শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আমার প্রথম কাগুজে সন্তান

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রথম কাগুজে সন্তান

বোধকরি ১৯০০ সালের শুরুর দিকের কথা, সাহিত্যে 'কুন্তলীন' নামে একটি পুরস্কারের ব্যবস্থা ছিল। গল্প লিখে 'কুন্তলীন' পুরস্কার পাওয়াটা সে যুগে একটা শ্লাঘার বিষয় ছিল। কেননা 'কুন্তলীন' পুরস্কার পেলেই লেখক হয়ে উঠতেন। পত্রিকা সম্পাদকরা 'কুন্তলীন' পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখককে সমীহ করতেন, লেখা ছাপানোর সুযোগ বেড়ে যেত। 'কুন্তলীন' তেল কোম্পানির মালিক যে বার্ষিক বইটি প্রকাশ করতেন তার প্রচারও ভালো ছিল। কুন্তলীনের প্রবর্তক হেমেন্দ্র মোহন বসু- H. Bose বলেই যিনি ছিলেন প্রখ্যাত, প্রতি বছর 'কুন্তলীন' প্রতিযোগিতায় গল্প চাইতেন। ভালো গল্পের জন্য মর্যাদানুসারে ৩০ টাকা থেকে ৫ টাকা পর্যন্ত পুরস্কার দিতেন। শর্ত ছিল রসহানি না করে গল্পের মধ্যে 'কুন্তলীন দেলখোশের' নাম উল্লেখ করা চাই। তবে এ নাম গুঁজতে হবে সুকৌশলে। যাতে গল্পগুলো কোনোমতে 'কুন্তলীন দেলখোশের' বিজ্ঞাপন বলে কেউ ভুল না করেন। 'কুন্তলীন' পুরস্কারের প্রসঙ্গটি এখানে এলো এ কারণে যে, আজ লেখার এই শিরোনামটি ঠিক করতে হলো অনেকটা আমার নিজেরই প্রয়োজনে। নিয়মিত-অনিয়মিত কিংবা ঢিমেতালে লেখালেখি করছি অর্ধযুগেরও বেশি সময় ধরে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সাহিত্য সাময়িকীগুলোতে প্রকাশিত সব লেখা একত্র করলে এতদিনে নিদেনপক্ষে চার-পাঁচটি বই প্রকাশ হওয়ার কথা। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেই ধীরে চলো নীতিতে বিশ্বাসী বলে একটি বইও এ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি। এই একুশে বইমেলায় আমার প্রথম কাগুজে সন্তানটি প্রসব করছে। আমি নাম দিয়েছি তার 'জানা বিষয় অজানা কথা'। ভাবলাম পৃথিবীর খ্যাতিমান লেখকদের প্রথম বইটি কীভাবে প্রকাশিত হয়েছিল, পাঠকদের সেই গল্প শোনানোর ছদ্মবেশে কুন্তলীন দেলখোশ তেলের মতো আমার বইটির একটি বিজ্ঞাপন হয়ে যাবে- যেন এখানে আমার ওষুধের আমিই ক্যানভাসার। রাখঢাকবিহীন নির্লজ্জ এই পন্থার আশ্রয় নিতে হলো প্রধানত দুটি কারণে। এর মধ্যে প্রথমটি মুখ্য ও দ্বিতীয়টি গৌণ। প্রধান কারণটি হলো আমার বইটির প্রকাশক- 'প্রকৃতি' প্রকাশনের স্বত্বাধিকারী কবি সৈকত হাবিব অর্থে-বিত্তে কিছুটা নিষ্প্রভ হলেও হৃদয় ও মনের ঔদার্যে তিনি টাটা, বিড়লা কিংবা মিত্তাল বলেই আমার বিশ্বাস। আমার মতো অখ্যাত ও অজ্ঞাত কুলশীল একজন লেখকের বই ছাপিয়ে যেন তিনি আর্থিক সংকটের সম্মুখীন না হন সেটাই আমার অন্যতম প্রধান বিবেচ্য। এমনিতেই নতুন লেখকদের বই ছাপানোর প্রকাশক খুঁজে পাওয়া বর্তমানে অতি দুষ্কর। অনেক প্রকাশকই বুনো ভালুকের মতো ওত পেতে থাকেন। কীভাবে নতুন লেখকদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া যায়? কারণ কাঁঠালের মৌসুম তো একটাই। তারা সেটা হাতছাড়া করতে চাইবে কেন?

সঙ্গত কারণেই একটি প্রশ্ন সামনে এসে যায়। মানুষ কেন লিখে? কীভাবে একজন মানুষ ক্রমেই লিখিয়ে হয়ে ওঠে? উত্তর খোঁজার চেষ্টা করলে দেখা যাবে এর সহজ কোনো উত্তর নেই। প্রশ্ন একটি কিন্তু উত্তর অনেক। ভিন্ন ভিন্ন লেখকের ভিন্ন ভিন্ন মত। বিখ্যাত 'অ্যানিমেল ফার্ম' গ্রন্থের জনক জর্জ অরওয়েলের মতে, একজন মানুষের লেখক হওয়ার পেছনে কাজ করে মূলত চারটি কারণ- প্রথমটি সমাজে নিজেকে বুদ্ধিদীপ্ত ও জ্ঞানী প্রমাণ করতে, দ্বিতীয়টি নান্দনিক ও শৈল্পিকতা ফুটিয়ে তুলতে, তৃতীয়টি ইতিহাসের প্রতি সুবিচার করতে ও চতুর্থটি মানুষ প্রকৃতপক্ষে একটি সামাজিক জীব এ কারণে। বিখ্যাত ইংরেজ কবি লর্ড বায়রন বলতেন, "আমি যদি আমার হৃদয়-মনে যা এসে জমা হয় সেগুলো উদ্গিরণ না করি তবে মনে হয় আমি 'উদ্ভ্রান্ত ও উন্মাদ' হয়ে যাব"। আমার অন্যতম এক প্রিয় গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র মনে করেন, লেখার প্রেরণা প্রথম কোত্থেকে আসে এর জবাব দেওয়া সহজসাধ্য নয়। তবে সন্ধানে আনন্দ আছে। বলা যায় আরও পাঁচটি প্রবণতার মতো এও একটি প্রবণতা কারও কারও মধ্যে থাকে। সহজাত বলেই তাকে মনে হয়। অনুকূল পরিবেশে তা ক্রমে পরিপুষ্ট হয়। প্রকাশের জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠে। যারা ভাগ্যবান তারা একে সারা জীবনের সঙ্গিনীরূপে পান। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই ইনি ক্ষণসঙ্গিনী। প্রেমের মতোই এর আবির্ভাব যেমন রহস্যময়, অন্তর্ধানের পথও তেমনি দুর্নিরীক্ষ। তবে আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে বিখ্যাত মার্কিন সাহিত্যিক উইলিয়াম ফকনারের উক্তিটি। যিনি মনে করেন, শিল্পে যে পূর্ণতার স্বপ্ন আমরা দেখি তা আজ পর্যন্ত কেউ পায়নি। সব সৃষ্টির মধ্যে অপূর্ণতা রয়ে যায় বলেই লেখক ও শিল্পী তাদের সাধনা অব্যাহত রাখেন। একজন শিল্পী কিংবা লেখক সৃষ্টির অনুপ্রেরণা লাভ করেন অদৃশ্য এক দৈত্যের তাড়নায়। তার আদেশ না মেনে যেন মুক্তি নেই। কেন যে দৈত্য তাকেই নির্বাচন করেছে, লেখক কিংবা শিল্পীর তা জানা নেই; জানার সময়ও নেই। চুরি করে হোক, ডাকাতি করে হোক, ভিক্ষা করে হোক লেখককে যেন দৈত্যের আদেশ পালন করতেই হয়। আবার এর উল্টাটাও ঘটতে দেখি অনেক লেখকের জীবনে। কোনো একটি জিনিসের প্রতি একজন লেখক এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েন যে, সেই আসক্তি মেটাতেই তিনি লিখে চলেন পাগলের মতো করে। ফ্রান্সের বিখ্যাত লেখক বালজাক (১৭৯৯-১৮৫০) লিখে কিছুটা খ্যাতি পেয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু আরও বেশি পরিচিতি পেয়েছিলেন তার উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্য। বালজাকের আসক্তি ছিল ক্লাব, রেস্তোরাঁ, দামি পোশাক-পরিচ্ছদ ও উৎকৃষ্ট কফি-পানে। তিনি এতটাই বিলাসী জীবনযাপন করতেন, প্যারিসে সে সময় এমন প্রচার ছিল যে, বালজাক আসলে 'গ্রান্ড মোগল'। তিনি লিখে তো কিছু টাকা আয় করতেন বটে কিন্তু তার বিলাসী জীবনের বেশিরভাগ আসত ঋণ করে। কমপক্ষে লাখ টাকার ঋণ বালজাকের মাথার উপর সবসময়ই ছিল। পাওনাদার সর্বদা পেছনে লেগে থাকত। আদালতের পেয়াদা এসে আসবাবপত্র ক্রোক করেছে। কখনো কখনো পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে কিংবা কয়েকদিনের জন্য আত্দগোপন করে সাময়িকভাবে তিনি রক্ষা পেতেন। শেষ পর্যন্ত দেনার দায়ে কিছুদিন জেল পর্যন্ত খাটতে হয়েছিল তাকে। আর এ ঋণের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে তিনি লিখতেন পাগলের মতো। রাতে ঘুম মাত্র ৪ ঘণ্টা। এই মুহূর্তে আমার আরেকজন লেখকের কথা মনে পড়ছে। মার্কিন কবি ও গল্পকার এডগার এলেনপোর কথা। পো সুরাপানে আসক্ত একজন লেখক। দিনরাত সর্বদা তিনি বুঁদ হয়ে থাকতেন মদের নেশায়। দিনের বেশির ভাগ সময় তার দেখা মিলত স্থানীয় পান-ভোজনালয়গুলোতে। পকেটে ফুটো কড়ি নেই। তারপরও সুরা পরিবেশক কিংবা পরিবেশিকাকে উদ্দেশ করে বলতেন, 'দে না ভাই মদিরাপাত্রটি আরেকবার পূর্ণ করে সামনের সপ্তাহেই আমার নতুন বই বেরুচ্ছে। সব দেনা শোধ করে দেব একসঙ্গে'। মদের নেশায় চুঁড় এমন একজন মানুষ কীভাবে লিখতেন এমনসব কালজয়ী কবিতা ও গল্প। সেটি একমাত্র ঈশ্বরই বলতে পারেন। অন্যদিকে বিখ্যাত রুশ লেখক ফিয়োদর দস্তেয়ভস্কি লিখতেন জুয়ার নেশার টাকা জোগান দিতে।

আমার লেখক হওয়ার বাসনাটি অঙ্কুরোদ্গম হয় মূলত পাঠাভ্যাসের কারণে। শৈশব থেকেই বই পড়তে বেশ ভালো বাসতাম। অসাধারণ ভালো লাগত পড়তে। সেই থেকে হৃদয়ে লেখক হওয়ার কিশলয় উদ্ভিদগুলো মুঞ্জরিত হয়ে উঠতে থাকে। আমার জীবনে লেখালেখির সূত্রপাত ঘটে যখন আমি সবেমাত্র দশম শ্রেণির ছাত্র। তখন বয়সের দোষে হোক কিংবা অন্য কোনো কারণেই হোক একটু-আধটু কবিতা-টবিতা লিখতাম। বেশ ছোটবেলা থেকেই পাঠাভ্যাস গড়ে উঠেছিল বলে অনেক পত্রিকারই গ্রাহক ছিলাম। সেই সূত্রে জাতীয় শিশু একাডেমি থেকে প্রকাশিত 'শিশু' পত্রিকাটিও আসত আমার হাতে। একদিন ঝোঁকের বশেই শিশু পত্রিকায় পাঠিয়ে দিলাম আমার একটি কবিতা। আমার এখনো স্পষ্ট মনে আছে। কবিতাটির নাম ছিল 'মেঘলা দিনে'। লেখাটি সম্ভবত পাঠিয়েছিলাম আষাঢ় মাসে। পরের শ্রাবণ কিংবা ভাদ্র মাসের সংখ্যায় আমার কবিতাটি ছাপা হয়ে গেল। সেটিই ছিল আমার জীবনের প্রথম মুদ্রিত কোনো সাহিত্যকর্ম। কী যে খুশি হয়েছিলাম সেটি ভাষায় প্রকাশ করা বেশ শক্ত।

আমার বাবা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি চাকুরে। তিনি তার অফিসের সতীর্থ বন্ধুদের সগর্বে তার পুত্রের এই সাহিত্যকর্ম দেখিয়ে বেশ আত্দপ্রসাদ অনুভব করেছিলেন। তবে এ কথা আমি বেশ জোর দিয়েই বলতে পারি সেই কৈশোরে যশ খ্যাতি কিংবা পাঠক-পাঠিকা ও ভক্তদের অতল সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার আশা-আকাঙ্ক্ষা কখনো মনে আসেনি। গৃহের ডাকবাক্সটি পূর্ণ হবে সহস্র পত্রপুঞ্জে কিংবা পুষ্পপত্রে, সেরকম আশাও করিনি কখনো। কামিনী কাঞ্চনে আমার আসক্তি নেই। তারপরও এ কথা স্বীকার করতেই হয় যৌবনে এসে যশ, খ্যাতির জন্য চিত্ত যেন প্রচ্ছন্নভাবে উন্মুখ। জুলিয়াস সিজারের সেই বিখ্যাত উক্তি Veni, Vidi, Vici, এলাম, দেখলাম, জয় করলাম- এর মতো করে প্রায়ই হৃদয়-মনে বাসনা জাগে ওরকম কিছু একটা লিখব। কেন নয়? শুধু একটি উপন্যাস লিখে কত লেখকই তো বিখ্যাত হয়েছেন। অদ্বৈত মল্লবর্মণের 'তিতাস একটি নদীর নাম' অরুন্ধতী রায়ের 'গড অফ স্মল থিংস' কিংবা আমেরিকার লেখক হারপার লি-এর 'টু কিল এ মকিংবার্ড'; এগুলোর প্রত্যেকটি ঔপন্যাসিকের একটি করে উপন্যাস আর বিশ্বসাহিত্যে এগুলো স্থানও করে নিয়েছে ক্লাসিক উপন্যাস হিসেবে। কিন্তু কলম ধরেই বুঝতে পারি লেখালেখির এ পথ কত দুর্গম ও প্রতিকূল। নিঃসন্দেহে এটি বড় কঠিন এক পথ পরিক্রমণ, সে বিশাল এক সংগ্রাম, হতাশা ও উঞ্ছবৃত্তির কণ্টকে আকীর্ণ পথ। কেবল লিখতে বসেই বুঝতে পারি আমার কল্পনাশক্তি যেন মরুভূমির মতো বন্ধ্যা। দূরদৃষ্টি যেন বয়সের ভারে ন্যুব্জ কোনো ব্যক্তির মতো ক্ষীণ। সাদা কাগজে কিছু অাঁকিবুঁকি ছাড়া লেখা হয়ে ওঠে না তেমন কিছুই। সান্ত্বনা শুধু ইংরেজ সাহিত্যিক চালস ল্যামের একটি উক্তি, 'কালি যুক্ত হরফের সমন্বয়ে কিছু বাক্য সাদা কাগজের চেয়ে ঢের উত্তম'। অন্যদের লেখা যখন পড়ি অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখি তাদের লেখায় কত মণি-মাণিক্য, কী বিপুল ঐশ্বর্য! কিন্তু আমার বেলায় শুধুই নুড়ি-পাথর ও খুদ-কুঁড়ো। আমার এই খুদ-কুঁড়ো ও নুড়ি-পাথরগুলোর কয়েকটি একত্র করে সানন্দে ছাপাতে রাজি হলেন আমার প্রকাশক সৈকত হাবিব। সেদিক দিয়ে বলতে হয় আমি বেশ ভাগ্যবান। অথচ কত বিখ্যাত লেখকদের বই ছাপাতে গিয়ে অপেক্ষা করতে হয়েছে বছরের পর বছর (শুধু বোধকরি আমাদের দেশের কিছু লেখক নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে বই ছাপেন, পৃথিবীর অন্য কোথাও এই ধরনের সংস্কৃতি খুঁজে পাওয়া যায় না)। প্রথমেই মনে পড়ে গেব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের কথা। ১৯৪৭ সালে মার্কেস যখন বোগোতার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের ছাত্র- এল. এস্পেক্তাদোর কাগজে তার প্রথম ছোট গল্পটি বের হলো। পাঠক, শুনে অবাক হবেন যে, সেদিন একটি কানাকড়িও ছিল না মার্কেসের পকেটে। কি করে কিনবেন তিনি পত্রিকাটি? তারপর রাস্তার পাশে একটি স্থানে চুপচাপ বসে রইলেন কিছুক্ষণ। এক পথচারী যাচ্ছিলেন পাশ দিয়ে। তার হাতেই ছিল সেই পত্রিকাটি। মার্কেস সলজ্জ কণ্ঠে চেয়ে নিলেন সেটি। তারপর পড়লেন তার নিজের লেখা সেই গল্পটি। মার্কেসের লেখা প্রথম নভেলা 'লিফ স্টোর্ম' শেষ করার পর মার্কেসকে অপেক্ষা করতে হয় সাত সাতটি বছর। কারণ কোনো প্রকাশকই সেটি প্রকাশ করতে আগ্রহী ছিলেন না।

অবশেষে ১৯৫৫ সালে একজন প্রকাশক আগ্রহ দেখালে সেটি প্রকাশিত হয়। নোবেল জয়ী নরোজিয়ান লেখক ন্যুট হামসুন তার প্রথম উপন্যাস... লেখার পর দ্বারে দ্বারে হত্যে দিয়ে বেড়াতে লাগলেন বইটি প্রকাশ করতে। কিন্তু আফসোস প্রকাশক পাওয়া গেল না একটিও। কিছুদিন অপেক্ষা করার পর একটি অখ্যাত প্রকাশক রাজি হলেন বইটি ছাপাতে। বইটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা গেল সেই অখ্যাত প্রকাশকটি রাতারাতি ধনী হয়ে উঠেছেন। প্রায় একই রকম ঘটনা ঘটেছিল 'হ্যারি পটারের' লেখিকা জে কে রাউলিংয়ের ক্ষেত্রেও। লেখালেখি করতে গিয়ে তার স্বামী, সংসার সব কিছুই হারানোর মতো অবস্থা হয়েছিল। স্বামী তো তাকে ছেড়ে গেলেনই। দরিদ্রতা যেন শত বাহু দিয়ে রাউলিংকে এমনভাবে চেপে ধরল যেন তার বেঁচে থাকাটাই হয়ে উঠল একরকমের অভিশাপ। প্রায় বছর দেড়েক ধরে লিখলেন হ্যারি পটারের প্রথম খণ্ড। তারপর সেটা পাঠিয়ে দিলেন বারোটি প্রকাশনা সংস্থায়। আশ্চর্যের বিষয় বারোটি প্রকাশনালয় থেকেই ফেরত এলো তার পাণ্ডুলিপি! তিনি একেবারে ভেঙে পড়লেন। তার তখন অন্ন ও গৃহহীন অবস্থা। ইত্যবসরে বছরখানেক বিভিন্ন প্রকাশনায় দেন-দরবার করে অবশেষে সবুজ সংকেত পেলেন লন্ডনের একটি প্রকাশনা সংস্থা ব্লুমসবারি থেকে। সংস্থাটির কর্ণধার ব্যারি ক্যানিংহ্যাম রাউলিংকে দু'লাখ টাকার একটি অগ্রিম চেকও প্রদান করলেন। হ্যারি পটারের প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হওয়ার পর যা ঘটল তা আমরা প্রায় সবাই জানি। কোটি কপিরও বেশি কাটতি হয়ে বইটি গড়ল ইতিহাস। বিলিয়নারদের খাতায় প্রথম মহিলা হিসেবে উঠল রাউলিং-এর নাম। বর্তমানে রাউলিং প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার মালিক। লিখে এত টাকা সম্ভবত আর কেউ আয় করতে পারেনি। প্রতি শব্দের জন্য রাউলিং প্রকাশকদের কাছ থেকে পান বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭০ হাজার টাকা। এটি সত্যিই এক বিস্ময়কর ব্যাপার!

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

এই মাত্র | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা