শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৮, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্পে নেই ভালো খবর. লোকসানের ভয়ে মনোবল হারাচ্ছেন উদ্যোক্তারা. ঋণের উচ্চ সুদে হচ্ছে না বিনিয়োগ. মূলধনী যন্ত্রপাতি-যন্ত্রাংশ আমদানি বাড়ছে না. ট্রাম্পের শুল্কঝড় আতঙ্ক বাড়াচ্ছে রপ্তানি খাতে. সংকটের আগুনে ঘি ঢালছে রাজনৈতিক অস্থিরতা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্প স্থাপন বা উদ্যোগে নেই ভালো খবর। উদ্যোক্তারা হতাশ। সম্ভাবনাময় খাত বা শিল্পে নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়বেন—এমন কোনো আশা-উচ্ছ্বাস কোনোটিই আর অবশিষ্ট নেই অনেকের।

কয়েক বছর আগেও যেসব উদ্যোক্তা বলতেন, ‘এবার কারখানায় নতুন লাইন চালু করব, আধুনিক যন্ত্র আনব, রপ্তানির বাজার বাড়াব’, তাঁরাই এখন বলেন, ‘ব্যাংকের কিস্তি মেটাতে পারব তো?’ উচ্চ সুদের ভয়াল ছায়া, ডলার সংকটের দীর্ঘ রেশ এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা নিয়ে উদ্যোক্তারা নতুন কারখানা গড়ার স্বপ্ন থেকে সরে আসছেন। এতে গতি হারাচ্ছে দেশের শিল্প খাত।

মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ব্যাপক হ্রাস, ঋণের উচ্চ সুদের হার এবং জ্বালানিসংকটের ফলে কারখানাগুলো উৎপাদন কমাতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে, যা ভবিষ্যতে উৎপাদনের ধীরগতি ও কর্মসংস্থান সংকটের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।

বিশেষ করে রপ্তানিমুখী এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য এক বড় সংকেত। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ আজ এক সন্ধিক্ষণে। শিল্পায়নের স্বপ্ন ভেঙে গেলে শুধু কর্মসংস্থান নয়, হারাবে আত্মমর্যাদা ও ভবিষ্যতের পথ।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী পোশাক রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা, বিপাকে ১,৩২২ কারখানা ও লাখো শ্রমিক দেশের রপ্তানিকারকদের কাছে এক চরম অনিশ্চয়তার নাম ট্রাম্প শুল্ক। এই শুল্ক কমানো না গেলে অনেক উদ্যোক্তা ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন। যেসব কারখানা মার্কিন বাজারনির্ভর, তারা পড়েছে চরম অনিশ্চয়তায়।

তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিতে সরাসরি জড়িত রয়েছে এক হাজার ৩২২টি কারখানা। এসব প্রতিষ্ঠান মোট উৎপাদনের বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের মোট আয় প্রায় সাত বিলিয়ন ডলার, যেখানে প্রায় ১৪ লাখ শ্রমিক প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত।

অন্যদিকে নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএর সদস্য কারখানা রয়েছে ৮৫০টি, যার মধ্যে ৩২৭টি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিমুখী।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কিছু কারখানা বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ—উভয় সংগঠনেরই সদস্য।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপে রপ্তানি হ্রাস, অর্ডার কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমার আশঙ্কা করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, এখনই বিকল্প বাজার খোঁজা এবং দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার না করলে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে দেশের তৈরি পোশাক খাত।

বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন রিটেইল ব্র্যান্ড ওয়ালমার্ট এরই মধ্যে বাংলাদেশে পোশাকের কিছু অর্ডার স্থগিত ও পিছিয়ে দিয়েছে। প্যাট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন জানিয়েছেন, ওয়ালমার্ট সাঁতারের পোশাকের ১০ লাখ ইউনিটের একটি বড় অর্ডার স্থগিত করেছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেন, ‘সময়মতো আলোচনা করতে ব্যর্থ হওয়ায় দুই মাস সময় নষ্ট হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করা উচিত ছিল।’

এদিকে নিট পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্ত আরোপ হলে বাংলাদেশের ওভেন পোশাক রপ্তানি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

একটি রপ্তানিমুখী প্লাস্টিক কারখানার মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সবার আগ্রহ এখন ব্যবসা ছেড়ে ভিন্ন পথে যাওয়ার দিকে। কেউ প্রপার্টি করছে, কেউ রিয়েল এস্টেট। কারণ উৎপাদন মানে এখন শুধু ঝুঁকি।’

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বড় কারণ : বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগের মূল শর্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন-পরবর্তী উত্তেজনা, হরতাল-অবরোধের হুমকি—সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, সরকার বদল না হলেও বিনিয়োগের নীতিতে ভরসা নেই।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু
গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়ায় দেশের বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। এ সময় কলকারখানা বন্ধ হয়েছে; বেকার হয়েছে কয়েক লাখ শ্রমিক।’

উচ্চ সুদের হার ব্যবসায় চাপ বাড়াচ্ছে : উচ্চ সুদের হার ব্যবসার ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করছে। ঋণের খরচ বাড়ায় উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগে পিছিয়ে পড়ছেন, উৎপাদন ব্যয় বেড়ে পণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করছেন। একদিকে ব্যাংকঋণের ভার, অন্যদিকে বিক্রির অনিশ্চয়তায় ব্যবসার গতিধারা প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে শুধু ব্যবসার গতিশীলতা কমছে না, দেশের অর্থনীতিও ধীরগতির পথে যাচ্ছে।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণ গ্রহণের খরচ বেড়ে যায়, যা রপ্তানি প্রতিযোগিতা ও পরিমাণ হ্রাসের প্রধান কারণ হতে পারে। এই প্রভাব প্রশমিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ভর্তুকিযুক্ত রপ্তানি ঋণ, বিকল্প অর্থায়নের ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির জন্য একটি স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করার মতো লক্ষ্যভিত্তিক পদক্ষেপ নিতে পারে। উদ্যোক্তাদের শিল্প গড়ার স্বপ্ন এগিয়ে নিতে সমন্ব্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।’

কমছে যন্ত্রপাতি আমদানি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে শঙ্কা : রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানিসংকট ও ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহারের প্রভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে নতুন বিনিয়োগ। এর সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সদ্যোবিদায়ি অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ, যা শিল্প উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এটি একটি বিনিয়োগ মন্দার স্পষ্ট লক্ষণ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যেসব খাতে আমদানি হ্রাস সবচেয়ে বেশি, তার মধ্যে চামড়াশিল্প শীর্ষে। এ ছাড়া প্যাকেজিং, বস্ত্র ও পাট খাতও রয়েছে তালিকায়।

বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড পরিমাণে কমেছে : এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিও রেকর্ড পরিমাণে কমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, মে মাসে এই খাতে ঋণছাড়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.১৭ শতাংশ, আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ৭.৫০ শতাংশ। এই হিসাব বলছে, সাত মাস ধরে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ বাড়ার হার ৮ শতাংশের নিচে রয়েছে।

ছোট শিল্প খাতে ধস : ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে। ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও নড়াইলে যেখানে আগে ছোট গার্মেন্টস, প্রিন্টিং ও ফার্নিচার কারখানা ছিল, সেগুলোর অনেকগুলোই এখন বন্ধ। বিসিকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সাধারণ মানুষ উদ্যোক্তা হতে চাইছে না। কারণ সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং—সব ক্ষেত্রেই এখন অস্থিরতা। গত ১২ মাসে নতুন প্লট বরাদ্দ কমেছে ৩৫ শতাংশ।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি ও ইফাদ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তাসকীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা মূলধনের সংকট, ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস, কাঁচামাল ও জ্বালানি সমস্যার কারণে সীমিত পরিসরে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মে মাস শেষে বার্ষিক ভিত্তিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৯৫ শতাংশ, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এই হার ছিল ১০.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.১৪ শতাংশ। এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৩ থেকে ১৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা ছোট-বড় সব ধরনের উদ্যোক্তার সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন উচ্চ সুদের হার ব্যবসার টেকসই প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে, কারণ এর ফলে উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাচ্ছে।

বড় করপোরেট গ্রুপগুলো তীব্র সংকটে : ব্যাংকঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়া, আমদানি খরচ বৃদ্ধি, রপ্তানি আদেশ কমে আসা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অনিশ্চয়তার কারণে দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছে। অনেক গ্রুপ নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনা স্থগিত করেছে, অনেকে আবার বিদ্যমান প্রকল্পেও ব্যয় সংকোচন করছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপগুলোর কয়েকটি এরই মধ্যে বিভিন্ন খাতে লোকবল ছাঁটাই, শিফট কমানো এবং উৎপাদন সীমিত করার পথ ধরেছে। আন্তর্জাতিক শুল্কনীতি, যেমন—ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ শুল্ক, এসব গ্রুপের যুক্তরাষ্ট্রমুখী ব্যবসাকে বিপন্ন করে তুলেছে।

প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ইলিয়াছ মৃধা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অনেক ধরনের প্রতিকূলতার মধ্যে আমাদের পড়তে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্ক আরোপে রপ্তানি বাণিজ্য হোঁচট খেয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৪-১৫ শতাংশে উঠে গেছে। পাশের দেশে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট।’

ক্রাউন সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোল্লা মোহাম্মদ মজনু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এলডিসি-পরবর্তী সময়ে গার্মেন্টস খাতের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। শুল্ক সুবিধা হারানো, কঠোর বাজার প্রতিযোগিতা এবং ভর্তুকি হ্রাসের কারণে যদি গার্মেন্টস খাত উৎপাদন বা সম্প্রসারণে পিছিয়ে পড়ে, তাহলে সিমেন্ট খাতও সেই প্রভাব থেকে রেহাই পাবে না। আমরা গার্মেন্টসের ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিতেও নিয়মিত পণ্য দিই। ওরা যদি নতুন প্রকল্প না নেয়, তাহলে আমাদের ব্যবসাও সংকুচিত হবে। আমরা গত ১৬ বছরে ১০ শতাংশ সময়ও গ্যাস পাইনি। কয়লা ব্যবহার করতে হয়, যার খরচ বেশি, আবার পরিবেশদূষণও হয়। অন্যদিকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে কেউ শিল্প চালাতে পারবে না।’

সমাধান কোথায়? বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজনৈতিক অস্থিরতা বা প্রশাসনিক পরিবর্তনের সময় উদ্যোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়ে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন বলে বিভিন্ন সংগঠনের সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

এই ধারা অত্যন্ত উদ্বেগজনক, কারণ এটি কেবল কর্মসংস্থান হ্রাস করে না, বরং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঘাটতি, চেইন সরবরাহ বিঘ্ন এবং স্থানীয় বাজারে ভোক্তা আস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া, জ্বালানির অনিয়মিত সরবরাহ ও ব্যয় বৃদ্ধি এবং ডলারের সংকটে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া তাদের ব্যয়কাঠামোকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রাশিদুল হাসান রিন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত সংস্কার, স্বচ্ছতা বাড়ানো, সুদের হার বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ সহজলভ্য করতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা
নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর
সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে
কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল
নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত
ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ
উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ
পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের
এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের
অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ
থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল
ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম