খুলনার ফুলতলায় লাইসেন্স না থাকায় সাতটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।শনিবার বিকালে এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ফুলতলা বাজারের জামিরা সড়কের কাজী নুর হোসেনের মালিকানাধীন আল-শেফা ডায়াগনস্টিক, ইমরানুল ইসলাম রুমনের সেবা ডায়াগনস্টিক, ডা. শফিউদ্দিন মোল্লার করিমুনেচ্ছা প্যাথলজি, শিকিরহাট সড়কের ইরসাফিল হোসেনের স্কয়ার ডায়াগনস্টিক, বেজেরডাঙ্গা বাজারের হাসানুজ্জামান মোড়লের মেডি ল্যাব প্যাথলজি, শিরোমনির ডা. কামাল হোসেনের দি গ্রেট হাসপাতালের প্যাথলজি, নতুনহাট এলাকার নিপুন চন্দ্রের মডার্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জেসমিন আরার নেতৃত্বে অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতালের আরএমও ডা. হাসিবুর রহমান, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর দেলোয়ার হোসেন, ফুলতলা থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক নিরঞ্জন কুমার।উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৭২ ঘণ্টার (তিন দিন) মধ্যে সারা দেশের অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের নির্দেশ দেয়। সেই নির্দেশনা মোতাবেক খুলনা সিভিল সার্জন দপ্তর ও উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ অভিযান শুরু করেছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, নিবন্ধন পাওয়ার আগ পর্যন্ত এসব প্রতিষ্ঠান কোনোভাবে কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল