শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৪, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:১১, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আসন্ন বাজেট, অর্থনৈতিক সংকট ও সম্ভাবনা, দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। এসব বিষয়ে দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সঙ্গে একান্তে কথা বলেছেন দেশের খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (CPD) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন শৈশবের স্মৃতি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশের অর্থনীতির সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন: আপনাকে আমাদের বিশেষ আয়োজনে পেয়ে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। আপনার কাছ থেকে জানতে চাই ঈদের আয়োজনটা আপনি কীভাবে উদযাপন করেন? সময়টা কীভাবে কাটান? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন অনেক কিছু আপনাদের আছে। আপনার কাছে জানতে চাই, আপনার এই ঈদটা কীভাবে কাটে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: সারা বছরই তো ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। ঈদের সময় বেশ কয়েক দিনের একসাথে ছুটি পাওয়া যায়। তখন আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাতের সুযোগ হয়। সারা বছরের রমজানের পরে তখন তাদের সাথে কিছুটা সময় কাটানো যায়। তখন পরিবারের সাথে তো অবশ্যই কিছুটা সময় তখন ব্যয় করতে পারি।

আমার তিন বোন আছেন। ঢাকা শহরে আমার আব্বা আছেন, তার বয়স ৯৬ বছর। আমার দুই বোন চিটাগাংয়ে থাকে। কিন্তু অন্তত ঢাকায় যারা থাকেন, আমার আব্বা এবং আমার বোনদের সাথেও কিছুটা সময় আমি দিতে পারি। সবচেয়ে বড় কথা যেটা, এ সময় সবার সাথে আনন্দ ভাগ করার সময়। তো সেটাও চেষ্টা করি, যাতে করে শুধু নিজেদের আনন্দ না, আমাদের আশেপাশেও যারা আছেন তাদের সাথেও যাতে আনন্দটা ভাগ করতে পারি।

প্রশ্ন: স্যার, এখনকার ঈদ এবং আপনার ছোটবেলার ঈদের মাঝে আসলে পার্থক্যট কোথায়?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: যখন আমি ছোট ছিলাম, বিশেষত আমার জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর কেটেছে ফেনীতে সোনাপুর গ্রাম আমাদের নানা বাড়িতে। মাঝে মাঝে দাদার বাড়ি ছাগলনাইয়া পশ্চিমপুর গ্রামে যেতাম । কিন্তু নানার বাড়িতে বড় হয়ে ওঠা আমার। তখন তো নানা-নানু, আমার মামারা ছিল। তাদের সাথে এবং গ্রামের পরিবেশে সবার সাথে মিলে ঈদের সময়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেমাই খাওয়া, আনন্দ করা। আমার ছোটবেলার বন্ধু-বান্ধব যারা ওই সময় যাদের সাথে আমি ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর-এ পড়েছি, তাদের সাথে আনন্দ করা, হই-হুল্লোড় করা, এটা ছিল বিশেষ আনন্দের একটা সময়।

প্রশ্ন: স্যার, আপনাকে আমরা সবসময় দেশের অর্থনীতি, গবেষণা এবং সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে কথা বলতে শুনি। আমরা আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আপনার ছোটবেলা, বাল্যকালের গল্পগুলো জানতে চাই। আপনার স্কুল কীভাবে শুরু হয়েছে, কত সালে, কোথা থেকে, কীভাবে আপনি পড়াশোনা শুরু করেছেন, সেই বিষয়ে জানতে চাই।

মুস্তাফিজুর রহমান: ছোটবেলায় আমি আমার নানার বাড়িতে প্রাথমিক যে স্কুল ছিল, সেখানে আমি পড়াশোনা করি ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তখনকার দিনে যেটা ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান, সেখানে আমার বাবা ব্যাংকের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীতে তার কর্মস্থান হয় চাঁদপুরের মতলবে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করি। আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি, তখন সেখানে খুব নামকরা একটি স্কুল ছিল। সেখানে আমি ক্লাস ফাইভ, সিক্স পড়লাম এবং সেখান থেকে আমি পরীক্ষা দিয়ে মির্জাপুর ক্যাডেট স্কুলে ক্লাস সেভেনে আমি ভর্তি হই। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে আমি মেট্রিক পরীক্ষা দেই। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে দিয়েছি। সেখানে ইন্টারমিডিয়েটে আমি আর্টস থেকে ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছিলাম। তারপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে ভর্তি হই। ইকোনোমিক্সে কিছুদিন ক্লাস করার পরে রাশিয়াতে সরকারি বৃত্তি নিয়ে যাই। সেখানে প্রথমে আমি আন্ডারগ্রেড করলাম। রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিচিত খারকিভ শহরে আন্ডারগ্রেড করলাম ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করার পরে এবং তারপরে আমি মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সেখানে আমি অর্থনীতিতে পিএইচডি করলাম। পিএইচডি করার পরে আমি দেশে চলে আসি।

প্রশ্ন: তো স্যার, আপনার এই লম্বা পড়াশোনা শেষ করে আপনি যখন দেশে ফিরলেন, দেশের ভিতরে আপনি কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। কীভাবে অর্থাৎ কোথা থেকে সেটা শুরু হলো?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: দেশে এসে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এপ্লাই করলাম শিক্ষকতার জন্য। মাঝখানে আমি বিআই বিএমে কয়েক মাস কাজ করেছি। তারপর যখন ইন্টারভিউ হলো, তখন আমি বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিতে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ডিপার্টমেন্টে, সেখানে অর্থনীতিতে শিক্ষকতার নির্বাচিত হলাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু করি। তারপর তো ২৫ বছর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেছি। একই সাথে যখন ১৯৯৩ সালে সেন্টার ফোর পলিসি ডায়লগ ড. রহমান সোবহান প্রতিষ্ঠিত করলেন, তার সাথে আমি অন্তরঙ্গভাবে সেখানে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: এই শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশা ছেড়ে আপনি গবেষণায় চলে আসলেন এবং এই সংস্থায় কাজ করার পিছনের গল্পটা যদি আপনি বলতেন। কেন আসলেন আপনি এখানে?

প্রশ্ন: আমি যেটা বুঝেছিলাম, শিক্ষকতাটা আমার খুবই ভালো লাগতো। আমার সবসময় মনে হতো যে আমার একটা ন্যাচারাল প্রবণতাই হলো শিক্ষকতার দিকে। তো ২৫ বছর আমি পড়ালাম। কিন্তু তারপরে আমার একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। ১৯৯৩ সালে যখন ড. রহমান স্যার সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ প্রতিষ্ঠা করলেন, তখন আমি একটা বড় অংশ আমার শিক্ষকতার বাইরে তার সাথে থাকতাম, গবেষণা করতাম। সিপিডি গড়ে তোলার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আমি স্যারের সাথে তখন সবসময় ছিলাম এবং পরবর্তীতে যখন ড. দেবপ্রিয় দেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনি ছিলেন স্যারের পরে প্রথম নির্বাহী। তখন আমার উপরে একটা দায়িত্ব চলে আসলো কিছুটা বলা যায়। আমি চার বছরের জন্য এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভ উইদাউট পে নিলাম, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে। কিন্তু তারপর প্রশ্ন আসলো যে, এখন কী করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাওয়া, অথবা ছুটির পরে সিপিডিতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এটা কন্টিনিউ করা। তখন সিপিডি গড়ে উঠছে, একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তখন আমি এই সিদ্ধান্তটা নিলাম যে, সিপিডিতে আমি থেকে যাব।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো পড়াশোনা শেষ করলেন, তারপর কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। তো আপনার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে যদি আপনি কিছু বলতেন। কবে বিয়ে করলেন, তারপর আপনার পরিবারে কে কে আছে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: ১৯৮৯ সালে আমাদের বিয়ে হয়। আমার এক পরিচিত বড় ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তার ঘটকালীর মাধ্যমে আসলে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী পূর্বপরিচিত ছিল না। তারপরে স্ত্রী তখন একটা ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো শুরু করলেন। সে সময়টায় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলাম। আমাদের দুটি সন্তান। আমার এক ছেলে বাংলাদেশে পড়াশোনা করে অর্থাৎ আন্ডার গ্রেড করে বাইরে এসে মাস্টার্স করেছে। তারপর আবার দেশে ফেরত এসেছে। আমাদের সাথেই থাকে। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেছে। আইএফসিতে ছিল, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, তারপর ইউএনডিপিতে, তারপর সম্প্রতিকালে ব্র্যাকে কাজ করছে। আমার মেয়েও মাস্টার্স বাইরে করেছে, এখন ও কানাডাতে পিএইচডি করছে মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কারদের উপরে। আর আমার স্ত্রীও একটা সময় বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলের চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো সিপিডি, শিক্ষকতা, তারপর এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সাথেও আপনি কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা যদি একটু বলতেন এবং কোথায় কোথায় কাজ করেছেন?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছি, সেখানে কুইন এলিজাবেথ হাউসে ছিলাম। তারপর আমি যুক্তরাষ্ট্রের ইএল বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে আমি সিনিয়র ফেলো হিসেবে ছিলাম। তারপর যুক্তরাজ্যে একটি ইউনিভার্সিটিতে আমি পোস্ট ডক ফেলো হিসাবে ছিলাম। তারপর সিঙ্গাপুর, দিল্লি, ইসলামাবাদ বিভিন্ন দেশে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফেলো হিসেবে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: স্যার, আমরা একটু অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চাই। আমাদের সামনে অর্থনীতির অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। গত দিনগুলোতে এই অর্থনীতির কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ ছিল, যদি একটু বলতেন আমাদের দর্শকদের উদ্দেশ্যে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: দেখুন, মুদ্রাস্ফীতির একটি চাপ শুধুমাত্র প্রান্তিক মানুষের জন্য না, যারা নিম্নবিত্ত আছেন, যারা নিম্ন মধ্যবিত্ত আছেন, তারাও এই চাপের মধ্যে আছেন। আমাদের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, এ বিষয়গুলো কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আবার অন্য দিক থেকে বৈদেশিক যে খাতটা রয়েছে, সেটা একটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটটা স্টেবল অবস্থায় আছে। এছাড়াও রিজার্ভটা যেই অবনমন হচ্ছিল, সেটা রোধ করা গেছে। আমদানি আর একটু উদার করা সম্ভব হচ্ছে, যেটা এর আগে নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছিল। ব্যাংকিং সেক্টরকে কিছুটা পুনর্গঠন, সংস্কার করা, এগুলো আসলে সোজা না। এবং এগুলো আসলে এই সরকারও পারবেন বলে মনে হয় না। এজন্য সংস্কার কর্মসূচি গুলোকে শুরু করা এবং সেজন্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যাতে এ বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, এছাড়া তাদের ইশতিহারে যাতে তার প্রতিফলন দেখা যায় এবং তারা এটা করবেন সেটা যাতে তারা জনগণের কাছে জানান এবং জনগণ যাতে সেটা মনিটর করতে পারে একবার ইলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে। এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: স্যার, আপনারা তো শ্বেতপত্র করলেন, সেখানে আপনি সদস্য ছিলেন। ড. দেবপ্রিয় স্যার সদস্য ছিলেন। আপনারা যে শ্বেতপত্র করলেন, তার মূল্যায়নটা বর্তমান সরকার কীভাবে করেছে বা করছে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে স্যার, আপনাদের যেই প্রস্তাবগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে কোনো দৃশ্যমান কাজ করছে কিনা?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমাদের ম্যান্ডেট ছিল, স্টেট অফ ইকোনোমি অর্থাৎ বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কী অবস্থায় আছে, সেটা বের করা। কোন জায়গাগুলোতে সমস্যা আছে, সেটা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হোক, টাকা পাচারের ক্ষেত্রে হোক, শিক্ষা কিংবা স্বাস্থ্য খাতে হোক, ব্যাংকিং সেক্টরে হোক। আমরা ইকোনোমিক কী অবস্থায় আছি, তার একটা স্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেছি। তথ্য উপাত্তের অনেক বড় একটা ঘাটতি ছিল, ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা ছিল, সেটাকে আমরা চেষ্টা করেছি যে প্রকৃত অবস্থাটা কী, সেটা তুলে ধরার জন্য। আমরা যেটা আশা করেছিলাম, সেই আশানুরূপভাবে হয়নি। যদিও এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বলা হচ্ছে যে, একটা হলেও সংস্কার যাতে তারা বাস্তবায়ন করেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কিন্তু আরো অনেক ব্যাপক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু একটা সাময়িক সময়ের জন্য এসেছেন। তারা যে সবটা করতে পারবেন, তা না। কিন্তু একটা ভালো শুরু তারা করে দিতে পারেন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে তারা যে অঙ্গীকারগুলো নিতে চাচ্ছেন, আমার মনে হয় যে এটাও ভালো। আমরা দেখব যে, তারা অঙ্গীকার পরবর্তীতে বাস্তবায়ন কতটুকু করেন কিংবা করতে পারেন কিনা।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। স্যার, সামনে বাজেট আসছে, অনেকের মনেই কৌতুহল যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই যে বাজেটটা, এই বাজেট আসলে কী রকম রাখবে? এই সরকার সেই বাজেটের আকার কেমন রাখবে? কেমন বাজেট হওয়া উচিত?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের মতো একটা উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে অবকাঠামোর অনেক চাহিদা দরকার। সুতরাং আমি সাইজটা নিয়ে অতটা তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না এবং তর্ক বিতর্ক করার সুযোগও নেই। আমি মনে করি বড় আকারের বাজেট আমাদের রাখতে হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য এবং নিজস্ব যেই রাজস্ব ব্যয় আছে সেটার জন্য। সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এর মাঝে বড় একটা অংশ করতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। আমার নিজস্ব সম্পদ আহরণ তো করতে পারছি না। নিজস্ব সম্পদ আহরণ কীভাবে বেশি করা যায় সেটার জন্য তো বিনিয়োগ লাগবে। আমি যদি মডার্নাইজেশন করতে চাই এনবিআরের, রাজস্ব আদায় বাড়াতে চাই, তো সেটার জন্য তোমার সেখানেও বিনিয়োগ করতে হবে। সেখানেও টাকার দরকার আছে। আমার বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই হলো অভ্যন্তরীণ ঋণ আর বৈদেশিক ঋণ। এভাবে তো সাসটেইন করা যাবে না। সুতরাং সেদিক থেকে আমি বলব যে, এখন যে বাজেট হবে, সেখানে আমার মূল ফোকাস দিতে হবে কীভাবে আমি রাজস্ব আদায় বাড়াতে পারি প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে, কর যে ফাঁকি আছে সেটাকে রোধ করার মাধ্যমে, অপ্রত্যক্ষ কর সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে না। এবারের বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত: ১. কীভাবে আমরা প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে পারি? ২. সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এগুলোতে বেশি বাজেট রাখতে পারি। ৩. অবকাঠামো যেটা আছে, এটার যেগুলো শেষ করতে হবে সেগুলো তো অবশ্যই আমাদের শেষ করতে হবে, নতুন অবকাঠামো নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ 

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
সর্বশেষ খবর
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি