শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

তরুণ চিকিৎসকদের কথাও ভাবুন

তপন কুমার ঘোষ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণ চিকিৎসকদের কথাও ভাবুন

আমাদের দেশের চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চিকিৎসকরা ঠিকমতো কর্মস্থলে থাকেন না, মনোযোগ দিয়ে রোগীর কথা শোনেন না।  রোগীদের ভালোভাবে পরীক্ষা করেন না। রোগীর প্রতি সহানুভূতিশীল নন। ভুল চিকিৎসা করেন। দায়িত্ব পালনে অবহেলা করেন। কিছু বললে রেগে যান। সমস্যার কথা না শুনেই একগাদা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বলেন। চিকিৎসকরা অর্থপিশাচ— এমনি অনেক অভিযোগ শোনা যায়। এসব অভিযোগ একেবারেই অমূলক নয়। এসব অভিযোগ সব চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। কারও কারও বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই কিছু সংখ্যকের কারণে ডাক্তারকুলের বদনাম হচ্ছে। আমাদের দেশে অনেক চিকিৎসক আছেন যারা ‘গরিবের ডাক্তার’ হিসেবে সর্বজন শ্রদ্ধেয়। ‘অর্থপিশাচ’ এই অপবাদ তাদের জন্য খাটে না। প্রবাসে গিয়ে আমাদের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী, শিক্ষক, গবেষকরা ভালো করছেন। দেশ ও জাতির মুখ উজ্জ্বল করছেন। কাজেই মেধার অভাব আছে, এ কথা মানা যায় না। তবে ডাক্তারদের আচরণগত দুর্বলতা আছে, এটা অস্বীকার করার জো নেই। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কিছু কিছু হাসপাতালের বেহাল দশার সচিত্র প্রতিবেদন মাঝেমধ্যে গণমাধ্যমে প্রচার হয়। রুগ্ন হাসপাতালেরই চিকিৎসা প্রয়োজন—এমন তির্যক মন্তব্য করা হয় প্রতিবেদনে। শুধু ভবন, চিকিৎসক আর সেবিকা থাকলেই তো হবে না। অনেক হাসপাতালে চিকিৎসার সরঞ্জামাদি সীমিত। আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই। থাকলেও অধিকাংশ অকেজো। যেখানে সেখানে ডায়াগনস্টিক সেন্টার গজিয়ে উঠেছে। অনেক গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ আছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর বিরুদ্ধে। অনেক ক্ষেত্রেই এদের রিপোর্ট নির্ভরযোগ্য নয়। ভেজাল বা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে বাজার সয়লাব। এমনি নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে তরুণ চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাধ্যমতো চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তারপরও ভুল চিকিৎসা অথবা চিকিৎসকের অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগে হাসপাতাল ভাঙচুর করা হয়। উত্তেজিত স্বজনদের হাতে লাঞ্ছিত হন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে রোগীর স্বজনদের বচসা প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। যত যুক্তিই দাঁড় করানো হোক না কেন, চিকিৎসকের অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হলে তা মেনে নেওয়া যায় না। মৃত্যুর আসল কারণ কী? ভুল চিকিৎসা, না অন্য কিছু? উপযুক্ত তদন্তের পরই তা জানা যায়। আর হামলা-ভাঙচুর তো এসবের শাস্তি হতে পারে না। চিকিৎসকদের অবহেলা বা ভুল চিকিৎসার জন্য মামলা হতে পারে, হামলা হবে কেন? হাসপাতাল গোলযোগের জায়গা নয়। হাসপাতালের কাছে গাড়ির হর্ন বাজানো পর্যন্ত নিষেধ। এই তাৎক্ষণিক বিচার কোনো যুক্তিতেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না। অনেক সময় সংকটাপন্ন অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জীবনের অনিবার্য পরিণতি হচ্ছে মৃত্যু। প্রিয়জনের আকস্মিক মৃত্যুতে আমরা এতটাই শোকাহত হয়ে পড়ি যে, এই সত্যটিকে আমরা মেনে নিতে পারি না। প্রসঙ্গত, উন্নত দেশের হাসপাতালগুলোতেও চিকিৎসকদের ভুল হয়। ভুলের জন্য মামলা হয়। প্রমাণিত হলে চড়া মাসুল গুনতে হয়। তরুণ চিকিৎসকদের মাঝে হতাশা আছে। মেধাবী ছাত্রছাত্রীরাই চিকিৎসা বিজ্ঞানে অধ্যয়নের সুযোগ পান। ইঞ্জিনিয়ারদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ আছে। বৃত্তি নিয়ে অনেকে এমএস ও পিএইচডি করতে বিদেশে যান। কত স্বপ্ন তাদের! কিন্তু চিকিৎসকদের এই সুযোগ নেই। জুনিয়র চিকিৎসকদের বিদেশে প্রশিক্ষণের সুযোগও সীমিত। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে ধাপে ধাপে পদোন্নতির সুযোগ আছে। কিন্তু সাধারণ এমবিবিএস চিকিৎসকদের পদোন্নতির সুযোগ নেই বললেই চলে। বহু বছর ধরে একই পদে আটকে থাকায় সঙ্গত কারণেই তারা হতাশায় ভোগেন। এফসিপিএস ডিগ্রি যেন আকাশের চাঁদ। ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেকেই ‘আবু ভাই’ বনে গেছেন। অভিজ্ঞতার কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু দীর্ঘদিনের বাস্তব অভিজ্ঞতা পরীক্ষা পাসে কেন কাজে আসছে না তা এক রহস্য বটে! এফসিপিএস পরীক্ষা পদ্ধতিতে কোনো গলদ আছে কি-না তা একটু পর্যালোচনা করে দেখা মন্দ কী! সব কিছুই সময়োপযোগী হতে হবে। গোটা পদ্ধতির সংস্কার প্রয়োজন। ব্যবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো যাবে না। বিবিএ চার বছরের প্রোগ্রাম। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি নিতে চার বছর পড়াশোনা করতে হয়। কিন্তু এমবিবিএস পাঁচ বছরের কোর্স।

এরপর আরও এক বছরের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম। মোট ছয় বছর পড়াশোনার পর জোটে এই ডিগ্রি। চিকিৎসকদের অতিরিক্ত দুই বছর পড়াশোনা করতে হয়। কিন্তু বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে আলাদা প্যাকেজ নেই। যোগ্যতা অনুসারে কাজ, কাজ অনুযায়ী বেতন। সরকারি চাকরিতে এ নিয়ম কবে চালু হবে? ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মাসিক ভাতা পান সাকল্যে ১৫ হাজার টাকা। এই সেদিনও ভাতার পরিমাণ ছিল মাত্র ১০ হাজার টাকা। প্রচণ্ড খাটুনি। কখনো কখনো একটানা দুই শিফটে কাজ করতে হয়। রাত জেগে ডিউটি করতে হয়। রোগীদের নিয়ে টেনশন তো আছেই। আর আছে হামলার আশঙ্কা।

সন্তানের শিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা ও চাকরির সুযোগ-সুবিধার কথা চিন্তা করে সবাই এখন রাজধানীমুখী। কিন্তু তরুণ চিকিৎসকদের আমরা গ্রামমুখী হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। নিঃসন্দেহে ভালো পরামর্শ। কিন্তু প্রণোদনা হিসেবে তারা বাড়তি কী পাচ্ছেন, কেন তারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে চিকিৎসাসেবা দিতে উৎসাহী হবেন? কর্মজীবনের শুরুতেই যদি হতাশা গ্রাস করে ফেলে তাহলে সব সম্ভাবনাই অঙ্কুরে বিনষ্ট হবে। এখন তো স্বপ্ন দেখার সময়।  বিদেশে উন্নত জীবনের হাতছানি উপেক্ষা করে, দেশকে ভালোবেসে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা স্মরণে রেখে গ্রামে-গঞ্জে যেসব তরুণ চিকিৎসক সাধ্যমতো চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন তাদের সমস্যা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। এরাই তো আমাদের ভবিষ্যৎ।

লেখক : সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা