শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

কিছু কিছু বিষয় আছে লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে প্রকৃত চেহারা হারিয়ে ফেলে। ওই মিথ্যাকে মানুষ নির্দ্বিধায় মেনেও নেয়। মানতে মানতে পয়দা করে ইতিহাস। গভীর দৃষ্টিপাতের দরকার নেই। রমনার বটমূল ধরলেই চলে। বর্ষবরণের জন্য বৈশাখের ১ তারিখে রাজধানীর ওই বৃক্ষমূলের কাছে বসে শিল্পীরা জড়ো হয়ে গান গেয়ে সবার প্রাণ জুড়ান। পত্রিকার পাতায় খবর বেরোয়, ‘রমনার বটমূলে আয়োজিত সংগীতানুষ্ঠানে সমবেত হয়েছিলেন হাজার হাজার বাঙালি...।’

সেই যে পাকিস্তানি আমলে সত্তরের দশকে এরকম একটা ভুল সংবাদ পরিবেশন শুরু, তা এখনো চলমান। কেউ কি আপত্তি তুলেছে? তোলেনি। ভুল ধরা পড়লেই তো আপত্তির কথা আসবে। ভুলটা আসলে কোথায়? ভুল বাসা বেঁধে রাজ করছে মূলে। যেখানে গাইতে গাইতে বর্ষবরণ করা হয়, ওটা বট গাছের মূল নয়। ওটা অশ্বত্থ গাছ। সাংবাদিক হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ (৬৫ বছর বয়সে মারা গেছেন ২০০৭ সালের ১৮ জুন) ভুলটা শোধরানোর জন্য নিবন্ধ লিখেছেন বহুবার। তবু অশ্বত্থটা ‘বট’ হয়ে ভুলের জয়গান গাইছে। মোরশেদ ভাইকে আমরা সংবাদপত্র ভুবনের অনেকেই ‘সংস্কৃতির বিশ্বকোষ’ বলে স্বীকৃতি দিয়েছি। দেশবিদেশের সংস্কৃতির গতিপ্রকৃতি আর পাগলাপনা সম্পর্কে বিস্তর পড়াশোনা ছিল তাঁর। লিখতেন মনোহর ভঙ্গিমায়। ঝরঝরে নির্ভার ভাষায় জুনিয়রদের লিখবার কায়দা আগ্রহের সঙ্গে শেখাতেন। আমাকেও শেখানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন।

আমার জেলায় ‘কাফন চোরার বাড়ি’ নামে পরিচিত বাড়িটির বেদনার কাহিনি শুনিয়েছিলাম মোরশেদ ভাইকে। শুনে হাসতে হাসতে বিষম খান তিনি। বলেন, দুনিয়ায় সর্বকালেই এই অনাচার বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুলচলেছে। অয়ারামের বোনা ফসল লুটে নিয়েছে গয়ারাম। সেই অপরাধের সাজা পায় অয়ারাম। সদুর লাউ চুপিচুপি বদু সর্দারে খায়, বদু থাকে নিরাপদ, সবেতে ধরে বেঁধে সদুরে লটকায়। মোরশেদ ভাইয়ের প্রশ্ন : বাড়ির তোরণে ‘কুসুমকুঞ্জ’ ধরনের ফলক ঝুলিয়ে কুনাম ঘোচানোর চেষ্টা করা হয়েছে?

তাঁকে জানাই, জি হয়েছে। টানা দুই-তিন বছর ওরকম চেষ্টা চালিয়ে ফল হয়েছে শূন্য। নতুন নতুন ফলক ঝুলেছে আর রাতের আঁধারে ফলকগুলো লোপাট হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে ইতিহাস শুনলে ‘জামান মহল’ বা ‘রহমত মঞ্জিল’ কিংবা ‘বাব-ই-সালাম’ লেখা ফলকের কোনো না কোনোটি টিকে যেত। ইতিহাস হলো, এই বাড়ির প্রবীণ এক সদস্য মারা গেলে সবাই যখন প্রিয় বিয়োগ বেদনায় কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে চোর তার কাজে নেমে পড়ে। মৃত ব্যক্তির দাফনের জন্য আনা কাফনের কাপড় নিয়ে সে সটকে পড়ে। চুরি হলো যে বাড়িতে সে বাড়িটাই লোকমুখে হয়ে গেল কাফন চোরার বাড়ি। কাফন যারা কিনে আনে তাদের এত কঠিন সাজা মনে হয় বিশ্বের আর কোথাও দেওয়া হয়নি।

২. এ রকম উল্টো কাজকারবার প্রকৃতি করে চলছে সমানে। গেল ফেব্রুয়ারি সুন্দরবনের নদীতে ভাসতে ভাসতে ‘গ্লোরি’ নামের জাহাজের ভিতর তামাকবিরোধী এক কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক : সমাজসেবী সংগঠন ‘প্রগতির জন্য জ্ঞান’- সংক্ষেপে ‘প্রজ্ঞা’ ও অ্যান্টিটোব্যাকো মিডিয়া অ্যালায়েন্স- ‘আত্মা’। তারা কর্মশালার অংশীজনদের জন্য অধিবেশন বিরতির ফাঁকে ফাঁকে ভ্রমণের ব্যবস্থা করেন। ওই পর্যায়ে সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া ইকোপার্ক দেখেছি। গ্লোরি জাহাজ কর্তৃপক্ষ থেকে আসা টগবগে তরুণ ট্যুর গাইড আল-আমিন দর্শনীয় বিষয়গুলো সম্বন্ধে ধারণা দিয়েছেন সাবলীল ভাষায়।

হাড়বাড়িয়া ইকোপার্কের বেশ কিছু জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। বিরাট একটি গাছের ছায়ায় এসে আমরা জানতে চাই কী গাছ এটা। আল-আমিন বলেন, এর নাম পশুর। উল্টো কাজ করা এর স্বভাব। গাছের নিয়ম হলো, এর শাখায় শাখায় নতুন পাতা গজাবে বসন্তকালে। কিন্তু বসন্তে পশুর গাছের সব পাতা ঝরে যায়। কর্মশালায় অংশ নেওয়া আমরা অনেকেই বিভিন্ন গাছ ও তার বৈশিষ্ট্য বিষয়ে আলোকিত হলাম প্রথমবারের মতো। দেখলাম কেওড়া গাছ, যার পাতা ও ফল হরিণের প্রিয় খাদ্য।

‘এ গাছের নাম বাইন।’ বললেন গাইড আল আমিন। পাশাপাশি কয়েকটি বাইন দেখতে পাই। তার মধ্যে একটা গায়েগতরে বেশ মোটা। গুঁড়ির যেখানে শুরু তার দুই-তিন ফুট ওপরে খোড়ল। গাইড জানান, বাইনের খোড়লে বাচ্চাকে রেখে বাঘ তার শিকারের খোঁজে বের হয়। এই তথ্যে চমকিত একজন বলেন, বাপ রে! ইকোপার্কে বাঘ আছে?

‘হ্যাঁ, আছে। বনের সৌন্দর্যই তো বাঘ। তাই এই বনের নাম সুন্দরবন হয়েছে।’ বলেছি অল্প বিদ্যায় ভয়ংকর আমি। মজা করতেই বলা। কিন্তু হাড়বাড়িয়া বন বিভাগের লোকরা জানায়, চাঁদনি রাতে পার্কের রাস্তায় সত্যি সত্যিই সিনিয়র এক বাঘ তার জুনিয়র দুই সঙ্গীসমেত ঘুরে বেড়ায়। আঁধার রাতেও হয়তো ঘোরে। তবে টাওয়ারে রাখা সিসি ক্যামেরায় শুধু চাঁদনি রাতের দৃশ্যই ধরা পড়ে।

বড় বড় গাছগুলোর আশপাশ জোয়ারের পানিতে ডুবে যায়। পানিতে আসা পলিমাটিতে গজিয়ে ওঠে বৃক্ষমূল। বনের ভাষায় যাকে বলা হয় শ্বাসমূল। বর্শার ফলার মতো ঊর্ধ্বমুখী এসব মূলই নাকি শ্বাস গ্রহণ করতে করতে কালক্রমে নাদুসনুদুস গাছ হয়ে যায়। হাঁটার সময় পর্যটকরা যাতে শ্বাসমূলবিদ্ধ না হন, সেজন্য পার্ক কর্তৃপক্ষ উড়ালপথ তৈরি করেছে। ওই পথ ধরে আমরা হাঁটি আর ডানে-বাঁয়ে বনশোভা দেখি। মাথার ওপর দুপুরের গনগনে তাপবর্ষী সূর্যের কারণে শরীরে আসছে ক্লান্তি। মনে?

মনে ভয় মুখে বাহাদুরি। চাঁদনি রাতের তিন মামা ভরদুপুরে দ্বিপদী ভাগনে-ভাগনিদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত নন, এমন তথ্য তো পাওয়া যায়নি। তা সত্ত্বেও ভঙ্গিটি বজায় রাখা হয়-‘বাঘ আর ছাগ/বিলকুল উহাদের নাহি ডরাই/খাইবার তরে দুইটারেই ধরি আর করি জবাই।’

ড. আনিসুজ্জামান তাঁর স্মৃতিকথা ‘কাল নিরবধি’তে লিখেছেন, স্কুলছাত্রকে শিক্ষক বলেন, ধরো তুমি ঘটনাক্রমে গভীর জঙ্গলে বাঘের সামনে পড়েছ। এ অবস্থায় কী করবে? ছাত্রের উত্তর : বিশ ফুট দূরত্বে থাকলে প্রাণ বাঁচাতে দৌড় মারব অথবা বন্দুকের গুলি ছুড়ব। যদি বাঘ আর আমার মধ্যকার দূরত্ব হয় তিন ফুট, তাহলে তো স্যার আমার করবার কিছুই থাকবে না। যা করবার বাঘই করবে।

হাড়বাড়িয়ার খালে যেসব মাছ বাস করে তাদের অন্যতম ডংকুর মাছ। এই মাছের অন্য নাম ‘ডাকুর’। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক কিপার’। ট্যুর গাইড জানান, ডংকুর উভচর মাছ। ডাঙায় অনেক দিন বেঁচে থাকে। খালের কিনারার কাদায় বিশ্রামরত কয়েকটি ডংকুর দেখলাম। লম্বায় একেকটি তিন/সাড়ে তিন ইঞ্চি। দেহাকৃতিতে ছোট বেলে মাছের মতো। রং গাঢ় শ্যামল ডংকুর উল্টোপাল্টা কাজে অভ্যস্ত। পানি থেকে ডাঙায় এসে অনেক দিন চক্কর তো দেয়ই, প্রয়োজনে হাঁটতে হাঁটতে গাছের ডালে উঠে শুয়ে থাকে।

৩. মাছ বিষয়ে হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ অনেক জানতেন। জানতেন জানোয়ার বিষয়ে। কোন নদীর ইলিশের কী রকম স্বাদ, তাঁর কাছ থেকে আমরা জেনেছি। ইলিশপাগল মানুষরা কে কী ধরনের আচরণ করেন তা বলতে গিয়ে একবার তিনি তাঁদের এলাকার (বরিশাল অঞ্চলের) বদর মাস্টারের কাহিনি শোনান।

বদর মাস্টারের বাড়ির সবাই ইলিশ আসক্ত। ইলিশের মৌসুমে প্রতি বেলায় দুই টুকরো ভাজা ইলিশ আর তিন টুকরো রান্না ইলিশ ছিল বদর মাস্টারের ন্যূনতম খাবার। ছেলেমেয়েরাও একই স্টাইলের খাদক। তবে মাত্রায় কম। যৌবনে সুঠামদেহী বদর ফুটবল খেলে অনেক টাকা রোজগার করেন। সঞ্চয় করতে পারেননি। সব খেয়ে ফেলেছে ইলিশ। শিক্ষকতা পেশা থেকে অবসরগ্রহণকালে বেনিফিট পেয়েছিলেন প্রায় দেড় লাখ টাকা। এই টাকার দুই ভাগ বিবাহিত সন্তানদের মধ্যে সমবণ্টন করে দিয়েছেন। এক ভাগ রেখে দিলেন ছোট মেয়েটির বিয়েতে খরচ করার জন্য। কিন্তু উপযুক্ত পাত্রসন্ধানে সময় বেশি ব্যয় হওয়ায় ইলিশ খাতেও ঘটে ব্যয় বৃদ্ধি। উপযুক্ত পাত্র যখন মিলল, তখন হাতে পঞ্চাশ হাজার টাকার জায়গায় মাত্র দুই হাজার টাকা।

চমৎকার গানের গলা বদর মাস্টারের। গভীর দরদি কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। এজন্য তাঁর প্রতি দুর্বলতা ছিল মোরশেদ ভাইয়ের। প্রিয় বদর ভাই যাতে মেয়ের বিয়েটা সুষ্ঠুভাবে দিতে পারেন, সে ব্যাপারে মোরশেদ ভাই ও তাঁর বন্ধুরা করলেন অনুদান। জোগাড় করে দিলেন ঋণদাতা। মোটামুটি ধুমধামসে বিয়ে হলো শীতকালে। আর শ্রাবণ মাসেই প্রিয় বদর ভাই হয়ে গেলেন ‘জামাই পেটানো মামলা’র আসামি। কিন্তু কেন?

প্রশ্ন করেছিলেন হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ। জবাবে তাঁর প্রিয় বদর ভাই বলেন, ‘মাইয়ার কষ্ট দেইখ্যা মুই নিজেরে কন্ট্রোলে রাখতে পারি নাই, বোঝছ?’ বুঝে আর কী হবে! মামলা তো আদালতে গেছে। ঘটনা হলো, মেয়েটার ইলিশ চাহিদা (রোজ দিনে এক ও রাতে এক টুকরো) মেটাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল ওর শ্বশুরালয়। নতুন বউর ইলিশ খাই খাইতে ওই বাড়ি ত্যক্তবিরক্ত। বলল, এ যে দেখি অলুক্ষণে বউ। খাই খাই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীতে ঝগড়া চলতেই থাকে। একদিন জামাই রেগেমেগে বউকে দেয় গলাধাক্কা। বলে, যা বাপের বাড়িত গিয়া যত ইচ্ছা ইলিশ খা।

ব্যস্! কাঁদতে কাঁদতে মেয়ে এলো বাপের বাড়ি। বাপ গেল ফুঁসতে ফুঁসতে জামাইবাড়ি। জামাই দেহে আঘাত হেনে হেনে তিনি কাষ্ঠনির্মিত আস্ত একখানা কেদারা প্রায় গুঁড়ো করে ফেললেন। বললেন, ভিখারির বংশ ভিখারি! সামান্য দুইডা ইলিশ খাওয়াইতে পারস না। এত স্পর্ধা! আমার মাইয়ার গায়ে হাত তোলস!

ইলিশ মাছের দর, বদর মাস্টারের কালে কত ছিল? তিনি ‘সামান্য দুইডা’ বলেছেন কেন। একালের তুলনায় (শনিবার ২ আগস্ট কিনলাম কেজি ২ হাজার ৪৯০ টাকা) নিশ্চয়ই সস্তা ছিল। কতটা সস্তা ছিল মোরশেদ ভাই বেঁচে থাকলে জানা যেত।

৪. এরশাদীয় জমানায় যে পত্রিকায় কাজ করতাম তার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন স্বনামখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ। তিনি পশুপাখি বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে দক্ষ। একবার তাঁর প্রতিবেদন ভিত্তিতে পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিল, ‘ঢাকা চিড়িয়াখানায় গাধা নেই’। পাবলিককে যে কেউ কেউ খতরনাক বলেন তা মিছেমিছি নয়। সরকার পতন আন্দোলন যখন তুঙ্গে উঠছিল তখন জনতার মিছিলে আওয়াজ উঠল ‘এরশাদ তোর চিন্তা নাই/চিড়িয়াখানায় গাধা নাই।’

হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ বলেন, গাধাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার সময় মানুষ মনে রাখে না, প্রাণীটির ইতিবাচক গুণ কম নয়। ৫ হাজার বছর ধরে মানুষের সেবা করে চলেছে গাধা। তার কাছ থেকে মানুষের শেখার বিষয় চারটি। ১. পরিশ্রম; ২. আনুগত্য; ৩. কাজে লেগে থাকা; ৪. নির্বিবাদী হওয়া।

পৃথিবীতে এখন প্রায় ৪ কোটি গাধা রয়েছে। এদের ৯০ শতাংশই বাস করে উন্নয়নশীল দেশে। খাদ্যশস্য, কৃষি উপকরণ আর পানি বহন করে থাকে তারা। এই তথ্যের পাশাপাশি আরও একটি দারুণ তথ্য পেলাম সেদিন। মানবশিশু তার বেড়ে ওঠার প্রথম তিন বছরে নানা রকম খাদ্য অ্যালার্জিতে ভোগে। এ ধরনের ৩ শতাংশ শিশু মায়ের দুধ খেয়ে উগরে দেয়। ফলে যে পুষ্টি ঘাটতি হয় তা দূরীকরণে খুবই ফলদায়ক গাধার পাস্তুরিত দুধ। গাধার গতি ধীর। এজন্য তাকে টিটকিরি করা হয়। প্রকৃতি এটা সহ্য করেনি। তাই দ্রুতগতির এক প্রাণীর দেহে গাধার দেহাংশ জুড়ে দিলেন বিধাতা। প্রাণীটি খরগোশ। ফারসি ভাষায় ‘খর’ মানে গাধা, ‘গোশ’ মানে কান। খরগোশ আর গাধার কানের আকৃতি একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়