শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ

সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

অনলাইন ভার্সন
সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

সিনিয়র ব্যাংকার ও অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ। সিটি ব্যাংক এনএর বাংলাদেশের সাবেক সিইও, বিশ্বখ্যাত অডিট জায়ান্ট পিডব্লিউইসির সাবেক কান্ট্রি পার্টনার। বর্তমান অর্থনৈতিক সংকট ও উত্তোরণের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন।  

বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এখন আমরা বেশির ভাগ পে করছি অতীতের ভুলগুলোর জন্য।

আমি যেটা প্রথম মনে করি সেটা হলো—মুদ্রার বিনিময় হারের অস্বাভাবিক উত্থান-পতন। এটা অর্থনীতিকে আগে থেকেই ভুগিয়েছে। এরপর ছিল সুদের হারের নয়ছয়। এর সঙ্গে ছিল বড়দের ঋণ পুনঃতফসিলে বিশেষ সহায়তা দেওয়া।

অথচ আমাদের অর্থনীতির প্রাণ এসএমই। তাদের অবহেলা করা হয়েছে। আমাদের জ্বালানি সমস্যা, পুঁজিবাজারের সমস্যা, তারল্যের সমস্যা। বেশির ভাগ ব্যাংক মালিকরা নিজেরাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে গেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ইদানীং বেরোচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের ব্যক্তিগত মূর্খতার কারণে আমাদের শিল্পায়নের অর্থায়নে, আমাদের আর্থিক খাতকে এত বড় গচ্ছা দিতে হয়েছে। এখন আমরা মূলত অতীতের দেনা শোধ করছি।

আরেকটা বিষয় লক্ষ করছি, জুলাই বিপ্লবের পরে। আমি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে দায়ী না করেই বলছি, আমরা আসলে পরিবর্তনের জন্য তৈরি না।

আমরা ১৬ বছর ধরে একটা মিউজিক গাইতে গাইতে একটা ছাঁচের মধ্যে, একটা বন্ধ্যত্বের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। যার ফলে আমরা নতুনভাবে আবিষ্কার করছি যে আমরা আসলে অসক্ষম। আমরা নতুনত্বকে গ্রহণ করতে পারিনি, প্রযুক্তিকে এবং নতুনদেরও গ্রহণ করতে পারিনি। আমরা বিভিন্ন বোর্ডে বসি দেখছি খালি পুরনো ভূত এসে আমাদের ঘাড়ে ভর করছে। আমরা নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। অভিনব সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। প্রচণ্ড পারফরম্যান্স ওরিয়েন্টেড কালচার আনতে পারছি না। তরুণদের একটা সাইকেল ব্রেক করে প্রমোশন দিয়ে দেব, পারছি না। সামগ্রিকভাবে একটা সক্ষমতার অভাব দেখতে পাচ্ছি।

এখন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখছি, সময়ের ৭০-৮০ শতাংশ সময় চলে যায় ফাইল অনুমোদন করতেই। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলছিলাম। আসলে মনে-প্রাণে আমরা ডিজিটাল করিনি। এর নামে তহবিল তছরুপ হয়েছে। শোনা যায়, ২০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আবার এখন জেলে। আমাদের মন্ত্রীরা পালিয়ে গেছেন, অর্থমন্ত্রী পালিয়ে গেছেন, বায়তুল মোকাররমের খতিব পালিয়ে গেছেন। সেই দেশের সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ক্ষেত্রে উই আর পেয়িং ফর দ্যাট।

এরপর আমরা আবার মাল্টিলেটারাল এজেন্সির মধ্যে ঢুকে গেলাম। তারা জানে না যে আমরা ভারত থেকে, শ্রীলঙ্কা থেকে আলাদা। আমাদের যন্ত্রপাতি আলাদা, এসব যে পরিবর্তন করতে হবে—এটা উনারা বুঝতে পারেন না।  আমাদের রাজস্ব আদায় হয় না, সরকারের ব্যয় বেড়ে গেছে। বিনিময় হার অদক্ষ, আর্থিক খাতে দুর্নীতি, অসক্ষমতা, রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োগ, তাঁরাও আবার বিরাট একটা সময় পার করতেন প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে। সেই আলোকে আমরা অসক্ষমতার জন্ম দিয়েছি। মাল্টিলেটারাল এজেন্সির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরতা, রাজস্ব আদায় হচ্ছে না, স্থানীয়ভাবে সম্পদের সঞ্চালনও করতে পারছি না আমরা। সে কারণে তাদের অন্যায্য শর্তও আমাদের মানতে হয়। এ কারণে আমাদের সুদের হার বাড়ানো, বিনিময় হারকে উদারীকরণ করতে হয়েছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতির কোনো গতি করতে পারছি না। অনেক ব্যবসায়ী পালিয়ে গেছেন, না হয় জেলে আছেন। তাঁদের কারণে শ্রমিকরা সাফার করছেন, এখন মূল্যস্ফীতি এমন বেড়েছে—মধ্যবিত্তরাও সাফার করছে। প্রকৃত আয় কমে গেছে। সামগ্রিকভাবে আমরা আসলে উত্তর পাচ্ছি না। আমরা যে মাল্টিলেটারাল এজেন্সির বাইরে গিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেরা নেব সেটাও পারছি না।

সুদের হার বাড়িয়েও মূল্যস্ফীতি ঠেকানো যাচ্ছে না। আবার এনবিআর উচ্চমূল্যস্ফীতির সময় ভ্যাট বাড়িয়ে দিয়েছে। এ রকম সিদ্ধান্তকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : আসলে এনবিআরের অনেক বিষয়ে বৈপরিত্য আছে। বাজেট আলোচনায় আমরা প্রস্তাবনা দিই এসবের কিছুই থাকে না। সংস্থার মেম্বাররা বলেন, পরবর্তীকালে তাঁদের অগ্রাধিকার চেঞ্জ হয়ে যায় রাজনৈতিক বাস্তবতায়। কিছুটা চেঞ্জ হয় ট্যাক্স জিডিপি হারের কারণে। তাঁরা বলেন ‘বেগার্স ক্যান নট বি চুজার্স’। তখন আমরা ব্যাক টু দ্য বেসিক হয়ে যাই। ব্যাক টু দ্য বেসিক কী? সেটা হলো—আমরা আয়কর বাড়াতে পারি না। আমরা অনেক সময় অনিচ্ছা সত্ত্বেও কর মাফ করে দিই রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে। ইদানীং বেশি হারে ব্যবসায়ীরা এমপি হচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থ দেখতে হয়। আরেকটা বিষয় তাঁরা বলেন, তা হলো—আয়কর আদায় কঠিন। এ জন্য ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সে চলে যাই। এটা সহজ। আসলে আমাদের ডাইরেক্ট ট্যাক্সে যাওয়া উচিত। ওদিকে জোর দেওয়া উচিত। সাধারণভাবে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। তবে ইদানীং জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। এটাকে সমর্থন করি না। সময়টা অনুকূলে নয়। তবে অর্থ উপদেষ্টা ও এনবিআর চেয়ারম্যান শেষ পর্যন্ত পানির দাম, দুধের দাম, রেস্টুরেন্টে খাওয়া—এগুলো বিবেচনা করেছেন, এটা ভালো দিক।

কিছু মালিকের অনিয়মের অভিযোগে শিল্প বন্ধ করা হচ্ছে। অনেকে বলছেন শিল্প বন্ধ না করে তা চালু রাখলে অর্থনীতির জন্য ভালো। এটাকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। আপনি জেনে খুশি হবেন যে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের সমন্বয়ে একটা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। পঁচাজন সম্মানিত উপদেষ্টার সমন্বয় পরিষদ। তাঁদের পক্ষ থেকে আমাদের প্রতি পরামর্শ হচ্ছে—শ্রমিকরা যেন চাকরি না হারান এবং শিল্প-কলকারখানা যেন চলতে পারে। আমি প্রথম ধাপে বলতে চাই, সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। দ্বিতীয়ত  হচ্ছে, এখন এই শিল্প-কারখানা চালাবে কে? আমাদের তো আইন নেই। ভারত একটি আইন করেছে ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাংক্রাপসি কোড। যার ফলে ব্যাংকগুলোকে অধিকার দেওয়া হয়েছে তোমাদের যারা দুষ্ট ঋণগ্রহীতা, তোমরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণ করতে পারো। তখন ব্যাংকগুলো সেখানে নতুন পরিচালক দিতে পারে। এটাকে বলে ব্যাংকলেড সলিউশন। অথবা আমরা একটি হিসাব প্রতিষ্ঠানকে আনব, তারাই চালাবে। এটাকে লাভজনক করে হয় আগের মালিককে দিয়ে দেবে, অথবা নতুন মালিকদের কাছে বিক্রি করে দেবে। এই আইনটা আমাদের নেই। এটা নিয়ে অনেক দিন ধরে বলেছি।

শ্রমিকরা বলছেন তাঁরা চালাবেন। এটা কি সম্ভব?

মামুন রশীদ : সম্ভব। তবে এর জন্যও ব্যাংকলেড মডেল লাগবে। আমরা এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আলাপ করেছি, যেকোনো বন্ধ কল-কারখানা যারা নাকি ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে, তারা যদি খুলতে চায় বা চালাতে চায়; সে ক্ষেত্রে ব্যাংক ‘মাস্ট টেক দ্য ড্রাইভিং রুল’। সে ক্ষেত্রে গর্তের গভীরতা কতটুকু তা বোঝার জন্য হিসাব অডিট প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করতে হবে। তবে অবশ্যই আমাদের শিল্প-কারখানা চালিয়ে যাওয়া উচিত। অবশ্যই যারা অপরাধী তাদের বিচার হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কারখানাটি চালাবে কে? শ্রমিকরা আশা করছেন। কিন্তু কারখানা চালানোর জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন সেটা তো তাঁদের নেই। শ্রমিকের বেতন দেওয়া, পণ্য রপ্তানি করাসহ সব কিছু করে লাভও করতে হবে। এটা করার মতো লোকই তো নেই।

বিনিয়োগ থমকে থাকায় ব্যবসায়ীরা সুদের হার কমানোর দাবি করেছেন। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী করতে পারে?

মামুন রশীদ : আমি সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে নই। আমি বলব এখন একটাই কথা—বিনিয়োগ, বিনিয়োগ এবং বিনিয়োগ। বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আমরা দারিদ্র্য বিমোচন করতে পারি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে বিনিয়োগের ওপর। আমাদের এখানে সাপ্লাই চেইনে ত্রুটি রয়েছে। কেন সুদের হার বাড়ানোর পরও মূল্যস্ফীতি কমছে না? সুদের হার বাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য মূল্যস্ফীতি কমিয়ে এনেছে। আমাদের প্রতিযোগী দুটি দেশ ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। শ্রীলঙ্কা সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতিকে এখন মাইনাসে নামিয়ে এনেছে। এরা কিভাবে পারল? সুতরাং বিনিয়োগকে যেকোনো মূল্যে উৎসাহিত করতে হবে।

বিনিয়োগের জন্য কী উপযুক্ত পরিবেশ আছে? উদ্যোক্তাদের মধ্যে ভীতি ও আস্থাহীনতা কাজ করছে।

মামুন রশীদ : প্রথম কথা শিল্পপতিদের আস্থায় নিতে হবে। বিশেষ করে তাঁদের কারখানায় কোনো ভাঙচুর, বিশৃঙ্খলার বিপক্ষে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে অ্যাকটিভ করতে হবে। ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিকে অ্যাকটিভ করতে হবে। যেকোনো লোক এসে, ছাত্র-ছাত্রীরা এসে মহাখালীতে রাস্তা দখল করে ফেলল। কেউ এসে আমাদের লাইফ লাইন রাস্তা বন্ধ করে দিল—এয়ারপোর্টে কেউ যেতে পারছে না। দিস মাস্ট স্টপ। টেক ইট অর লিভ ইট। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রাইওরিটি দিতে হবে। সত্যিকারের যারা উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ী, যাঁরা সমস্যায় পড়ে গেছেন, যাঁদের ব্যাংক ব্যাকআপ করতে রাজি আছে, সব নিয়মনীতি মেনে যদি মনে করা হয়, কিছু টাকা পেলে তাঁরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে আমরা সবাই ভাবছি তাদের কিভাবে সহায়তা করা যায়। আমি সরকারের তিনটি বোর্ডে কিংবা কমিটিতে কাজ করছি। আমি বলতে পারি, আমরা অলমোস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ৫০ কোটি টাকার ওপরে ঋণগুলোকে রিভিউ করা যায় কি না।

একটা সময় ব্যাংকিং খাতে দুঃশাসন ছিল। এখন সুদের উচ্চ হার রয়েছে। আমরা বলছি বিনিয়োগ হচ্ছে না। রপ্তানিতে অনেক ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রিগুলো নিরাপত্তাহীনতায়। এ অবস্থায় কী পলিসি নেওয়া উচিত?

মামুন রশীদ : আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন টাকা। এটা হয় কর আদায় করে, না হয় রপ্তানি বাড়িয়ে অথবা প্রবাস আয় থেকে নিতে হয়। কারণ, আমাদের ডলার দরকার। আমাদের যদি ডলার থাকে, স্পট মার্কেট থেকে তেল কিনতে পারি। গম কিনতে পারি। সুতরাং আমার দরকার টাকা। আর টাকার জন্য রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। আমাদের প্রবাস আয় বাড়ছে। রপ্তানিও বাড়ছে। আমাদের সুশাসন বাড়াতে হবে। আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা দূর করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বিঅন্ড দ্য বক্স চিন্তা করতে হবে। আগের মতো ফোন করে ধমক দেওয়া চলবে না। অভিনব চিন্তা করতে হবে। আমরা যদি সবাই মিলে বিতর্কের জন্ম না দিয়ে সততার আশ্রয় নিয়ে সুশাসনের মাধ্যমে, স্বজনপ্রীতি না করে দুষ্টের দমন এবং সৃষ্টির লালন করতে পারি, তাহলে সব সম্ভব। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। আমরা যেন দুর্নীতি না করি, গরিব মানুষের আহার নিয়ে অনিয়মে না জড়াই। তাহলেই হবে। আমি অবশ্যই আশাবাদী।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম