শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:০৫, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

একের পর এক সংকট-অভিঘাতে গতিহীন ব্যবসা-বাণিজ্য। নানামুখী চাপে অস্বস্তিতে উদ্যোক্তারা। না পারছেন ব্যবসা-উদ্যোগে আস্থা ফেরাতে, না পাচ্ছেন অনুকূল পরিবেশ। আমদানি, উৎপাদন, বিপণনে যখন কোনোভাবে ‘স্বস্তি’ মিলছে না, তখনই আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বাজেট প্রায় চূড়ান্ত করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

টানাটানির বাজেটে অর্থনীতির ভারসাম্য বজায় রেখে ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করা আর কর্মসংস্থান বাড়ানোই অর্থ উপদেষ্টার মূল চ্যালেঞ্জ। শিল্পোদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা মনে করেন, যে বাজেট উত্থাপন করতে যাচ্ছেন, তাতে বেসরকারি খাতের কর্মকাণ্ড চাঙ্গা করে কর্মসংস্থান বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ হবে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, বৈশ্বিক শুল্কযুদ্ধ রপ্তানি বাজারেও নানা অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে। আর জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়লে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা সামগ্রিক অর্থনীতিতে সংকট আরো গভীর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

বাজেট কেমন হচ্ছে

অনেক দিন ধরেই বিনিয়োগে মন্দা চলছে। এর সঙ্গে নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি দেশের বেসরকারি খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। মূলধন ঘাটতির কারণে বিদ্যমান ব্যবসা টিকিয়ে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে ব্যবসা সম্প্রসারণ বা নতুন বিনিয়োগ বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর অগ্রাধিকার তালিকায় নেই।

অর্থনীতির এমন পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত শিল্প খাতকে টেনে তুলতে আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষার জোর দাবি উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আগামী ২ জুন টেলিভিশনে নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করবেন। পরে তা উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাস হবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এটি হবে প্রথম বাজেট।

জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটটি হতে যাচ্ছে সংকোচনমূলক বাজেট। বাজেটের আকার হবে সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানটি থেকে আগামী বাজেটের মূল আকার সাত হাজার কোটি টাকা কমবে, যা অতীতে দেশে আর কখনো এমনটি দেখা যায়নি। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে, যা ৯-১০ শতাংশের ঘরে থাকছে। নতুন বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণা থাকবে।

আগামী অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৫.৫ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) আগামী অর্থবছরে পাঁচ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হতে পারে, যা চলতি বাজেটে ছিল চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা এরই মধ্যে চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘নানা কারণে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নতুন বাজেট ছোট করতে হচ্ছে। সরকার বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট করতে চায়, মুখরোচক কিছু করতে চায় না। নতুন করে বড় কোনো প্রকল্প নেওয়া হবে না। আসছে বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এনে কর্মসংস্থান বাড়ানো বড় চ্যালেঞ্জ হবে।’

কমবে প্রণোদনা ও করছাড়

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ব্যাংকঋণে সুদের হার, ডলারের উচ্চমূল্য, তীব্র গ্যাসসংকট এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানির ফলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ অভ্যন্তরীণ নানা সংকটে ভুগছে ব্যবসা-বিনিয়োগ। কোনো কোনো কারখানা সক্ষমতার অর্ধেক কার্যক্রম চালাচ্ছে। ফলে সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় খেলাপিতে পরিণত হয়ে পড়ছেন ভালো ঋণগ্রহীতারাও।

এমন নাজুক পরিস্থিতিতে যেখানে স্থানীয় শিল্পে নীতি সহায়তা বাড়ানো দরকার, সেখানে উল্টো তা কমানো হতে পারে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমানোর কথা। তিনি বলেন, ‘যৌক্তিক কর ব্যবসায়ীদেরও দিতে হবে। সারা জীবন প্রণোদনা দেওয়া সম্ভব নয়। আগামী অর্থবছরের বাজেটে প্রণোদনা কমানো হবে।’

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তের পাশাপাশি বর্তমান সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর চাপ আছে। নতুন বাজেটে বাড়তি রাজস্ব আহরণে কর্মকৌশল বাস্তবায়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে করছাড় এবং অব্যাহতি কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।

স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা চান উদ্যোক্তারা

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, বর্তমানে বেসরকারি খাত বহুমুখী চাপে রয়েছে। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, জ্বালানি খাতে অস্থিতিশীলতা এবং ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসার ব্যয় বহুলাংশে বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় শিল্প খাতে বিদ্যমান কর রেয়াত ও ভর্তুকি হঠাৎ করে তুলে নেওয়া হলে অনেক স্থানীয় শিল্প, বিশেষত এসএমই ও নবীন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক আরোপের মতো বৈশ্বিক ঝুঁকি আমাদের রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতা আরো কঠিন করে তুলছে।

স্থানীয় শিল্পের বিকাশে বাজেটে কিছু বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন ডিসিসিআই সভাপতি। তাঁর মতে, কাঁচামালের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট হ্রাস করে উৎপাদন ব্যয় কমানো এবং নতুন উদ্যোক্তা ও রপ্তানিমুখী শিল্পে কর রেয়াত অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ নীতির আওতায় দেশীয় পণ্যের জন্য প্রণোদনা নিশ্চিত করা এবং এসএমই খাতে আলাদা বরাদ্দ দেওয়া উচিত। বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস-শিল্পে করছাড়ের মেয়াদ ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন, যাতে এ খাত টেকসইভাবে এগিয়ে যেতে পারে।

ব্যবসার পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে কাজ করা জাপানি কম্পানিগুলো। এ ছাড়া সরকারের অস্পষ্ট নীতি ব্যবস্থাপনা, বৈদ্যুতিক অবকাঠামোর ঘাটতি, আইনের অস্পষ্টতা ও জটিলতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতাও প্রধান ঝুঁকি বলে মনে করে তারা। জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে আরো বলা হয়, ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের ব্যাবসায়িক আস্থা সূচক ৪১.৮ থেকে কমে ৬.৬ শতাংশে নেমে আসে। তবে ২০২৫ সালে এ সূচক বৃদ্ধি পেয়ে ৪৩.৫ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাজারে মানুষের ক্ষয়ক্ষমতাকে বিবেচনায় না নিয়ে সরকার হাঁটছে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর দিকে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে এবার ফ্রিজ-এসি, মোটরসাইকেলের মতো স্থানীয় শিল্পে করের চাপ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে স্বাভাবিকভাবেই এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। ফলে বিক্রি কমার আশঙ্কা করছেন উৎপাদকরা। এতে দেশীয় এসব শিল্প বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁরা বলছেন, দেশে এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে কর বাড়ালে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দাম বাড়বে, যার পুরো চাপ পড়বে ভোক্তার ওপর। এতে ভোক্তারা ঝুঁকতে পারে আমদানি পণ্যের দিকে।

এনবিআর সূত্র জানায়, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এসব শিল্পে দ্বিগুণ হারে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আরোপ করা হতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘এসআরও সুবিধার কারণে ফ্রিজ ও এসি খাতের ওপর বর্তমানে ৭.৫০ শতাংশ ভ্যাট আছে। চলতি অর্থবছর এই এসআরওর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। রাজস্ব আদায় বাড়ানো, একই খাতকে দীর্ঘদিন সুবিধার আওতায় না রেখে অন্যান্য খাতকেও এগিয়ে নেওয়া ও অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসার উদ্দেশ্যে সরকার এ সুবিধা আর বাড়াতে চায় না।’

মোবাইল হ্যান্ডসেট শিল্পেও বাড়ছে করের চাপ

দেশে তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এই খাতটি এখন প্রায় শতভাগ স্বয়ংসম্পূর্ণ। উদ্যোক্তারা দেশে ১৪টি মোবাইল তৈরির কারখানা স্থাপন করেছেন। লক্ষ্য ছিল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে রপ্তানি করা। কিন্তু মোবাইল ফোনের বাজারে দীর্ঘদিন ধরে মন্দা চলার কারণে কারখানাগুলো বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে মেড ইন বাংলাদেশের উদ্যোগ।

এমন বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে তিন বছর ধরে মোবাইল হ্যান্ডসেট নির্মাতাদের ওপর ভ্যাটের চাপ বাড়াচ্ছে এনবিআর। সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড স্থানীয়ভাবে কমপক্ষে দুটি কম্পোনেন্ট উৎপাদন করা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ৫ শতাংশ এবং সম্পূর্ণ আমদানীকৃত উপকরণে তৈরি মোবাইলের ওপর ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। উভয় ক্ষেত্রেই এটি ২.৫ শতাংশ হারে বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা।

কর্মসংস্থান বাড়াতে স্থানীয় শিল্প এগিয়ে নেওয়ার সুপারিশ

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা মনে করেন, অর্থনীতির বেশির ভাগ সূচক নিয়েই বর্তমানে দুশ্চিন্তা রয়েছে। তার মধ্যে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ অন্যতম। অর্থনীতির এই সংকটময় সময়ে বিনিয়োগ বাড়ানো না গেলে নতুন কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্ত হবে, বাড়বে বেকারের সংখ্যা। কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দেশের ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে সহায়তা সম্প্রসারণ করে এই খাতকে আরো এগিয়ে নিতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘গ্যাস ও ঋণের সুদের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে দেশের শিল্প খাত এরই মধ্যে চাপে আছে। এই প্রেক্ষাপটে হঠাৎ করে কর রেয়াত প্রত্যাহার করলে বিশেষ করে এসএমই ও রপ্তানিমুখী খাতগুলোর প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। বরং  রেয়াতগুলোকে খাতভিত্তিক ও কার্যকারিতা অনুযায়ী পুনর্গঠন করা উচিত, যাতে সম্ভাবনাময় শিল্পগুলো প্রযুক্তি, উৎপাদনশীলতা ও রপ্তানিতে এগিয়ে যেতে পারে।’

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং অভ্যন্তরীণ চাপের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী বাজেট সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে অংশীদারদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। বাজেটের মূল লক্ষ্য হবে ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে ধারাবাহিক নীতিগত সহায়তা প্রদান।’

এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে সুদের হার কমানো উচিত। আসন্ন বাজেটটি বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বান্ধবভাবে তৈরি হবে বলে আশা করি।

সূত্র : কালের কণ্ঠ  
 

এই বিভাগের আরও খবর
একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর বোয়িংয়ের শেয়ারে বড় ধস
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর বোয়িংয়ের শেয়ারে বড় ধস
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
চামড়া বহন ও সংরক্ষণে বিসিকের নির্দেশনা
চামড়া বহন ও সংরক্ষণে বিসিকের নির্দেশনা
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
বেনাপোল বন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি
রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর
নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে
ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'
'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল
ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত
ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম
প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা
পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি
যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের
বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে
ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা