বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ সংবাদ প্রকাশের পর সেই আঞ্চলিক সড়ক থেকে তিন নম্বর ইটের খোয়া অপসারণ করা হয়েছে। পরে ভালো মানের খোয়াসহ নির্মাণ সামগ্রী ফেলার কাজ শুরু করে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এতে সড়কটিতে চলাচলকারী সাধারণ মানুষ সন্তোষ প্রকাশ করেন। এর আগে ২৫ জুলাই সড়কটিতে নিম্নমানের কাজ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর ১৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত উপজেলার সেরুয়া বাজার থেকে ব্র্যাক বটতলা হয়ে ভবানীপুর পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার আঞ্চলিক সড়কটি পরিদর্শন করে নিম্নমানের খোয়া অপসারণের নির্দেশ দেন এলজিইডির কর্মকর্তারা। প্রকৌশলী আবদুল মজিদ জানান, উন্নতমানের ইটের খোয়া ফেলার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ ছাড়া গতকাল স্থানীয় সংসদ সদস্য (বগুড়া-৫) মজিবর রহমান মজনুও আঞ্চলিক সকড়টি পরিদর্শন করেন। তিনি সড়ক বর্ধিতকরণ ও সংস্কার কাজের শুরুতেই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের বিষয়ে ক্ষোভ জানান।
ঠিকাদার সুমন মিয়া জানান, সড়কে ফেলা কিছু অংশে ইটের খোয়ার মান নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা। তবে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগটি সঠিক নয়। কারণ ওই সড়কের পুরনো ইট ভেঙে খোয়া করা হয়েছিল। এর পরও অভিযোগ ওঠায় এসব খোয়া সরিয়ে নতুন এক নম্বর ইটের খোয়া ফেলা হচ্ছে।