শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

তরুণ চিকিৎসকদের কথাও ভাবুন

তপন কুমার ঘোষ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণ চিকিৎসকদের কথাও ভাবুন

আমাদের দেশের চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চিকিৎসকরা ঠিকমতো কর্মস্থলে থাকেন না, মনোযোগ দিয়ে রোগীর কথা শোনেন না।  রোগীদের ভালোভাবে পরীক্ষা করেন না। রোগীর প্রতি সহানুভূতিশীল নন। ভুল চিকিৎসা করেন। দায়িত্ব পালনে অবহেলা করেন। কিছু বললে রেগে যান। সমস্যার কথা না শুনেই একগাদা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বলেন। চিকিৎসকরা অর্থপিশাচ— এমনি অনেক অভিযোগ শোনা যায়। এসব অভিযোগ একেবারেই অমূলক নয়। এসব অভিযোগ সব চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। কারও কারও বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই কিছু সংখ্যকের কারণে ডাক্তারকুলের বদনাম হচ্ছে। আমাদের দেশে অনেক চিকিৎসক আছেন যারা ‘গরিবের ডাক্তার’ হিসেবে সর্বজন শ্রদ্ধেয়। ‘অর্থপিশাচ’ এই অপবাদ তাদের জন্য খাটে না। প্রবাসে গিয়ে আমাদের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী, শিক্ষক, গবেষকরা ভালো করছেন। দেশ ও জাতির মুখ উজ্জ্বল করছেন। কাজেই মেধার অভাব আছে, এ কথা মানা যায় না। তবে ডাক্তারদের আচরণগত দুর্বলতা আছে, এটা অস্বীকার করার জো নেই। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কিছু কিছু হাসপাতালের বেহাল দশার সচিত্র প্রতিবেদন মাঝেমধ্যে গণমাধ্যমে প্রচার হয়। রুগ্ন হাসপাতালেরই চিকিৎসা প্রয়োজন—এমন তির্যক মন্তব্য করা হয় প্রতিবেদনে। শুধু ভবন, চিকিৎসক আর সেবিকা থাকলেই তো হবে না। অনেক হাসপাতালে চিকিৎসার সরঞ্জামাদি সীমিত। আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই। থাকলেও অধিকাংশ অকেজো। যেখানে সেখানে ডায়াগনস্টিক সেন্টার গজিয়ে উঠেছে। অনেক গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ আছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর বিরুদ্ধে। অনেক ক্ষেত্রেই এদের রিপোর্ট নির্ভরযোগ্য নয়। ভেজাল বা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে বাজার সয়লাব। এমনি নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে তরুণ চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাধ্যমতো চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তারপরও ভুল চিকিৎসা অথবা চিকিৎসকের অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগে হাসপাতাল ভাঙচুর করা হয়। উত্তেজিত স্বজনদের হাতে লাঞ্ছিত হন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে রোগীর স্বজনদের বচসা প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। যত যুক্তিই দাঁড় করানো হোক না কেন, চিকিৎসকের অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হলে তা মেনে নেওয়া যায় না। মৃত্যুর আসল কারণ কী? ভুল চিকিৎসা, না অন্য কিছু? উপযুক্ত তদন্তের পরই তা জানা যায়। আর হামলা-ভাঙচুর তো এসবের শাস্তি হতে পারে না। চিকিৎসকদের অবহেলা বা ভুল চিকিৎসার জন্য মামলা হতে পারে, হামলা হবে কেন? হাসপাতাল গোলযোগের জায়গা নয়। হাসপাতালের কাছে গাড়ির হর্ন বাজানো পর্যন্ত নিষেধ। এই তাৎক্ষণিক বিচার কোনো যুক্তিতেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না। অনেক সময় সংকটাপন্ন অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জীবনের অনিবার্য পরিণতি হচ্ছে মৃত্যু। প্রিয়জনের আকস্মিক মৃত্যুতে আমরা এতটাই শোকাহত হয়ে পড়ি যে, এই সত্যটিকে আমরা মেনে নিতে পারি না। প্রসঙ্গত, উন্নত দেশের হাসপাতালগুলোতেও চিকিৎসকদের ভুল হয়। ভুলের জন্য মামলা হয়। প্রমাণিত হলে চড়া মাসুল গুনতে হয়। তরুণ চিকিৎসকদের মাঝে হতাশা আছে। মেধাবী ছাত্রছাত্রীরাই চিকিৎসা বিজ্ঞানে অধ্যয়নের সুযোগ পান। ইঞ্জিনিয়ারদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ আছে। বৃত্তি নিয়ে অনেকে এমএস ও পিএইচডি করতে বিদেশে যান। কত স্বপ্ন তাদের! কিন্তু চিকিৎসকদের এই সুযোগ নেই। জুনিয়র চিকিৎসকদের বিদেশে প্রশিক্ষণের সুযোগও সীমিত। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে ধাপে ধাপে পদোন্নতির সুযোগ আছে। কিন্তু সাধারণ এমবিবিএস চিকিৎসকদের পদোন্নতির সুযোগ নেই বললেই চলে। বহু বছর ধরে একই পদে আটকে থাকায় সঙ্গত কারণেই তারা হতাশায় ভোগেন। এফসিপিএস ডিগ্রি যেন আকাশের চাঁদ। ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেকেই ‘আবু ভাই’ বনে গেছেন। অভিজ্ঞতার কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু দীর্ঘদিনের বাস্তব অভিজ্ঞতা পরীক্ষা পাসে কেন কাজে আসছে না তা এক রহস্য বটে! এফসিপিএস পরীক্ষা পদ্ধতিতে কোনো গলদ আছে কি-না তা একটু পর্যালোচনা করে দেখা মন্দ কী! সব কিছুই সময়োপযোগী হতে হবে। গোটা পদ্ধতির সংস্কার প্রয়োজন। ব্যবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো যাবে না। বিবিএ চার বছরের প্রোগ্রাম। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি নিতে চার বছর পড়াশোনা করতে হয়। কিন্তু এমবিবিএস পাঁচ বছরের কোর্স।

এরপর আরও এক বছরের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম। মোট ছয় বছর পড়াশোনার পর জোটে এই ডিগ্রি। চিকিৎসকদের অতিরিক্ত দুই বছর পড়াশোনা করতে হয়। কিন্তু বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে আলাদা প্যাকেজ নেই। যোগ্যতা অনুসারে কাজ, কাজ অনুযায়ী বেতন। সরকারি চাকরিতে এ নিয়ম কবে চালু হবে? ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মাসিক ভাতা পান সাকল্যে ১৫ হাজার টাকা। এই সেদিনও ভাতার পরিমাণ ছিল মাত্র ১০ হাজার টাকা। প্রচণ্ড খাটুনি। কখনো কখনো একটানা দুই শিফটে কাজ করতে হয়। রাত জেগে ডিউটি করতে হয়। রোগীদের নিয়ে টেনশন তো আছেই। আর আছে হামলার আশঙ্কা।

সন্তানের শিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা ও চাকরির সুযোগ-সুবিধার কথা চিন্তা করে সবাই এখন রাজধানীমুখী। কিন্তু তরুণ চিকিৎসকদের আমরা গ্রামমুখী হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। নিঃসন্দেহে ভালো পরামর্শ। কিন্তু প্রণোদনা হিসেবে তারা বাড়তি কী পাচ্ছেন, কেন তারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে চিকিৎসাসেবা দিতে উৎসাহী হবেন? কর্মজীবনের শুরুতেই যদি হতাশা গ্রাস করে ফেলে তাহলে সব সম্ভাবনাই অঙ্কুরে বিনষ্ট হবে। এখন তো স্বপ্ন দেখার সময়।  বিদেশে উন্নত জীবনের হাতছানি উপেক্ষা করে, দেশকে ভালোবেসে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা স্মরণে রেখে গ্রামে-গঞ্জে যেসব তরুণ চিকিৎসক সাধ্যমতো চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন তাদের সমস্যা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। এরাই তো আমাদের ভবিষ্যৎ।

লেখক : সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

এই মাত্র | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা