শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৪, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:১১, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আসন্ন বাজেট, অর্থনৈতিক সংকট ও সম্ভাবনা, দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। এসব বিষয়ে দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সঙ্গে একান্তে কথা বলেছেন দেশের খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (CPD) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন শৈশবের স্মৃতি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশের অর্থনীতির সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন: আপনাকে আমাদের বিশেষ আয়োজনে পেয়ে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। আপনার কাছ থেকে জানতে চাই ঈদের আয়োজনটা আপনি কীভাবে উদযাপন করেন? সময়টা কীভাবে কাটান? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন অনেক কিছু আপনাদের আছে। আপনার কাছে জানতে চাই, আপনার এই ঈদটা কীভাবে কাটে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: সারা বছরই তো ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। ঈদের সময় বেশ কয়েক দিনের একসাথে ছুটি পাওয়া যায়। তখন আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাতের সুযোগ হয়। সারা বছরের রমজানের পরে তখন তাদের সাথে কিছুটা সময় কাটানো যায়। তখন পরিবারের সাথে তো অবশ্যই কিছুটা সময় তখন ব্যয় করতে পারি।

আমার তিন বোন আছেন। ঢাকা শহরে আমার আব্বা আছেন, তার বয়স ৯৬ বছর। আমার দুই বোন চিটাগাংয়ে থাকে। কিন্তু অন্তত ঢাকায় যারা থাকেন, আমার আব্বা এবং আমার বোনদের সাথেও কিছুটা সময় আমি দিতে পারি। সবচেয়ে বড় কথা যেটা, এ সময় সবার সাথে আনন্দ ভাগ করার সময়। তো সেটাও চেষ্টা করি, যাতে করে শুধু নিজেদের আনন্দ না, আমাদের আশেপাশেও যারা আছেন তাদের সাথেও যাতে আনন্দটা ভাগ করতে পারি।

প্রশ্ন: স্যার, এখনকার ঈদ এবং আপনার ছোটবেলার ঈদের মাঝে আসলে পার্থক্যট কোথায়?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: যখন আমি ছোট ছিলাম, বিশেষত আমার জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর কেটেছে ফেনীতে সোনাপুর গ্রাম আমাদের নানা বাড়িতে। মাঝে মাঝে দাদার বাড়ি ছাগলনাইয়া পশ্চিমপুর গ্রামে যেতাম । কিন্তু নানার বাড়িতে বড় হয়ে ওঠা আমার। তখন তো নানা-নানু, আমার মামারা ছিল। তাদের সাথে এবং গ্রামের পরিবেশে সবার সাথে মিলে ঈদের সময়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেমাই খাওয়া, আনন্দ করা। আমার ছোটবেলার বন্ধু-বান্ধব যারা ওই সময় যাদের সাথে আমি ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর-এ পড়েছি, তাদের সাথে আনন্দ করা, হই-হুল্লোড় করা, এটা ছিল বিশেষ আনন্দের একটা সময়।

প্রশ্ন: স্যার, আপনাকে আমরা সবসময় দেশের অর্থনীতি, গবেষণা এবং সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে কথা বলতে শুনি। আমরা আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আপনার ছোটবেলা, বাল্যকালের গল্পগুলো জানতে চাই। আপনার স্কুল কীভাবে শুরু হয়েছে, কত সালে, কোথা থেকে, কীভাবে আপনি পড়াশোনা শুরু করেছেন, সেই বিষয়ে জানতে চাই।

মুস্তাফিজুর রহমান: ছোটবেলায় আমি আমার নানার বাড়িতে প্রাথমিক যে স্কুল ছিল, সেখানে আমি পড়াশোনা করি ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তখনকার দিনে যেটা ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান, সেখানে আমার বাবা ব্যাংকের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীতে তার কর্মস্থান হয় চাঁদপুরের মতলবে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করি। আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি, তখন সেখানে খুব নামকরা একটি স্কুল ছিল। সেখানে আমি ক্লাস ফাইভ, সিক্স পড়লাম এবং সেখান থেকে আমি পরীক্ষা দিয়ে মির্জাপুর ক্যাডেট স্কুলে ক্লাস সেভেনে আমি ভর্তি হই। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে আমি মেট্রিক পরীক্ষা দেই। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে দিয়েছি। সেখানে ইন্টারমিডিয়েটে আমি আর্টস থেকে ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছিলাম। তারপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে ভর্তি হই। ইকোনোমিক্সে কিছুদিন ক্লাস করার পরে রাশিয়াতে সরকারি বৃত্তি নিয়ে যাই। সেখানে প্রথমে আমি আন্ডারগ্রেড করলাম। রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিচিত খারকিভ শহরে আন্ডারগ্রেড করলাম ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করার পরে এবং তারপরে আমি মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সেখানে আমি অর্থনীতিতে পিএইচডি করলাম। পিএইচডি করার পরে আমি দেশে চলে আসি।

প্রশ্ন: তো স্যার, আপনার এই লম্বা পড়াশোনা শেষ করে আপনি যখন দেশে ফিরলেন, দেশের ভিতরে আপনি কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। কীভাবে অর্থাৎ কোথা থেকে সেটা শুরু হলো?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: দেশে এসে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এপ্লাই করলাম শিক্ষকতার জন্য। মাঝখানে আমি বিআই বিএমে কয়েক মাস কাজ করেছি। তারপর যখন ইন্টারভিউ হলো, তখন আমি বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিতে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ডিপার্টমেন্টে, সেখানে অর্থনীতিতে শিক্ষকতার নির্বাচিত হলাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু করি। তারপর তো ২৫ বছর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেছি। একই সাথে যখন ১৯৯৩ সালে সেন্টার ফোর পলিসি ডায়লগ ড. রহমান সোবহান প্রতিষ্ঠিত করলেন, তার সাথে আমি অন্তরঙ্গভাবে সেখানে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: এই শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশা ছেড়ে আপনি গবেষণায় চলে আসলেন এবং এই সংস্থায় কাজ করার পিছনের গল্পটা যদি আপনি বলতেন। কেন আসলেন আপনি এখানে?

প্রশ্ন: আমি যেটা বুঝেছিলাম, শিক্ষকতাটা আমার খুবই ভালো লাগতো। আমার সবসময় মনে হতো যে আমার একটা ন্যাচারাল প্রবণতাই হলো শিক্ষকতার দিকে। তো ২৫ বছর আমি পড়ালাম। কিন্তু তারপরে আমার একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। ১৯৯৩ সালে যখন ড. রহমান স্যার সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ প্রতিষ্ঠা করলেন, তখন আমি একটা বড় অংশ আমার শিক্ষকতার বাইরে তার সাথে থাকতাম, গবেষণা করতাম। সিপিডি গড়ে তোলার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আমি স্যারের সাথে তখন সবসময় ছিলাম এবং পরবর্তীতে যখন ড. দেবপ্রিয় দেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনি ছিলেন স্যারের পরে প্রথম নির্বাহী। তখন আমার উপরে একটা দায়িত্ব চলে আসলো কিছুটা বলা যায়। আমি চার বছরের জন্য এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভ উইদাউট পে নিলাম, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে। কিন্তু তারপর প্রশ্ন আসলো যে, এখন কী করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাওয়া, অথবা ছুটির পরে সিপিডিতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এটা কন্টিনিউ করা। তখন সিপিডি গড়ে উঠছে, একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তখন আমি এই সিদ্ধান্তটা নিলাম যে, সিপিডিতে আমি থেকে যাব।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো পড়াশোনা শেষ করলেন, তারপর কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। তো আপনার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে যদি আপনি কিছু বলতেন। কবে বিয়ে করলেন, তারপর আপনার পরিবারে কে কে আছে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: ১৯৮৯ সালে আমাদের বিয়ে হয়। আমার এক পরিচিত বড় ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তার ঘটকালীর মাধ্যমে আসলে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী পূর্বপরিচিত ছিল না। তারপরে স্ত্রী তখন একটা ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো শুরু করলেন। সে সময়টায় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলাম। আমাদের দুটি সন্তান। আমার এক ছেলে বাংলাদেশে পড়াশোনা করে অর্থাৎ আন্ডার গ্রেড করে বাইরে এসে মাস্টার্স করেছে। তারপর আবার দেশে ফেরত এসেছে। আমাদের সাথেই থাকে। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেছে। আইএফসিতে ছিল, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, তারপর ইউএনডিপিতে, তারপর সম্প্রতিকালে ব্র্যাকে কাজ করছে। আমার মেয়েও মাস্টার্স বাইরে করেছে, এখন ও কানাডাতে পিএইচডি করছে মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কারদের উপরে। আর আমার স্ত্রীও একটা সময় বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলের চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো সিপিডি, শিক্ষকতা, তারপর এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সাথেও আপনি কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা যদি একটু বলতেন এবং কোথায় কোথায় কাজ করেছেন?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছি, সেখানে কুইন এলিজাবেথ হাউসে ছিলাম। তারপর আমি যুক্তরাষ্ট্রের ইএল বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে আমি সিনিয়র ফেলো হিসেবে ছিলাম। তারপর যুক্তরাজ্যে একটি ইউনিভার্সিটিতে আমি পোস্ট ডক ফেলো হিসাবে ছিলাম। তারপর সিঙ্গাপুর, দিল্লি, ইসলামাবাদ বিভিন্ন দেশে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফেলো হিসেবে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: স্যার, আমরা একটু অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চাই। আমাদের সামনে অর্থনীতির অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। গত দিনগুলোতে এই অর্থনীতির কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ ছিল, যদি একটু বলতেন আমাদের দর্শকদের উদ্দেশ্যে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: দেখুন, মুদ্রাস্ফীতির একটি চাপ শুধুমাত্র প্রান্তিক মানুষের জন্য না, যারা নিম্নবিত্ত আছেন, যারা নিম্ন মধ্যবিত্ত আছেন, তারাও এই চাপের মধ্যে আছেন। আমাদের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, এ বিষয়গুলো কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আবার অন্য দিক থেকে বৈদেশিক যে খাতটা রয়েছে, সেটা একটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটটা স্টেবল অবস্থায় আছে। এছাড়াও রিজার্ভটা যেই অবনমন হচ্ছিল, সেটা রোধ করা গেছে। আমদানি আর একটু উদার করা সম্ভব হচ্ছে, যেটা এর আগে নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছিল। ব্যাংকিং সেক্টরকে কিছুটা পুনর্গঠন, সংস্কার করা, এগুলো আসলে সোজা না। এবং এগুলো আসলে এই সরকারও পারবেন বলে মনে হয় না। এজন্য সংস্কার কর্মসূচি গুলোকে শুরু করা এবং সেজন্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যাতে এ বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, এছাড়া তাদের ইশতিহারে যাতে তার প্রতিফলন দেখা যায় এবং তারা এটা করবেন সেটা যাতে তারা জনগণের কাছে জানান এবং জনগণ যাতে সেটা মনিটর করতে পারে একবার ইলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে। এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: স্যার, আপনারা তো শ্বেতপত্র করলেন, সেখানে আপনি সদস্য ছিলেন। ড. দেবপ্রিয় স্যার সদস্য ছিলেন। আপনারা যে শ্বেতপত্র করলেন, তার মূল্যায়নটা বর্তমান সরকার কীভাবে করেছে বা করছে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে স্যার, আপনাদের যেই প্রস্তাবগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে কোনো দৃশ্যমান কাজ করছে কিনা?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমাদের ম্যান্ডেট ছিল, স্টেট অফ ইকোনোমি অর্থাৎ বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কী অবস্থায় আছে, সেটা বের করা। কোন জায়গাগুলোতে সমস্যা আছে, সেটা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হোক, টাকা পাচারের ক্ষেত্রে হোক, শিক্ষা কিংবা স্বাস্থ্য খাতে হোক, ব্যাংকিং সেক্টরে হোক। আমরা ইকোনোমিক কী অবস্থায় আছি, তার একটা স্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেছি। তথ্য উপাত্তের অনেক বড় একটা ঘাটতি ছিল, ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা ছিল, সেটাকে আমরা চেষ্টা করেছি যে প্রকৃত অবস্থাটা কী, সেটা তুলে ধরার জন্য। আমরা যেটা আশা করেছিলাম, সেই আশানুরূপভাবে হয়নি। যদিও এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বলা হচ্ছে যে, একটা হলেও সংস্কার যাতে তারা বাস্তবায়ন করেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কিন্তু আরো অনেক ব্যাপক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু একটা সাময়িক সময়ের জন্য এসেছেন। তারা যে সবটা করতে পারবেন, তা না। কিন্তু একটা ভালো শুরু তারা করে দিতে পারেন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে তারা যে অঙ্গীকারগুলো নিতে চাচ্ছেন, আমার মনে হয় যে এটাও ভালো। আমরা দেখব যে, তারা অঙ্গীকার পরবর্তীতে বাস্তবায়ন কতটুকু করেন কিংবা করতে পারেন কিনা।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। স্যার, সামনে বাজেট আসছে, অনেকের মনেই কৌতুহল যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই যে বাজেটটা, এই বাজেট আসলে কী রকম রাখবে? এই সরকার সেই বাজেটের আকার কেমন রাখবে? কেমন বাজেট হওয়া উচিত?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের মতো একটা উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে অবকাঠামোর অনেক চাহিদা দরকার। সুতরাং আমি সাইজটা নিয়ে অতটা তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না এবং তর্ক বিতর্ক করার সুযোগও নেই। আমি মনে করি বড় আকারের বাজেট আমাদের রাখতে হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য এবং নিজস্ব যেই রাজস্ব ব্যয় আছে সেটার জন্য। সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এর মাঝে বড় একটা অংশ করতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। আমার নিজস্ব সম্পদ আহরণ তো করতে পারছি না। নিজস্ব সম্পদ আহরণ কীভাবে বেশি করা যায় সেটার জন্য তো বিনিয়োগ লাগবে। আমি যদি মডার্নাইজেশন করতে চাই এনবিআরের, রাজস্ব আদায় বাড়াতে চাই, তো সেটার জন্য তোমার সেখানেও বিনিয়োগ করতে হবে। সেখানেও টাকার দরকার আছে। আমার বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই হলো অভ্যন্তরীণ ঋণ আর বৈদেশিক ঋণ। এভাবে তো সাসটেইন করা যাবে না। সুতরাং সেদিক থেকে আমি বলব যে, এখন যে বাজেট হবে, সেখানে আমার মূল ফোকাস দিতে হবে কীভাবে আমি রাজস্ব আদায় বাড়াতে পারি প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে, কর যে ফাঁকি আছে সেটাকে রোধ করার মাধ্যমে, অপ্রত্যক্ষ কর সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে না। এবারের বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত: ১. কীভাবে আমরা প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে পারি? ২. সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এগুলোতে বেশি বাজেট রাখতে পারি। ৩. অবকাঠামো যেটা আছে, এটার যেগুলো শেষ করতে হবে সেগুলো তো অবশ্যই আমাদের শেষ করতে হবে, নতুন অবকাঠামো নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ 

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা