লক্ষ্মীপুরে ঘূর্ণিঝড় মোখার ক্ষতি মোকাবিলা করতে ৬৪টি মেডিকেল টিম ও ১৮৫টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হবে। দূর্যোগকালীন ত্রাণ তহবিলে ৮ লাখ ১২ হাজার টাকা ও ৪২০ টন চাল রয়েছে। এছাড়া জরুরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ও হেল্পলাইন নাম্বার চালু করা হবে।
সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দূর্যোগকালীন কর্মস্থলে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগ থেকে মানুষ ও গৃহপালিত প্রাণী রক্ষায় ফায়ার সার্ভিস, জনপ্রতিনিধি ও রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এসব তথ্য জানান জেলা প্রশাসক আনোয়ার হোছাইন আকন্দ। এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ নূর-এ আলম ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেনসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় পরিণত হয়েছে। উপকূলে ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তবে লক্ষ্মীপুরে কোনো সতর্কতা সংকেত দেখাতে এখনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। জেলার রামগতি, কমলনগর, সদর ও রায়পুর উপজেলা মেঘনা নদীর উপকূলবর্তী এলাকা।
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ