শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৩, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ১২:১৬, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ ও কর্মসংস্থান পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। আইনি ও প্রশাসনিক জটিলতা, ব্যাংকঋণ পেতে সমস্যা, অবকাঠামোগত সংকট, দক্ষ শ্রমিকের অভাব, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি প্রভৃতি চ্যালেঞ্জ এখনও রয়ে গেছে। এসব সমস্যা দূর করে টেকসই বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা এসব কথা বলেন। তারা জাতীয় স্বার্থ অগ্রাহ্য করে যেন কোনও বিদেশি বিনিয়োগ না নেওয়া হয় সেই আহ্বান জানান। দেশের বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নয়ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে এ সভার আয়োজন করে বিডা। 

মঙ্গলবার (১৩ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন (আশিক চৌধুরী)। সভায় দেশের ১৯টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এর মধ্যে ১৭টি দল থেকে কোনও শীর্ষ নেতা বা প্রতিনিধি অংশ নেন। তবে বড় দুইটি দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) কেউ সভায় অংশ নেননি।

বিএনপি ও বিজেপি ছাড়া বিডার মতবিনিময়ে আমন্ত্রণ পাওয়া অন্য দলগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ।

সভায় সূচনা বক্তব্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ। এটি দলীয় বা রাজনৈতিক স্বার্থের ঊর্ধ্বে।’ বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিডা কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে আশিক চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নানামুখী সংকট রয়েছে। এসব সংকট থেকে উদ্ধারের জন্য আমরা এখন কী করছি, সামনের ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে কী করব এসব বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হবে বলে প্রত্যাশা করি।’

আশিক চৌধুরী আরও বলেন, আমরা জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেটি মাথায় রেখেই বিভিন্ন দেশ ও বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে কথা বলছি।’

সভার শুরুতে দেশের বিনিয়োগ পরিবেশের কিছু চিত্র তুলে ধরেন বিডার ব্যবসা উন্নয়ন প্রধান নাহিয়ান রহমান। তিনি জানান, দেশের বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে গত কয়েক মাসে বেশ কিছু সংস্কার ও নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জাতীয় এফডিআই কৌশলপত্র প্রণয়ন ও পাইপলাইন তৈরি, সব ধরনের কাস্টমস–প্রক্রিয়া ডিজিটাল করা, ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নেওয়া, অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটর (এইও) চালু প্রভৃতি উদ্যোগ।

কোন দল কী বলেছে

সভায় জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদহার অনেক বেশি। করপোরেট করহার বেশি। দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি কমেনি। এগুলো ব্যবসার ব্যয় বাড়াচ্ছে। জমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে জায়গায় জায়গায় আইনের দোহাই দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা হয়। এমন পরিবেশ থাকলে বিনিয়োগ বাড়বে না। এ জন্য সবার আগে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

ব্যবসার উদ্যোগ বা বৃহৎ বিনিয়োগ প্রকল্প গ্রহণের আগে পরিবেশগত বিষয়, যুব কর্মসংস্থান ও দক্ষতা বৃদ্ধির ওপরে জোর দেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, বিনিয়োগ উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে যুব কর্মসংস্থানে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিতে হবে।

জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখে দেশে-বিদেশি বিনিয়োগ আনার পরামর্শ দিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এম এম আকাশ বলেন, জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাহ্য করে যেন কোনো বিদেশি বিনিয়োগ না হয়। তিনি বলেন, অতীতে এমন কিছু বিনিয়োগ এসেছে, যেগুলো এখন বোঝায় পরিণত হয়েছে। এসব বিষফোড়া থেকে রাষ্ট্র নড়তেও পারছে না, সরতেও পারছে না, ধরতেও পারছে না।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে প্রতিযোগী সক্ষম করতে জ্বালানি সমস্যা দূর করা, বন্দরসুবিধা বৃদ্ধি ও হয়রানি বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ তো আগের মতোই আছে। ফলে বিনিয়োগ বাড়বে কীভাবে। বিনিয়োগ কম হওয়ার পেছনে এখনো হয়রানি একটি বড় কারণ।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের বলেন, দেশে এখন প্রধান সমস্যা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান। স্থানীয় পর্যায়েও একটা ব্যবসা শুরু করতে হলে ১৮টি জায়গা থেকে নিবন্ধন নিতে হয়। আর প্রতিটি জায়গায় টাকার বান্ডেল দিতে হয়। দেশের সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি ইকোনমিক চার্টার তৈরির পরামর্শ দেন এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসরিন সুলতানা।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৩০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচার-ব্যবস্থার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়নি: রফিউর রাব্বি
শেখ হাসিনার বিচার-ব্যবস্থার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়নি: রফিউর রাব্বি

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্সের এমডি এম এ আলী আর নেই
সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্সের এমডি এম এ আলী আর নেই

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার
সাবেক সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়ক অবরোধ, ঢাকার সঙ্গে ২৩ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
ভাঙ্গায় মহাসড়ক অবরোধ, ঢাকার সঙ্গে ২৩ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে ভোটগ্রহণ, আচরণবিধি নিয়ে কিছু প্রশ্ন
উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে ভোটগ্রহণ, আচরণবিধি নিয়ে কিছু প্রশ্ন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছেন, নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি : পর্যবেক্ষক
সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছেন, নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি : পর্যবেক্ষক

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩ ঘণ্টায় টিএসসিতে পড়ল ৩৫ শতাংশ ভোট
৩ ঘণ্টায় টিএসসিতে পড়ল ৩৫ শতাংশ ভোট

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক আরিফিন তুষারের ইন্তেকাল
সাংবাদিক আরিফিন তুষারের ইন্তেকাল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল

৫১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিনকে এক বছরের কারাদণ্ড
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিনকে এক বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিক্ষার্থীদের রায় প্রার্থীদের মেনে নিতে হবে : বাকের
শিক্ষার্থীদের রায় প্রার্থীদের মেনে নিতে হবে : বাকের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যাগিংয়ের মাধ্যমে ভোট কমানোর চেষ্টা চলছে : শামীম হোসেন
ট্যাগিংয়ের মাধ্যমে ভোট কমানোর চেষ্টা চলছে : শামীম হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেট কেন্দ্রে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়ল ১১০০
সিনেট কেন্দ্রে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়ল ১১০০

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ফিরছে ১০ বছর আগের সেই ফিচার
ফেসবুকে ফিরছে ১০ বছর আগের সেই ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে নিহত ১
নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন ছড়ালো দেশজুড়ে, আজও রাস্তায় নেপালের তরুণরা
আন্দোলন ছড়ালো দেশজুড়ে, আজও রাস্তায় নেপালের তরুণরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ব্যবস্থা’
‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ব্যবস্থা’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল
সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে