কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় বঙ্গোপসাগরের জেলেদের জালে প্রতিদিন ধরা পড়ছে গোলাপি চিংড়ি। স্থানীয়দের কাছে এটা ‘লাল ইছা’ নামে পরিচিত। এটি ক্রাস্টেসিয়ান প্রজাতির। জোয়ারে এ মাছ বেশি ধরা পড়লেও ভাটার সময় পাওয়া যায় না। ভাটায় এ মাছ অবস্থান করে সাগরের তলদেশে। গোলাপি চিংড়ির স্বাদে ভিন্নতা থাকায় এ মাছ বেশি দামে বিক্রি হয় জানান জেলেরা। সরেজমিন বড়ঘোপ বাজারে দেখা যায়, গোলাপি চিংড়ি ভাগ ভাগ করে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি ভাগে কেজির বেশি হবে। দ্বীপের অন্য বাজারেও চিংড়ি বিক্রির এ দৃশ্য দেখা গেছে। জেলেরা জানান, উপকূল থেকে সাগরের কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে জাল ফেলে মাছগুলো (গোলাপি চিংড়ি) আহরণ করা হয়।