শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৯, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

দেশের বিপণন ব্যবস্থায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি (ভিডিও)

তাঁকে বলা হয় বাংলাদেশের ফিলিপ কটলার। তিনি দেশের মার্কেটিং কিংবদন্তি সৈয়দ আলমগীর, আকিজ ভেঞ্চারসের গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। দেশের করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর সিইওদের মধ্যে সৈয়দ আলমগীর স্বনামখ্যাত। তাঁর দেওয়া স্লোগান ‘শতভাগ হালাল সাবান’ এক সময় একটি নতুন সাবানের ব্র্যান্ডকে বাজারের শীর্ষে তুলেছিল। সৈয়দ আলমগীরের বিশেষ সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন ও ছবি তুলেছেন রোহেত রাজীব
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দেশের বিপণন ব্যবস্থায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি (ভিডিও)

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের বিপণন ব্যবস্থায় কিংবদন্তি বলা হয় আপনাকে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

সৈয়দ আলমগীর : আমি বাংলাদেশের মার্কেটে অনেক দিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি। অনেক অনেক ভালো পণ্য তুলে দিতে পেরেছি ভোক্তাদের জন্য। আমার দেওয়া ব্র্যান্ডগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ভোক্তারা উপভোগ করছেন। এই জন্যই হয়তো অনেকে এমনটা বলে থাকেন। সামনেও আরও ভালো কাজ করে যেতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিপণন ব্যবস্থায় আপনি চেঞ্জ মেকার। পেশাগত জীবনে বিপণন ব্যবস্থায় কেন আগ্রহী হলেন?

সৈয়দ আলমগীর : আমার মনে হয় বিপণন ব্যবস্থা খুবই আনন্দের কাজ। এখানে ক্রিয়েটিভিটির সুযোগ রয়েছে। আমার একটা পণ্য বা ব্র্যান্ড যখন মানুষ পছন্দ করছে, ব্যবহার করছে এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে। এ ক্ষেত্রে পণ্যগুলো আমার নিজের সন্তানের মতোই। অনেক যত্ন নিয়ে পণ্যের বিপণন ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করেছি। অনেক সময় একদম নতুন পণ্য নিয়ে কাজ করেছি যা মানুষ ভালোবেসে গ্রহণ করেছে। আর চেঞ্জ মেকার বলা হয় কারণ হতে পারে আমি অনেক পরিবর্তন এনেছি বিপণন ব্যবস্থায়। যেমন বলতে পারেন সাবানের সঙ্গে হালালের কোনো যোগাযোগ নেই। কিন্তু আমি আমার সাবানকে ১০০ ভাগ হালাল বলেছি। এ ক্ষেত্রে আমি সফল হয়েছি। এসিআইতে যখন ছিলাম তখন আমি বলেছি এসিআই লবণ মেধা বিকাশে সাহায্য করে। এই কথাটি সম্পূর্ণ সত্য তবে আমার আগে কেউ কখনো চিন্তা করে নাই। আর দেখবেন হালাল মানেই মানুষ খাদ্যপণ্য মনে করে কিন্তু আমি দেখিয়েছি সাবানও হালাল হতে পারে। অর্থাৎ এর উপকরণ থেকে উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোটাই হালাল উপায়ে হয়েছে। যা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য- সেটাই আমি বলতে চেয়েছি। এমন করে আমি অনেক রকম পণ্য নিয়ে বিপণন ব্যবস্থায় সফলতা পেয়েছি। আরও একটা বিষয়- আমি দেশের মানুষের জন্য প্রথম সাদা লবণ নিয়ে এসেছি। এটাও মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছে। আবার আমি বাংলাদেশে প্রথম লেমিনেটিং টিউবে টুথপেস্ট বাজারজাত করি। এর আগে সবাই অ্যালুমিনিয়াম টিউবে টুথপেস্ট বাজারজাত করতেন। আজকের যে আধুনিকায়ন তা আমার হাত দিয়েই হয়েছে। এ রকম অনেক  ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি দেশের বিপণন ব্যবস্থায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হালাল সাবানের আইডিয়ার পেছনের গল্পটা জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর :  হালাল সাবানের ধারণাটা ভালো সাড়া ফেলেছিল দেশজুড়ে। এর আগে আমি অ্যারোমেটিকের ৪২টি পণ্য নিয়ে কাজ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে দুই রকমের টুথপেস্ট, ফ্রেশ এ  ক্লিন তিন ধরনের, ট্যালকম পাউডার, বেবি পাউডার, কোল্ড ক্রিম ইত্যাদি এমন অনেক কিছুই দিয়েছি। এরপর ভাবলাম সাবান দিব। সে সময় ইউনিলিভারের এমডি বলেছিলেন সাবান দিয়েন না। দেড় শ বছরের পুরনো লাক্স সাবান বাজারে তখন। এই সাবানের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এসে পারবেন না। সারা বিশ্বে এই পণ্যটা পাওয়া যায়। সারা বিশ্বে এমন কোনো নায়ক নায়িকা বা মডেল নাই যে লাক্স সাবান নিয়ে কাজ করে নাই। এই কথা শুনে আমি তখন খুবই চিন্তায় পড়ে যাই। তবে আমি খুব ভালো মানের সাবান উৎপাদনে গেলাম। আমি এটির বিপণনের ক্ষেত্রে ইউনিক পয়েন্ট সেরিং ভিউ নিয়ে চিন্তা করতে শুরু করি। যেন সে আর সবাইকে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে দিতে পারে। হঠাৎ করেই আমার মাথায় আসে, আমার সাবান গরু এবং শূকরের চার্বি থেকে নয় বরং ভেজিটেবল ফ্যাট থেকে। সুতরাং আমি বলতে পারি আমার সাবান ১০০ ভাগ হালাল। অনেকেই ভেবেছিলের এটা বুমেরাং হবে। তবে আমার বিশ্বাস ছিল। আমি আমার দেশের ভোক্তাদের চিনি। আমি জানতাম হিন্দু হোক মুসলমান হোক সবাই এটা পছন্দ করবে। পরবর্তীতে প্রমাণ হলো আমার ধারণা সঠিক ছিল। এভাবেই একচেটিয়া বাজার পেয়ে যায় ১০০ ভাগ হালাল সাবান। এই আইডিয়াটি বিশ্বের এক নম্বর মার্কেটিং ব্যক্তিত্ব, লেখক ফিলিপ কটলারের মার্কেটিং বইয়ে স্থান পেয়েছে। আমি ছাড়া এই উপমহাদেশের আর কারও ব্যক্তি নাম দিয়ে আসে নাই। জীবনে অনেক কিছুই পেয়েছি কিন্তু এটা আমার জীবনে অনেক বড় পাওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চাকরি জীবনের শুরুটার সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমি আইবিএ থেকে পাস করে চাকরি শুরু করি মে অ্যান্ড বেকারে। যার বর্তমান নাম স্যানোফি অ্যাভেন্টিস। বিশ্বের প্রথম সারির ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান। আমি সেখানে সুদীর্ঘ ১৬ বছর কর্মরত ছিলাম। আমি জয়েন করেছিলাম রিজিয়নাল চিফ হিসেবে। আর যখন চাকরি ছেড়ে দিই তখন আমি প্রতিষ্ঠানটির সেকেন্ড পারসন ছিলাম। পরবর্তীতে আমি যমুনা গ্রুপে গ্রুপ মার্কেটিং ডিরেক্টর হিসেবে জয়েন করি। স্যানোফিতে থাকা অবস্থায় আমি খুবই এগ্রেসিভ সেলসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলাম। সে সময়ের অনেক স্মরণীয় স্মৃতি রয়েছে। সে সময় আমি মাঠ পর্যায়ে সশরীরে গিয়ে কাজ করেছি। যদিও পদবি অনুযায়ী এটা করতে আমি বাধ্য ছিলাম না। তারপরও আমি ৩৬৫ দিনের মধ্যে ১১৫ রাত পরিবারকে ছাড়া বাইরে কাটিয়েছি। সে সময় পঞ্চগড় থেকে পটুয়াখালী পর্যন্ত এমন একজন ডাক্তারও নেই যিনি আমাকে দেখেন নাই। সিনিয়র কনসালটেন্ট এমন একজনও নেই যারা আমাকে কমপক্ষে দুইবার তিনবার দেখেন নাই। যদিও আমি একদিনও বইরে না থাকলে কিছু হতো না। আমি যদি অফিসে বসেই আমার টার্গেট পূরণ করতে পারি তাহলে কারও কিছু বলার নেই। আমি টার্গেটের চেয়ে ১৬% বেশি বিক্রি করেছি। এমন অনেক জায়গা ছিল যেখানে ভালো হোটেলও ছিল না থাকার জন্য। কিন্তু আমি সর্বদাই বিশ্বাস করতাম নিজের উন্নতির জন্য। এই চেষ্টা আমি সারা জীবনই করে গেছি। নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এবং প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য কাজ করে গেছি। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আকিজ ভেঞ্চারস লিমিটেডে বর্তমানে কর্মরত আছেন। এর সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমাকে জয়েন করার জন্য আগ্রহী ছিলেন তারা। আমিও ভেবে দেখলাম ভালো হবে। নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া যাবে। এর আগে ২২ বছর এক জায়গায় ছিলাম, তাই পরিবর্তন চেয়েছিলাম। এর আগে আমি এসিআইতেও ভালো ছিলাম। যমুনাতে আমার ভালো সময় কেটেছে দীর্ঘদিন। আকিজের ফ্যাক্টরি খুবই আধুনিক। আকিজের পণ্য অনেক উচ্চমানের। উৎপাদন ব্যবস্থাও অনেক উন্নত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পণ্যের ক্ষেত্রে পছন্দসই ট্যাগলাইন নির্বাচনে আপনার সাফল্যের উৎস কী?

সৈয়দ আলমগীর :  এই বিষয়ে আমি বলব আমি মানুষকে বুঝতে পারি যা বললে সে খুশি হবে। কীভাবে বললে মানুষকে আকৃষ্ট করা যাবে এটা আমি জানি। আপনি যদি খুব গভীরভাবে মানুষকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করেন তাহলে বুঝতে পারবেন। এই দেশে আমার জন্ম। তাই আমি এই দেশের মানুষকে বুঝতে চেষ্টা করেছি। সত্য কথাটা কত সুন্দর করে বলা যায় এটা আত্মস্থ করার চেষ্টা করেছি। যেমন সাবানের বিষয়টা দেখবেন এটা আসলে হালালই ছিল। কিন্তু মানুষের কাছে কথাটা পৌঁছে দিয়েছি মাত্র। এখন দেখবেন হালাল সাবান পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার সাফল্যমন্ডিত কর্মজীবনের অনুপ্রেরণা সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমার অনুপ্রেরণা আমার সহকর্মীরা। পাশাপাশি আমার পরিবার অবশ্যই আমার অনুপ্রেরণা। আমার তিন মেয়ে, আমার স্ত্রী আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে রাখছে। আমার বস যাঁরা ছিলেন তাঁরাও আমাকে অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ দিয়ে গেছেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর