চাঁদপুর জেলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে চালু হয়েছে নতুন দু'টি ওয়ার্ক পয়েন্ট। এতে দিনে দিনেই ফরম জমা দেওয়ার পাশাপাশি আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও কয়েক মাস পূর্বে এ অবস্থার দেখা পাওয়া ছিল দায়। আগে ফরম জমা দেওয়ার অন্তত ১০/১৫ দিন পর আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার তারিখ দেওয়া হতো।
এই সেবার বাইরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অনুমোদনক্রমে প্রতিবন্ধীদের জন্য নীচতলায় হুইল চেয়ারের মাধ্যমে ভিন্ন কাউন্টারে ফরম জমাদান, ছবিতোলাসহ ফিঙ্গারিং করে স্লিপ দেয়ার ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এছাড়া অফিসের নীচতলায় রাখা হয়েছে অভিযোগ বাক্স।
চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক বিপুল কুমার গোস্বামী বলেন, জনবল সংকট ও আধুনিক যন্ত্রপাতির অপ্রতুলতাসহ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমানে ১৫টি ষ্টেশন ও ১৫জন জনবল দিয়ে প্রতিদিন ১০০ জনকে সেবা দেয়ার অফিসিয়াল কথা থাকলেও প্রায় ২০০ জন গ্রাহককে ছবিতোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্টের সেবা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে দিনে দিনেই সকল পাসপোর্টধারীর ফরম জমা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট দেয়ার ব্যবস্থা চালু করেছি। তিনি বলেন, সাধারণ ক্যাটাগরির পাসপোর্ট ২২ কার্যদিবস ও জরুরি ক্যাটাগরির পাসপোর্ট ১০ কার্যদিবস পর ডেলিভারি দেয়ার কথা। তবে অনলাইনে বিভিন্ন জটিলতা, ভুলত্রুটি সংশোধন হয়ে ঢাকা থেকে প্রিন্ট হয়ে ডাকযোগে পাসপোর্ট চাঁদপুরে আসতে দেরি হওয়ায় ডেলিভারি দিতে মাঝেমধ্যে বিলম্ব হয়।
বিডি-প্রতিদিন/০৫ নভেম্বর ২০১৫/এস আহমেদ