কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে গত ফেব্রুয়ারি মাসে মিয়ানমার থেকে পিয়াজ আমদানির পাশাপাশি শুঁটকি ও হিমায়িত মাছ আমদানি করা হয়েছে। যা মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকা বেশি আদায় হয়েছে। শনিবার রাজস্ব আদায়ের এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা মো. আবছার উদ্দিন।
তিনি বলেন, ২০১৯-২০ অর্থ বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে ৭৮২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ১৯ কোটি ৪২ লাখ ৮ হাজার টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ মাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক মাসিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ১৩ কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা। যা মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকা বেশি আদায় হয়। এতে মিয়ানমারের পণ্য আমদানি হয়েছে ২২৯ কোটি ২৩ লাখ ১৭ হাজার টাকার। তার মধ্যে পিয়াজ আমদানি হয়েছে ৩০ হাজার ৩৪৪ মেট্রিক টন। তবে পিয়াজ থেকে কোনো রাজস্ব আদায় হয় না।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক