শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১০, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মুক্তিকে মনোনয়ন দিলে নিশ্চিত জয়লাভ সম্ভব: গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম আওয়ামী লীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মুক্তিকে মনোনয়ন দিলে নিশ্চিত জয়লাভ সম্ভব: গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম আওয়ামী লীগ

নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মো. আব্দুল কুদ্দুসের মৃত্যুতে নাটোর-৪ আসনে উপ-নির্বাচন ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তফসিল মতে, নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনের ভোট গ্রহণ হবে ১১ অক্টোবর। এরই মধ্যে নির্বাচনে অংশ নিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ফরম জমা দিয়েছেন দুই উপজেলার ১৭ জন প্রার্থী।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ১৭ নেতা এমপি পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেও দুই উপজেলা আওয়ামী লীগ সদ্য প্রয়াত সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস তনয়া কোহেলী কুদ্দুস মুক্তিকে একক মনোনীত প্রার্থী হিসেবে সুপারিশ করেছে।

দুই উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কেন্দ্রে পাঠানো চিঠি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে সংরক্ষিত আছে। কেন্দ্রে পাঠানো উভয় চিঠিতে বলা হয়েছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দ, সকল ইউনিয়ন ও বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের পরামর্শ যে, আসন্ন জাতীয় সংসদের উপ-নির্বাচনে কোহেলী কুদ্দুস মুক্তিকে মনোনয়ন দিলে নিশ্চিত জয়লাভ করা সম্ভব।

পৃথক দুই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন- বড়াইগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মিয়াজী ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান এবং গুরুদাসপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আনিসুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মতিন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করা কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি'র রাজনীতির হাতেখড়ি পরিবারে হয়েছে। তাকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক পদে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে এবং সকল আন্দোলন-সংগ্রামে সামনের সারিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে দেখা যায়। নিজেকে গড়ে তুলেছেন একজন বলিষ্ঠ কর্মী, পরীক্ষিত ও স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ।

চিঠিতে আরও বলা হয়, এক-এগারো পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনে বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসাবে রাজধানীতে প্রবল আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার হাতে গড়া সামাজিক সংগঠন কল্লোল ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে করোনাসহ সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগে হত-দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা, মেডিক্যাল টিমের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা প্রদান, মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশেষ বৃত্তি প্রদান, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বয়সের মানুষের জন্য ‘স্বপ্নধার’ নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।

দুই উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোহেলী কুদ্দুস মুক্তিকে এককভাবে এমপি পদে মনোনীত করে সুপারিশ পাঠানোর কারণ নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাবিদ ও সমাজকর্মীদের সাথে কথা বলেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তারা বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি ছোটবেলা থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত। ছাত্রলীগের হাত ধরে তার ছাত্ররাজনীতির হাতেখড়ি। পরবর্তীতে যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি দায়িত্ব পালন করেছেন। আর এখন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। ঢাকা কিংবা গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম সবসময় সবজায়গাতেই মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে সামনে থেকে নেতৃত্বে দিয়েছেন। রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তিনি পারফেক্ট এবং ম্যাচিউরড। দুই (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) উপজেলার রাজনৈতিক পরিমণ্ডল এবং সাধারণ মানুষের মাঝে তার সমান গ্রহণযোগ্যতা আছে। নাটোর-৪ আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মুক্তি অন্যতম যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থী।

নাটোর-৪ আসনের এমপি পদে মনোনয়নের জন্য কোহেলী কুদ্দুস মুক্তিকে সুপারিশ করার কারণ জানতে চাইলে গুরুদাসপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন বলেন, উনি ছোটবেলা থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেন। এরকম কিছু অন্য কেউ অর্জন করতে পারেনি।

বড়াইগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মিয়াজী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কুদ্দুস দীর্ঘদিন ধারে এই জনপদের মানুষের পাশে ছিলেন। তার মৃত্যুতে আসন শূন্য হয়েছে। তার নেতৃত্বে দুই উপজেলার দলীয় নেতা-কর্মীরা পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। তৃণমূলের সাথে পারিবারিক বন্ধন তৈরি হয়েছিল। ওনার মেয়ের সাথেও দুই উপজেলার মানুষের সম্পর্কটাও তেমনই। আমি মনে করি জনগণের ভাবনাটাও তাই।

গুরুদাসপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার রবিউল ইসলাম বলেন, প্রয়াত সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। আওয়ামী লীগের নমিনেশনে পাঁচবার এমপি হয়েছে। কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি সেই পরিবারের সদস্য। ছাত্ররাজনীতি করেছেন, যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। নিরপেক্ষ দৃষ্টি থেকে বলতে চাই, যারাই আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নের জন্য নমিনেশন সাবমিট করেছে- আমি মনে করি তার মধ্যে কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি অন্যতম যোগ্যতাসম্পন্ন।

গুরুদাসপুরের ড. জোহা সরকারি কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক নাসরিন সুলতানা রুমা বলেন, আমি বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করি। নির্বাচন কমিশনের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে রাজনৈতিক দলে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর শর্ত শূন্য আছে। নির্বাচিত হতে পারবেন না এই অজুহাতে আমাদের দেশে জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে নারী প্রার্থীদের উপেক্ষা করা হয়। অথচ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে নারীর ক্ষমতায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, আমাদের এই জনপদে সমস্যা হচ্ছে মেয়েদের কেউ দাঁড়াতে দেয় না। কিন্তু উনি (মুক্তি) সবকিছু ভেদ করে একটা অবস্থান তৈরি করেছে। একজন নারী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তিনি যথেষ্ট পারফেক্ট এবং যথেষ্ট ম্যাচিউরড। ওনার সাথে যারা আছে সবাই শিক্ষিত। কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টে ওনার প্রতিষ্ঠান কল্লোল ফাউন্ডেশন 'জয় বাংলা অ্যাওয়ার্ড' পেয়েছে।

এমপি পদে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশীদের মধ্যে কোহেলী কুদ্দুস মুক্তির বিপুল জনপ্রিয়তা দুই উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে আছে জানিয়ে গুরুদাসপুরের মশিন্দা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক প্রভাষক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বর্ষীয়ান নেতা কুদ্দুস সাহেবের রক্ত যার শরীরে- সে তো জন্মের পর কথা বলা শিখেছে 'আওয়ামী লীগ', 'জয় বাংলা' বলে। মুক্তি আপা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারপর যুব মহিলা লীগের নেতৃত্বেও ছিলেন। বিশেষ করে দুই উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে সংগঠন এবং সংগঠনের বাইরে তার বিপুল জনপ্রিয়তা আছে। অনগ্রসর মানুষকে শিক্ষিত করার জন্য কল্লোল ফাউন্ডেশনের মধ্য দিয়ে তিনি বিভিন্ন রকমের স্কুল করেছে। জানি না জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৭ জনের মধ্যে কাকে মনোনয়ন দিবেন। তবে এই ১৭ জনের বেশিরভাগই স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার বিরোধিতা করেছে।

বড়াইগ্রাম উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান পিয়াস বলেন, যোগ্যতার দিক থেকে মুক্তি আপাই ঠিক আছে। ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী ছিলেন। যুব মহিলা লীগ করেছেন, এখন জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। এখানে আরেকটা বিষয় আছে, মুক্তি আপা কিন্তু আমাদের দুই উপজেলাতেই পরিচিত। মুক্তি আপাকে দুই উপজেলার সবাই সমানভাবে চিনে এবং তিনি সমন গ্রহণযোগ্যও। বড়াইগ্রামে যারা আওয়ামী লীগ নেতা আছেন তারা গুরুদাপুরের কাউকে চায় না আবার গুরুদাপুরের যারা আছে তারা বড়াইগ্রামের কাউকে চায় না। কিন্তু মুক্তি আপাকে যদি এই ক্ষেত্রে মনোনয়ন দেয়া হয়- দুই উপজেলার আওয়ামী লীগই তাকে সমানভাবে সমর্থন দিবে। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এখন তার সাথে আছে। মুক্তি আপাকে মনোনয়ন দেয়া হলে তিনি বিপুল ভোটে নৌকাকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে বিজয় উপহার দিতে পারবেন।

সূর্যোদয় সামাজিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, মুক্তি আপা দেশের সমস্ত আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। কল্লোল ফাউন্ডেশনের করে সাধারণ মানুষের মাঝে প্রচুর সহায়তা করেছেন। করোনার সময়ে সবকিছু যখন স্থবির, মানুষ ঘর থেকে বের হয় না- তখনও তিনি খাদ্য সহায়তা করেছেন। আদিবাসীদের শিক্ষা নিশ্চিতের জন্য স্কুল গড়েছেন। এলাকায় তিনি কখনো এমপি-মন্ত্রীর কন্যা হিসেবে চলেননি। সাধারণ মানুষ হিসেবে সবসময় মানুষের পাশে থেকেছেন।

জানতে চাইলে বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মাহাবুল ইসলাম বলেন, মুক্তি আপা সেই বিরোধী দলের সময় থেকে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করছে। উনি শুধু আব্দুল কুদ্দুস সাহেবের সন্তান হিসেবে না বরং ব্যক্তিগতভাবে উনি এমপি হওয়ার যোগ্য। ব্যক্তি মুক্তি আপা অন্যান্য প্রার্থীদের চেয়ে অনেক বেশি যোগ্য। কারণ দুই উপজেলাতেই তার যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা আছে।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে