বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
- যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা
- ৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস
- ভোটার হলেন জুবাইদা রহমান
- দেশব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভালের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
- বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২
- ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন
- মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
- পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
- ‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
- চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
- উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
- সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
- আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
- ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
- মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
- হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
- বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
- করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মজুরি-বৈষম্যে ভালো নেই পঞ্চগড়ের নারী চা-শ্রমিকরা
সরকার হায়দার, পঞ্চগড়:
অনলাইন ভার্সন

কাকডাকা ভোরে সংসারের সব কাজ গুছিয়ে চা বাগান বা চা কারখানায় ছুটে যেতে হয় পঞ্চগড়ের নারী চা-শ্রমিকদের। কোলের বাচ্চাকে সাথে নিয়ে অথবা কারো কাছে রেখে সারাদিনের মতো কাজে বের হয়ে পড়েন নারীরা। রোদ-বৃষ্টি কিংবা কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে সারাদিন চা-পাতা তোলা অথবা কারখানার বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় তাদের। কিন্তু কম মজুরি আর মজুরি বৈষম্য বেশি দূর এগোতে দেয়নি নারী চা-শ্রমিকদের। ভাত-কাপড় আর সাবানে খুশি থাকলেও কাজ হারানোর ভয়ে অনেকেই বৈষম্য ও কম মজুরির কথা কারো সামনে বলতে রাজি হন না।
চা-বাগান ও কারখানায় পুরুষদের পাশাপাশি সমানতালে কাজ করে নিজেদের ভাগ্য গঠনে নারীরা এগিয়ে গেলেও কম মজুরি ও প্রকট বৈষম্যের কারণে আত্নবিশ্বাস নিয়ে মুখ তুলে দাঁড়াতে পারছেন না এসব নারী। সামান্য এই আয় দিয়ে লবন আনতে পানতা ফুরিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা তাদের। নারী শ্রমিকরা জানিয়েছেন, চলতি বাজারের সঙ্গে সারাদিনের মজুরির টাকা দিয়ে ২ কেজি চালও কিনতে পারছে না তারা। এমন অবস্থা চলতে থাকলে তাদের অবস্থা আগের চেয়েও আরো খারাপের দিকেই যাবে।
তবে এ ব্যাপারে চা-বাগানের মালিক বা কারখানা মালিক, ম্যানেজার কেউ কথা বলতে রাজি হননি। পঞ্চগড় জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রুখসানা মমতাজ মজুরি বৈষম্যকে দুঃখজনক উল্লেখ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা-বাগান বা কারখানায় নারী শ্রমিকদের অতি সামান্য মজুরি দেয়া হচ্ছে। এটা অমানবিক। ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানান।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর