শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

এক লাখ কোটি টাকার কাগজশিল্প চরম সংকটে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিসহায়তা না পাওয়াসহ নানান প্রতিবন্ধকতায় এই শিল্পের ১০৬টি কারখানার মধ্যে ৭০টিই এখন বন্ধ। যেগুলো চালু আছে সেখানেও গ্যাস স্বল্পতায় উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে ৩০ শতাংশ। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে খাতটি যখন ধুঁকছে, তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সহায়তার বিষয়টি বিবেচনার পরামর্শ দিলেও পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক।

বরং তা উপেক্ষা করে নীরব ভূমিকা পালন করছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। দায়সারাভাবে ৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখতে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা দেওয়ার জন্য একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই কমিটির কোনো কার্যক্রম দৃশ্যমান হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত কোনো প্রতিষ্ঠানকেই নীতিসহায়তার জন্য সুপারিশ করেনি কমিটি।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দফায় দফায় চিঠি, কাগজশিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ২৫ লাখ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর সঙ্গে অন্তত ৩০০টি লিংকেজ শিল্পও জড়িত। এই খাতে মোটা বিনিয়োগের ফলে ৯ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে এখানে কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা ১৬ লাখ টন। ফলে উদ্বৃত্ত কাগজ বিশ্বের ৪০টি দেশে রপ্তানি হয়। কিন্তু গ্যাস-বিদ্যুৎ, কাঁচামাল, ডলার ও ঋণ সংকটে এই খাতটি এখন রুগ্ণ প্রায়। অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারিয়ে বর্তমানে চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থায় খাতটি।

কাগজশিল্পের উদ্যোক্তারা বলছেন, নব্বইয়ের দশকে বড় বড় শিল্প গ্রুপ বিনিয়োগে আসায় কাগজশিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। এই শিল্পের প্রসারের ফলে কাগজ ও এ জাতীয় পণ্য আমদানি ব্যাপক হারে কমেছে। যদিও চোরাচালান ও মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে শুল্ক ও ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে অবৈধ পথে কাগজ আমদানি এ খাতটির অগ্রগতির পথে অন্যতম বাধা।

এর সঙ্গে বন্ড সুবিধায় বিনা শুল্কে আমদানি করা কাগজ খোলাবাজারে কম দামে বিক্রি করায় অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে দেশীয় কাগজশিল্প। কাগজশিল্পকে রক্ষায় অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে। ওই চিঠিতে সংকটে থাকা কাগজশিল্পকে নীতিসহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এর সিনিয়র সহকারী সচিব ফারজানা জাহানের দেওয়া চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে এই শিল্পের সহায়তায় বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়। 

এতে এ খাতের ব্যাংক ঋণের বকেয়া সুদ/মুনাফা ও আসল ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিক ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্লকড হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক এক বছরের মরাটিয়াম সুবিধাসহ ১০ বছরে পরিশোধের সুযোগ দেওয়া, এ খাতের শিল্পঋণ গ্রহীতাদের ঋণ হিসাবের জন্য ব্লকড সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে ঋণ স্থিতির ২ শতাংশ হারে ডাউনপেমেন্ট গ্রহণ করা, ব্লক হিসাবে স্থানান্তরিত ঋণের ওপর কস্ট অব ফান্ড হারে সুদ আরোপ করা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সার্কুলার জারির ছয় মাসের মধ্যে আবেদনকরণ ইত্যাদি সুপারিশ করা হয়।

কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি আমলে না নিয়ে উল্টো বিভিন্ন খাতের নানা সংকটে ঋণখেলাপি হওয়া প্রতিষ্ঠানের ৫০ কোটি টাকা বা তারও বড় অঙ্কের ঋণ বিবেচনা করতে একটি কমিটি করা হয়েছে বলে জানায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, আলাদা করে নীতিসহায়তা দেওয়ার চেয়ে এই কমিটি পর্যালোচনা করে যে সিদ্ধান্ত দেবে সেটিই কার্যকর হবে।

কমিটি সূত্র জানায়, তারা বিষয়গুলো পর্যালোচনা করছে। এ পর্যন্ত শতাধিক আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি যে কারা সুবিধা পাবে।

কাগজশিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিগত বাধার কারণে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ক্ষতির মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‘একবার কোনো প্রতিষ্ঠান খেলাপি হয়ে গেলে, নীতিমালার কারণে তারা আর কাঁচামাল আমদানি করতে পারে না—এটি শিল্পোন্নয়নের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার ব্যাংকে যদি কারো ৫০০ কোটি টাকার ঋণ থাকে, তাহলে তাকে সম্পূর্ণভাবে অক্ষম করে দিলে সে কিভাবে সেই ঋণ পরিশোধ করবে? কাঁচামাল না আনতে পারলে উৎপাদন থেমে যাবে, তখন সে ঋণ শোধের পথও বন্ধ হয়ে যাবে। এই বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবার সময় এসেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সব খেলাপিই যে ইচ্ছাকৃত, তা নয়। অনেকেই বাস্তব পরিস্থিতিতে পড়ে খেলাপি হয়েছে। তাদের আলাদা করে বিবেচনা করা দরকার।’

এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ২৩ ফেব্রুয়ারি একটি চিঠি দেয় কাগজশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিবকে।

ওই চিঠিতে বলা হয়, কাগজশিল্পের বকেয়া ঋণের সুদ ও আসল সুদবিহীন ব্লক হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক ঋণের কিস্তি দুই বছরের জন্য মরাটারিয়াম সুবিধা ও ১৫ বছরের জন্য পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। একই সঙ্গে হ্রাসকৃত সুদে নতুন চলতি মূলধন ঋণ মঞ্জুর করার কথাও বলা হয়।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি এখনো আলোচনার পর্যায়েই রয়েছে। এখনো কারো ব্যাপারেই চুড়ান্ত কোনো সুপারিশ কমিটি থেকে করা হয়নি। এরই মধ্যে কয়েকজন গ্রাহকের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। প্রাথমিক মিটিংগুলো শেষ হয়েছে। একে একে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলো এখন আসবে। এক হাজারেরও বেশি আবেদন পড়েছে। এগুলো সব যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসা একটি কঠিন কাজ। ব্যাংক, গ্রাহক ও কমিটির মধ্যে আলোচনা করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। কোনো কোনো পার্টির একাধিক ব্যাংকে ঋণ আছে।’

খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত আসবে বলেও জানান মুখপাত্র।

এ বিষয়ে পার্ল পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের পরিচালক (কমার্শিয়াল) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কাগজ কারখানায় গ্যাস পাচ্ছি না। এতে উৎপাদন ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। ধামরাইতে আমাদের কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে গ্যাসের সমস্যা, কিন্তু এর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ব্যাংক ঋণের সুদহার দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ায় পরিচালন ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। এতে কারখানা টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএমএ) তথ্যানুযায়ী, দেশে ১০৬টি কাগজ মিলের মধ্যে গত তিন বছরে ৭০টির উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গ্যাস ও কাঁচামাল সংকটে বাকি ৩৬টি কারখানা চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। কাগজশিল্পকে কেন্দ্র করে দেশে ৩০০টির বেশি সহায়ক শিল্প গড়ে উঠেছে।

বিপিএমএর সচিব নওশেরুল আলম বলেন, ‘দেশের কাগজ ও কাগজজাতীয় মিলগুলো মানসম্মত বিভিন্ন কাগজ উৎপাদন করছে। গ্যাস সংকট, এলসি সংকট ও কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হওয়ায় কারখানায় উৎপাদন প্রায় অর্ধেক কমেছে। এর সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিক্রি কমে যাওয়া, ঋণের উচ্চ সুদহার এবং ঋণখেলাপির নতুন সংজ্ঞার কারণে খেলাপি হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে উদ্যোক্তাদের। অনেকে চলতি মূলধনের জোগান দিতে না পেরে কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রেখেছেন। করোনা মহামারির পর থেকে একের পর এক সংকটে ৭০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’

চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, জ্বালানিসংকট তথা গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, সংযোগ প্রদানে দীর্ঘসূত্রতা, ঘন ঘন লোডশেডিংসহ নানা সমস্যা এই খাতকে লাভজনক শিল্পে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় অন্তরায়। সম্প্রতি জ্বালানির মূল্য প্রায় ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যাংক সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা কাগজশিল্পকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টেকসই স্থানে পৌঁছতে দিচ্ছে না।

কাগজ উৎপাদনকারী শিল্পের প্রধান কাঁচামাল ওয়েস্ট পেপার, পাল্প, কেমিক্যালসের ৭০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। বর্তমানে দেশীয় কাগজ মিলগুলো তারল্য সংকটের কারণে প্রধান কাঁচামাল পাল্প আমদানি করতে পারছে না। তাই সময়মতো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চাহিদামতো কাগজ সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ক্রান্তিকালে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সহায়তা না পেলে বিপুল সম্ভাবনাময় দেশীয় কাগজশিল্প খাতের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে এবং লাখো কোটি টাকার বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত ও হাজার হাজার শ্রমিকের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে। এই বিরূপ পরিস্থিতিতে ব্যাংকঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রণোদনা/সুবিধা না পেলে এই শিল্প খাতের ঋণ প্রহীতারা ঋণখেলাপি হিসেবে গণ্য হবেন।

ফলে সামগ্রিক ব্যবসা ও ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে সামান্য
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে সামান্য
পুঁজিবাজার থেকে ২০১০-১১ সালে ২০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
পুঁজিবাজার থেকে ২০১০-১১ সালে ২০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
বড় ধাক্কার মুখোমুখি অর্থনীতি
বড় ধাক্কার মুখোমুখি অর্থনীতি
ঈদের আগে আসছে নতুন নোট
ঈদের আগে আসছে নতুন নোট
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
আইসিসিবিতে চলছে টেলিভিশন সম্প্রচার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মেলা
আইসিসিবিতে চলছে টেলিভিশন সম্প্রচার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মেলা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
সর্বশেষ খবর
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক
মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি
অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত
ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব
চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট
বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরিশালে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড
বরিশালে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গার্ড অব অনারে মদ্রিচ
গার্ড অব অনারে মদ্রিচ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২
কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর
ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি
‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি

সম্পাদকীয়