বরিশাল নদী বন্দরে ঢাকা থেকে আসা একটি লঞ্চের কর্মচারী কেবিন থেকে বয়সী নারীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
শুক্রবার রাতে কোতয়ালি মডেল থানায় এই মামলা দায়ের করেন নিহত শারমিন আক্তারের বাবা এনায়েত হোসেন ফকির।
মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে নিহতের স্বামী মাদুদ হাওলাদারকে। তার বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার পশ্চিম গোপালপুরে।
মামলার আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি আজিমুল করিম।
শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে বরিশাল নদী বন্দরে আসা এমভি কুয়াকাটা-২ লঞ্চের কর্মচারী কেবিন থেকে মধ্য বয়সী এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে আঙ্গুলের ছাপ মিলিয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ।
খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরা লঞ্চের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে শারমিনের স্বামীকে শনাক্ত করে।
পারিবারিক কলহের জেরে শারমিনকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো. আজিমুল করিম জানান, ঘটনাস্থল নৌ থানার অন্তর্গত হওয়ায় এই হত্যা মামলা তদন্ত করছে নৌ পুলিশ। তবে কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশও এই মামলার ছায়া তদন্ত করছে। হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
বিডি প্রতিদিন/কালাম