শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

টোল, টেন্ডার ও মাদক ব্যবসার জের

পরিকল্পিতভাবে খুন হয় ঠাকুরগাঁও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিতভাবে খুন হয় ঠাকুরগাঁও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান

থ্রী হুইলার (গাগলু) স্ট্যান্ডের টোলের টাকার জের ধরেই ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান খুন হয়েছে বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে জানা গেছে। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) রাতে সেই টোলের টাকার জের ধরেই সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল মান্নান। এ সময় আব্দুল মান্নানকে বাঁচাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হয় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুম্মন।

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রায় ৪ শতাধিক থ্রী হুইলার (গাগলু) বিভিন্ন রুটে যাত্রী নিয়ে চলাচল করে। যার বেশির ভাগ থ্রী হুইলারের (গাগলু) মালিক সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এক নেতা, এছাড়া আওয়ামী লীগ নেতা জাকারিয়া প্রমানিক, রিংকু গুহ ঠাকুরতা ও জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা থ্রী হুইলার মালিক সমিতির সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর। প্রতি থ্রী হুইলার বিভিন্ন রুটে চলাচলের জন্য ৫০/৭০ টাকা করে সমিতির নাম করে টোল আদায় করে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কতিপয় নেতাকর্মী। প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার টাকা টোল আদায় হয় থ্রী হুইলার থেকে। মাসে গিয়ে দাড়ায় প্রায় ৬ লক্ষ  টাকা। আর বছরে টোল উত্তোলন হয় প্রায় ৭ কোটি ২ লক্ষ টাকা। আর সেই টোলের টাকা আদায় করে সমীর দত্তের ভাই সজিব দত্তসহ সিন্ডিকেটের সদস্যরা।

টোলের টাকা কয়েক বছর ধরে উত্তোলন ও ভোগদখল করে আসছে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারা, এমন অভিযোগ করেছেন কয়েকজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছিুক থ্রী হুইলার চালক ও মালিক। এই থ্রী হুইলার অবৈধ ভাবে মহাসড়কে চলাচলের কারণে সম্প্রতি জেলা মোটর মালিক ও শ্রমিকদের মাঝে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। হাইকোর্টে থ্রী হুইলার চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকলেও ক্ষমতার দাপটে ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন রুটে চলাচল করছে থ্রী হুইলার। কিন্তু প্রশাসনের সঙ্গে মহাসড়কে অবৈধ থ্রী হুইলার বন্ধের জন্য আলোচনায় বসা হলেও কোন সুরাহা হয়নি।

এই টোলের টাকা, টেন্ডার ও জমি দখলের টাকা নিয়ে স্থানীয় কপিতয় আওয়ামী লীগ ও সেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীদের সাথে দীর্ঘদিন যাবত গোপনেই বিরোধ চলছিল। সদর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান ঠাকুরগাঁও রোড ও রুহিয়া রুটে টোলের টাকার ভাগ নিত বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া সজিব দত্ত, শান্তসহ কয়েকজন মাদক ব্যবসা ও জমি দখলের সিন্ডিকের সাথেও টাকা নিয়ে বিরোধ তৈরি হয় আব্দুল মান্নানের এমনো তথ্য অনুসন্ধানে বেড়িয়ে এসেছে।

কিন্তু কিছুদিন যাবত সেইসব খাতের টাকা প্রতিনিয়ত দিতে টালবাহানা শুরু করেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্তের সিন্ডিকেট বাহিনী । এ নিয়ে আব্দুল মান্নান জেলা যুবলীগ নেতা দেবাশীষ দত্ত সমীরের কাছে একাধিক বার অভিযোগ করলেও কোন সুরাহা পায়নি।

গত ১২ দিন আগে আব্দুল মান্নান টোলের টাকা সজিব দত্তের কাছে নিতে গেলে কথাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ সময় যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত, শান্তসহ কয়েকজন মান্নানকে হুমকি দেন।

সেই বিষয়ে মান্নান আবারো সজিব দত্তের ভাই জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সমীর দত্তের কাছে বিচার প্রার্থনা করলে তিনি মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু সজিব দত্ত অতিরিক্ত মাদকাসক্ত হওয়ার কারণে ভাই সমীর দত্তের কথা শুনতে রাজি হয়নি।

কয়েকদিন আগে সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল মান্নান, জনিসহ কয়েকজন ঠাকুরগাঁও রোড এলাকায় মুন্সির হোটেলের পাশে একটি পানের দোকানে কয়েকজনের সাথে ধূমপান করার সময় সজিব দত্ত দুর থেকে দেখে ক্ষেপে যায়। এ সময় জুনিয়র সিনিয়র নিয়ে দু’পক্ষের মাঝে হাতাহাতি হয়। পরে ঘটনা শুনে সজিবের ভাই সমীর দত্ত ঘটনাস্থলে গিয়ে আব্দুল মান্নানকে আবারো মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন এবং আগের কিছু টোলের টাকা প্রদান করে তার ভাই সজিব দত্তকে সঙ্গে নিয়ে ওই স্থান থেকে চলে আসেন।

মঙ্গলবার (১১ই জুলাই) রাতে যুবলীগ নেতা সজিব মুন্সিরহাট বিহারি পাড়া এলাকায় শান্ত’র বাড়িতে সমাঝোতার জন্য আব্দুল মান্নানকে ডেকে পাঠায়। এর আগেই শান্ত’র নিজ বাড়িতে সজিব ও শান্ত সহ আরো দুইজন মান্নানকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা তৈরি করেন বলে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।

ওইদিন রাত ১১ টায় আব্দুল মান্নান যুবলীগ নেতা শান্ত’র বাড়িতে গেলে সমাঝোতার এক পর্যায়ে আবারো কথাকাটি হয়। তখন মান্নান তাদের পরিকল্পনা বুঝতে পেরে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে বন্ধু জুম্মনকে কল দেয়। কিছুক্ষণ পর সজিব, শান্তসহ আরো দু’জন আব্দুল মান্নানকে বিহারী পাড়ার গলিতে পথরোধ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে শুরু করে। এর মধ্যেই ঘটনাস্থলে জুম্মন পৌঁছে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে সজিব দত্ত উত্তেজিত হয়ে মোটরসাইকেলের উপরেই জুম্মনের পায়ে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে দেয়। পরে শান্ত লোহার রড দিয়ে জুম্মনের মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। সে সময় মান্নান রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে শান্ত ও সজিবের ভয়ে স্থানীয় লোকজন নিরবতা পালন করেছেন বলে অনেকে জানিয়েছেন।

পড়ে সজিব দত্ত ও শান্ত জুম্মনকে পাশের একটি গোরস্থানে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে গিয়ে রেখে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়।

পরে স্থানীয় লোকজন আব্দুল মান্নান ও জুম্মনকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে আনার পথে মান্নান অতিরিক্ত রক্তক্ষরনের কারণে মারা যান। আর জুম্মনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক থ্রী হুইলার মালিক জানান, জেলায় প্রায় ৪ শতাধিক থ্রী হুইলার বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। দু’বছর আগে জেলা থ্রী হুইলার মালিক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয় যুবলীগ নেতা সমীর দত্তকে। প্রতিদিন টোলের টাকা কোথায় যায় কয়েক বছর থেকে আমরা সাধারণ মালিকরা সেটা জানতে পারি নাই। তাছাড়া তাদের উপরে কথা বললে আমাদের গাড়ি রাস্তায় উঠতেও দিবে না। তাই নিরবতা পালন করেই যাচ্ছি। তার ভাই সজিব দত্ত নেশার টাকার জন্য মাঝে মধ্যেই অতিরিক্ত চাঁদা দাবি করেন।

আহত সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুম্মন জানান, ঘটনার দিন সজিব দত্ত ও শান্ত আব্দুল মান্নানকে পরিকল্পিত ভাবে ডেকে নিয়ে যায়। হামলার কথা টের পেলে মান্নান তাৎক্ষণিক ভাবে আমাকে কল দিয়ে বলে, সজিব-শান্ত আমাকে মেরে ফেলবে। আমাকে বাঁচাও বন্ধু। আমি ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখি সজিব দত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে মান্নানের শরীরে আঘাত করছে। আমি প্রতিবাদ করলে মোটরসাইকেলের উপরেই সজিব দত্ত ধারালো অস্ত্র আমার পায়ের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। পরে শান্ত লোহার রড দিয়ে মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পরি। এ সময় মান্নান রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালিয়ে যায়। সজিব ও শান্ত মিলে আমাকে টেনে হেঁচড়ে পাশের একটি গোরস্থানে ফেলে রাখে পালিয়ে যায়। তখন পর্যন্ত মান্নানকে আর দেখতে পায়নি। হাসপাতালে কে বা কারা নিয়ে এসেছে বলতেও পারি না।

আহত জুম্মনের কাছে বন্ধু আব্দুল মান্নান খুন হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি জানান, থ্রী হুইলার (গাগলু) ষ্ট্যান্ডের টোলের টাকা ও আগে কিছু তুচ্ছ ঘটনার কারণে মান্নান খুন হয়েছে। এই টাকা নিয়ে একাধিকবার সজিবের সাথে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে মান্নানের। কিন্তু সজিব বড় ভাইয়ের ক্ষমতা দেখিয়ে নিজেই টোলের টাকা ভোগ দখল করছিল।

এই বিষয়ে আমি, মান্নান ও জনি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও তিনি সুরাহা করেনি। ফলে ছোট একটি বিষয়ের জন্য মান্নান খুন হলো। আমিও গুরুতর আহত হয়ে পড়ে রয়েছি। সজিব দত্ত তার ভাইয়ের নাম করে ক্ষমতা ব্যবহার করে অসহায় মানুষের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছিল। দল করি বলেই এসব কথা প্রকাশ করতে পারি না।

কিন্তু আমি আমার বন্ধুর খুনিদের সর্বোচ্চ বিচার চাই। দলীয় মতা ব্যবহার করে যেন তারা পার পেয়ে না যায় সেজন্য মিডিয়া ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছের অনুরোধ করছি।

ঘটনার পর থেকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর, পৌর ১০ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শান্ত পলাতক রয়েছেন।

পুলিশ প্রকৃত আসামিদের গ্রেফতার না করে অন্য দুই জনকে গ্রেফতার করে নিরবতা পালন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। খুনের ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রভাহিত করার জন্য আওয়ামী লীগের কতিপয় প্রভাবশালী নেতারা চেষ্টা করছেন। এতে হতাহতের পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ঠাকুরগাঁও শহরের বিভিন্ন হাট-বাজার, টেন্ডারবাজি, সরকারি পুকুর দখল, সবজির আড়ৎ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে বর্তমান জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীর ও তার ভাই।

প্রতিদিন ঠাকুরগাঁও জেলার বড় সবজির আড়তে পন্য বিক্রি করতে আসা কৃষক ও জেলার বাইরে যাওয়া সবজির ট্রাক থেকে প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার টাকার বেশি চাঁদা আদায় করে সমীর দত্তের ভাইসহ অন্যন্যা কর্মীরা। এতে করে মাসে এই সবজি আড়ৎ থেকে প্রায় ৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বছরে প্রায় ৯ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা ।

এ ছাড়া যুবলীগ নেতা সমীর দত্ত ঠাকুরগাঁও শহরের শিল্পকলা একাডেমীর পেছনের প্রায় কয়েক বিঘা খাস জমি দখল করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকার অনেকেই। সেই জমিতে তিনি নিজে বাড়ি তৈরি করে বসবাস করছেন। এছাড়াও তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা জমি দখলে সহযোগিতা করে আসছেন।

সরকার দলীয় ক্ষমতা ও পারিবারিক ভাবে শক্তিশালী হওয়ায় ঠাকুরগাঁও শহর নিয়ন্ত্রণ করছে এই প্রভাবশালী দত্ত পরিবারটি। তাদের ভয়ে কেউ তাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কথা বলতে রাজি হয় না।

জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীরের কাছে এই সকল অভিযোগে সত্যতা জানতে চাইলে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ঠাকুরগাঁও জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ আপেল জানান, সম্প্রতি জেলা কমিটির কমিটির সম্মেলন হয়েছে। এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হয়নি। সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নান খুনের অভিযোগে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্ত, শান্তসহ মোট ৩ জনকে বহিস্কার করেছেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সজিব দত্তের চাচাতো ভাই ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুনাংশু দত্ত টিটোর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সব সময় স্বচ্ছ রাজনীতি করে আসছি। কেউ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে কোন অপকর্ম করলে সেই দায় দল বা আমি কখনোই নিব না। যারা দোষ করবে আইনগত ভাবে তাদের বিচার হবে। তাছাড়া এই খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার রাজনৈতি অঙ্গনে ফাটল সৃষ্টির পায়তারা করছে একটি কুচক্রি মহল।

ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমপি দবিরুল ইসলাম জানান, দলের নাম করে কেউ অপকর্ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরেই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের অপকর্ম থেকে দূরে থাকার নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। কেউ যদি ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খুনের ঘটনায় প্রকৃত আসামিদের ধরতে পুলিশ বিলম্ব করছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে জেলা পুলিশ সুপার ফারহাত আহম্মেদ বলেন, আমরা প্রকৃত আসামিদের চিহ্নিত করেছি। খুব দ্রুত আসামীরা গ্রেফতার হবে।

এদিকে সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আব্দুল মান্নান খুনের ঘটনায় দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী। খুনের ঘটনায় আব্দুল মান্নানের বড় ভাই নুর আলী বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত ও শান্তসহ অজ্ঞাত ৪ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আগেই দুই জনকে আটক করেছেন। এছাড়া সজিব দত্তকে আটক করা হয়েছে। 

অপরদিকে জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের নেতাকর্মীরা প্রকৃত খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রতিবাদসভা ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।

 


বিডি প্রতিদিন/১৭ জুলাই ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের

দেশগ্রাম

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫
টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

দেশগ্রাম

ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে
ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা