শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৮, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্পে নেই ভালো খবর. লোকসানের ভয়ে মনোবল হারাচ্ছেন উদ্যোক্তারা. ঋণের উচ্চ সুদে হচ্ছে না বিনিয়োগ. মূলধনী যন্ত্রপাতি-যন্ত্রাংশ আমদানি বাড়ছে না. ট্রাম্পের শুল্কঝড় আতঙ্ক বাড়াচ্ছে রপ্তানি খাতে. সংকটের আগুনে ঘি ঢালছে রাজনৈতিক অস্থিরতা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্প স্থাপন বা উদ্যোগে নেই ভালো খবর। উদ্যোক্তারা হতাশ। সম্ভাবনাময় খাত বা শিল্পে নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়বেন—এমন কোনো আশা-উচ্ছ্বাস কোনোটিই আর অবশিষ্ট নেই অনেকের।

কয়েক বছর আগেও যেসব উদ্যোক্তা বলতেন, ‘এবার কারখানায় নতুন লাইন চালু করব, আধুনিক যন্ত্র আনব, রপ্তানির বাজার বাড়াব’, তাঁরাই এখন বলেন, ‘ব্যাংকের কিস্তি মেটাতে পারব তো?’ উচ্চ সুদের ভয়াল ছায়া, ডলার সংকটের দীর্ঘ রেশ এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা নিয়ে উদ্যোক্তারা নতুন কারখানা গড়ার স্বপ্ন থেকে সরে আসছেন। এতে গতি হারাচ্ছে দেশের শিল্প খাত।

মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ব্যাপক হ্রাস, ঋণের উচ্চ সুদের হার এবং জ্বালানিসংকটের ফলে কারখানাগুলো উৎপাদন কমাতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে, যা ভবিষ্যতে উৎপাদনের ধীরগতি ও কর্মসংস্থান সংকটের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।

বিশেষ করে রপ্তানিমুখী এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য এক বড় সংকেত। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ আজ এক সন্ধিক্ষণে। শিল্পায়নের স্বপ্ন ভেঙে গেলে শুধু কর্মসংস্থান নয়, হারাবে আত্মমর্যাদা ও ভবিষ্যতের পথ।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী পোশাক রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা, বিপাকে ১,৩২২ কারখানা ও লাখো শ্রমিক দেশের রপ্তানিকারকদের কাছে এক চরম অনিশ্চয়তার নাম ট্রাম্প শুল্ক। এই শুল্ক কমানো না গেলে অনেক উদ্যোক্তা ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন। যেসব কারখানা মার্কিন বাজারনির্ভর, তারা পড়েছে চরম অনিশ্চয়তায়।

তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিতে সরাসরি জড়িত রয়েছে এক হাজার ৩২২টি কারখানা। এসব প্রতিষ্ঠান মোট উৎপাদনের বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের মোট আয় প্রায় সাত বিলিয়ন ডলার, যেখানে প্রায় ১৪ লাখ শ্রমিক প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত।

অন্যদিকে নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএর সদস্য কারখানা রয়েছে ৮৫০টি, যার মধ্যে ৩২৭টি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিমুখী।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কিছু কারখানা বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ—উভয় সংগঠনেরই সদস্য।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপে রপ্তানি হ্রাস, অর্ডার কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমার আশঙ্কা করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, এখনই বিকল্প বাজার খোঁজা এবং দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার না করলে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে দেশের তৈরি পোশাক খাত।

বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন রিটেইল ব্র্যান্ড ওয়ালমার্ট এরই মধ্যে বাংলাদেশে পোশাকের কিছু অর্ডার স্থগিত ও পিছিয়ে দিয়েছে। প্যাট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন জানিয়েছেন, ওয়ালমার্ট সাঁতারের পোশাকের ১০ লাখ ইউনিটের একটি বড় অর্ডার স্থগিত করেছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেন, ‘সময়মতো আলোচনা করতে ব্যর্থ হওয়ায় দুই মাস সময় নষ্ট হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করা উচিত ছিল।’

এদিকে নিট পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্ত আরোপ হলে বাংলাদেশের ওভেন পোশাক রপ্তানি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

একটি রপ্তানিমুখী প্লাস্টিক কারখানার মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সবার আগ্রহ এখন ব্যবসা ছেড়ে ভিন্ন পথে যাওয়ার দিকে। কেউ প্রপার্টি করছে, কেউ রিয়েল এস্টেট। কারণ উৎপাদন মানে এখন শুধু ঝুঁকি।’

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বড় কারণ : বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগের মূল শর্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন-পরবর্তী উত্তেজনা, হরতাল-অবরোধের হুমকি—সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, সরকার বদল না হলেও বিনিয়োগের নীতিতে ভরসা নেই।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু
গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়ায় দেশের বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। এ সময় কলকারখানা বন্ধ হয়েছে; বেকার হয়েছে কয়েক লাখ শ্রমিক।’

উচ্চ সুদের হার ব্যবসায় চাপ বাড়াচ্ছে : উচ্চ সুদের হার ব্যবসার ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করছে। ঋণের খরচ বাড়ায় উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগে পিছিয়ে পড়ছেন, উৎপাদন ব্যয় বেড়ে পণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করছেন। একদিকে ব্যাংকঋণের ভার, অন্যদিকে বিক্রির অনিশ্চয়তায় ব্যবসার গতিধারা প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে শুধু ব্যবসার গতিশীলতা কমছে না, দেশের অর্থনীতিও ধীরগতির পথে যাচ্ছে।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণ গ্রহণের খরচ বেড়ে যায়, যা রপ্তানি প্রতিযোগিতা ও পরিমাণ হ্রাসের প্রধান কারণ হতে পারে। এই প্রভাব প্রশমিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ভর্তুকিযুক্ত রপ্তানি ঋণ, বিকল্প অর্থায়নের ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির জন্য একটি স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করার মতো লক্ষ্যভিত্তিক পদক্ষেপ নিতে পারে। উদ্যোক্তাদের শিল্প গড়ার স্বপ্ন এগিয়ে নিতে সমন্ব্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।’

কমছে যন্ত্রপাতি আমদানি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে শঙ্কা : রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানিসংকট ও ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহারের প্রভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে নতুন বিনিয়োগ। এর সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সদ্যোবিদায়ি অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ, যা শিল্প উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এটি একটি বিনিয়োগ মন্দার স্পষ্ট লক্ষণ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যেসব খাতে আমদানি হ্রাস সবচেয়ে বেশি, তার মধ্যে চামড়াশিল্প শীর্ষে। এ ছাড়া প্যাকেজিং, বস্ত্র ও পাট খাতও রয়েছে তালিকায়।

বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড পরিমাণে কমেছে : এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিও রেকর্ড পরিমাণে কমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, মে মাসে এই খাতে ঋণছাড়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.১৭ শতাংশ, আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ৭.৫০ শতাংশ। এই হিসাব বলছে, সাত মাস ধরে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ বাড়ার হার ৮ শতাংশের নিচে রয়েছে।

ছোট শিল্প খাতে ধস : ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে। ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও নড়াইলে যেখানে আগে ছোট গার্মেন্টস, প্রিন্টিং ও ফার্নিচার কারখানা ছিল, সেগুলোর অনেকগুলোই এখন বন্ধ। বিসিকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সাধারণ মানুষ উদ্যোক্তা হতে চাইছে না। কারণ সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং—সব ক্ষেত্রেই এখন অস্থিরতা। গত ১২ মাসে নতুন প্লট বরাদ্দ কমেছে ৩৫ শতাংশ।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি ও ইফাদ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তাসকীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা মূলধনের সংকট, ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস, কাঁচামাল ও জ্বালানি সমস্যার কারণে সীমিত পরিসরে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মে মাস শেষে বার্ষিক ভিত্তিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৯৫ শতাংশ, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এই হার ছিল ১০.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.১৪ শতাংশ। এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৩ থেকে ১৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা ছোট-বড় সব ধরনের উদ্যোক্তার সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন উচ্চ সুদের হার ব্যবসার টেকসই প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে, কারণ এর ফলে উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাচ্ছে।

বড় করপোরেট গ্রুপগুলো তীব্র সংকটে : ব্যাংকঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়া, আমদানি খরচ বৃদ্ধি, রপ্তানি আদেশ কমে আসা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অনিশ্চয়তার কারণে দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছে। অনেক গ্রুপ নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনা স্থগিত করেছে, অনেকে আবার বিদ্যমান প্রকল্পেও ব্যয় সংকোচন করছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপগুলোর কয়েকটি এরই মধ্যে বিভিন্ন খাতে লোকবল ছাঁটাই, শিফট কমানো এবং উৎপাদন সীমিত করার পথ ধরেছে। আন্তর্জাতিক শুল্কনীতি, যেমন—ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ শুল্ক, এসব গ্রুপের যুক্তরাষ্ট্রমুখী ব্যবসাকে বিপন্ন করে তুলেছে।

প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ইলিয়াছ মৃধা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অনেক ধরনের প্রতিকূলতার মধ্যে আমাদের পড়তে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্ক আরোপে রপ্তানি বাণিজ্য হোঁচট খেয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৪-১৫ শতাংশে উঠে গেছে। পাশের দেশে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট।’

ক্রাউন সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোল্লা মোহাম্মদ মজনু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এলডিসি-পরবর্তী সময়ে গার্মেন্টস খাতের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। শুল্ক সুবিধা হারানো, কঠোর বাজার প্রতিযোগিতা এবং ভর্তুকি হ্রাসের কারণে যদি গার্মেন্টস খাত উৎপাদন বা সম্প্রসারণে পিছিয়ে পড়ে, তাহলে সিমেন্ট খাতও সেই প্রভাব থেকে রেহাই পাবে না। আমরা গার্মেন্টসের ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিতেও নিয়মিত পণ্য দিই। ওরা যদি নতুন প্রকল্প না নেয়, তাহলে আমাদের ব্যবসাও সংকুচিত হবে। আমরা গত ১৬ বছরে ১০ শতাংশ সময়ও গ্যাস পাইনি। কয়লা ব্যবহার করতে হয়, যার খরচ বেশি, আবার পরিবেশদূষণও হয়। অন্যদিকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে কেউ শিল্প চালাতে পারবে না।’

সমাধান কোথায়? বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজনৈতিক অস্থিরতা বা প্রশাসনিক পরিবর্তনের সময় উদ্যোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়ে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন বলে বিভিন্ন সংগঠনের সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

এই ধারা অত্যন্ত উদ্বেগজনক, কারণ এটি কেবল কর্মসংস্থান হ্রাস করে না, বরং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঘাটতি, চেইন সরবরাহ বিঘ্ন এবং স্থানীয় বাজারে ভোক্তা আস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া, জ্বালানির অনিয়মিত সরবরাহ ও ব্যয় বৃদ্ধি এবং ডলারের সংকটে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া তাদের ব্যয়কাঠামোকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রাশিদুল হাসান রিন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত সংস্কার, স্বচ্ছতা বাড়ানো, সুদের হার বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ সহজলভ্য করতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছর সংখ্যা কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছর সংখ্যা কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা
যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম