শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৫, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার

বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বাংলাদেশকে সামনে কী পদক্ষেপ নিতে হবে? বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হলে কেমন উদ্যোগ চাই? এসব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন ফরেন ইনভেস্টর’স চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) সভাপতি এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও এমডি জাভেদ আখতার।  

প্রশ্ন : বহুজাতিক কম্পানিতে বাংলাদেশি নেতৃত্বের আপনি নিজে একটি বড় উদাহরণ। এখানকার পেশাজীবীদের দক্ষতা ও সম্ভাবনাকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

উত্তর : একটা সময় বাংলাদেশি মাল্টিন্যাশনালে বাংলাদেশি সিইও ছিল না। এখন কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক হয়ে গেছে। বাংলাদেশি সিইও নেই এমন মাল্টিন্যাশনাল খুব কমই পাওয়া যাবে। সেই ট্যালেন্ট, পটেনশিয়াল—সবই আমাদের আছে।

বিশ্বের বড় বড় বহুজাতিক কম্পানির গ্লোবাল সিইও হিসেবে ভারতীয়রা কাজ করছেন। আমরা এখনো হয়তো সে পর্যায়ে যেতে পারিনি; কিন্তু এক প্রজন্ম পরে আমরাও সেই জায়গায় যেতে পারব বলে আশা করি। আমাদের প্রজন্মে বাংলাদেশের সিইও হয়েছি, পরের প্রজন্ম হয়তো গ্লোবাল সিইও হবে।

আমার আশা থাকবে, বাংলাদেশিরাই হবে ইউনিলিভারের গ্লোবাল সিইও। শুধু তা-ই নয়, মাইক্রোসফট, প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল, গুগল, অ্যাপলের মতো কম্পানিতেও বাংলাদেশিরা সাফল্যের স্বাক্ষর রাখবেন।

প্রশ্ন: বহুজাতিক কম্পানির সাফল্যের পেছনে কী আছে, যা দেশীয় কম্পানিগুলোতে অনুপস্থিত?

উত্তর: বহুজাতিক কম্পানি মূলত একটি পদ্ধতিগত প্রক্রিয়ায় পরিচালিত হয়। আমি থাকি বা না থাকি, কম্পানি চলবে; কারণ এর একটি শক্তিশালী প্রসেস রয়েছে।

করপোরেট সংস্কৃতি এখানকার বড় শক্তি, যা দেশীয় কম্পানিতে আরো জোরদার করতে হবে। আমার মূল কাজ হলো আমার সহকর্মীদের ইস্যুগুলো চিহ্নিত করা, প্রয়োজনীয় রিসোর্স উন্মুক্ত করা। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ম্যানেজাররাই আছেন। একজন লিডারের দায়িত্ব হলো সুযোগ সৃষ্টি করা।

দিনের শেষে যদি পুরো টিম ভ্যালু তৈরি করতে পারে, সেটাই বড় অর্জন।

আমাদের দেশীয় কম্পানিগুলোকে করপোরেট সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করতে হবে। এরই মধ্যে কিছু স্থানীয় কম্পানি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মতো করপোরেট কালচার লালন করছে।

প্রশ্ন: উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে স্থানীয় কম্পানির কী ঘাটতি দেখেন?

উত্তর: দেশীয় অনেক কম্পানি ভালো ভালো উদ্ভাবন নিয়ে আসছে। তারা অনেক ভালো প্রোডাক্ট তৈরি করছে। ধীরে ধীরে আরো বাড়বে। আমাদের দেশীয় কম্পানিতে অনেক সৃষ্টিশীল পেশাজীবী আছেন। ভবিষ্যতে আরো আসবে। দেশীয় কম্পানিগুলো আরো ভালো করবে।

প্রশ্ন: বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত গতিতে বাড়ছে না কেন?

উত্তর: এ দেশের অর্থনীতিতে সম্ভাবনার অভাব নেই। কিন্তু চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রক্রিয়াগত। বিনিয়োগ আনতে গেলে অনেকগুলো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। দুবাইতে আমি ১৫ মিনিটে কম্পানি তৈরি করে ফেলতে পারি; সিঙ্গাপুরে পারি এক সপ্তাহের মধ্যে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ আনতে একটি কম্পানির অনেক ক্ষেত্রে বছর পার হয়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান, এনবিআর চেয়ারম্যান—তাঁরা চেষ্টা করছেন। কিন্তু এটা যখন নিজে অপারেশনসে যায় তখন তা দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে যায়। এসব ক্ষেত্রেও আমাদের সংস্কার করতে হবে।

প্রশ্ন: ইউনিলিভার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, শেভরনের মতো ব্র্যান্ড থাকার পরও বিদেশি বিনিয়োগ সেভাবে বাড়ছে না। অথচ বাংলাদেশের চেয়ে ছোট অর্থনীতিও বেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে। কেন?

উত্তর: এর অন্যতম হলো উচ্চ করহার; একজন বিনিয়োগকারী ভিয়েতনামের মতো দেশে কম কার্যকর করহার পেলে স্বভাবতই সেখানে বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকবেন। লভ্যাংশ প্রত্যাবাসনের জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়াও একটি বড় বাধা, কারণ এটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করে। এ ছাড়া আমাদের কাস্টমস ব্যবস্থা বাণিজ্য সহজ করার পরিবর্তে কর আদায়ের ওপর বেশি জোর দেয়, যা পণ্য খালাস প্রক্রিয়াকে ধীর করে তোলে। এসবই মূলত বাংলাদেশে এফডিআই বাড়ার পথে বড় চ্যালেঞ্জ।

প্রশ্ন: আপনারা ফিকি থেকে বলছেন, সরকারও জানে সমস্যা কোথায়, তাহলে সমাধান কেন আসে না?

উত্তর: সমাধান করতে হলে কিছু অপ্রিয় কিন্তু জরুরি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সবকিছুর ডিজিটাইজেশন করাটা এমন কোনো অসম্ভব কাজ নয়। কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, বিদেশি কম্পানিগুলো যখন লভ্যাংশ বা রয়ালটি নিজ দেশে ফেরত নিতে চায়, তখন তাদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। এই ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতা বিদেশি বিনিয়োগকে পিছিয়ে দেয়। যদিও বর্তমান বিডা চেয়ারম্যান এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের চেষ্টা করছেন।

প্রশ্ন: তার মানে, সমস্যার সমাধান না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসা কঠিন?

উত্তর: আপনার পর্যবেক্ষণ একদম সঠিক। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন হাফ ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি, যা অনেক দেশের চেয়ে বড়। এমন একটি বিশাল বাজারে সুযোগের অভাব নেই। কিন্তু প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল বা হেনকেলের মতো আরো অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এখানে নেই। এর কারণ হলো আমাদের নিজেদের তৈরি করা কিছু বড় প্রতিবন্ধকতা। আমরা নিজেরাই বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এমন কিছু পরিবেশ তৈরি করেছি, যা তাদের নিরুৎসাহ করে।

প্রশ্ন: বিদেশি বিনিয়োগ আনা এবং তা ধরে রাখার ক্ষেত্রে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী?

উত্তর: বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের বড় সুযোগ রয়েছে, বিশেষ করে এর বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানি সক্ষমতার কারণে, যা আমরা তৈরি পোশাক খাতে প্রমাণ করেছি। তবে এখানে বিনিয়োগের পরিবেশটি এখনো সহজ নয়। একজন বিনিয়োগকারীকে অনেক ধৈর্য ধরতে হয় এবং অসংখ্য অনুমোদনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে এসে একজন বিদেশি প্রায়ই বিডা, বেজা, বেপজা, ইপিবির মতো বিভিন্ন সংস্থার কার্যক্রম সম্পর্কে বিভ্রান্ত হন। এই প্রক্রিয়া সহজ করতে সবগুলোকে একটি একক প্ল্যাটফর্মে আনা জরুরি।

প্রশ্ন: অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন সংস্কার করছে। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ কেমন হওয়া উচিত?

উত্তর: একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী যখন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন, তখন তাঁদের মনে প্রথমে কি বাংলাদেশের নাম আসে? তিনি হয়তো প্রথমে চীন, ভিয়েতনাম, ভারত, ইন্দোনেশিয়ার কথা ভাবেন। বাংলাদেশ যে একটা বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য, সেটা আগে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমরা যদি তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে পারি, তাহলে অন্যান্য ক্ষেত্রে কেন পারব না। আমরা কেবল দুনিয়ার দর্জি নয়, আমরা অনেক কিছু বানাতে পারি। বাংলাদেশকে একটি উন্নতমানের দক্ষতানির্ভর ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করতে হবে। সবাই মিলে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করতে হবে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের কি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখছেন?

উত্তর: দেশে বিনিয়োগ সহজ করতে বিডার কাজগুলো পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। কাস্টমসের কাজ শুল্ক আদায় নয়, ব্যবসাকে ফ্যাসিলিটেট করা। তাড়াতাড়ি পণ্য খালাস করা। আমরা যে কনটেইনার খালাস করছি, সেটা প্রক্রিয়াগত সহজীকরণে যদি দ্বিগুণ করা যায় তাহলে কর আদায় এমনিতেই বাড়বে। তবে বিডা, বিএসইসিসহ নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর আরো বোল্ড রিফর্ম করা উচিত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কী?

উত্তর: চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমি আশাবাদী। সংস্কার, উদ্ভাবন ও মানবসম্পদের উন্নয়নে গুরুত্ব দিলে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হয়ে উঠবে।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৬ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস