শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

হাদিস শরিফে এসেছে, হজরত আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহু মৃত্যুশয্যায় শায়িত, কিন্তু তাঁর জবান থেকে কলমা বের হচ্ছে না। সাহাবায়ে কেরাম নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমীপে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রসুল! আলকামা মৃত্যুর প্রহর গুনছে! অথচ শতচেষ্টার পরও তাঁর জবানে কলমা উচ্চারিত হচ্ছে না। দয়ার নবী আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর বাড়িতে উপস্থিত হয়ে স্বয়ং চেষ্টা করলেন। আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর জবান থেকে সব কথা বের হয়, কলমা উচ্চারিত হয় না। নবীজি চিন্তায় পড়ে গেলেন এবং কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে চক্ষু বন্ধ করে বসে গভীরভাবে চিন্তা করতে লাগলেন। ব্যাপারটা কী? অতঃপর প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরত আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর মাকে ডেকে পাঠিয়ে বললেন, আলকামার জবান থেকে কলমা বের হচ্ছে না কেন, সে কি কোনো অন্যায় করেছে? হজরত আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর মা বললেন, আমার আলকামা সোনার ছেলে, সে খুব নামাজি, দানবীর, গরিবের বন্ধু, হালাল-হারাম মেনে চলে, এক কথায় সে সব মহৎগুণের অধিকারী, এমন সুসন্তান খুবই বিরল। অতঃপর রসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি আলকামার প্রতি সন্তুষ্ট নাকি অসন্তুষ্ট? জবাবে তিনি বললেন, আমি তার প্রতি অসন্তুষ্ট। আলকামা বিবাহ করার আগে আমার অনেক আপন ছিল, বিবাহের পর থেকে এ পর্যন্ত আমি তার আচরণে ব্যথিত। এর জবাব শুনে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ব্যস, যথেষ্ট! আমার আর কোনো কথা শোনার প্রয়োজন নেই। আচ্ছা বল তো, তোমার ছেলে বেইমান হয়ে জাহান্নামে যাক, এটা কি তুমি চাও? যদি তা-ই হয়, তাহলে এখনই তাকে আগুনে জ্বালিয়ে শেষ করে দিই। আর যদি তুমি তোমার ছেলের মঙ্গল ও কল্যাণ চাও, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দাও। তা না হলে তার মৃত্যু বেইমান অবস্থায় হবে এবং তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সতর্কবাণী শুনে আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর মা তাঁকে ক্ষমা করে দিলেন।

ক্ষমার উপকারিতা

কষ্ট পেয়ে ক্ষমা করলেও অন্তরে ব্যথা থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আপনি আমার মাথায় আঘাত করলেন, যার কারণে মাথা রক্তাক্ত হয়ে গেল। অতঃপর আপনি আমার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হলেন, আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, কেউ যদি তোমার কাছে ক্ষমা চায় তবে তাকে ক্ষমা করে দাও। এর ফলে আল্লাহপাকও তোমাকে হাশরের দিন ক্ষমা করে দেবেন। কিন্তু ক্ষমা করার পরও রক্তাক্ত করার ব্যথা অন্তরে থেকে যায়। তাহলে ক্ষমার দ্বারা কী লাভ? ক্ষমার দ্বারা লাভ হলো এই যে হাশরের দিন এ অপরাধের বিচার হবে না। তবে আমাকে রক্তাক্ত করার কারণে আমার ছেলে-মেয়ে, পিতা-মাতা ও আত্মীয়স্বজন যে ব্যথিত হয়েছে- এটা একটা মারাত্মক ব্যাপার।

আরেকটি উদাহরণ

হজরত ওয়ার্শি রাজিয়াল্লাহু আনহু তখনো কাফের। ওহুদের যুদ্ধে তিনি হজরত হামজা রাজিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করেন। হজরত হামজা রাজিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন ইসলামের এক সুদৃঢ় পাহাড়, যার শাহাদাতে মুসলমানরা এক বিরাট শক্তি হারান। হজরত হামজা রাজিয়াল্লাহু আনহুর শাহাদাতে হজরত রসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যন্ত মর্মাহত হন। কারণ একদিকে হজরত হামজা রাজিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন ইসলামের সুদৃঢ় প্রাচীর। দ্বিতীয়ত তিনি ছিলেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচা ও দুধভাই। হজরত হামজা রাজিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করার কিছুদিন পর হজরত ওয়াশি রাজিয়াল্লাহু আনহু স্বেচ্ছায় নবীজির দরবারে হাজির হয়ে কলমা পড়ে মুসলমান হয়ে যান এবং নবীজির ধারেকাছে অবস্থান করতে থাকেন। এভাবে কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর একদিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরত ওয়াশি রাজিয়াল্লাহু আনহুকে লক্ষ্য করে বললেন, হে ওয়াশি! তুমি যদি আমার কাছে না আসতে, তাহলে খুব ভালো হতো। কারণ তুমি আমার কাছে এলে তোমাকে দেখে আমার প্রিয় চাচা হামজার শাহাদাতের কথা মনে হয়। তখন আমার অন্তরে অত্যন্ত ব্যথা অনুভব হয়। আমার অন্তরের ব্যথায় তোমার কোনো ক্ষতি হয়ে যায় কিনা! তাই তুমি আমার সঙ্গে কম সাক্ষাৎ করতে আসবে। এরপর তিনি সিরিয়াতে চলে যান এবং সেখানে মৃত্যু পর্যন্ত দীন-ধর্মের আঞ্জাম দিয়েছেন। কোনো দিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আসেননি। যা হোক, হজরত আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুর মা তাঁকে ক্ষমা করে দিলেন। অতঃপর নবীজি হজরত আলকামা রাজিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন, কলমা পড়। এবার নির্দেশের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জবানে জারি হয়ে গেল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ। কলমা পড়া শেষে তাঁর মৃত্যু হয়ে যায়। এ ঘটনা থেকে প্রতীয়মাণ হলো- নবীর উপস্থিতিতে সাহাবি হওয়া সত্ত্বেও মায়ের অসন্তুষ্টির কারণে জবানে কলমা উচ্চারিত হয় না।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
সর্বশেষ খবর
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়