শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

টোল, টেন্ডার ও মাদক ব্যবসার জের

পরিকল্পিতভাবে খুন হয় ঠাকুরগাঁও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিতভাবে খুন হয় ঠাকুরগাঁও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান

থ্রী হুইলার (গাগলু) স্ট্যান্ডের টোলের টাকার জের ধরেই ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান খুন হয়েছে বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে জানা গেছে। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) রাতে সেই টোলের টাকার জের ধরেই সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল মান্নান। এ সময় আব্দুল মান্নানকে বাঁচাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হয় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুম্মন।

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রায় ৪ শতাধিক থ্রী হুইলার (গাগলু) বিভিন্ন রুটে যাত্রী নিয়ে চলাচল করে। যার বেশির ভাগ থ্রী হুইলারের (গাগলু) মালিক সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এক নেতা, এছাড়া আওয়ামী লীগ নেতা জাকারিয়া প্রমানিক, রিংকু গুহ ঠাকুরতা ও জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা থ্রী হুইলার মালিক সমিতির সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর। প্রতি থ্রী হুইলার বিভিন্ন রুটে চলাচলের জন্য ৫০/৭০ টাকা করে সমিতির নাম করে টোল আদায় করে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কতিপয় নেতাকর্মী। প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার টাকা টোল আদায় হয় থ্রী হুইলার থেকে। মাসে গিয়ে দাড়ায় প্রায় ৬ লক্ষ  টাকা। আর বছরে টোল উত্তোলন হয় প্রায় ৭ কোটি ২ লক্ষ টাকা। আর সেই টোলের টাকা আদায় করে সমীর দত্তের ভাই সজিব দত্তসহ সিন্ডিকেটের সদস্যরা।

টোলের টাকা কয়েক বছর ধরে উত্তোলন ও ভোগদখল করে আসছে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারা, এমন অভিযোগ করেছেন কয়েকজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছিুক থ্রী হুইলার চালক ও মালিক। এই থ্রী হুইলার অবৈধ ভাবে মহাসড়কে চলাচলের কারণে সম্প্রতি জেলা মোটর মালিক ও শ্রমিকদের মাঝে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। হাইকোর্টে থ্রী হুইলার চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকলেও ক্ষমতার দাপটে ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন রুটে চলাচল করছে থ্রী হুইলার। কিন্তু প্রশাসনের সঙ্গে মহাসড়কে অবৈধ থ্রী হুইলার বন্ধের জন্য আলোচনায় বসা হলেও কোন সুরাহা হয়নি।

এই টোলের টাকা, টেন্ডার ও জমি দখলের টাকা নিয়ে স্থানীয় কপিতয় আওয়ামী লীগ ও সেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীদের সাথে দীর্ঘদিন যাবত গোপনেই বিরোধ চলছিল। সদর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান ঠাকুরগাঁও রোড ও রুহিয়া রুটে টোলের টাকার ভাগ নিত বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া সজিব দত্ত, শান্তসহ কয়েকজন মাদক ব্যবসা ও জমি দখলের সিন্ডিকের সাথেও টাকা নিয়ে বিরোধ তৈরি হয় আব্দুল মান্নানের এমনো তথ্য অনুসন্ধানে বেড়িয়ে এসেছে।

কিন্তু কিছুদিন যাবত সেইসব খাতের টাকা প্রতিনিয়ত দিতে টালবাহানা শুরু করেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্তের সিন্ডিকেট বাহিনী । এ নিয়ে আব্দুল মান্নান জেলা যুবলীগ নেতা দেবাশীষ দত্ত সমীরের কাছে একাধিক বার অভিযোগ করলেও কোন সুরাহা পায়নি।

গত ১২ দিন আগে আব্দুল মান্নান টোলের টাকা সজিব দত্তের কাছে নিতে গেলে কথাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ সময় যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত, শান্তসহ কয়েকজন মান্নানকে হুমকি দেন।

সেই বিষয়ে মান্নান আবারো সজিব দত্তের ভাই জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সমীর দত্তের কাছে বিচার প্রার্থনা করলে তিনি মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু সজিব দত্ত অতিরিক্ত মাদকাসক্ত হওয়ার কারণে ভাই সমীর দত্তের কথা শুনতে রাজি হয়নি।

কয়েকদিন আগে সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল মান্নান, জনিসহ কয়েকজন ঠাকুরগাঁও রোড এলাকায় মুন্সির হোটেলের পাশে একটি পানের দোকানে কয়েকজনের সাথে ধূমপান করার সময় সজিব দত্ত দুর থেকে দেখে ক্ষেপে যায়। এ সময় জুনিয়র সিনিয়র নিয়ে দু’পক্ষের মাঝে হাতাহাতি হয়। পরে ঘটনা শুনে সজিবের ভাই সমীর দত্ত ঘটনাস্থলে গিয়ে আব্দুল মান্নানকে আবারো মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন এবং আগের কিছু টোলের টাকা প্রদান করে তার ভাই সজিব দত্তকে সঙ্গে নিয়ে ওই স্থান থেকে চলে আসেন।

মঙ্গলবার (১১ই জুলাই) রাতে যুবলীগ নেতা সজিব মুন্সিরহাট বিহারি পাড়া এলাকায় শান্ত’র বাড়িতে সমাঝোতার জন্য আব্দুল মান্নানকে ডেকে পাঠায়। এর আগেই শান্ত’র নিজ বাড়িতে সজিব ও শান্ত সহ আরো দুইজন মান্নানকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা তৈরি করেন বলে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।

ওইদিন রাত ১১ টায় আব্দুল মান্নান যুবলীগ নেতা শান্ত’র বাড়িতে গেলে সমাঝোতার এক পর্যায়ে আবারো কথাকাটি হয়। তখন মান্নান তাদের পরিকল্পনা বুঝতে পেরে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে বন্ধু জুম্মনকে কল দেয়। কিছুক্ষণ পর সজিব, শান্তসহ আরো দু’জন আব্দুল মান্নানকে বিহারী পাড়ার গলিতে পথরোধ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে শুরু করে। এর মধ্যেই ঘটনাস্থলে জুম্মন পৌঁছে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে সজিব দত্ত উত্তেজিত হয়ে মোটরসাইকেলের উপরেই জুম্মনের পায়ে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে দেয়। পরে শান্ত লোহার রড দিয়ে জুম্মনের মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। সে সময় মান্নান রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে শান্ত ও সজিবের ভয়ে স্থানীয় লোকজন নিরবতা পালন করেছেন বলে অনেকে জানিয়েছেন।

পড়ে সজিব দত্ত ও শান্ত জুম্মনকে পাশের একটি গোরস্থানে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে গিয়ে রেখে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়।

পরে স্থানীয় লোকজন আব্দুল মান্নান ও জুম্মনকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে আনার পথে মান্নান অতিরিক্ত রক্তক্ষরনের কারণে মারা যান। আর জুম্মনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক থ্রী হুইলার মালিক জানান, জেলায় প্রায় ৪ শতাধিক থ্রী হুইলার বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। দু’বছর আগে জেলা থ্রী হুইলার মালিক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয় যুবলীগ নেতা সমীর দত্তকে। প্রতিদিন টোলের টাকা কোথায় যায় কয়েক বছর থেকে আমরা সাধারণ মালিকরা সেটা জানতে পারি নাই। তাছাড়া তাদের উপরে কথা বললে আমাদের গাড়ি রাস্তায় উঠতেও দিবে না। তাই নিরবতা পালন করেই যাচ্ছি। তার ভাই সজিব দত্ত নেশার টাকার জন্য মাঝে মধ্যেই অতিরিক্ত চাঁদা দাবি করেন।

আহত সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুম্মন জানান, ঘটনার দিন সজিব দত্ত ও শান্ত আব্দুল মান্নানকে পরিকল্পিত ভাবে ডেকে নিয়ে যায়। হামলার কথা টের পেলে মান্নান তাৎক্ষণিক ভাবে আমাকে কল দিয়ে বলে, সজিব-শান্ত আমাকে মেরে ফেলবে। আমাকে বাঁচাও বন্ধু। আমি ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখি সজিব দত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে মান্নানের শরীরে আঘাত করছে। আমি প্রতিবাদ করলে মোটরসাইকেলের উপরেই সজিব দত্ত ধারালো অস্ত্র আমার পায়ের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। পরে শান্ত লোহার রড দিয়ে মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পরি। এ সময় মান্নান রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালিয়ে যায়। সজিব ও শান্ত মিলে আমাকে টেনে হেঁচড়ে পাশের একটি গোরস্থানে ফেলে রাখে পালিয়ে যায়। তখন পর্যন্ত মান্নানকে আর দেখতে পায়নি। হাসপাতালে কে বা কারা নিয়ে এসেছে বলতেও পারি না।

আহত জুম্মনের কাছে বন্ধু আব্দুল মান্নান খুন হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি জানান, থ্রী হুইলার (গাগলু) ষ্ট্যান্ডের টোলের টাকা ও আগে কিছু তুচ্ছ ঘটনার কারণে মান্নান খুন হয়েছে। এই টাকা নিয়ে একাধিকবার সজিবের সাথে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে মান্নানের। কিন্তু সজিব বড় ভাইয়ের ক্ষমতা দেখিয়ে নিজেই টোলের টাকা ভোগ দখল করছিল।

এই বিষয়ে আমি, মান্নান ও জনি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও তিনি সুরাহা করেনি। ফলে ছোট একটি বিষয়ের জন্য মান্নান খুন হলো। আমিও গুরুতর আহত হয়ে পড়ে রয়েছি। সজিব দত্ত তার ভাইয়ের নাম করে ক্ষমতা ব্যবহার করে অসহায় মানুষের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছিল। দল করি বলেই এসব কথা প্রকাশ করতে পারি না।

কিন্তু আমি আমার বন্ধুর খুনিদের সর্বোচ্চ বিচার চাই। দলীয় মতা ব্যবহার করে যেন তারা পার পেয়ে না যায় সেজন্য মিডিয়া ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছের অনুরোধ করছি।

ঘটনার পর থেকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর, পৌর ১০ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শান্ত পলাতক রয়েছেন।

পুলিশ প্রকৃত আসামিদের গ্রেফতার না করে অন্য দুই জনকে গ্রেফতার করে নিরবতা পালন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। খুনের ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রভাহিত করার জন্য আওয়ামী লীগের কতিপয় প্রভাবশালী নেতারা চেষ্টা করছেন। এতে হতাহতের পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ঠাকুরগাঁও শহরের বিভিন্ন হাট-বাজার, টেন্ডারবাজি, সরকারি পুকুর দখল, সবজির আড়ৎ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে বর্তমান জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর ও তার ভাই।

প্রতিদিন ঠাকুরগাঁও জেলার বড় সবজির আড়তে পন্য বিক্রি করতে আসা কৃষক ও জেলার বাইরে যাওয়া সবজির ট্রাক থেকে প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার টাকার বেশি চাঁদা আদায় করে সমীর দত্তের ভাইসহ অন্যন্যা কর্মীরা। এতে করে মাসে এই সবজি আড়ৎ থেকে প্রায় ৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বছরে প্রায় ৯ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা ।

এ ছাড়া যুবলীগ নেতা সমীর দত্ত ঠাকুরগাঁও শহরের শিল্পকলা একাডেমীর পেছনের প্রায় কয়েক বিঘা খাস জমি দখল করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকার অনেকেই। সেই জমিতে তিনি নিজে বাড়ি তৈরি করে বসবাস করছেন। এছাড়াও তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা জমি দখলে সহযোগিতা করে আসছেন।

সরকার দলীয় ক্ষমতা ও পারিবারিক ভাবে শক্তিশালী হওয়ায় ঠাকুরগাঁও শহর নিয়ন্ত্রণ করছে এই প্রভাবশালী দত্ত পরিবারটি। তাদের ভয়ে কেউ তাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কথা বলতে রাজি হয় না।

জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীরের কাছে এই সকল অভিযোগে সত্যতা জানতে চাইলে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ঠাকুরগাঁও জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ আপেল জানান, সম্প্রতি জেলা কমিটির কমিটির সম্মেলন হয়েছে। এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হয়নি। সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান খুনের অভিযোগে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্ত, শান্তসহ মোট ৩ জনকে বহিস্কার করেছেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সজিব দত্তের চাচাতো ভাই ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুনাংশু দত্ত টিটোর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সব সময় স্বচ্ছ রাজনীতি করে আসছি। কেউ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে কোন অপকর্ম করলে সেই দায় দল বা আমি কখনোই নিব না। যারা দোষ করবে আইনগত ভাবে তাদের বিচার হবে। তাছাড়া এই খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার রাজনৈতি অঙ্গনে ফাটল সৃষ্টির পায়তারা করছে একটি কুচক্রি মহল।

ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমপি দবিরুল ইসলাম জানান, দলের নাম করে কেউ অপকর্ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরেই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের অপকর্ম থেকে দূরে থাকার নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। কেউ যদি ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খুনের ঘটনায় প্রকৃত আসামিদের ধরতে পুলিশ বিলম্ব করছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে জেলা পুলিশ সুপার ফারহাত আহম্মেদ বলেন, আমরা প্রকৃত আসামিদের চিহ্নিত করেছি। খুব দ্রুত আসামীরা গ্রেফতার হবে।

এদিকে সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আব্দুল মান্নান খুনের ঘটনায় দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী। খুনের ঘটনায় আব্দুল মান্নানের বড় ভাই নুর আলী বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত ও শান্তসহ অজ্ঞাত ৪ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আগেই দুই জনকে আটক করেছেন। এছাড়া সজিব দত্তকে আটক করা হয়েছে। 

অপরদিকে জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের নেতাকর্মীরা প্রকৃত খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রতিবাদসভা ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।

 


বিডি প্রতিদিন/১৭ জুলাই ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
সর্বশেষ খবর
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা