শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৮, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্পে নেই ভালো খবর. লোকসানের ভয়ে মনোবল হারাচ্ছেন উদ্যোক্তারা. ঋণের উচ্চ সুদে হচ্ছে না বিনিয়োগ. মূলধনী যন্ত্রপাতি-যন্ত্রাংশ আমদানি বাড়ছে না. ট্রাম্পের শুল্কঝড় আতঙ্ক বাড়াচ্ছে রপ্তানি খাতে. সংকটের আগুনে ঘি ঢালছে রাজনৈতিক অস্থিরতা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্প স্থাপন বা উদ্যোগে নেই ভালো খবর। উদ্যোক্তারা হতাশ। সম্ভাবনাময় খাত বা শিল্পে নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়বেন—এমন কোনো আশা-উচ্ছ্বাস কোনোটিই আর অবশিষ্ট নেই অনেকের।

কয়েক বছর আগেও যেসব উদ্যোক্তা বলতেন, ‘এবার কারখানায় নতুন লাইন চালু করব, আধুনিক যন্ত্র আনব, রপ্তানির বাজার বাড়াব’, তাঁরাই এখন বলেন, ‘ব্যাংকের কিস্তি মেটাতে পারব তো?’ উচ্চ সুদের ভয়াল ছায়া, ডলার সংকটের দীর্ঘ রেশ এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা নিয়ে উদ্যোক্তারা নতুন কারখানা গড়ার স্বপ্ন থেকে সরে আসছেন। এতে গতি হারাচ্ছে দেশের শিল্প খাত।

মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ব্যাপক হ্রাস, ঋণের উচ্চ সুদের হার এবং জ্বালানিসংকটের ফলে কারখানাগুলো উৎপাদন কমাতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে, যা ভবিষ্যতে উৎপাদনের ধীরগতি ও কর্মসংস্থান সংকটের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।

বিশেষ করে রপ্তানিমুখী এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য এক বড় সংকেত। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ আজ এক সন্ধিক্ষণে। শিল্পায়নের স্বপ্ন ভেঙে গেলে শুধু কর্মসংস্থান নয়, হারাবে আত্মমর্যাদা ও ভবিষ্যতের পথ।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী পোশাক রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা, বিপাকে ১,৩২২ কারখানা ও লাখো শ্রমিক দেশের রপ্তানিকারকদের কাছে এক চরম অনিশ্চয়তার নাম ট্রাম্প শুল্ক। এই শুল্ক কমানো না গেলে অনেক উদ্যোক্তা ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন। যেসব কারখানা মার্কিন বাজারনির্ভর, তারা পড়েছে চরম অনিশ্চয়তায়।

তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিতে সরাসরি জড়িত রয়েছে এক হাজার ৩২২টি কারখানা। এসব প্রতিষ্ঠান মোট উৎপাদনের বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের মোট আয় প্রায় সাত বিলিয়ন ডলার, যেখানে প্রায় ১৪ লাখ শ্রমিক প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত।

অন্যদিকে নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএর সদস্য কারখানা রয়েছে ৮৫০টি, যার মধ্যে ৩২৭টি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিমুখী।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কিছু কারখানা বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ—উভয় সংগঠনেরই সদস্য।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপে রপ্তানি হ্রাস, অর্ডার কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমার আশঙ্কা করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, এখনই বিকল্প বাজার খোঁজা এবং দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার না করলে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে দেশের তৈরি পোশাক খাত।

বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন রিটেইল ব্র্যান্ড ওয়ালমার্ট এরই মধ্যে বাংলাদেশে পোশাকের কিছু অর্ডার স্থগিত ও পিছিয়ে দিয়েছে। প্যাট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন জানিয়েছেন, ওয়ালমার্ট সাঁতারের পোশাকের ১০ লাখ ইউনিটের একটি বড় অর্ডার স্থগিত করেছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেন, ‘সময়মতো আলোচনা করতে ব্যর্থ হওয়ায় দুই মাস সময় নষ্ট হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করা উচিত ছিল।’

এদিকে নিট পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্ত আরোপ হলে বাংলাদেশের ওভেন পোশাক রপ্তানি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

একটি রপ্তানিমুখী প্লাস্টিক কারখানার মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সবার আগ্রহ এখন ব্যবসা ছেড়ে ভিন্ন পথে যাওয়ার দিকে। কেউ প্রপার্টি করছে, কেউ রিয়েল এস্টেট। কারণ উৎপাদন মানে এখন শুধু ঝুঁকি।’

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বড় কারণ : বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগের মূল শর্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন-পরবর্তী উত্তেজনা, হরতাল-অবরোধের হুমকি—সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, সরকার বদল না হলেও বিনিয়োগের নীতিতে ভরসা নেই।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু
গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়ায় দেশের বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। এ সময় কলকারখানা বন্ধ হয়েছে; বেকার হয়েছে কয়েক লাখ শ্রমিক।’

উচ্চ সুদের হার ব্যবসায় চাপ বাড়াচ্ছে : উচ্চ সুদের হার ব্যবসার ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করছে। ঋণের খরচ বাড়ায় উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগে পিছিয়ে পড়ছেন, উৎপাদন ব্যয় বেড়ে পণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করছেন। একদিকে ব্যাংকঋণের ভার, অন্যদিকে বিক্রির অনিশ্চয়তায় ব্যবসার গতিধারা প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে শুধু ব্যবসার গতিশীলতা কমছে না, দেশের অর্থনীতিও ধীরগতির পথে যাচ্ছে।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণ গ্রহণের খরচ বেড়ে যায়, যা রপ্তানি প্রতিযোগিতা ও পরিমাণ হ্রাসের প্রধান কারণ হতে পারে। এই প্রভাব প্রশমিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ভর্তুকিযুক্ত রপ্তানি ঋণ, বিকল্প অর্থায়নের ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির জন্য একটি স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করার মতো লক্ষ্যভিত্তিক পদক্ষেপ নিতে পারে। উদ্যোক্তাদের শিল্প গড়ার স্বপ্ন এগিয়ে নিতে সমন্ব্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।’

কমছে যন্ত্রপাতি আমদানি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে শঙ্কা : রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানিসংকট ও ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহারের প্রভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে নতুন বিনিয়োগ। এর সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সদ্যোবিদায়ি অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ, যা শিল্প উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এটি একটি বিনিয়োগ মন্দার স্পষ্ট লক্ষণ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যেসব খাতে আমদানি হ্রাস সবচেয়ে বেশি, তার মধ্যে চামড়াশিল্প শীর্ষে। এ ছাড়া প্যাকেজিং, বস্ত্র ও পাট খাতও রয়েছে তালিকায়।

বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড পরিমাণে কমেছে : এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিও রেকর্ড পরিমাণে কমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, মে মাসে এই খাতে ঋণছাড়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.১৭ শতাংশ, আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ৭.৫০ শতাংশ। এই হিসাব বলছে, সাত মাস ধরে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ বাড়ার হার ৮ শতাংশের নিচে রয়েছে।

ছোট শিল্প খাতে ধস : ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে। ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও নড়াইলে যেখানে আগে ছোট গার্মেন্টস, প্রিন্টিং ও ফার্নিচার কারখানা ছিল, সেগুলোর অনেকগুলোই এখন বন্ধ। বিসিকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সাধারণ মানুষ উদ্যোক্তা হতে চাইছে না। কারণ সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং—সব ক্ষেত্রেই এখন অস্থিরতা। গত ১২ মাসে নতুন প্লট বরাদ্দ কমেছে ৩৫ শতাংশ।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি ও ইফাদ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তাসকীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা মূলধনের সংকট, ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস, কাঁচামাল ও জ্বালানি সমস্যার কারণে সীমিত পরিসরে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মে মাস শেষে বার্ষিক ভিত্তিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৯৫ শতাংশ, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এই হার ছিল ১০.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.১৪ শতাংশ। এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৩ থেকে ১৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা ছোট-বড় সব ধরনের উদ্যোক্তার সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন উচ্চ সুদের হার ব্যবসার টেকসই প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে, কারণ এর ফলে উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাচ্ছে।

বড় করপোরেট গ্রুপগুলো তীব্র সংকটে : ব্যাংকঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়া, আমদানি খরচ বৃদ্ধি, রপ্তানি আদেশ কমে আসা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অনিশ্চয়তার কারণে দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছে। অনেক গ্রুপ নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনা স্থগিত করেছে, অনেকে আবার বিদ্যমান প্রকল্পেও ব্যয় সংকোচন করছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপগুলোর কয়েকটি এরই মধ্যে বিভিন্ন খাতে লোকবল ছাঁটাই, শিফট কমানো এবং উৎপাদন সীমিত করার পথ ধরেছে। আন্তর্জাতিক শুল্কনীতি, যেমন—ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ শুল্ক, এসব গ্রুপের যুক্তরাষ্ট্রমুখী ব্যবসাকে বিপন্ন করে তুলেছে।

প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ইলিয়াছ মৃধা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অনেক ধরনের প্রতিকূলতার মধ্যে আমাদের পড়তে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্ক আরোপে রপ্তানি বাণিজ্য হোঁচট খেয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৪-১৫ শতাংশে উঠে গেছে। পাশের দেশে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট।’

ক্রাউন সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোল্লা মোহাম্মদ মজনু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এলডিসি-পরবর্তী সময়ে গার্মেন্টস খাতের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। শুল্ক সুবিধা হারানো, কঠোর বাজার প্রতিযোগিতা এবং ভর্তুকি হ্রাসের কারণে যদি গার্মেন্টস খাত উৎপাদন বা সম্প্রসারণে পিছিয়ে পড়ে, তাহলে সিমেন্ট খাতও সেই প্রভাব থেকে রেহাই পাবে না। আমরা গার্মেন্টসের ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিতেও নিয়মিত পণ্য দিই। ওরা যদি নতুন প্রকল্প না নেয়, তাহলে আমাদের ব্যবসাও সংকুচিত হবে। আমরা গত ১৬ বছরে ১০ শতাংশ সময়ও গ্যাস পাইনি। কয়লা ব্যবহার করতে হয়, যার খরচ বেশি, আবার পরিবেশদূষণও হয়। অন্যদিকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে কেউ শিল্প চালাতে পারবে না।’

সমাধান কোথায়? বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজনৈতিক অস্থিরতা বা প্রশাসনিক পরিবর্তনের সময় উদ্যোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়ে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন বলে বিভিন্ন সংগঠনের সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

এই ধারা অত্যন্ত উদ্বেগজনক, কারণ এটি কেবল কর্মসংস্থান হ্রাস করে না, বরং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঘাটতি, চেইন সরবরাহ বিঘ্ন এবং স্থানীয় বাজারে ভোক্তা আস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া, জ্বালানির অনিয়মিত সরবরাহ ও ব্যয় বৃদ্ধি এবং ডলারের সংকটে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া তাদের ব্যয়কাঠামোকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রাশিদুল হাসান রিন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত সংস্কার, স্বচ্ছতা বাড়ানো, সুদের হার বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ সহজলভ্য করতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
'চট্টগ্রাম বন্দরে ৩০ শতাংশ ট্যারিফ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত'
'চট্টগ্রাম বন্দরে ৩০ শতাংশ ট্যারিফ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত'
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ৮৭ বারের মতো পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ
রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ৮৭ বারের মতো পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থান-পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থান-পতনে চলছে লেনদেন
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ

এই মাত্র | নগর জীবন

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা