শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

মহিষের দুধের দধি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহিষের দুধের দধি

প্রিয় পাঠক! গত সপ্তাহে এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে মহিষের বাথান, অজানা উপাখ্যান লেখাটি। ভোলার বাথানে রাখালের জীবন, বাঁশের কেল্লা নিয়ে লেখাটি প্রকাশের পর বহু পাঠকের সাড়া পেয়েছি। সবারই আগ্রহের জায়গা ছিল মহিষের দুধ থেকে তৈরি দধি বা দইয়ের প্রতি। সে প্রসঙ্গেই আজকের লেখাটি। শহুরে বাংলার ইট-কংক্রিটের অট্টালিকার ঝাঁক পেরিয়ে ফসলি খেতের বাংলাদেশ। বিশাল আবাদি প্রান্তর ছাড়িয়ে সবুজ বন-বনানী, তার পর দক্ষিণাঞ্চলের নদী-নালা। এসব দেখতে দেখতেই পৌঁছে গিয়েছিলাম ভোলায়। ভোলার নতুন নতুন কিছু উন্নয়ন উদ্যোগ ও কাজ দেখতে দেখতে পৌঁছে যাই মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের জন্মভিটা, সদর উপজেলার দক্ষিণ দীঘলদি গ্রামে। তখন মধ্যাহ্ন। গল্প আছে, ভোলায় গিয়ে এ পর্যন্ত দেশের বহু খ্যাতিমান মানুষ তোফায়েল আহমেদের বাড়িতে আপ্যায়িত হয়েছেন। এই তালিকায় খোদ বঙ্গবন্ধুও রয়েছেন। যা হোক, একটি দুপুরে আমারও সুযোগ ঘটল তার আতিথেয়তা গ্রহণের। এর ভিতরেই আমার দৃষ্টি আটকে গেল দ্বীপজেলা ভোলার ঐতিহ্যে। যে পণ্যটি ভোলার ব্র্যান্ড। ভোলার মহিষের দই। যে কোনো অনুষ্ঠান, পার্বণে খাওয়া শেষে ভোলার মানুষ এই বাংলাদেশি ডেজার্ট দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন করবেই। সে কথাই জানালেন তোফায়েল আহমেদ। এটি এমন এক ঐতিহ্য যা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। মহিষের কাঁচা দুধের এই দই গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া এখানকার দীর্ঘদিনের সামাজিক রেওয়াজ। মহিষের দধির স্বাদ গ্রহণ করতে গিয়েই এই ঐতিহ্য তুলে ধরার প্রয়াস। দক্ষিণ দীঘলদি গ্রাম থেকে বেরিয়ে যাত্রা করলাম ভোলা শহরের দিকে। শহরের মুখেই চেয়ারম্যান লেন। আদর্শ দধি ভাণ্ডার। একেবারেই নিজস্ব মহিষ থেকে কাঁচা দধি দেখতে পেলাম দধি ভাণ্ডারে। বাথান থেকে প্রতিদিন ৬০ কেজি মহিষের দুধ আসে আর তা দিয়েই তৈরি হয় দই, জানলাম দধি ভাণ্ডারের মালিক আবদুল হাইয়ের কাছ থেকে। ৬০ কেজি দুধ থেকে ৩০ কেজি দই হয়। একটি বিশেষ স্থানীয় মাটি দিয়ে বানানো পাত্র, টালিতে দুধ পাতলেন আবদুল হাই। প্রতি টালিতে ২ লিটার করে দুধ জমা করা যায়। টালিতে দুধ পাতার প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর দই পাবেন তিনি। কাঁচা দুধ থেকেই দই তৈরি হয় এখানে, যদিও মিষ্টি দই করতে কিছুটা পুরনো দই বীজ হিসেবে ব্যবহার করতে হয়। মহিষের দুধের দধিই এই দধি ভাণ্ডারের বিশেষত্ব। এর স্বত্বাধিকারী আবদুল হাই, বংশানুক্রমিকভাবে পারিবারিক ব্যবসা পরিচালনা করছেন। তার প্রতিদিনের কাজ বিশেষ পাত্রে দই বসানো আর বিক্রি। এখানে এসে জানা গেল মহিষের দুধের দধি নিয়ে অনেক অজানা গল্প। আবদুল হাইয়ের বাবা প্রায় ৫০ বছর যাবৎ এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার মৃত্যুর পর ছেলে আবদুল হাই দায়িত্ব নিয়েছেন আদর্শ দধি ভাণ্ডারের। ২০-২২ বছর হলো এই প্রখ্যাত দধি ভাণ্ডার চালাচ্ছেন আবদুল হাই। সাধারণত বিশেষ কোনো উৎসবে সবাই এই দই খেয়ে থাকে। দুধ বা চিনি দিয়েই খেতে হয় এই দই। এ ছাড়া খেতে কেমন লাগবে সবার, তা আমার জানা নেই। টালিগুলো একটু লম্বাটে ধরনের। সাধারণত আমরা দই পাতিলেই দেখি। কিন্তু এই মহিষের দই ভোলা পেরিয়ে চলে যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়। আর সুতলি দিয়ে এই লম্বাটে ধরনের টালি পরিবহনের জন্য বেশ সুবিধাজনক বলেই জানালেন আবদুল হাই। দধি দুই প্রকারে বিক্রি হয় এখানে। এক বা একাধিক দইয়ের হাঁড়ি যেমন বিক্রি হয়, একইভাবে খুচরা হিসেবেও মানুষ এখানে স্বাদ নিতে আসেন কাঁচা দুধের সুস্বাদু দধির। এখানে দই পরিবেশনেও রয়েছে বিশেষত্ব। ২ চামচ দই বিক্রি হয় ২০ টাকায়। ২ চামচ দই চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আর মুড়ি দিয়ে খেলাম। কিছুটা টক লাগলেও স্বাদ মোটেও খারাপ নয়। স্থানীয়রা বলছেন, প্রথম প্রথম টক লাগলেও ধীরে ধীরে এই দই খাওয়া এক রকমের অভ্যাসে পরিণত হয় এবং তখন বেশ ভালো লাগে এর স্বাদ। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা হলো কাঁচা দুধের দধির বিশেষত্ব, চাহিদাসহ নানা প্রসঙ্গে। ৫০ বছর ধরে এক স্থানীয় বাসিন্দা খেয়ে চলেছেন এই দই। তার মতো আরও অনেকেই। দেখলাম এখানকার সবাই এই দইয়ের ভক্ত এবং এই দই ব্যবহার হয় নানান অনুষ্ঠান, উৎসব, আপ্যায়ন আর পার্বণে। সবচেয়ে মজার বিষয় যখন সবাইকে হাত তুলতে বললাম এই বলে, কার কার বিয়েতে মহিষের দই খাওয়ানো হয়েছে, সবাই দেখলাম হাত তুলে বসে আছে। সবার বিয়েতেই খাওয়ানো হয়েছে মহিষের দই। মহিষের দই ছাড়া এ অঞ্চলে বিয়ের অনুষ্ঠান পূর্ণতা পায় না। মহিষের দইয়ের সংস্কৃতি এখানে পাকাপোক্ত। ঠিক এভাবেই বাঙালি জীবনের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আছে নানান উপকরণ। তা একেক এলাকার জন্য একেক রকম। ভোলায় যেমন কাঁচা দুধের দধি ছাড়া বিয়ে থেকে শুরু করে যে কোনো পারিবারিক প্রীতিভোজই যেন অপূর্ণ। ভোলা শহরের ঘোষপট্টি এলাকায় একবার না গেলেই নয়। ব্রিটিশ আমল কিংবা তারও আগে থেকে স্থানীয় ঘোষ সম্প্রদায়ের বাণিজ্যিক বিনিয়োগ আর সুস্বাদু দধি তৈরির ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম এই ঘোষপট্টি— দইয়ের আসল আখড়া। দিনের পর দিন এই ঐতিহ্যের গুরুত্ব যেন বাড়ছে। এই ঘোষপট্টিতে কাঁচা দুধের দধি, গাভীর দুধের দধি, আর মিষ্টি সন্দেশের দোকান রয়েছে অন্তত ৫০টির মতো। কৃষিভিত্তিক এই কুটিরশিল্প যুগ যুগ ধরে ভোলা ও আশপাশের জেলার মানুষের জীবনে অতুলনীয় মিষ্টান্ন আর দধির স্বাদ গ্রহণের সুযোগ দিয়ে আসছে। বাসুদেব ঘোষের খাঁটি দধি ঘরে ঢুকে পড়লাম আরও বিস্তারিত জানতে। বাথান থেকে দুধ চলে আসে বেলা ২টার দিকে। আমার সামনে দেড় মণ দুধ পাতলেন বাসুদেব ঘোষের খাঁটি দধি ঘরের কর্মচারী স্বপন। তিনি কাজ করছেন এখানে ১২ বছর হলো। প্রতিদিন ৬০ কেজি দুধ পাতেন তিনি। এই ষোষপট্টিতেই দীর্ঘ জীবন কাটিয়ে দিলেন কেশব চন্দ্র ঘোষ। তার কাছেও জানা গেল অনেক কথা। ভোলার মহিষের দধির শুরুটা ভোলার সৃষ্টির সময় থেকে বলে জানান কেশব চন্দ্র ঘোষ। তিনি আরও বললেন, ভোলার বাইরে এই মহিষের কাঁচা দুধের দই আর কোথাও নেই। জনপ্রিয়তা এবং স্বাদের বিচারে সেরা এই দই যা ভোলার অহংকার, বললেন কেশব। অনেকেই হয়তো জানেন না, মহিষের দুধে মিষ্টি হয় না। মিষ্টি করতে গাভীর দুধের প্রয়োজন হয়। আবার মহিষের দুধের দই জমাতে কোনো বীজের প্রয়োজন হয় না। এমনকি জ্বাল দিতে হয় না দুধ। সরাসরি কাঁচা দুধই জমে যায় দই হিসেবে। মহিষের দইয়ে মিষ্টি হবে না কারণ এর ফ্যাট অনেক বেশি। যে কারণে মহিষের দুধ থেকে যেখানে প্রায় ৩ কেজি ঘি হবে সেখানে গাভীর দুধ থেকে তৈরি হবে এর অর্ধেক পরিমাণ ঘি।

দূরদূরান্তের ক্রেতারা প্রতিদিন এই পট্টিতে আসছেন দধি কিনতে। প্রিয় পাঠক! ঘোষপট্টিতে দই বসানো বিকিকিনি শুরু করে সব কিছুর সঙ্গেই ঐতিহ্যের একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। একজন ক্রেতাকে দই কেনার পর যেভাবে পাত্রটি বেঁধে দেওয়া হয়, তারও যেন ভিন্ন একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দই যেভাবে জমে আছে টালিতে তা দেখেও বেশ অবাক হলাম। হাতের ওপর পুরো টালি উল্টে দেখলাম একটু দইও পড়ে যাচ্ছে না মাটির পাত্র থেকে। কাঁচা দুধের দধি নিয়ে আরও কিছু তথ্য জানালেন আরেকজন প্রবীণ ঘোষ রমাপ্রসাদ ঘোষ। রমা ঘোষ বলছেন, এখন বাথান থেকে কম দুধ আসে। এর কারণ চরে ঘাস কমে যাওয়ায় মহিষ তার পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। তিনিও ওই একই কথা বললেন, যে কোনো অনুষ্ঠানে এই দই ছাড়া মেহমানদারি হয় না।

প্রিয় পাঠক! ভোলার মহিষের দধি বা দইয়ের মতো আমাদের দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে অনেক ধরনের পণ্য যা একেবারেই আমাদের নিজস্ব। যেমন বগুড়ার দই, টাঙ্গাইলের চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, রাজশাহীর রেশম, মুক্তাগাছার মণ্ডা, চাঁদপুরের ইলিশ— এগুলো যেমন একেকটি জেলাকে তুলে ধরে, তেমনি ভোলাকে তুলে ধরছে মহিষের কাঁচা দুধের দই। আমি আশা করি এই পণ্যগুলোকে ব্র্যান্ডের মর্যাদা দিয়ে আমরা সমগ্র একটি জেলাকে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে তুলে ধরতে পারি। সে ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা দরকার। এতে শুধু একটি ব্র্যান্ডের ইতিহাস উঠে আসবে না, উঠে আসবে মানুষের জীবন-জীবিকা, সংগ্রাম আর সাফল্যের প্রেক্ষাপট।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা