শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

মহিষের দুধের দধি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহিষের দুধের দধি

প্রিয় পাঠক! গত সপ্তাহে এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে মহিষের বাথান, অজানা উপাখ্যান লেখাটি। ভোলার বাথানে রাখালের জীবন, বাঁশের কেল্লা নিয়ে লেখাটি প্রকাশের পর বহু পাঠকের সাড়া পেয়েছি। সবারই আগ্রহের জায়গা ছিল মহিষের দুধ থেকে তৈরি দধি বা দইয়ের প্রতি। সে প্রসঙ্গেই আজকের লেখাটি। শহুরে বাংলার ইট-কংক্রিটের অট্টালিকার ঝাঁক পেরিয়ে ফসলি খেতের বাংলাদেশ। বিশাল আবাদি প্রান্তর ছাড়িয়ে সবুজ বন-বনানী, তার পর দক্ষিণাঞ্চলের নদী-নালা। এসব দেখতে দেখতেই পৌঁছে গিয়েছিলাম ভোলায়। ভোলার নতুন নতুন কিছু উন্নয়ন উদ্যোগ ও কাজ দেখতে দেখতে পৌঁছে যাই মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের জন্মভিটা, সদর উপজেলার দক্ষিণ দীঘলদি গ্রামে। তখন মধ্যাহ্ন। গল্প আছে, ভোলায় গিয়ে এ পর্যন্ত দেশের বহু খ্যাতিমান মানুষ তোফায়েল আহমেদের বাড়িতে আপ্যায়িত হয়েছেন। এই তালিকায় খোদ বঙ্গবন্ধুও রয়েছেন। যা হোক, একটি দুপুরে আমারও সুযোগ ঘটল তার আতিথেয়তা গ্রহণের। এর ভিতরেই আমার দৃষ্টি আটকে গেল দ্বীপজেলা ভোলার ঐতিহ্যে। যে পণ্যটি ভোলার ব্র্যান্ড। ভোলার মহিষের দই। যে কোনো অনুষ্ঠান, পার্বণে খাওয়া শেষে ভোলার মানুষ এই বাংলাদেশি ডেজার্ট দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন করবেই। সে কথাই জানালেন তোফায়েল আহমেদ। এটি এমন এক ঐতিহ্য যা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। মহিষের কাঁচা দুধের এই দই গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া এখানকার দীর্ঘদিনের সামাজিক রেওয়াজ। মহিষের দধির স্বাদ গ্রহণ করতে গিয়েই এই ঐতিহ্য তুলে ধরার প্রয়াস। দক্ষিণ দীঘলদি গ্রাম থেকে বেরিয়ে যাত্রা করলাম ভোলা শহরের দিকে। শহরের মুখেই চেয়ারম্যান লেন। আদর্শ দধি ভাণ্ডার। একেবারেই নিজস্ব মহিষ থেকে কাঁচা দধি দেখতে পেলাম দধি ভাণ্ডারে। বাথান থেকে প্রতিদিন ৬০ কেজি মহিষের দুধ আসে আর তা দিয়েই তৈরি হয় দই, জানলাম দধি ভাণ্ডারের মালিক আবদুল হাইয়ের কাছ থেকে। ৬০ কেজি দুধ থেকে ৩০ কেজি দই হয়। একটি বিশেষ স্থানীয় মাটি দিয়ে বানানো পাত্র, টালিতে দুধ পাতলেন আবদুল হাই। প্রতি টালিতে ২ লিটার করে দুধ জমা করা যায়। টালিতে দুধ পাতার প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর দই পাবেন তিনি। কাঁচা দুধ থেকেই দই তৈরি হয় এখানে, যদিও মিষ্টি দই করতে কিছুটা পুরনো দই বীজ হিসেবে ব্যবহার করতে হয়। মহিষের দুধের দধিই এই দধি ভাণ্ডারের বিশেষত্ব। এর স্বত্বাধিকারী আবদুল হাই, বংশানুক্রমিকভাবে পারিবারিক ব্যবসা পরিচালনা করছেন। তার প্রতিদিনের কাজ বিশেষ পাত্রে দই বসানো আর বিক্রি। এখানে এসে জানা গেল মহিষের দুধের দধি নিয়ে অনেক অজানা গল্প। আবদুল হাইয়ের বাবা প্রায় ৫০ বছর যাবৎ এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার মৃত্যুর পর ছেলে আবদুল হাই দায়িত্ব নিয়েছেন আদর্শ দধি ভাণ্ডারের। ২০-২২ বছর হলো এই প্রখ্যাত দধি ভাণ্ডার চালাচ্ছেন আবদুল হাই। সাধারণত বিশেষ কোনো উৎসবে সবাই এই দই খেয়ে থাকে। দুধ বা চিনি দিয়েই খেতে হয় এই দই। এ ছাড়া খেতে কেমন লাগবে সবার, তা আমার জানা নেই। টালিগুলো একটু লম্বাটে ধরনের। সাধারণত আমরা দই পাতিলেই দেখি। কিন্তু এই মহিষের দই ভোলা পেরিয়ে চলে যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়। আর সুতলি দিয়ে এই লম্বাটে ধরনের টালি পরিবহনের জন্য বেশ সুবিধাজনক বলেই জানালেন আবদুল হাই। দধি দুই প্রকারে বিক্রি হয় এখানে। এক বা একাধিক দইয়ের হাঁড়ি যেমন বিক্রি হয়, একইভাবে খুচরা হিসেবেও মানুষ এখানে স্বাদ নিতে আসেন কাঁচা দুধের সুস্বাদু দধির। এখানে দই পরিবেশনেও রয়েছে বিশেষত্ব। ২ চামচ দই বিক্রি হয় ২০ টাকায়। ২ চামচ দই চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আর মুড়ি দিয়ে খেলাম। কিছুটা টক লাগলেও স্বাদ মোটেও খারাপ নয়। স্থানীয়রা বলছেন, প্রথম প্রথম টক লাগলেও ধীরে ধীরে এই দই খাওয়া এক রকমের অভ্যাসে পরিণত হয় এবং তখন বেশ ভালো লাগে এর স্বাদ। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা হলো কাঁচা দুধের দধির বিশেষত্ব, চাহিদাসহ নানা প্রসঙ্গে। ৫০ বছর ধরে এক স্থানীয় বাসিন্দা খেয়ে চলেছেন এই দই। তার মতো আরও অনেকেই। দেখলাম এখানকার সবাই এই দইয়ের ভক্ত এবং এই দই ব্যবহার হয় নানান অনুষ্ঠান, উৎসব, আপ্যায়ন আর পার্বণে। সবচেয়ে মজার বিষয় যখন সবাইকে হাত তুলতে বললাম এই বলে, কার কার বিয়েতে মহিষের দই খাওয়ানো হয়েছে, সবাই দেখলাম হাত তুলে বসে আছে। সবার বিয়েতেই খাওয়ানো হয়েছে মহিষের দই। মহিষের দই ছাড়া এ অঞ্চলে বিয়ের অনুষ্ঠান পূর্ণতা পায় না। মহিষের দইয়ের সংস্কৃতি এখানে পাকাপোক্ত। ঠিক এভাবেই বাঙালি জীবনের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আছে নানান উপকরণ। তা একেক এলাকার জন্য একেক রকম। ভোলায় যেমন কাঁচা দুধের দধি ছাড়া বিয়ে থেকে শুরু করে যে কোনো পারিবারিক প্রীতিভোজই যেন অপূর্ণ। ভোলা শহরের ঘোষপট্টি এলাকায় একবার না গেলেই নয়। ব্রিটিশ আমল কিংবা তারও আগে থেকে স্থানীয় ঘোষ সম্প্রদায়ের বাণিজ্যিক বিনিয়োগ আর সুস্বাদু দধি তৈরির ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম এই ঘোষপট্টি— দইয়ের আসল আখড়া। দিনের পর দিন এই ঐতিহ্যের গুরুত্ব যেন বাড়ছে। এই ঘোষপট্টিতে কাঁচা দুধের দধি, গাভীর দুধের দধি, আর মিষ্টি সন্দেশের দোকান রয়েছে অন্তত ৫০টির মতো। কৃষিভিত্তিক এই কুটিরশিল্প যুগ যুগ ধরে ভোলা ও আশপাশের জেলার মানুষের জীবনে অতুলনীয় মিষ্টান্ন আর দধির স্বাদ গ্রহণের সুযোগ দিয়ে আসছে। বাসুদেব ঘোষের খাঁটি দধি ঘরে ঢুকে পড়লাম আরও বিস্তারিত জানতে। বাথান থেকে দুধ চলে আসে বেলা ২টার দিকে। আমার সামনে দেড় মণ দুধ পাতলেন বাসুদেব ঘোষের খাঁটি দধি ঘরের কর্মচারী স্বপন। তিনি কাজ করছেন এখানে ১২ বছর হলো। প্রতিদিন ৬০ কেজি দুধ পাতেন তিনি। এই ষোষপট্টিতেই দীর্ঘ জীবন কাটিয়ে দিলেন কেশব চন্দ্র ঘোষ। তার কাছেও জানা গেল অনেক কথা। ভোলার মহিষের দধির শুরুটা ভোলার সৃষ্টির সময় থেকে বলে জানান কেশব চন্দ্র ঘোষ। তিনি আরও বললেন, ভোলার বাইরে এই মহিষের কাঁচা দুধের দই আর কোথাও নেই। জনপ্রিয়তা এবং স্বাদের বিচারে সেরা এই দই যা ভোলার অহংকার, বললেন কেশব। অনেকেই হয়তো জানেন না, মহিষের দুধে মিষ্টি হয় না। মিষ্টি করতে গাভীর দুধের প্রয়োজন হয়। আবার মহিষের দুধের দই জমাতে কোনো বীজের প্রয়োজন হয় না। এমনকি জ্বাল দিতে হয় না দুধ। সরাসরি কাঁচা দুধই জমে যায় দই হিসেবে। মহিষের দইয়ে মিষ্টি হবে না কারণ এর ফ্যাট অনেক বেশি। যে কারণে মহিষের দুধ থেকে যেখানে প্রায় ৩ কেজি ঘি হবে সেখানে গাভীর দুধ থেকে তৈরি হবে এর অর্ধেক পরিমাণ ঘি।

দূরদূরান্তের ক্রেতারা প্রতিদিন এই পট্টিতে আসছেন দধি কিনতে। প্রিয় পাঠক! ঘোষপট্টিতে দই বসানো বিকিকিনি শুরু করে সব কিছুর সঙ্গেই ঐতিহ্যের একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। একজন ক্রেতাকে দই কেনার পর যেভাবে পাত্রটি বেঁধে দেওয়া হয়, তারও যেন ভিন্ন একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দই যেভাবে জমে আছে টালিতে তা দেখেও বেশ অবাক হলাম। হাতের ওপর পুরো টালি উল্টে দেখলাম একটু দইও পড়ে যাচ্ছে না মাটির পাত্র থেকে। কাঁচা দুধের দধি নিয়ে আরও কিছু তথ্য জানালেন আরেকজন প্রবীণ ঘোষ রমাপ্রসাদ ঘোষ। রমা ঘোষ বলছেন, এখন বাথান থেকে কম দুধ আসে। এর কারণ চরে ঘাস কমে যাওয়ায় মহিষ তার পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। তিনিও ওই একই কথা বললেন, যে কোনো অনুষ্ঠানে এই দই ছাড়া মেহমানদারি হয় না।

প্রিয় পাঠক! ভোলার মহিষের দধি বা দইয়ের মতো আমাদের দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে অনেক ধরনের পণ্য যা একেবারেই আমাদের নিজস্ব। যেমন বগুড়ার দই, টাঙ্গাইলের চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, রাজশাহীর রেশম, মুক্তাগাছার মণ্ডা, চাঁদপুরের ইলিশ— এগুলো যেমন একেকটি জেলাকে তুলে ধরে, তেমনি ভোলাকে তুলে ধরছে মহিষের কাঁচা দুধের দই। আমি আশা করি এই পণ্যগুলোকে ব্র্যান্ডের মর্যাদা দিয়ে আমরা সমগ্র একটি জেলাকে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে তুলে ধরতে পারি। সে ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা দরকার। এতে শুধু একটি ব্র্যান্ডের ইতিহাস উঠে আসবে না, উঠে আসবে মানুষের জীবন-জীবিকা, সংগ্রাম আর সাফল্যের প্রেক্ষাপট।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সার্ক গতিশীল থাকলে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত হতো না'
'সার্ক গতিশীল থাকলে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত হতো না'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা