শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটেছিল হিটলারের জমানায়। হাজার বছরের জার্মান সংস্কৃতি যেভাবে জাতিটিকে সারা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতর আর্য জাতিগোষ্ঠীরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, তা ১৯৪০ সালের দিকে নাৎসিবাদের খপ্পরে পড়ে রীতিমতো মূর্খের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়। নাৎসি পুলিশ দেশের নামকরা কবি-সাহিত্যিক-দার্শনিক-রাষ্ট্রচিন্তক এবং মুক্তবুদ্ধির সাহসী মানুষকে পাইকারি হারে জেলে ঢোকাতে থাকে, যাদের মধ্যে দার্শনিক ডিয়েটরিস বোন হোয়েফারও ছিলেন। ১৯৪৩ সালে জেলে থাকা অবস্থায় তিনি গণমূর্খতা, মবসংস্কৃতি এবং কর্তৃত্ববাদী অপশাসন নিয়ে যে দুনিয়াকাঁপানো দার্শনিক তত্ত্ব রচনা করেছিলেন, তা আজ সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদের কাছে পেশ করব।

কারাবন্দি বোন হোয়েফার চিন্তা করতে থাকেন কেন জার্মানির এত অধঃপতন হলো, কেন জার্মান জাতির চিন্তার শক্তি হ্রাস পেল। তারা বিকল্প চিন্তা, বিকল্প কর্ম, বিকল্প রাজনীতি বাদ দিয়ে কেন নাৎসিবাদের কাছে আত্মসমর্পণ করল এবং অ্যাডলফ হিটলারের সব কথা, কর্ম, নির্দেশ মাথা নত করে মেনে নিতে অভ্যস্ত হলো? অথচ রেনেসাঁ-পরবর্তী আধুনিকতা, বিজ্ঞান ও দর্শনশাস্ত্রের কিংবদন্তি আবিষ্কার, সংগীত, অর্থশাস্ত্র এবং রাজনীতিতে জার্মান জাতি যে উন্নতি করেছিল তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ববর্তী এক হাজার বছরে পৃথিবীর অন্য কোনো জাতিগোষ্ঠী করতে পারেনি।

জার্মান জাতি গঠনে যেসব মহামানব ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন, তাদের জীবন ও কর্ম নিয়ে বোন হোয়েফার গভীর চিন্তায় মগ্ন হলেন। বিশ্বের প্রথম জুতো আবিষ্কার থেকে শুরু করে পেট্রোল ইঞ্জিন, ডিজেল ইঞ্জিন, ছাপাখানার মেশিন ইত্যাদির নাম এলে যেমন জার্মানির কথা মনে পড়বে তেমনি সংগীতে বিটোফেন, দর্শনে ইমানুয়েল ফার্স্ট, কার্ল মার্ক্স, ফ্রেডরিখ নিটসে হেগেল, আর্থার শোপেন হাওয়ার প্রমুখ ছাড়াও বিজ্ঞানে আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে সাহিত্যিক গেসট, টমাস মান, হারমান হেসে প্রমুখের অবদান তাবৎ দুনিয়ার সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সুতরাং সেই জার্মানি কেন নাৎসিবাদের কবলে পড়ল?

কনডেম সেলে বসে উল্লিখিত বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে গিয়ে বোন হোয়েফার দেখলেন যে মানুষের মূল সমস্যা তার খারাপ স্বভাব কিংবা অশুভ চিন্তা নয়, বরং তার মূর্খতা, নির্বুদ্ধিতা এবং গভীর চিন্তাজ্ঞানহীনতার কারণে সে একসময় ভীরু-কাপুরুষ-দুর্নীতিবাজ, জুলুমবাজ ও নির্মম নিষ্ঠুর প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়। বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় মূর্খতা ভাইরাস আকারে ছড়াতে ছড়াতে একসময় গণমূর্খতায় রূপ নেয়। এ অবস্থায় মানুষ পরিশ্রম করে উপার্জনের চেয়ে চুরি, ডাকাতি, মববাজি, লোক ঠকানোকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। শ্রম-সাধনা-চিন্তার পথ পরিহার করে লোভের রাজ্যে প্রবেশ করে এবং ঠগবাজির মাধ্যমে সবকিছু হাসিলের জন্য চূড়ান্ত ঝুঁকি নিতে আরম্ভ করে।

গণমূর্খতার চূড়ান্ত পর্যায়ে মানুষ কীভাবে নিজেদের স্বৈরাচারী শাসকের চরণে নিবেদন করে এবং মূর্খদের একাংশ কীভাবে স্বৈরাচারের দোসর বা স্বৈরাচারী শাসনের ভয়ংকর হাতিয়ারে পরিণত হয়, তা বর্ণনা করতে গিয়ে বোন হোয়েফার বলেন, মানুষ তীব্র মানসিক চাপ এবং সামাজিক সংকটে এবং তীব্র প্রয়োজনের সময় স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এ অবস্থায় নিজেদের অজান্তে তারা তাদের সহায়সম্পত্তি, জীবন-যৌবন, মানসম্মান, অন্যের চিন্তা ও সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দেয়। বিশেষ করে যাদের পেশিশক্তি, রাষ্ট্রশক্তি এবং অর্থশক্তি মূর্খদের চেয়ে অনেক বেশি থাকে, তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য মূর্খের দল একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে স্বৈরাচারী বিধিব্যবস্থার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হওয়ার জন্য চেষ্টা-তদবির শুরু করে। এ অবস্থায় রাষ্ট্র সমাজে দুটি অদ্ভুত রসায়ন তৈরি হয়ে যায়-

প্রথমত শাসকরা বুঝে যায় যে জনগণ মূর্খ হয়ে পড়েছে। তারা সত্য কথা শোনার চেয়ে রূপকথার গল্প শুনতে পছন্দ করে এবং অবোধ শিশুদের যেভাবে মিথ্যা ভয়-আতঙ্ক কিংবা লোভ-লালসার গল্প বলে প্রতারণা করা যায়, তেমনই মূর্খ জনগোষ্ঠীকে লাঠি, গুলি টিয়ার শেলের ভয় দেখিয়ে সবকিছু হাসিল করা সম্ভব। অন্যদিকে তাদের যার যার অবস্থানে থেকে মবসৃষ্টি, জুলুম অত্যাচার করার অবাধ স্বাধীনতা এবং বিচারহীনতার গ্যারান্টি দিলে একদল লোক স্বৈরাচারের ভয়ানক দোসর এবং নির্মম-নিষ্ঠুর হাতিয়ারে পরিণত হয়ে যায়। আর অন্য দলটি নির্যাতিত হতে হতে ক্রমশ মূর্খতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে এবং কথাকর্মে স্বৈরাচারের প্রতিবাদ না করাটাকে রাজধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করে।

দ্বিতীয়ত রসায়ন ঘটে- মূর্খ জনগণ ও স্বৈরাচারের দোসর মববাজদের মধ্যে মববাজরা মনে করে তাদের পেছনে  শক্তিশালী রাষ্ট্রশক্তি রয়েছে এবং তারা যা কিছু করছে তার জন্য কোনো বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। ভুক্তভোগীরা মনে করে যে জালেমদের পেছনে রাষ্ট্রশক্তির হাত বা আশকারা রয়েছে। সুতরাং প্রতিবাদে বিপদ বাড়বে। সে ক্ষেত্রে জুলুম মেনে নেওয়া এবং জুলুমবাজদের কাছে আত্মসমর্পণ করাটাই গণমূর্খের সমাজ ও রাষ্ট্রে জনপ্রিয় প্রথাতে পরিণত হয়।

বোন হোয়েফারের উল্লিখিত সূত্রের আলোকে ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টানলি মিলিগ্রাম একটি জরিপ পরিচালনা করেন। জরিপের মাধ্যমে তিনি একটি প্রশ্নের জবাব খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রশ্নটি হলো, একটি মানুষ তার উপরস্থ ব্যক্তির নির্দেশ কতটা মানতে প্রস্তুত! এমনকি নির্দেশটি যদি অন্যায়-বিপজ্জনক এবং মৃত্যুঝুঁকিসংক্রান্ত হয় তবু মানুষ কেন নির্দ্বিধায় তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হুকুম তামিল করে? এই প্রশ্নের জবাব খোঁজার জন্য স্টানলি মিলিগ্রাম নিম্নরূপ পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

একদল শিক্ষার্থীর সামনে কতিপয় প্রশ্ন রাখা হয় এবং বলা হয় তারা যে চেয়ারে বসা রয়েছে সেখানে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা রয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী যদি বারবার ভুল করতে থাকে, তবে প্রতিবার ইলেকট্রিক শকের মাত্রা বাড়বে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে শেষ ভুলের জন্য যে শক দেওয়া হবে তাতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হবে। এই জরিপের অন্তরালে প্রফেসর মিলিগ্রাম দুটো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। প্রথমত ভুল উত্তরের জন্য একটি শব্দ এবং ইলেকট্রিক শক আরম্ভ হচ্ছে এমন একটি শব্দ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কোনো ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা ছিল না। দ্বিতীয়ত শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার জন্য একজন নকল বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করেছিলেন, যিনি প্রতিটি প্রশ্নের জবাব শিখিয়ে দিতেন।

উল্লিখিত জরিপের সময় দেখা গেল, শিক্ষার্থীরা নিজেরা কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সাহায্যকারী নকল বিশেষজ্ঞের শিখিয়ে দেওয়া উত্তর দিচ্ছেন এবং একই সময়ে ভুল উত্তর এবং ইলেকট্রিক শকের আওয়াজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষার্থীরা আতঙ্ক ও যন্ত্রণায় চিৎকার করে উঠছেন। যদিও প্রকৃত পক্ষে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ ছাড়া কিছুই ছিল না। ছাত্ররা প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে নিজেরা চেষ্টা না করে বারবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল করে চলছিলেন এবং যেভাবে ইলেকট্রিক শকের মাত্রা ও তীব্রতা সম্পর্কে বলা হয়েছিল তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ শুনে পর্যায়ক্রমে চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এমনকি শেষ প্রশ্ন যেটার ভুল উত্তরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েও তারা বারবার প্রতারিত এবং বারবার শাস্তির তীব্রতা বাড়লেও চূড়ান্ত পর্যায়ে একই ভুল করেছিলেন। অর্থাৎ নকল বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল উত্তর দিয়েছিলেন। আমরা যদি উল্লিখিত জরিপের ফলাফল এবং বোন হোয়েফারের গণমূর্খতার দার্শনিক-তত্ত্বের সম্মিলন ঘটিয়ে একটি সারাংশ তৈরি করি, তবে নিম্নরূপ ফলাফল পাব।

১. শিক্ষার্থীদের যখন ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয় এবং তাদের ভুল জবাবের পরিণতি বলা হয় তখন ভয়-আতঙ্কে তাদের চিন্তাশক্তি রহিত হয়- জ্ঞানের দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং তারা নিজেদের অজান্তে সাহায্যকারী খুঁজতে থাকেন।

২. নকল বিশেষজ্ঞ যখন একের পর এক ভুল উত্তর দিচ্ছিলেন তখন তা অনুধাবন-মূল্যায়ন এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে হিম্মত তা শিক্ষার্থীরা হারিয়ে ফেলেছিলেন।

৩. প্রথম ভুল উত্তরের পর তারা নকল ইলেকট্রিক শক খেয়ে চিৎকার করেছিলেন এবং গণমূর্খতার সূত্রের আলোকে ক্রমশ অন্ধকার মূর্খতার দিকে এগোচ্ছিলেন এবং শেষ প্রশ্নে মৃত্যু নিশ্চিত জানা সত্ত্বেও তারা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। কারণ প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তারা যে প্রতারক বিশেষজ্ঞের কবলে পড়েছিলেন তা অনুধাবন করার শক্তি তারা দ্বিতীয়, তৃতীয় অথবা শেষ প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে ফেলছিলেন।

উল্লিখিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা উপসংহারে এ কথা বলতে পারি যে স্বৈরাচারী শাসকরা কৃত্রিম সংকট, ভয়-আতঙ্ক তৈরি করে মানুষের চিন্তার দরজা বন্ধ করে দেয়। অসহায় মানুষ যখন ছোটাছুটি করতে থাকে, তখন তারা দোসরদের হুকুম করে আর জনগণকে বাধ্য করে তাদের এবং তাদের দোসরদের সবকিছু প্রশ্ন ছাড়া মেনে নেওয়ার জন্য। আর এভাবেই গণমূর্খতার কবলে পড়ে একটি জাতি মববাজি, মবভাই, চান্দাভাই, ফ্যাসিবাদ, নাৎসিবাদ ইত্যাদিকে চোখ বুজে হজম করে।

পাদটীকা : এইচ-এ এইচ ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা অনুপ্রাণিত

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
পাল্টা শুল্ক কমল
পাল্টা শুল্ক কমল
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
রক্তদানে হাসি ফোটে
রক্তদানে হাসি ফোটে
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা