শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

কিছু কিছু বিষয় আছে লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে প্রকৃত চেহারা হারিয়ে ফেলে। ওই মিথ্যাকে মানুষ নির্দ্বিধায় মেনেও নেয়। মানতে মানতে পয়দা করে ইতিহাস। গভীর দৃষ্টিপাতের দরকার নেই। রমনার বটমূল ধরলেই চলে। বর্ষবরণের জন্য বৈশাখের ১ তারিখে রাজধানীর ওই বৃক্ষমূলের কাছে বসে শিল্পীরা জড়ো হয়ে গান গেয়ে সবার প্রাণ জুড়ান। পত্রিকার পাতায় খবর বেরোয়, ‘রমনার বটমূলে আয়োজিত সংগীতানুষ্ঠানে সমবেত হয়েছিলেন হাজার হাজার বাঙালি...।’

সেই যে পাকিস্তানি আমলে সত্তরের দশকে এরকম একটা ভুল সংবাদ পরিবেশন শুরু, তা এখনো চলমান। কেউ কি আপত্তি তুলেছে? তোলেনি। ভুল ধরা পড়লেই তো আপত্তির কথা আসবে। ভুলটা আসলে কোথায়? ভুল বাসা বেঁধে রাজ করছে মূলে। যেখানে গাইতে গাইতে বর্ষবরণ করা হয়, ওটা বট গাছের মূল নয়। ওটা অশ্বত্থ গাছ। সাংবাদিক হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ (৬৫ বছর বয়সে মারা গেছেন ২০০৭ সালের ১৮ জুন) ভুলটা শোধরানোর জন্য নিবন্ধ লিখেছেন বহুবার। তবু অশ্বত্থটা ‘বট’ হয়ে ভুলের জয়গান গাইছে। মোরশেদ ভাইকে আমরা সংবাদপত্র ভুবনের অনেকেই ‘সংস্কৃতির বিশ্বকোষ’ বলে স্বীকৃতি দিয়েছি। দেশবিদেশের সংস্কৃতির গতিপ্রকৃতি আর পাগলাপনা সম্পর্কে বিস্তর পড়াশোনা ছিল তাঁর। লিখতেন মনোহর ভঙ্গিমায়। ঝরঝরে নির্ভার ভাষায় জুনিয়রদের লিখবার কায়দা আগ্রহের সঙ্গে শেখাতেন। আমাকেও শেখানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন।

আমার জেলায় ‘কাফন চোরার বাড়ি’ নামে পরিচিত বাড়িটির বেদনার কাহিনি শুনিয়েছিলাম মোরশেদ ভাইকে। শুনে হাসতে হাসতে বিষম খান তিনি। বলেন, দুনিয়ায় সর্বকালেই এই অনাচার বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুলচলেছে। অয়ারামের বোনা ফসল লুটে নিয়েছে গয়ারাম। সেই অপরাধের সাজা পায় অয়ারাম। সদুর লাউ চুপিচুপি বদু সর্দারে খায়, বদু থাকে নিরাপদ, সবেতে ধরে বেঁধে সদুরে লটকায়। মোরশেদ ভাইয়ের প্রশ্ন : বাড়ির তোরণে ‘কুসুমকুঞ্জ’ ধরনের ফলক ঝুলিয়ে কুনাম ঘোচানোর চেষ্টা করা হয়েছে?

তাঁকে জানাই, জি হয়েছে। টানা দুই-তিন বছর ওরকম চেষ্টা চালিয়ে ফল হয়েছে শূন্য। নতুন নতুন ফলক ঝুলেছে আর রাতের আঁধারে ফলকগুলো লোপাট হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে ইতিহাস শুনলে ‘জামান মহল’ বা ‘রহমত মঞ্জিল’ কিংবা ‘বাব-ই-সালাম’ লেখা ফলকের কোনো না কোনোটি টিকে যেত। ইতিহাস হলো, এই বাড়ির প্রবীণ এক সদস্য মারা গেলে সবাই যখন প্রিয় বিয়োগ বেদনায় কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে চোর তার কাজে নেমে পড়ে। মৃত ব্যক্তির দাফনের জন্য আনা কাফনের কাপড় নিয়ে সে সটকে পড়ে। চুরি হলো যে বাড়িতে সে বাড়িটাই লোকমুখে হয়ে গেল কাফন চোরার বাড়ি। কাফন যারা কিনে আনে তাদের এত কঠিন সাজা মনে হয় বিশ্বের আর কোথাও দেওয়া হয়নি।

২. এ রকম উল্টো কাজকারবার প্রকৃতি করে চলছে সমানে। গেল ফেব্রুয়ারি সুন্দরবনের নদীতে ভাসতে ভাসতে ‘গ্লোরি’ নামের জাহাজের ভিতর তামাকবিরোধী এক কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক : সমাজসেবী সংগঠন ‘প্রগতির জন্য জ্ঞান’- সংক্ষেপে ‘প্রজ্ঞা’ ও অ্যান্টিটোব্যাকো মিডিয়া অ্যালায়েন্স- ‘আত্মা’। তারা কর্মশালার অংশীজনদের জন্য অধিবেশন বিরতির ফাঁকে ফাঁকে ভ্রমণের ব্যবস্থা করেন। ওই পর্যায়ে সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া ইকোপার্ক দেখেছি। গ্লোরি জাহাজ কর্তৃপক্ষ থেকে আসা টগবগে তরুণ ট্যুর গাইড আল-আমিন দর্শনীয় বিষয়গুলো সম্বন্ধে ধারণা দিয়েছেন সাবলীল ভাষায়।

হাড়বাড়িয়া ইকোপার্কের বেশ কিছু জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। বিরাট একটি গাছের ছায়ায় এসে আমরা জানতে চাই কী গাছ এটা। আল-আমিন বলেন, এর নাম পশুর। উল্টো কাজ করা এর স্বভাব। গাছের নিয়ম হলো, এর শাখায় শাখায় নতুন পাতা গজাবে বসন্তকালে। কিন্তু বসন্তে পশুর গাছের সব পাতা ঝরে যায়। কর্মশালায় অংশ নেওয়া আমরা অনেকেই বিভিন্ন গাছ ও তার বৈশিষ্ট্য বিষয়ে আলোকিত হলাম প্রথমবারের মতো। দেখলাম কেওড়া গাছ, যার পাতা ও ফল হরিণের প্রিয় খাদ্য।

‘এ গাছের নাম বাইন।’ বললেন গাইড আল আমিন। পাশাপাশি কয়েকটি বাইন দেখতে পাই। তার মধ্যে একটা গায়েগতরে বেশ মোটা। গুঁড়ির যেখানে শুরু তার দুই-তিন ফুট ওপরে খোড়ল। গাইড জানান, বাইনের খোড়লে বাচ্চাকে রেখে বাঘ তার শিকারের খোঁজে বের হয়। এই তথ্যে চমকিত একজন বলেন, বাপ রে! ইকোপার্কে বাঘ আছে?

‘হ্যাঁ, আছে। বনের সৌন্দর্যই তো বাঘ। তাই এই বনের নাম সুন্দরবন হয়েছে।’ বলেছি অল্প বিদ্যায় ভয়ংকর আমি। মজা করতেই বলা। কিন্তু হাড়বাড়িয়া বন বিভাগের লোকরা জানায়, চাঁদনি রাতে পার্কের রাস্তায় সত্যি সত্যিই সিনিয়র এক বাঘ তার জুনিয়র দুই সঙ্গীসমেত ঘুরে বেড়ায়। আঁধার রাতেও হয়তো ঘোরে। তবে টাওয়ারে রাখা সিসি ক্যামেরায় শুধু চাঁদনি রাতের দৃশ্যই ধরা পড়ে।

বড় বড় গাছগুলোর আশপাশ জোয়ারের পানিতে ডুবে যায়। পানিতে আসা পলিমাটিতে গজিয়ে ওঠে বৃক্ষমূল। বনের ভাষায় যাকে বলা হয় শ্বাসমূল। বর্শার ফলার মতো ঊর্ধ্বমুখী এসব মূলই নাকি শ্বাস গ্রহণ করতে করতে কালক্রমে নাদুসনুদুস গাছ হয়ে যায়। হাঁটার সময় পর্যটকরা যাতে শ্বাসমূলবিদ্ধ না হন, সেজন্য পার্ক কর্তৃপক্ষ উড়ালপথ তৈরি করেছে। ওই পথ ধরে আমরা হাঁটি আর ডানে-বাঁয়ে বনশোভা দেখি। মাথার ওপর দুপুরের গনগনে তাপবর্ষী সূর্যের কারণে শরীরে আসছে ক্লান্তি। মনে?

মনে ভয় মুখে বাহাদুরি। চাঁদনি রাতের তিন মামা ভরদুপুরে দ্বিপদী ভাগনে-ভাগনিদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত নন, এমন তথ্য তো পাওয়া যায়নি। তা সত্ত্বেও ভঙ্গিটি বজায় রাখা হয়-‘বাঘ আর ছাগ/বিলকুল উহাদের নাহি ডরাই/খাইবার তরে দুইটারেই ধরি আর করি জবাই।’

ড. আনিসুজ্জামান তাঁর স্মৃতিকথা ‘কাল নিরবধি’তে লিখেছেন, স্কুলছাত্রকে শিক্ষক বলেন, ধরো তুমি ঘটনাক্রমে গভীর জঙ্গলে বাঘের সামনে পড়েছ। এ অবস্থায় কী করবে? ছাত্রের উত্তর : বিশ ফুট দূরত্বে থাকলে প্রাণ বাঁচাতে দৌড় মারব অথবা বন্দুকের গুলি ছুড়ব। যদি বাঘ আর আমার মধ্যকার দূরত্ব হয় তিন ফুট, তাহলে তো স্যার আমার করবার কিছুই থাকবে না। যা করবার বাঘই করবে।

হাড়বাড়িয়ার খালে যেসব মাছ বাস করে তাদের অন্যতম ডংকুর মাছ। এই মাছের অন্য নাম ‘ডাকুর’। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক কিপার’। ট্যুর গাইড জানান, ডংকুর উভচর মাছ। ডাঙায় অনেক দিন বেঁচে থাকে। খালের কিনারার কাদায় বিশ্রামরত কয়েকটি ডংকুর দেখলাম। লম্বায় একেকটি তিন/সাড়ে তিন ইঞ্চি। দেহাকৃতিতে ছোট বেলে মাছের মতো। রং গাঢ় শ্যামল ডংকুর উল্টোপাল্টা কাজে অভ্যস্ত। পানি থেকে ডাঙায় এসে অনেক দিন চক্কর তো দেয়ই, প্রয়োজনে হাঁটতে হাঁটতে গাছের ডালে উঠে শুয়ে থাকে।

৩. মাছ বিষয়ে হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ অনেক জানতেন। জানতেন জানোয়ার বিষয়ে। কোন নদীর ইলিশের কী রকম স্বাদ, তাঁর কাছ থেকে আমরা জেনেছি। ইলিশপাগল মানুষরা কে কী ধরনের আচরণ করেন তা বলতে গিয়ে একবার তিনি তাঁদের এলাকার (বরিশাল অঞ্চলের) বদর মাস্টারের কাহিনি শোনান।

বদর মাস্টারের বাড়ির সবাই ইলিশ আসক্ত। ইলিশের মৌসুমে প্রতি বেলায় দুই টুকরো ভাজা ইলিশ আর তিন টুকরো রান্না ইলিশ ছিল বদর মাস্টারের ন্যূনতম খাবার। ছেলেমেয়েরাও একই স্টাইলের খাদক। তবে মাত্রায় কম। যৌবনে সুঠামদেহী বদর ফুটবল খেলে অনেক টাকা রোজগার করেন। সঞ্চয় করতে পারেননি। সব খেয়ে ফেলেছে ইলিশ। শিক্ষকতা পেশা থেকে অবসরগ্রহণকালে বেনিফিট পেয়েছিলেন প্রায় দেড় লাখ টাকা। এই টাকার দুই ভাগ বিবাহিত সন্তানদের মধ্যে সমবণ্টন করে দিয়েছেন। এক ভাগ রেখে দিলেন ছোট মেয়েটির বিয়েতে খরচ করার জন্য। কিন্তু উপযুক্ত পাত্রসন্ধানে সময় বেশি ব্যয় হওয়ায় ইলিশ খাতেও ঘটে ব্যয় বৃদ্ধি। উপযুক্ত পাত্র যখন মিলল, তখন হাতে পঞ্চাশ হাজার টাকার জায়গায় মাত্র দুই হাজার টাকা।

চমৎকার গানের গলা বদর মাস্টারের। গভীর দরদি কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। এজন্য তাঁর প্রতি দুর্বলতা ছিল মোরশেদ ভাইয়ের। প্রিয় বদর ভাই যাতে মেয়ের বিয়েটা সুষ্ঠুভাবে দিতে পারেন, সে ব্যাপারে মোরশেদ ভাই ও তাঁর বন্ধুরা করলেন অনুদান। জোগাড় করে দিলেন ঋণদাতা। মোটামুটি ধুমধামসে বিয়ে হলো শীতকালে। আর শ্রাবণ মাসেই প্রিয় বদর ভাই হয়ে গেলেন ‘জামাই পেটানো মামলা’র আসামি। কিন্তু কেন?

প্রশ্ন করেছিলেন হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ। জবাবে তাঁর প্রিয় বদর ভাই বলেন, ‘মাইয়ার কষ্ট দেইখ্যা মুই নিজেরে কন্ট্রোলে রাখতে পারি নাই, বোঝছ?’ বুঝে আর কী হবে! মামলা তো আদালতে গেছে। ঘটনা হলো, মেয়েটার ইলিশ চাহিদা (রোজ দিনে এক ও রাতে এক টুকরো) মেটাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল ওর শ্বশুরালয়। নতুন বউর ইলিশ খাই খাইতে ওই বাড়ি ত্যক্তবিরক্ত। বলল, এ যে দেখি অলুক্ষণে বউ। খাই খাই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীতে ঝগড়া চলতেই থাকে। একদিন জামাই রেগেমেগে বউকে দেয় গলাধাক্কা। বলে, যা বাপের বাড়িত গিয়া যত ইচ্ছা ইলিশ খা।

ব্যস্! কাঁদতে কাঁদতে মেয়ে এলো বাপের বাড়ি। বাপ গেল ফুঁসতে ফুঁসতে জামাইবাড়ি। জামাই দেহে আঘাত হেনে হেনে তিনি কাষ্ঠনির্মিত আস্ত একখানা কেদারা প্রায় গুঁড়ো করে ফেললেন। বললেন, ভিখারির বংশ ভিখারি! সামান্য দুইডা ইলিশ খাওয়াইতে পারস না। এত স্পর্ধা! আমার মাইয়ার গায়ে হাত তোলস!

ইলিশ মাছের দর, বদর মাস্টারের কালে কত ছিল? তিনি ‘সামান্য দুইডা’ বলেছেন কেন। একালের তুলনায় (শনিবার ২ আগস্ট কিনলাম কেজি ২ হাজার ৪৯০ টাকা) নিশ্চয়ই সস্তা ছিল। কতটা সস্তা ছিল মোরশেদ ভাই বেঁচে থাকলে জানা যেত।

৪. এরশাদীয় জমানায় যে পত্রিকায় কাজ করতাম তার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন স্বনামখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ। তিনি পশুপাখি বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে দক্ষ। একবার তাঁর প্রতিবেদন ভিত্তিতে পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিল, ‘ঢাকা চিড়িয়াখানায় গাধা নেই’। পাবলিককে যে কেউ কেউ খতরনাক বলেন তা মিছেমিছি নয়। সরকার পতন আন্দোলন যখন তুঙ্গে উঠছিল তখন জনতার মিছিলে আওয়াজ উঠল ‘এরশাদ তোর চিন্তা নাই/চিড়িয়াখানায় গাধা নাই।’

হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ বলেন, গাধাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার সময় মানুষ মনে রাখে না, প্রাণীটির ইতিবাচক গুণ কম নয়। ৫ হাজার বছর ধরে মানুষের সেবা করে চলেছে গাধা। তার কাছ থেকে মানুষের শেখার বিষয় চারটি। ১. পরিশ্রম; ২. আনুগত্য; ৩. কাজে লেগে থাকা; ৪. নির্বিবাদী হওয়া।

পৃথিবীতে এখন প্রায় ৪ কোটি গাধা রয়েছে। এদের ৯০ শতাংশই বাস করে উন্নয়নশীল দেশে। খাদ্যশস্য, কৃষি উপকরণ আর পানি বহন করে থাকে তারা। এই তথ্যের পাশাপাশি আরও একটি দারুণ তথ্য পেলাম সেদিন। মানবশিশু তার বেড়ে ওঠার প্রথম তিন বছরে নানা রকম খাদ্য অ্যালার্জিতে ভোগে। এ ধরনের ৩ শতাংশ শিশু মায়ের দুধ খেয়ে উগরে দেয়। ফলে যে পুষ্টি ঘাটতি হয় তা দূরীকরণে খুবই ফলদায়ক গাধার পাস্তুরিত দুধ। গাধার গতি ধীর। এজন্য তাকে টিটকিরি করা হয়। প্রকৃতি এটা সহ্য করেনি। তাই দ্রুতগতির এক প্রাণীর দেহে গাধার দেহাংশ জুড়ে দিলেন বিধাতা। প্রাণীটি খরগোশ। ফারসি ভাষায় ‘খর’ মানে গাধা, ‘গোশ’ মানে কান। খরগোশ আর গাধার কানের আকৃতি একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন