শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:০৫, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

একের পর এক সংকট-অভিঘাতে গতিহীন ব্যবসা-বাণিজ্য। নানামুখী চাপে অস্বস্তিতে উদ্যোক্তারা। না পারছেন ব্যবসা-উদ্যোগে আস্থা ফেরাতে, না পাচ্ছেন অনুকূল পরিবেশ। আমদানি, উৎপাদন, বিপণনে যখন কোনোভাবে ‘স্বস্তি’ মিলছে না, তখনই আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বাজেট প্রায় চূড়ান্ত করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

টানাটানির বাজেটে অর্থনীতির ভারসাম্য বজায় রেখে ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করা আর কর্মসংস্থান বাড়ানোই অর্থ উপদেষ্টার মূল চ্যালেঞ্জ। শিল্পোদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা মনে করেন, যে বাজেট উত্থাপন করতে যাচ্ছেন, তাতে বেসরকারি খাতের কর্মকাণ্ড চাঙ্গা করে কর্মসংস্থান বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ হবে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, বৈশ্বিক শুল্কযুদ্ধ রপ্তানি বাজারেও নানা অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে। আর জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়লে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা সামগ্রিক অর্থনীতিতে সংকট আরো গভীর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

বাজেট কেমন হচ্ছে

অনেক দিন ধরেই বিনিয়োগে মন্দা চলছে। এর সঙ্গে নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি দেশের বেসরকারি খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। মূলধন ঘাটতির কারণে বিদ্যমান ব্যবসা টিকিয়ে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে ব্যবসা সম্প্রসারণ বা নতুন বিনিয়োগ বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর অগ্রাধিকার তালিকায় নেই।

অর্থনীতির এমন পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত শিল্প খাতকে টেনে তুলতে আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষার জোর দাবি উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আগামী ২ জুন টেলিভিশনে নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করবেন। পরে তা উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাস হবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এটি হবে প্রথম বাজেট।

জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটটি হতে যাচ্ছে সংকোচনমূলক বাজেট। বাজেটের আকার হবে সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানটি থেকে আগামী বাজেটের মূল আকার সাত হাজার কোটি টাকা কমবে, যা অতীতে দেশে আর কখনো এমনটি দেখা যায়নি। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে, যা ৯-১০ শতাংশের ঘরে থাকছে। নতুন বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণা থাকবে।

আগামী অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৫.৫ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) আগামী অর্থবছরে পাঁচ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হতে পারে, যা চলতি বাজেটে ছিল চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা এরই মধ্যে চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘নানা কারণে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নতুন বাজেট ছোট করতে হচ্ছে। সরকার বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট করতে চায়, মুখরোচক কিছু করতে চায় না। নতুন করে বড় কোনো প্রকল্প নেওয়া হবে না। আসছে বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এনে কর্মসংস্থান বাড়ানো বড় চ্যালেঞ্জ হবে।’

কমবে প্রণোদনা ও করছাড়

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ব্যাংকঋণে সুদের হার, ডলারের উচ্চমূল্য, তীব্র গ্যাসসংকট এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানির ফলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ অভ্যন্তরীণ নানা সংকটে ভুগছে ব্যবসা-বিনিয়োগ। কোনো কোনো কারখানা সক্ষমতার অর্ধেক কার্যক্রম চালাচ্ছে। ফলে সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় খেলাপিতে পরিণত হয়ে পড়ছেন ভালো ঋণগ্রহীতারাও।

এমন নাজুক পরিস্থিতিতে যেখানে স্থানীয় শিল্পে নীতি সহায়তা বাড়ানো দরকার, সেখানে উল্টো তা কমানো হতে পারে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমানোর কথা। তিনি বলেন, ‘যৌক্তিক কর ব্যবসায়ীদেরও দিতে হবে। সারা জীবন প্রণোদনা দেওয়া সম্ভব নয়। আগামী অর্থবছরের বাজেটে প্রণোদনা কমানো হবে।’

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তের পাশাপাশি বর্তমান সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর চাপ আছে। নতুন বাজেটে বাড়তি রাজস্ব আহরণে কর্মকৌশল বাস্তবায়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে করছাড় এবং অব্যাহতি কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।

স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা চান উদ্যোক্তারা

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, বর্তমানে বেসরকারি খাত বহুমুখী চাপে রয়েছে। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, জ্বালানি খাতে অস্থিতিশীলতা এবং ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসার ব্যয় বহুলাংশে বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় শিল্প খাতে বিদ্যমান কর রেয়াত ও ভর্তুকি হঠাৎ করে তুলে নেওয়া হলে অনেক স্থানীয় শিল্প, বিশেষত এসএমই ও নবীন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক আরোপের মতো বৈশ্বিক ঝুঁকি আমাদের রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতা আরো কঠিন করে তুলছে।

স্থানীয় শিল্পের বিকাশে বাজেটে কিছু বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন ডিসিসিআই সভাপতি। তাঁর মতে, কাঁচামালের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট হ্রাস করে উৎপাদন ব্যয় কমানো এবং নতুন উদ্যোক্তা ও রপ্তানিমুখী শিল্পে কর রেয়াত অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ নীতির আওতায় দেশীয় পণ্যের জন্য প্রণোদনা নিশ্চিত করা এবং এসএমই খাতে আলাদা বরাদ্দ দেওয়া উচিত। বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস-শিল্পে করছাড়ের মেয়াদ ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন, যাতে এ খাত টেকসইভাবে এগিয়ে যেতে পারে।

ব্যবসার পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে কাজ করা জাপানি কম্পানিগুলো। এ ছাড়া সরকারের অস্পষ্ট নীতি ব্যবস্থাপনা, বৈদ্যুতিক অবকাঠামোর ঘাটতি, আইনের অস্পষ্টতা ও জটিলতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতাও প্রধান ঝুঁকি বলে মনে করে তারা। জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে আরো বলা হয়, ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের ব্যাবসায়িক আস্থা সূচক ৪১.৮ থেকে কমে ৬.৬ শতাংশে নেমে আসে। তবে ২০২৫ সালে এ সূচক বৃদ্ধি পেয়ে ৪৩.৫ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাজারে মানুষের ক্ষয়ক্ষমতাকে বিবেচনায় না নিয়ে সরকার হাঁটছে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর দিকে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে এবার ফ্রিজ-এসি, মোটরসাইকেলের মতো স্থানীয় শিল্পে করের চাপ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে স্বাভাবিকভাবেই এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। ফলে বিক্রি কমার আশঙ্কা করছেন উৎপাদকরা। এতে দেশীয় এসব শিল্প বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁরা বলছেন, দেশে এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে কর বাড়ালে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দাম বাড়বে, যার পুরো চাপ পড়বে ভোক্তার ওপর। এতে ভোক্তারা ঝুঁকতে পারে আমদানি পণ্যের দিকে।

এনবিআর সূত্র জানায়, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এসব শিল্পে দ্বিগুণ হারে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আরোপ করা হতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘এসআরও সুবিধার কারণে ফ্রিজ ও এসি খাতের ওপর বর্তমানে ৭.৫০ শতাংশ ভ্যাট আছে। চলতি অর্থবছর এই এসআরওর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। রাজস্ব আদায় বাড়ানো, একই খাতকে দীর্ঘদিন সুবিধার আওতায় না রেখে অন্যান্য খাতকেও এগিয়ে নেওয়া ও অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসার উদ্দেশ্যে সরকার এ সুবিধা আর বাড়াতে চায় না।’

মোবাইল হ্যান্ডসেট শিল্পেও বাড়ছে করের চাপ

দেশে তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এই খাতটি এখন প্রায় শতভাগ স্বয়ংসম্পূর্ণ। উদ্যোক্তারা দেশে ১৪টি মোবাইল তৈরির কারখানা স্থাপন করেছেন। লক্ষ্য ছিল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে রপ্তানি করা। কিন্তু মোবাইল ফোনের বাজারে দীর্ঘদিন ধরে মন্দা চলার কারণে কারখানাগুলো বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে মেড ইন বাংলাদেশের উদ্যোগ।

এমন বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে তিন বছর ধরে মোবাইল হ্যান্ডসেট নির্মাতাদের ওপর ভ্যাটের চাপ বাড়াচ্ছে এনবিআর। সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড স্থানীয়ভাবে কমপক্ষে দুটি কম্পোনেন্ট উৎপাদন করা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ৫ শতাংশ এবং সম্পূর্ণ আমদানীকৃত উপকরণে তৈরি মোবাইলের ওপর ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। উভয় ক্ষেত্রেই এটি ২.৫ শতাংশ হারে বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা।

কর্মসংস্থান বাড়াতে স্থানীয় শিল্প এগিয়ে নেওয়ার সুপারিশ

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা মনে করেন, অর্থনীতির বেশির ভাগ সূচক নিয়েই বর্তমানে দুশ্চিন্তা রয়েছে। তার মধ্যে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ অন্যতম। অর্থনীতির এই সংকটময় সময়ে বিনিয়োগ বাড়ানো না গেলে নতুন কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্ত হবে, বাড়বে বেকারের সংখ্যা। কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দেশের ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে সহায়তা সম্প্রসারণ করে এই খাতকে আরো এগিয়ে নিতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘গ্যাস ও ঋণের সুদের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে দেশের শিল্প খাত এরই মধ্যে চাপে আছে। এই প্রেক্ষাপটে হঠাৎ করে কর রেয়াত প্রত্যাহার করলে বিশেষ করে এসএমই ও রপ্তানিমুখী খাতগুলোর প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। বরং  রেয়াতগুলোকে খাতভিত্তিক ও কার্যকারিতা অনুযায়ী পুনর্গঠন করা উচিত, যাতে সম্ভাবনাময় শিল্পগুলো প্রযুক্তি, উৎপাদনশীলতা ও রপ্তানিতে এগিয়ে যেতে পারে।’

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং অভ্যন্তরীণ চাপের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী বাজেট সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে অংশীদারদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। বাজেটের মূল লক্ষ্য হবে ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে ধারাবাহিক নীতিগত সহায়তা প্রদান।’

এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে সুদের হার কমানো উচিত। আসন্ন বাজেটটি বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বান্ধবভাবে তৈরি হবে বলে আশা করি।

সূত্র : কালের কণ্ঠ  
 

এই বিভাগের আরও খবর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স
নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন
সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনের শেষটায় আলো ছড়াতে পারল না বাংলাদেশ
দিনের শেষটায় আলো ছড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২১২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২১২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি
এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা