শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৪, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:১১, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আসন্ন বাজেট, অর্থনৈতিক সংকট ও সম্ভাবনা, দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। এসব বিষয়ে দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সঙ্গে একান্তে কথা বলেছেন দেশের খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (CPD) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন শৈশবের স্মৃতি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশের অর্থনীতির সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন: আপনাকে আমাদের বিশেষ আয়োজনে পেয়ে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। আপনার কাছ থেকে জানতে চাই ঈদের আয়োজনটা আপনি কীভাবে উদযাপন করেন? সময়টা কীভাবে কাটান? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন অনেক কিছু আপনাদের আছে। আপনার কাছে জানতে চাই, আপনার এই ঈদটা কীভাবে কাটে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: সারা বছরই তো ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। ঈদের সময় বেশ কয়েক দিনের একসাথে ছুটি পাওয়া যায়। তখন আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাতের সুযোগ হয়। সারা বছরের রমজানের পরে তখন তাদের সাথে কিছুটা সময় কাটানো যায়। তখন পরিবারের সাথে তো অবশ্যই কিছুটা সময় তখন ব্যয় করতে পারি।

আমার তিন বোন আছেন। ঢাকা শহরে আমার আব্বা আছেন, তার বয়স ৯৬ বছর। আমার দুই বোন চিটাগাংয়ে থাকে। কিন্তু অন্তত ঢাকায় যারা থাকেন, আমার আব্বা এবং আমার বোনদের সাথেও কিছুটা সময় আমি দিতে পারি। সবচেয়ে বড় কথা যেটা, এ সময় সবার সাথে আনন্দ ভাগ করার সময়। তো সেটাও চেষ্টা করি, যাতে করে শুধু নিজেদের আনন্দ না, আমাদের আশেপাশেও যারা আছেন তাদের সাথেও যাতে আনন্দটা ভাগ করতে পারি।

প্রশ্ন: স্যার, এখনকার ঈদ এবং আপনার ছোটবেলার ঈদের মাঝে আসলে পার্থক্যট কোথায়?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: যখন আমি ছোট ছিলাম, বিশেষত আমার জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর কেটেছে ফেনীতে সোনাপুর গ্রাম আমাদের নানা বাড়িতে। মাঝে মাঝে দাদার বাড়ি ছাগলনাইয়া পশ্চিমপুর গ্রামে যেতাম । কিন্তু নানার বাড়িতে বড় হয়ে ওঠা আমার। তখন তো নানা-নানু, আমার মামারা ছিল। তাদের সাথে এবং গ্রামের পরিবেশে সবার সাথে মিলে ঈদের সময়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেমাই খাওয়া, আনন্দ করা। আমার ছোটবেলার বন্ধু-বান্ধব যারা ওই সময় যাদের সাথে আমি ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর-এ পড়েছি, তাদের সাথে আনন্দ করা, হই-হুল্লোড় করা, এটা ছিল বিশেষ আনন্দের একটা সময়।

প্রশ্ন: স্যার, আপনাকে আমরা সবসময় দেশের অর্থনীতি, গবেষণা এবং সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে কথা বলতে শুনি। আমরা আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আপনার ছোটবেলা, বাল্যকালের গল্পগুলো জানতে চাই। আপনার স্কুল কীভাবে শুরু হয়েছে, কত সালে, কোথা থেকে, কীভাবে আপনি পড়াশোনা শুরু করেছেন, সেই বিষয়ে জানতে চাই।

মুস্তাফিজুর রহমান: ছোটবেলায় আমি আমার নানার বাড়িতে প্রাথমিক যে স্কুল ছিল, সেখানে আমি পড়াশোনা করি ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তখনকার দিনে যেটা ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান, সেখানে আমার বাবা ব্যাংকের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীতে তার কর্মস্থান হয় চাঁদপুরের মতলবে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করি। আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি, তখন সেখানে খুব নামকরা একটি স্কুল ছিল। সেখানে আমি ক্লাস ফাইভ, সিক্স পড়লাম এবং সেখান থেকে আমি পরীক্ষা দিয়ে মির্জাপুর ক্যাডেট স্কুলে ক্লাস সেভেনে আমি ভর্তি হই। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে আমি মেট্রিক পরীক্ষা দেই। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে দিয়েছি। সেখানে ইন্টারমিডিয়েটে আমি আর্টস থেকে ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছিলাম। তারপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে ভর্তি হই। ইকোনোমিক্সে কিছুদিন ক্লাস করার পরে রাশিয়াতে সরকারি বৃত্তি নিয়ে যাই। সেখানে প্রথমে আমি আন্ডারগ্রেড করলাম। রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিচিত খারকিভ শহরে আন্ডারগ্রেড করলাম ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করার পরে এবং তারপরে আমি মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সেখানে আমি অর্থনীতিতে পিএইচডি করলাম। পিএইচডি করার পরে আমি দেশে চলে আসি।

প্রশ্ন: তো স্যার, আপনার এই লম্বা পড়াশোনা শেষ করে আপনি যখন দেশে ফিরলেন, দেশের ভিতরে আপনি কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। কীভাবে অর্থাৎ কোথা থেকে সেটা শুরু হলো?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: দেশে এসে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এপ্লাই করলাম শিক্ষকতার জন্য। মাঝখানে আমি বিআই বিএমে কয়েক মাস কাজ করেছি। তারপর যখন ইন্টারভিউ হলো, তখন আমি বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিতে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ডিপার্টমেন্টে, সেখানে অর্থনীতিতে শিক্ষকতার নির্বাচিত হলাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু করি। তারপর তো ২৫ বছর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেছি। একই সাথে যখন ১৯৯৩ সালে সেন্টার ফোর পলিসি ডায়লগ ড. রহমান সোবহান প্রতিষ্ঠিত করলেন, তার সাথে আমি অন্তরঙ্গভাবে সেখানে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: এই শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশা ছেড়ে আপনি গবেষণায় চলে আসলেন এবং এই সংস্থায় কাজ করার পিছনের গল্পটা যদি আপনি বলতেন। কেন আসলেন আপনি এখানে?

প্রশ্ন: আমি যেটা বুঝেছিলাম, শিক্ষকতাটা আমার খুবই ভালো লাগতো। আমার সবসময় মনে হতো যে আমার একটা ন্যাচারাল প্রবণতাই হলো শিক্ষকতার দিকে। তো ২৫ বছর আমি পড়ালাম। কিন্তু তারপরে আমার একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। ১৯৯৩ সালে যখন ড. রহমান স্যার সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ প্রতিষ্ঠা করলেন, তখন আমি একটা বড় অংশ আমার শিক্ষকতার বাইরে তার সাথে থাকতাম, গবেষণা করতাম। সিপিডি গড়ে তোলার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আমি স্যারের সাথে তখন সবসময় ছিলাম এবং পরবর্তীতে যখন ড. দেবপ্রিয় দেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনি ছিলেন স্যারের পরে প্রথম নির্বাহী। তখন আমার উপরে একটা দায়িত্ব চলে আসলো কিছুটা বলা যায়। আমি চার বছরের জন্য এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভ উইদাউট পে নিলাম, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে। কিন্তু তারপর প্রশ্ন আসলো যে, এখন কী করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাওয়া, অথবা ছুটির পরে সিপিডিতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এটা কন্টিনিউ করা। তখন সিপিডি গড়ে উঠছে, একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তখন আমি এই সিদ্ধান্তটা নিলাম যে, সিপিডিতে আমি থেকে যাব।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো পড়াশোনা শেষ করলেন, তারপর কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। তো আপনার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে যদি আপনি কিছু বলতেন। কবে বিয়ে করলেন, তারপর আপনার পরিবারে কে কে আছে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: ১৯৮৯ সালে আমাদের বিয়ে হয়। আমার এক পরিচিত বড় ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তার ঘটকালীর মাধ্যমে আসলে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী পূর্বপরিচিত ছিল না। তারপরে স্ত্রী তখন একটা ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো শুরু করলেন। সে সময়টায় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলাম। আমাদের দুটি সন্তান। আমার এক ছেলে বাংলাদেশে পড়াশোনা করে অর্থাৎ আন্ডার গ্রেড করে বাইরে এসে মাস্টার্স করেছে। তারপর আবার দেশে ফেরত এসেছে। আমাদের সাথেই থাকে। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেছে। আইএফসিতে ছিল, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, তারপর ইউএনডিপিতে, তারপর সম্প্রতিকালে ব্র্যাকে কাজ করছে। আমার মেয়েও মাস্টার্স বাইরে করেছে, এখন ও কানাডাতে পিএইচডি করছে মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কারদের উপরে। আর আমার স্ত্রীও একটা সময় বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলের চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো সিপিডি, শিক্ষকতা, তারপর এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সাথেও আপনি কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা যদি একটু বলতেন এবং কোথায় কোথায় কাজ করেছেন?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছি, সেখানে কুইন এলিজাবেথ হাউসে ছিলাম। তারপর আমি যুক্তরাষ্ট্রের ইএল বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে আমি সিনিয়র ফেলো হিসেবে ছিলাম। তারপর যুক্তরাজ্যে একটি ইউনিভার্সিটিতে আমি পোস্ট ডক ফেলো হিসাবে ছিলাম। তারপর সিঙ্গাপুর, দিল্লি, ইসলামাবাদ বিভিন্ন দেশে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফেলো হিসেবে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: স্যার, আমরা একটু অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চাই। আমাদের সামনে অর্থনীতির অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। গত দিনগুলোতে এই অর্থনীতির কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ ছিল, যদি একটু বলতেন আমাদের দর্শকদের উদ্দেশ্যে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: দেখুন, মুদ্রাস্ফীতির একটি চাপ শুধুমাত্র প্রান্তিক মানুষের জন্য না, যারা নিম্নবিত্ত আছেন, যারা নিম্ন মধ্যবিত্ত আছেন, তারাও এই চাপের মধ্যে আছেন। আমাদের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, এ বিষয়গুলো কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আবার অন্য দিক থেকে বৈদেশিক যে খাতটা রয়েছে, সেটা একটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটটা স্টেবল অবস্থায় আছে। এছাড়াও রিজার্ভটা যেই অবনমন হচ্ছিল, সেটা রোধ করা গেছে। আমদানি আর একটু উদার করা সম্ভব হচ্ছে, যেটা এর আগে নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছিল। ব্যাংকিং সেক্টরকে কিছুটা পুনর্গঠন, সংস্কার করা, এগুলো আসলে সোজা না। এবং এগুলো আসলে এই সরকারও পারবেন বলে মনে হয় না। এজন্য সংস্কার কর্মসূচি গুলোকে শুরু করা এবং সেজন্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যাতে এ বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, এছাড়া তাদের ইশতিহারে যাতে তার প্রতিফলন দেখা যায় এবং তারা এটা করবেন সেটা যাতে তারা জনগণের কাছে জানান এবং জনগণ যাতে সেটা মনিটর করতে পারে একবার ইলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে। এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: স্যার, আপনারা তো শ্বেতপত্র করলেন, সেখানে আপনি সদস্য ছিলেন। ড. দেবপ্রিয় স্যার সদস্য ছিলেন। আপনারা যে শ্বেতপত্র করলেন, তার মূল্যায়নটা বর্তমান সরকার কীভাবে করেছে বা করছে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে স্যার, আপনাদের যেই প্রস্তাবগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে কোনো দৃশ্যমান কাজ করছে কিনা?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমাদের ম্যান্ডেট ছিল, স্টেট অফ ইকোনোমি অর্থাৎ বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কী অবস্থায় আছে, সেটা বের করা। কোন জায়গাগুলোতে সমস্যা আছে, সেটা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হোক, টাকা পাচারের ক্ষেত্রে হোক, শিক্ষা কিংবা স্বাস্থ্য খাতে হোক, ব্যাংকিং সেক্টরে হোক। আমরা ইকোনোমিক কী অবস্থায় আছি, তার একটা স্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেছি। তথ্য উপাত্তের অনেক বড় একটা ঘাটতি ছিল, ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা ছিল, সেটাকে আমরা চেষ্টা করেছি যে প্রকৃত অবস্থাটা কী, সেটা তুলে ধরার জন্য। আমরা যেটা আশা করেছিলাম, সেই আশানুরূপভাবে হয়নি। যদিও এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বলা হচ্ছে যে, একটা হলেও সংস্কার যাতে তারা বাস্তবায়ন করেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কিন্তু আরো অনেক ব্যাপক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু একটা সাময়িক সময়ের জন্য এসেছেন। তারা যে সবটা করতে পারবেন, তা না। কিন্তু একটা ভালো শুরু তারা করে দিতে পারেন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে তারা যে অঙ্গীকারগুলো নিতে চাচ্ছেন, আমার মনে হয় যে এটাও ভালো। আমরা দেখব যে, তারা অঙ্গীকার পরবর্তীতে বাস্তবায়ন কতটুকু করেন কিংবা করতে পারেন কিনা।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। স্যার, সামনে বাজেট আসছে, অনেকের মনেই কৌতুহল যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই যে বাজেটটা, এই বাজেট আসলে কী রকম রাখবে? এই সরকার সেই বাজেটের আকার কেমন রাখবে? কেমন বাজেট হওয়া উচিত?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের মতো একটা উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে অবকাঠামোর অনেক চাহিদা দরকার। সুতরাং আমি সাইজটা নিয়ে অতটা তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না এবং তর্ক বিতর্ক করার সুযোগও নেই। আমি মনে করি বড় আকারের বাজেট আমাদের রাখতে হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য এবং নিজস্ব যেই রাজস্ব ব্যয় আছে সেটার জন্য। সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এর মাঝে বড় একটা অংশ করতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। আমার নিজস্ব সম্পদ আহরণ তো করতে পারছি না। নিজস্ব সম্পদ আহরণ কীভাবে বেশি করা যায় সেটার জন্য তো বিনিয়োগ লাগবে। আমি যদি মডার্নাইজেশন করতে চাই এনবিআরের, রাজস্ব আদায় বাড়াতে চাই, তো সেটার জন্য তোমার সেখানেও বিনিয়োগ করতে হবে। সেখানেও টাকার দরকার আছে। আমার বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই হলো অভ্যন্তরীণ ঋণ আর বৈদেশিক ঋণ। এভাবে তো সাসটেইন করা যাবে না। সুতরাং সেদিক থেকে আমি বলব যে, এখন যে বাজেট হবে, সেখানে আমার মূল ফোকাস দিতে হবে কীভাবে আমি রাজস্ব আদায় বাড়াতে পারি প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে, কর যে ফাঁকি আছে সেটাকে রোধ করার মাধ্যমে, অপ্রত্যক্ষ কর সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে না। এবারের বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত: ১. কীভাবে আমরা প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে পারি? ২. সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এগুলোতে বেশি বাজেট রাখতে পারি। ৩. অবকাঠামো যেটা আছে, এটার যেগুলো শেষ করতে হবে সেগুলো তো অবশ্যই আমাদের শেষ করতে হবে, নতুন অবকাঠামো নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ 

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর বোয়িংয়ের শেয়ারে বড় ধস
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর বোয়িংয়ের শেয়ারে বড় ধস
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং
মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ
ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক
মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন