পার্বত্যাঞ্চলে আর মাত্র একদিন পর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের 'বৈসাবি উৎসব।' যদিও এবার ঘটা করে পালন করা হচ্ছেনা এ উৎসবটি। তবে করোনা মহামারিকে উপেক্ষা করে নিজের মধ্যে উৎসব পালন করতে হাট-বাজারে ভিড় করছেন অসংখ্য নারী-পুরুষ।
উৎসবের কেনাকাটায় জনসমাগমে এড়ানো যাচ্ছে না করোনা সংক্রমণ। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার নিষেধ করা হলেও সচেতন হচ্ছেন না কেউ। ফলে রাঙামাটিতে দিন দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
অন্যদিকে, লকডাউন শিথিল করলেও এখনো বন্ধ রয়েছে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের দূর-পাল্লার সকল যানবাহন। কিন্তু সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত সব দোকান ও বাজার খোলা থাকায় স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক ব্যবহার না করেই বাজারমুখী হচ্ছেন সবাই। তাই বাজার এলাকায় প্রশাসনের নজরদারি আরও বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন সচেতন মহল।
রাঙামাটি জেলা সিভিল সার্জন বিপাশ খীশা বলছেন, 'করোনা সংক্রমণ এড়াতে হলে মানুষকে সামাজিক দূরুত্ব ও মাস্ক অবশ্যই পড়তে হবে। মানুষের ভিড়ে সংক্রমণ দ্রত ছড়ায়। তাই নিজে এবং অন্যকে বাঁচতে হলে এসব নিয়ম মানতেই হবে। কারণ সামনে করোনা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে।'
বিডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির