মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০২২ ০০:০০ টা

ছাত্রদল কর্মীদের ওপর হামলা

বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের কর্মীদের ওপর গত রবিবার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত দফায় দফায় হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে। হামলায় চার ছাত্রদল কর্মী আহত হয়েছেন। উপজেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক মামুনুর রশিদ বলেন, ছাত্রদলের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে পুলিশের নিরাপত্তার মধ্যে আমরা শেষ করি। দুপুর ১২টার দিকে হঠাৎ  ছাত্রদল নেতা জয়নাল আবেদিনের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীরা হামলা করে। এরপর পর্যায়ক্রমে রাত পর্যন্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা পাথরঘাটা বাজারে ছাত্রদলের কর্মীদের খুঁজতে থাকে। এ সময় তারা ছাত্রদল নেতা, মাসুম বিল্লাহ, রাসেল এবং ইমামের ওপর হামলা করে আহত করে। তারা পাথরঘাটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে ইমাম হোসেনের মাথায় জখম বলে তিনি বলেন। ছাত্রদল আহ্বায়ক বলেন, আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। ছাত্রদল কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, অলিদ মক্কী বলেন, এই অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমরা ব্যস্ত ছাত্রলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে। বিএনপির স্থানীয় রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে ছাত্রদল কর্মীরা নিজেদের বিরোধ আমাদের ওপর চাপাতে চাচ্ছে। 

পাথরঘাটায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে রাজনীতি করার দাবি করে ছাত্রলীগ সভাপতি। পাথরঘাটা থানার ওসি আবুল বাশার বলেন, আমি নিজে ছাত্রদলের কর্মসূচিতে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি। শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কর্মসূচি শেষ হয়েছে। ছাত্রদল কর্মীদের ওপর হামলা ও আহত হওয়ার বিষয় তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কিছু শুনিনি বা থানায় কেউ অভিযোগও করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের কর্মীদের ওপর রবিবার দুপুর থেকে রাত অবধি দফায় দফায় হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে। এই হামলায় চার ছাত্রদল কর্মী আহত হয়েছেন। উপজেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক মামুনুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ছাত্রদলের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে পুলিশের নিরাপত্তার মধ্যে আমরা শেষ করি। দুপুর ১২টার দিকে হঠাৎ করে ছাত্রদল নেতা জয়নাল আবেদিনের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীরা হামলা করে। এরপর পর্যায়ক্রমে রাত পর্যন্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা পাথরঘাটা বাজারে ছাত্রদলের কর্মীদের খুঁজতে থাকে। এ সময় তারা ছাত্রদল নেতা, মাসুম বিল্লাহ, রাসেল এবং ইমামের ওপর হামলা করে আহত করে। তারা পাথরঘাটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে ইমাম হোসেনের মাথায় জখম বলে তিনি বলেন। ছাত্রদল আহ্বায়ক বলেন, আমরা বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছাত্রদল কর্মী, ইমাম হোসেন বলেন, রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ছাত্রলীগ কর্মী, মাহমুদ, নাসির, বাবুসহ ১৫-২০ জন আমাকে বাসার সামনে থেকে ধরে এনে আওয়ামী লীগ অফিসের ভিতরে আটকে নির্যাতন করে। আমার মাথা ফাটিয়ে রক্তাক্ত আহত করেছে। থানায় কোনো অভিযোগ হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইমাম হোসেন বলেন, থানায় অভিযোগ দিতে গেলে উল্টো আমাদের আটকে দেবে, মামলা করে কি হবে? আইন তো তাদের হাতে। ছাত্রদল কর্মীদের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, অলিদ মক্কী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমরা ব্যস্ত ছাত্রলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রর নিয়ে। বিএনপির স্থানীয় রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে ছাত্রদল কর্মীরা নিজেদের বিরোধ আমাদের ওপর চাপাতে চাচ্ছে। পাথরঘাটায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে রাজনীতি করার দাবি করে ছাত্রলীগ সভাপতি। পাথরঘাটা থানার ওসি আবুল বাশার বলেন, আমি নিজে ছাত্রদলের কর্মসূচিতে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি। শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কর্মসূচি শেষ হয়েছে। ছাত্রদল কর্মীদের ওপর হামলা ও আহত হওয়ার বিষয় তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কিছু শুনিনি বা থানায় কেউ অভিযোগও করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সর্বশেষ খবর