শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

এক লাখ কোটি টাকার কাগজশিল্প চরম সংকটে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিসহায়তা না পাওয়াসহ নানান প্রতিবন্ধকতায় এই শিল্পের ১০৬টি কারখানার মধ্যে ৭০টিই এখন বন্ধ। যেগুলো চালু আছে সেখানেও গ্যাস স্বল্পতায় উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে ৩০ শতাংশ। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে খাতটি যখন ধুঁকছে, তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সহায়তার বিষয়টি বিবেচনার পরামর্শ দিলেও পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক।

বরং তা উপেক্ষা করে নীরব ভূমিকা পালন করছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। দায়সারাভাবে ৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখতে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা দেওয়ার জন্য একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই কমিটির কোনো কার্যক্রম দৃশ্যমান হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত কোনো প্রতিষ্ঠানকেই নীতিসহায়তার জন্য সুপারিশ করেনি কমিটি।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দফায় দফায় চিঠি, কাগজশিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ২৫ লাখ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর সঙ্গে অন্তত ৩০০টি লিংকেজ শিল্পও জড়িত। এই খাতে মোটা বিনিয়োগের ফলে ৯ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে এখানে কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা ১৬ লাখ টন। ফলে উদ্বৃত্ত কাগজ বিশ্বের ৪০টি দেশে রপ্তানি হয়। কিন্তু গ্যাস-বিদ্যুৎ, কাঁচামাল, ডলার ও ঋণ সংকটে এই খাতটি এখন রুগ্ণ প্রায়। অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারিয়ে বর্তমানে চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থায় খাতটি।

কাগজশিল্পের উদ্যোক্তারা বলছেন, নব্বইয়ের দশকে বড় বড় শিল্প গ্রুপ বিনিয়োগে আসায় কাগজশিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। এই শিল্পের প্রসারের ফলে কাগজ ও এ জাতীয় পণ্য আমদানি ব্যাপক হারে কমেছে। যদিও চোরাচালান ও মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে শুল্ক ও ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে অবৈধ পথে কাগজ আমদানি এ খাতটির অগ্রগতির পথে অন্যতম বাধা।

এর সঙ্গে বন্ড সুবিধায় বিনা শুল্কে আমদানি করা কাগজ খোলাবাজারে কম দামে বিক্রি করায় অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে দেশীয় কাগজশিল্প। কাগজশিল্পকে রক্ষায় অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে। ওই চিঠিতে সংকটে থাকা কাগজশিল্পকে নীতিসহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এর সিনিয়র সহকারী সচিব ফারজানা জাহানের দেওয়া চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে এই শিল্পের সহায়তায় বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়। 

এতে এ খাতের ব্যাংক ঋণের বকেয়া সুদ/মুনাফা ও আসল ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিক ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্লকড হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক এক বছরের মরাটিয়াম সুবিধাসহ ১০ বছরে পরিশোধের সুযোগ দেওয়া, এ খাতের শিল্পঋণ গ্রহীতাদের ঋণ হিসাবের জন্য ব্লকড সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে ঋণ স্থিতির ২ শতাংশ হারে ডাউনপেমেন্ট গ্রহণ করা, ব্লক হিসাবে স্থানান্তরিত ঋণের ওপর কস্ট অব ফান্ড হারে সুদ আরোপ করা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সার্কুলার জারির ছয় মাসের মধ্যে আবেদনকরণ ইত্যাদি সুপারিশ করা হয়।

কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি আমলে না নিয়ে উল্টো বিভিন্ন খাতের নানা সংকটে ঋণখেলাপি হওয়া প্রতিষ্ঠানের ৫০ কোটি টাকা বা তারও বড় অঙ্কের ঋণ বিবেচনা করতে একটি কমিটি করা হয়েছে বলে জানায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, আলাদা করে নীতিসহায়তা দেওয়ার চেয়ে এই কমিটি পর্যালোচনা করে যে সিদ্ধান্ত দেবে সেটিই কার্যকর হবে।

কমিটি সূত্র জানায়, তারা বিষয়গুলো পর্যালোচনা করছে। এ পর্যন্ত শতাধিক আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি যে কারা সুবিধা পাবে।

কাগজশিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিগত বাধার কারণে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ক্ষতির মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‘একবার কোনো প্রতিষ্ঠান খেলাপি হয়ে গেলে, নীতিমালার কারণে তারা আর কাঁচামাল আমদানি করতে পারে না—এটি শিল্পোন্নয়নের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার ব্যাংকে যদি কারো ৫০০ কোটি টাকার ঋণ থাকে, তাহলে তাকে সম্পূর্ণভাবে অক্ষম করে দিলে সে কিভাবে সেই ঋণ পরিশোধ করবে? কাঁচামাল না আনতে পারলে উৎপাদন থেমে যাবে, তখন সে ঋণ শোধের পথও বন্ধ হয়ে যাবে। এই বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবার সময় এসেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সব খেলাপিই যে ইচ্ছাকৃত, তা নয়। অনেকেই বাস্তব পরিস্থিতিতে পড়ে খেলাপি হয়েছে। তাদের আলাদা করে বিবেচনা করা দরকার।’

এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ২৩ ফেব্রুয়ারি একটি চিঠি দেয় কাগজশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিবকে।

ওই চিঠিতে বলা হয়, কাগজশিল্পের বকেয়া ঋণের সুদ ও আসল সুদবিহীন ব্লক হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক ঋণের কিস্তি দুই বছরের জন্য মরাটারিয়াম সুবিধা ও ১৫ বছরের জন্য পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। একই সঙ্গে হ্রাসকৃত সুদে নতুন চলতি মূলধন ঋণ মঞ্জুর করার কথাও বলা হয়।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি এখনো আলোচনার পর্যায়েই রয়েছে। এখনো কারো ব্যাপারেই চুড়ান্ত কোনো সুপারিশ কমিটি থেকে করা হয়নি। এরই মধ্যে কয়েকজন গ্রাহকের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। প্রাথমিক মিটিংগুলো শেষ হয়েছে। একে একে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলো এখন আসবে। এক হাজারেরও বেশি আবেদন পড়েছে। এগুলো সব যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসা একটি কঠিন কাজ। ব্যাংক, গ্রাহক ও কমিটির মধ্যে আলোচনা করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। কোনো কোনো পার্টির একাধিক ব্যাংকে ঋণ আছে।’

খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত আসবে বলেও জানান মুখপাত্র।

এ বিষয়ে পার্ল পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের পরিচালক (কমার্শিয়াল) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কাগজ কারখানায় গ্যাস পাচ্ছি না। এতে উৎপাদন ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। ধামরাইতে আমাদের কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে গ্যাসের সমস্যা, কিন্তু এর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ব্যাংক ঋণের সুদহার দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ায় পরিচালন ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। এতে কারখানা টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএমএ) তথ্যানুযায়ী, দেশে ১০৬টি কাগজ মিলের মধ্যে গত তিন বছরে ৭০টির উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গ্যাস ও কাঁচামাল সংকটে বাকি ৩৬টি কারখানা চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। কাগজশিল্পকে কেন্দ্র করে দেশে ৩০০টির বেশি সহায়ক শিল্প গড়ে উঠেছে।

বিপিএমএর সচিব নওশেরুল আলম বলেন, ‘দেশের কাগজ ও কাগজজাতীয় মিলগুলো মানসম্মত বিভিন্ন কাগজ উৎপাদন করছে। গ্যাস সংকট, এলসি সংকট ও কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হওয়ায় কারখানায় উৎপাদন প্রায় অর্ধেক কমেছে। এর সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিক্রি কমে যাওয়া, ঋণের উচ্চ সুদহার এবং ঋণখেলাপির নতুন সংজ্ঞার কারণে খেলাপি হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে উদ্যোক্তাদের। অনেকে চলতি মূলধনের জোগান দিতে না পেরে কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রেখেছেন। করোনা মহামারির পর থেকে একের পর এক সংকটে ৭০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’

চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, জ্বালানিসংকট তথা গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, সংযোগ প্রদানে দীর্ঘসূত্রতা, ঘন ঘন লোডশেডিংসহ নানা সমস্যা এই খাতকে লাভজনক শিল্পে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় অন্তরায়। সম্প্রতি জ্বালানির মূল্য প্রায় ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যাংক সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা কাগজশিল্পকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টেকসই স্থানে পৌঁছতে দিচ্ছে না।

কাগজ উৎপাদনকারী শিল্পের প্রধান কাঁচামাল ওয়েস্ট পেপার, পাল্প, কেমিক্যালসের ৭০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। বর্তমানে দেশীয় কাগজ মিলগুলো তারল্য সংকটের কারণে প্রধান কাঁচামাল পাল্প আমদানি করতে পারছে না। তাই সময়মতো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চাহিদামতো কাগজ সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ক্রান্তিকালে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সহায়তা না পেলে বিপুল সম্ভাবনাময় দেশীয় কাগজশিল্প খাতের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে এবং লাখো কোটি টাকার বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত ও হাজার হাজার শ্রমিকের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে। এই বিরূপ পরিস্থিতিতে ব্যাংকঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রণোদনা/সুবিধা না পেলে এই শিল্প খাতের ঋণ প্রহীতারা ঋণখেলাপি হিসেবে গণ্য হবেন।

ফলে সামগ্রিক ব্যবসা ও ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি