শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটেছিল হিটলারের জমানায়। হাজার বছরের জার্মান সংস্কৃতি যেভাবে জাতিটিকে সারা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতর আর্য জাতিগোষ্ঠীরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, তা ১৯৪০ সালের দিকে নাৎসিবাদের খপ্পরে পড়ে রীতিমতো মূর্খের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়। নাৎসি পুলিশ দেশের নামকরা কবি-সাহিত্যিক-দার্শনিক-রাষ্ট্রচিন্তক এবং মুক্তবুদ্ধির সাহসী মানুষকে পাইকারি হারে জেলে ঢোকাতে থাকে, যাদের মধ্যে দার্শনিক ডিয়েটরিস বোন হোয়েফারও ছিলেন। ১৯৪৩ সালে জেলে থাকা অবস্থায় তিনি গণমূর্খতা, মবসংস্কৃতি এবং কর্তৃত্ববাদী অপশাসন নিয়ে যে দুনিয়াকাঁপানো দার্শনিক তত্ত্ব রচনা করেছিলেন, তা আজ সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদের কাছে পেশ করব।

কারাবন্দি বোন হোয়েফার চিন্তা করতে থাকেন কেন জার্মানির এত অধঃপতন হলো, কেন জার্মান জাতির চিন্তার শক্তি হ্রাস পেল। তারা বিকল্প চিন্তা, বিকল্প কর্ম, বিকল্প রাজনীতি বাদ দিয়ে কেন নাৎসিবাদের কাছে আত্মসমর্পণ করল এবং অ্যাডলফ হিটলারের সব কথা, কর্ম, নির্দেশ মাথা নত করে মেনে নিতে অভ্যস্ত হলো? অথচ রেনেসাঁ-পরবর্তী আধুনিকতা, বিজ্ঞান ও দর্শনশাস্ত্রের কিংবদন্তি আবিষ্কার, সংগীত, অর্থশাস্ত্র এবং রাজনীতিতে জার্মান জাতি যে উন্নতি করেছিল তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ববর্তী এক হাজার বছরে পৃথিবীর অন্য কোনো জাতিগোষ্ঠী করতে পারেনি।

জার্মান জাতি গঠনে যেসব মহামানব ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন, তাদের জীবন ও কর্ম নিয়ে বোন হোয়েফার গভীর চিন্তায় মগ্ন হলেন। বিশ্বের প্রথম জুতো আবিষ্কার থেকে শুরু করে পেট্রোল ইঞ্জিন, ডিজেল ইঞ্জিন, ছাপাখানার মেশিন ইত্যাদির নাম এলে যেমন জার্মানির কথা মনে পড়বে তেমনি সংগীতে বিটোফেন, দর্শনে ইমানুয়েল ফার্স্ট, কার্ল মার্ক্স, ফ্রেডরিখ নিটসে হেগেল, আর্থার শোপেন হাওয়ার প্রমুখ ছাড়াও বিজ্ঞানে আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে সাহিত্যিক গেসট, টমাস মান, হারমান হেসে প্রমুখের অবদান তাবৎ দুনিয়ার সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সুতরাং সেই জার্মানি কেন নাৎসিবাদের কবলে পড়ল?

কনডেম সেলে বসে উল্লিখিত বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে গিয়ে বোন হোয়েফার দেখলেন যে মানুষের মূল সমস্যা তার খারাপ স্বভাব কিংবা অশুভ চিন্তা নয়, বরং তার মূর্খতা, নির্বুদ্ধিতা এবং গভীর চিন্তাজ্ঞানহীনতার কারণে সে একসময় ভীরু-কাপুরুষ-দুর্নীতিবাজ, জুলুমবাজ ও নির্মম নিষ্ঠুর প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়। বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় মূর্খতা ভাইরাস আকারে ছড়াতে ছড়াতে একসময় গণমূর্খতায় রূপ নেয়। এ অবস্থায় মানুষ পরিশ্রম করে উপার্জনের চেয়ে চুরি, ডাকাতি, মববাজি, লোক ঠকানোকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। শ্রম-সাধনা-চিন্তার পথ পরিহার করে লোভের রাজ্যে প্রবেশ করে এবং ঠগবাজির মাধ্যমে সবকিছু হাসিলের জন্য চূড়ান্ত ঝুঁকি নিতে আরম্ভ করে।

গণমূর্খতার চূড়ান্ত পর্যায়ে মানুষ কীভাবে নিজেদের স্বৈরাচারী শাসকের চরণে নিবেদন করে এবং মূর্খদের একাংশ কীভাবে স্বৈরাচারের দোসর বা স্বৈরাচারী শাসনের ভয়ংকর হাতিয়ারে পরিণত হয়, তা বর্ণনা করতে গিয়ে বোন হোয়েফার বলেন, মানুষ তীব্র মানসিক চাপ এবং সামাজিক সংকটে এবং তীব্র প্রয়োজনের সময় স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এ অবস্থায় নিজেদের অজান্তে তারা তাদের সহায়সম্পত্তি, জীবন-যৌবন, মানসম্মান, অন্যের চিন্তা ও সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দেয়। বিশেষ করে যাদের পেশিশক্তি, রাষ্ট্রশক্তি এবং অর্থশক্তি মূর্খদের চেয়ে অনেক বেশি থাকে, তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য মূর্খের দল একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে স্বৈরাচারী বিধিব্যবস্থার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হওয়ার জন্য চেষ্টা-তদবির শুরু করে। এ অবস্থায় রাষ্ট্র সমাজে দুটি অদ্ভুত রসায়ন তৈরি হয়ে যায়-

প্রথমত শাসকরা বুঝে যায় যে জনগণ মূর্খ হয়ে পড়েছে। তারা সত্য কথা শোনার চেয়ে রূপকথার গল্প শুনতে পছন্দ করে এবং অবোধ শিশুদের যেভাবে মিথ্যা ভয়-আতঙ্ক কিংবা লোভ-লালসার গল্প বলে প্রতারণা করা যায়, তেমনই মূর্খ জনগোষ্ঠীকে লাঠি, গুলি টিয়ার শেলের ভয় দেখিয়ে সবকিছু হাসিল করা সম্ভব। অন্যদিকে তাদের যার যার অবস্থানে থেকে মবসৃষ্টি, জুলুম অত্যাচার করার অবাধ স্বাধীনতা এবং বিচারহীনতার গ্যারান্টি দিলে একদল লোক স্বৈরাচারের ভয়ানক দোসর এবং নির্মম-নিষ্ঠুর হাতিয়ারে পরিণত হয়ে যায়। আর অন্য দলটি নির্যাতিত হতে হতে ক্রমশ মূর্খতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে এবং কথাকর্মে স্বৈরাচারের প্রতিবাদ না করাটাকে রাজধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করে।

দ্বিতীয়ত রসায়ন ঘটে- মূর্খ জনগণ ও স্বৈরাচারের দোসর মববাজদের মধ্যে মববাজরা মনে করে তাদের পেছনে  শক্তিশালী রাষ্ট্রশক্তি রয়েছে এবং তারা যা কিছু করছে তার জন্য কোনো বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। ভুক্তভোগীরা মনে করে যে জালেমদের পেছনে রাষ্ট্রশক্তির হাত বা আশকারা রয়েছে। সুতরাং প্রতিবাদে বিপদ বাড়বে। সে ক্ষেত্রে জুলুম মেনে নেওয়া এবং জুলুমবাজদের কাছে আত্মসমর্পণ করাটাই গণমূর্খের সমাজ ও রাষ্ট্রে জনপ্রিয় প্রথাতে পরিণত হয়।

বোন হোয়েফারের উল্লিখিত সূত্রের আলোকে ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টানলি মিলিগ্রাম একটি জরিপ পরিচালনা করেন। জরিপের মাধ্যমে তিনি একটি প্রশ্নের জবাব খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রশ্নটি হলো, একটি মানুষ তার উপরস্থ ব্যক্তির নির্দেশ কতটা মানতে প্রস্তুত! এমনকি নির্দেশটি যদি অন্যায়-বিপজ্জনক এবং মৃত্যুঝুঁকিসংক্রান্ত হয় তবু মানুষ কেন নির্দ্বিধায় তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হুকুম তামিল করে? এই প্রশ্নের জবাব খোঁজার জন্য স্টানলি মিলিগ্রাম নিম্নরূপ পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

একদল শিক্ষার্থীর সামনে কতিপয় প্রশ্ন রাখা হয় এবং বলা হয় তারা যে চেয়ারে বসা রয়েছে সেখানে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা রয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী যদি বারবার ভুল করতে থাকে, তবে প্রতিবার ইলেকট্রিক শকের মাত্রা বাড়বে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে শেষ ভুলের জন্য যে শক দেওয়া হবে তাতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হবে। এই জরিপের অন্তরালে প্রফেসর মিলিগ্রাম দুটো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। প্রথমত ভুল উত্তরের জন্য একটি শব্দ এবং ইলেকট্রিক শক আরম্ভ হচ্ছে এমন একটি শব্দ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কোনো ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা ছিল না। দ্বিতীয়ত শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার জন্য একজন নকল বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করেছিলেন, যিনি প্রতিটি প্রশ্নের জবাব শিখিয়ে দিতেন।

উল্লিখিত জরিপের সময় দেখা গেল, শিক্ষার্থীরা নিজেরা কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সাহায্যকারী নকল বিশেষজ্ঞের শিখিয়ে দেওয়া উত্তর দিচ্ছেন এবং একই সময়ে ভুল উত্তর এবং ইলেকট্রিক শকের আওয়াজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষার্থীরা আতঙ্ক ও যন্ত্রণায় চিৎকার করে উঠছেন। যদিও প্রকৃত পক্ষে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ ছাড়া কিছুই ছিল না। ছাত্ররা প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে নিজেরা চেষ্টা না করে বারবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল করে চলছিলেন এবং যেভাবে ইলেকট্রিক শকের মাত্রা ও তীব্রতা সম্পর্কে বলা হয়েছিল তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ শুনে পর্যায়ক্রমে চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এমনকি শেষ প্রশ্ন যেটার ভুল উত্তরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েও তারা বারবার প্রতারিত এবং বারবার শাস্তির তীব্রতা বাড়লেও চূড়ান্ত পর্যায়ে একই ভুল করেছিলেন। অর্থাৎ নকল বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল উত্তর দিয়েছিলেন। আমরা যদি উল্লিখিত জরিপের ফলাফল এবং বোন হোয়েফারের গণমূর্খতার দার্শনিক-তত্ত্বের সম্মিলন ঘটিয়ে একটি সারাংশ তৈরি করি, তবে নিম্নরূপ ফলাফল পাব।

১. শিক্ষার্থীদের যখন ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয় এবং তাদের ভুল জবাবের পরিণতি বলা হয় তখন ভয়-আতঙ্কে তাদের চিন্তাশক্তি রহিত হয়- জ্ঞানের দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং তারা নিজেদের অজান্তে সাহায্যকারী খুঁজতে থাকেন।

২. নকল বিশেষজ্ঞ যখন একের পর এক ভুল উত্তর দিচ্ছিলেন তখন তা অনুধাবন-মূল্যায়ন এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে হিম্মত তা শিক্ষার্থীরা হারিয়ে ফেলেছিলেন।

৩. প্রথম ভুল উত্তরের পর তারা নকল ইলেকট্রিক শক খেয়ে চিৎকার করেছিলেন এবং গণমূর্খতার সূত্রের আলোকে ক্রমশ অন্ধকার মূর্খতার দিকে এগোচ্ছিলেন এবং শেষ প্রশ্নে মৃত্যু নিশ্চিত জানা সত্ত্বেও তারা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। কারণ প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তারা যে প্রতারক বিশেষজ্ঞের কবলে পড়েছিলেন তা অনুধাবন করার শক্তি তারা দ্বিতীয়, তৃতীয় অথবা শেষ প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে ফেলছিলেন।

উল্লিখিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা উপসংহারে এ কথা বলতে পারি যে স্বৈরাচারী শাসকরা কৃত্রিম সংকট, ভয়-আতঙ্ক তৈরি করে মানুষের চিন্তার দরজা বন্ধ করে দেয়। অসহায় মানুষ যখন ছোটাছুটি করতে থাকে, তখন তারা দোসরদের হুকুম করে আর জনগণকে বাধ্য করে তাদের এবং তাদের দোসরদের সবকিছু প্রশ্ন ছাড়া মেনে নেওয়ার জন্য। আর এভাবেই গণমূর্খতার কবলে পড়ে একটি জাতি মববাজি, মবভাই, চান্দাভাই, ফ্যাসিবাদ, নাৎসিবাদ ইত্যাদিকে চোখ বুজে হজম করে।

পাদটীকা : এইচ-এ এইচ ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা অনুপ্রাণিত

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম