙ্গে নৌপ্রোটকলভুক্ত মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বাগেরহাটের নদী-খালের নাব্য সংকট সৃষ্টি হয়। তীব্র পলি জমে ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভরাট হয়ে যায় মোংলা ঘোষিয়াখালী নৌচ্যানেলটি। এই অবস্থায় সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে লাইটার কার্গোসহ তেলবাহী ট্যাংকারগুলোকে ৮৪ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হয়।

২০১৪ সালের ৯ জানুয়ারি সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে ফার্নেস অয়েলবাহী ট্যাংকার ডুবিতে ফার্নেস অয়েল ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ফার্নেস অয়েলের হাত থেকে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যকে খোদ জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের ছুটে আসতে হয়। এই অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি খননের সিদ্ধান্ত নেয় বিআইডব্লিউটিএ। ওই বছরের ১ জুলাই শুরু হয় খননের ড্রেজিং কাজ। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর ২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। চ্যানেলটি থেকে এ পর্যন্ত ড্রেজিং করে ৩৩৮.৯৭ লাখ ঘনমিটার পলি উত্তোলন করা হয়েছে। ব্যয় হয়েছে ৫৫০ কোটি টাকা। চ্যানেলের বর্তমান গভীরতা ভাটার সময় ১৬ ফুট ও প্রশস্ত ২৫০ থেকে ৩০০ ফুট। বর্তমান অর্থ বছরে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে খুলনা শিপইয়ার্ডের চারটি ড্রেজার সার্বক্ষণিক খনন কাজ করছে। ড্রেজিং চালিয়ে যাওয়ায় দিনের জোয়ারের সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন ড্রাফটের জাহাজ চলাচল করছে। ড্রেজিং শেষে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর চ্যানেলটি উন্মুক্ত ঘোষণার পর অদ্যাবধি ১ লাখ ৯৭ হাজারের বেশি লাইটার ভ্যাসেল মালামাল নিয়ে চলাচল করেছে। মোংলা ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেল রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ মহিউদ্দিন জানান, এখন প্রতি বছর ড্রেজিং করে চ্যানেলটি সচল রাখা হলেও সার্বক্ষণিক নৌযান চলাচল ও প্রশস্ততা বাড়ানো হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো দ্বিমুখী ও রাত্রিকালীন নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে। চ্যানেলটিকে সচল রাখতে সংলগ্ন নদী-খাল খনন ও দুই পাশের কৃষি জমি সম্পূর্ণভাবে উন্মুক্ত করা হয়নি। চিংড়ি খামারের কারণে প্লাবন ভূমি না থাকায় পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে দ্রুত পলি পড়ে ভরাট হচ্ছে। এলাকার পরিবেশ-প্রতিবেশ ঠিক রাখতে দ্রুত ড্রেজিং করা বালুমাটি ফেরতে পতিত জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম জানান, সুন্দরবন রক্ষা, মোংলা বন্দর সচল রাখাতেও নদী চর দখল বন্ধ করতে হবে। এখনো মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলসহ বন্দরের আশপাশের নদী চর কাঁটাতার ও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল করছে প্রভাবশালীরা। এতে করে নদী সংকুচিত হচ্ছে। যে কারণে নদীর গতি ব্যাহত হচ্ছে। নদী রক্ষায় নীতিমালা ও মহামান্য হাই কোর্টে রায় মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। নদী-খাল ও জলাভূমি রক্ষা করতে না পারলে সব উন্নয়নের সুফল মিলবে না। এটা না করা গেলে মোংলা-ঘোষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলের নাব্য সংকটের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষায় ও মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সুরক্ষায় আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মোংলা-ঘোষিয়াখালী ড্রেজিংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আ. মতিন জানান, এই আন্তর্জাতিক নৌরুট সচল রাখতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। চ্যানেলে মোংলা বন্দর পয়েন্ট থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় ড্রেজিংয়ের মাটি ফেলার জায়গা নেই। এ জন্য ড্রেজিং ব্যাহত হচ্ছে। মাটি অপসারণেও নানান জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। মোংলা পৌরসভার রাস্তা ব্যবহারের কারণে রাস্তা নষ্ট হওয়ায় তারা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। ড্রেজিং অব্যাহত রাখতে এখন জমি অধিগ্রহণসহ এই চ্যানেলটির জোয়ার-ভাটা নির্বিঘ্ন রাখতে চ্যানেলের তীরভূমি ও প্লাবনভূমি উন্মুক্ত রাখা জরুরি হয়ে পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আধিপত্যের সংঘর্ষে নিহত ১
আধিপত্যের সংঘর্ষে নিহত ১
বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ভৈরব নদের জায়গা দখলমুক্ত
ভৈরব নদের জায়গা দখলমুক্ত
আট দাবিতে হরতালের ডাক
আট দাবিতে হরতালের ডাক
বিভাগ দাবিতে উত্তাল ফরিদপুর-নোয়াখালী
বিভাগ দাবিতে উত্তাল ফরিদপুর-নোয়াখালী
টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ দাবি
টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ দাবি
চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
৩১ দফা প্রচারে ভিন্ন আয়োজন
৩১ দফা প্রচারে ভিন্ন আয়োজন
ফ্ল্যাটে রহস্যজনক আগুন, বৃদ্ধ নিহত
ফ্ল্যাটে রহস্যজনক আগুন, বৃদ্ধ নিহত
রোহিঙ্গাসহ তিন লাশ উদ্ধার
রোহিঙ্গাসহ তিন লাশ উদ্ধার
ডোবায় যুবক, ঝোপে ভ্যান চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ
ডোবায় যুবক, ঝোপে ভ্যান চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ দুই ভাইয়ের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা