শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৯

হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

আতাউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

মধ্যযুগের দুজন কিংবদন্তি বিশ্ব-পর্যটক হচ্ছেন মার্কো পলো ও ইবনে বতুতা। প্রথমোক্ত জন ইউরোপ মহাদেশের ইতালির আর অন্যজন আফ্রিকা মহাদেশের মরক্কোর অধিবাসী। মার্কো পলো তাঁর বণিক পিতার সঙ্গে ভেনিস থেকে যাত্রা করে প্রায় সাড়ে তিন বছরে চীনের রাজধানী পিকিং তথা বর্তমান বেইজিংয়ে ১২৭৫ সালে পৌঁছেন এবং তৎকালীন চাইনিজ অধিপতি কুবলাই খানের অধীন ১৭ বছর অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে কার্যনির্বাহের পর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ইবনে বতুতার প্রকৃত নাম ছিল মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ। ১৩২৬ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে জন্মস্থান তানজিয়ার থেকে পর্যটনের উদ্দেশে বেরিয়ে মিসর, প্যালেস্টাইন, মক্কা শরিফ, ইরাক ও পারস্য হয়ে রাশিয়া এবং ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ শেষে সুদীর্ঘ ২৮ বছর পর ১৩৫৪ সালে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মার্কো পলোর ভ্রমণ-কাহিনি ‘দ্য ট্রাভেল্স অব মার্কো পলো’ থেকে আমরা তৎকালীন প্রাচ্যের সভ্যতা, বিশেষত চাইনিজ সভ্যতার বিশদ বিবরণ পাই। আর ইবনে বতুতার সফরনামা ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব ইবনে বতুতা’ থেকে তৎকালীন মুসলিম সভ্যতার প্রায় পূর্ণাঙ্গ চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এঁদের দুজনের কেউই ভ্রমণ-কাহিনি স্বয়ং লিখেননিÑ মার্কো পলো স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর ১২৯৮ সালে এক নৌযুদ্ধে বন্দী হয়ে কারাবরণকালে রাস্টিসিয়ানো নামক এক লেখকের মারফত তাঁর ভ্রমণবৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করান, আর ইবনে বতুতার সফরনামাও প্রতিলিখন সম্পাদন করেন ইবনে জুজায়ি নামক তাঁর এক স্বদেশি বন্ধু। সে যা হোক। আমরা কিন্তু মূলত বলতে চাইছি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে পর্যটক ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া বিষয়ে। অতএব, এ প্রসঙ্গ এখানেই সমাপ্ত করে প্রথমে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর প্রতি মনোনিবেশ করা যাক। আমরা অনেকেই জানি, হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর জন্ম জাজিরাতুল আরবের ইয়ামেন (ইয়েমেন) দেশে, যে কারণে তাঁর নামোল্লেখে প্রায়ই উচ্চারিত হয় হযরত শাহজালাল মুজাররদে ইয়ামেনি রহমাতুল্লাহ আলাইহি। সুফি পিতা কর্তৃক তাঁর নামকরণ হয়েছিল শেখ জালালুদ্দিন এবং শৈশবেই পিতৃবিয়োগের পর তিনি তাঁর মামা সুফি সাধক সৈয়দ আহমদ কবিরের তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হন। প্রচলিত শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি মামার কাছে আধ্যাত্মিক শিক্ষা লাভ করেন এবং উপযুক্ত সময়ে মামা তাঁকে একমুষ্টি মাটি প্রদানপূর্বক ভারতবর্ষে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে এসে সেই মাটির বর্ণ ও গন্ধের অনুরূপ মাটি যেখানে মিলবে সেখানেই আস্তানা স্থাপন করতে নির্দেশ দেন। নির্দেশানুযায়ী ভারতবর্ষে আগমনের পথে তিনি দিল্লিতে শেখ নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং নিজামুদ্দিন তাঁকে এক জোড়া কবুতর পাখি উপহারস্বরূপ দিয়েছিলেন, যার বংশানুক্রমিক ‘জালালি কবুতর’ আজ অবধি হযরত শাহজালালের দরগাহ ও সিলেটের অন্যত্র দেখতে পাওয়া যায় এবং পথিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিবিধ দরবেশ তাঁর কাফেলায় যোগ দেওয়ায় শেষমেশ তাঁর সঙ্গী দরবেশের সংখ্যা ৩৬০-এ দাঁড়ায়। যাঁরা ছিলেন সত্যিকার অর্থেই দরবেশ তথা আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ এবং তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘চাশনি পীর’ নামে পরিচিত; যাঁর মূল কাজ ছিল স্থানে স্থানে মাটি শুঁকে অতঃপর মতামত দেওয়া।

এদিকে, তৎকালীন সিলেট তথা গৌড় রাজ্যের অত্যাচারী হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দের পাপের বোঝা তখন কানায় কানায় পূর্ণ। সিলেট শহরতলির মুসলিম অধিবাসী বোরহান উদ্দিন তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম উপলক্ষে গরু কোরবানি করলে গৌড় গোবিন্দ গো-হত্যার অপরাধে সন্তানটিকে পিতার সামনেই গলা কেটে হত্যা করেন। তো তৎকালে বাংলার সুলতান ছিলেন শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ। চরম ক্ষুব্ধ বোরহান উদ্দিন তাঁর দরবারে বিচারপ্রার্থী হলে তিনি গৌড় গোবিন্দকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে প্রথমে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র সিকানদার গাজীর কর্তৃত্বাধীনে একটি সেনাবাহিনী পাঠান। কিন্তু সিকানদার গাজী দুবার বিফলকাম হলে পর সুলতান তাঁর সেনাপ্রধান নাসির উদ্দিনকে যুদ্ধের দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেন। এই সন্ধিক্ষণে হযরত শাহজালাল ও তাঁর ৩৬০ আউলিয়া তথা দরবেশগণ মুসলিম সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেন এবং গৌড় গোবিন্দকে পরাস্ত করে সিলেটে মুসলিম কর্তৃত্ব কায়েম করেন। ওটা ছিল ১৩০৩ সালের ঘটনা। আর হ্যাঁ, তাঁর মামা আহমদ কবির কর্তৃক প্রদত্ত একমুষ্টি মাটির বর্ণ ও গন্ধের সঙ্গে সিলেটের মাটি সম্পূর্ণ মিলে যাওয়ায় হযরত শাহজালাল (রহ.) সঙ্গীসহ সিলেট শহরেই আস্তানা স্থাপন করেন এবং সকল শ্রেণি, বর্ণ ও বিশ্বাসের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হন। তিনি আজীবন অকৃতদার থেকে মহান আল্লাহর উপাসনা ও ধ্যানে অতিবাহিত করেন এবং ১৩৪৬ সালে ওফাতপ্রাপ্ত হন। আজ অবধি প্রতিদিন বিভিন্ন গোত্র ও ধর্মের সহস্রাধিক মানুষ সিলেট শহরে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা ফাতিহা পাঠ করেন।

এবারে আসি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে ইবনে বতুতার সাক্ষাৎ ও মিথস্ক্রিয়া পরিবেশনায়। ইবনে বতুতা ১৩৪৫ সালে সিলেটে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে মিলিত হন এবং তিন দিন তাঁর আতিথ্য গ্রহণ করেন। উপাখ্যানটি খুবই চমৎকার ও চিত্তাকর্ষক : ইবনে বতুতা তাঁর সফরনামায় লিখেছেন, তিনি দুই দিনের পথ দূরে থাকতেই হযরত শাহজালালের চার শিষ্যের দেখা পেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁকে বললেন, শেখ আমাদের বলেছেন, পশ্চিম দেশের একজন সফরকারী তোমাদের কাছে এসেছেন, তোমরা গিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা কর। অথচ তাঁর সম্পর্কে শেখ কিছুই জ্ঞাত ছিলেন না। তিনি আরও লিখেছেন, তাঁদের সঙ্গে শেখ জালালুদ্দিন তথা শাহজালালের আস্তানায় পৌঁছে তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে সেখানে কোনোরকম আবাদি জমি নেই, অথচ মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে স্থানীয়রা নানা ধরনের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসেন, যেগুলো দিয়ে দরবেশ ও মুসাফিরদের ব্যয় নির্বাহ হয়। আর শেখের নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ছিল একটি মাত্র গাভী যার দুধ দিয়ে প্রতি ১০ দিন অন্তর তিনি ইফতার করতেন। এতদ্পরবর্তী অত্যাশ্চর্য ঘটনা ইবনে বতুতার নিজের জীবনীতেই জানা যাক :  ‘শেখের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলাম, তিনি ছাগলের লোমে তৈরি একটি আলখেল্লা পরিধান করে আছেন। আলখেল্লাটি দেখে আমার পছন্দ হওয়ায় মনে মনে ভাবলাম, আহা, শেখ যদি ওটা আমাকে দান করতেন! পরে তাঁর কাছে যখন বিদায় নিতে গেলাম, তিনি উঠে গুহার এক কোণে গিয়ে আলখেল্লাটি খুলে এসে আমার গায়ে পরিয়ে দিলেন এবং নিজের মাথার গোলটুপিও আমার মাথায় দিলেন। নিজে এলেন তালি লাগানো একটি পোশাকে। বিদায়কালে এগিয়ে দিতে আসা অন্য দরবেশগণ আমাকে জানালেন পূর্বাহ্ণে শেখ তাঁদের বলেছেন, মরক্কোর অধিবাসী এ আলখেল্লাটি চেয়ে নেবেন; কিন্তু তখন তিনি তা রাখতে পারবেন না। তাঁর কাছ থেকে এটি চেয়ে নেবেন একজন বিধর্মী সুলতান ও দেবেন চীনে অবস্থানরত আমার ভাই বোরহান উদ্দিনকে। তাঁর জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে।

পরবর্তীতে ঠিক তাই ঘটল। অতঃপর আমি চীন সফরে গিয়ে বহুদিন পরে থান্সা শহরে হাজির হলাম। সেখানে গিয়ে লোকের ভিড়ে আমি সঙ্গীদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। তখন আমার পরিধানে ছিল সেই আলখেল্লাটি। সেখানে ঘটনাচক্রে এক রাস্তায় দেখা হলো সেখানকার উজির ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের সঙ্গে। উজির আমাকে সুলতানের কাছে নিয়ে হাজির করলেন এবং সুলতানের সঙ্গে প্রশ্নোত্তরকালে তিনি আলখেল্লাটির দিকে নজর দিলেন ও এটি তাঁর পছন্দ হলো। উজির তখন আমাকে বললেন, এটি খুলে ফেলুন। আমি তাঁর কথা অমান্য করতে পারলাম না। কাজেই সুলতান সেই আলখেল্লাটি নিয়ে আমাকে দশটি জামা, একটি ঘোড়া ও কিছু অর্থ দিলেন। পরের বছর খান বালিক (বেইজিং) শহরে প্রবেশ করে আমি শেখ বোরহান উদ্দিনের দরগা খুঁজে বের করলাম। দেখলাম, সেই আলখেল্লাটি গায়ে দিয়ে তিনি পড়তে বসেছেন। আমি অবাক হয়ে চেয়ে রইলাম। আমাকে বিস্মিত হতে দেখে শেখ বোরহান উদ্দিন বললেন, এটি খাস করে আমার ভাই জালালুদ্দিন আমার জন্যই তৈরি করেছিলেন এবং তিনি আমাকে লিখে জানিয়েছেন অমুক অমুকের হাত দিয়ে ওটা তোমার কাছে গিয়ে পৌঁছবে। অতঃপর বোরহান উদ্দিন সেই পত্রখানা বের করলেন। সেটি পাঠ করে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শেখ জালালুদ্দিনের এ নিখুঁত জ্ঞানের পরিচয় পেয়ে আমি অধিকতর বিস্ময়বোধ করলাম। এ ব্যাপারে যা কিছু ঘটেছে, সবই আমি শেখ বোরহান উদ্দিনকে খুলে বললাম। তিনি বললেন, আমার ভাই জালালুদ্দিন এসবের চেয়েও অনেক বেশি কিছু করতে পারেন। ...আমি শুনেছি, প্রতিদিন তিনি মক্কায় ফজরের নামাজ আদায় করেন এবং প্রতি বছর হজ সম্পাদন করেন। কারণ আরাফাহ্ আর হজের সময় তিনি কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে যান, কেউ তা বলতে পারেন না।’

সুধী পাঠক! সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত ‘লাল সালু’ উপন্যাসটি আশা করি অনেকেই পড়ে থাকবেন। নকল মাজার ও লাল সালুর ব্যবহার আমাদের দেশে বহু আগে থেকেই প্রচলিত, যাকে এক ধরনের সামাজিক ব্যাধিও বলা যায়। কিন্তু হযরত শাহজালাল (রহ.) যে ছিলেন একজন ঐতিহাসিক সিদ্ধপুরুষ ও আল্লাহর অলি, ইবনে বতুতা কর্তৃক তদীয় সফরনামায় বর্ণিত উপরোক্ত উপাখ্যানই এর সর্বোৎকৃষ্ট প্রমাণ। ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময়ই তাঁর প্রতি এক ধরনের ঋণী বলে বোধ করি এজন্য যে, আল্লাহর হুকুমে তিনি সিলেটে আস্তানা স্থাপন করে ধর্ম প্রচারে ও ধর্মান্তরিত করার কাজে আত্মনিয়োগ না করলে আমি যে সিলেটের একটি ধার্মিক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, তা না ঘটে কোনো বিধর্মী পরিবারেও জন্ম হতে পারত এবং তেমনটা ঘটলে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা মোটেই সহজসাধ্য হতো না। আমি তাই সওয়াব রেসানির ক্ষেত্রে মাতা-পিতা ও পিতামহের সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর ভাগনে শাহপরান (রহ.)-কে সবসময় শরিক করি। এ প্রসঙ্গে পরিশেষে আমার পারিবারিক একটি সুখস্মৃতির ঘটনা বর্ণনা না করে পারছি না। ব্রিটিশ আমলে সিলেট যখন আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল তখন ১৯৩১ সালে আমার এক চাচা, বাবার আপন চাচাতো ভাই, আসাম সিভিল সার্ভিসে যোগদান করে ম্যাজিস্ট্রেট তথা হাকিম হন। সে আমলে এসব চাকরির জন্য নাকি কোনো লিখিত পরীক্ষা ছিল না। ইংরেজ সাহেবদের সামনে মৌখিক পরীক্ষা দিতে হতো। তো আমার সেই চাচা মৌখিক পরীক্ষা দিতে শিলং গিয়েছেন; আর এদিকে তৎকালে ধার্মিক মুসলিম পরিবারে প্রচলিত প্রথানুযায়ী আমার বাবা ও চাচারা মিলে চার-পাঁচ জন বাড়ির সামনে পিতামহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তেঁতুল বিচির ব্যাগসহ (গণনার সুবিধার্থে) প্রবেশ করেছেন খতমে ইউনুসের দোয়া ‘লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জোয়ালিমিন’ ১ লাখ ২৫ হাজার বার পড়ার জন্য। পড়তে পড়তে একসময় আমার ছোট চাচা হাইস্কুলের হেড মাওলানা সাহেব একপর্যায়ে ঘুমিয়ে পড়লে স্বপ্নে দেখলেন : হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারসংলগ্ন মসজিদে জুমার নামাজ হবেÑ সামনের কাতারে পরপর উপবিষ্ট শাহজালাল সাহেব আমার পিতামহ পীর মাওলানা আসগর হোসেইন ও সেই ক্যান্ডিডেট চাচা। শাহজালাল সাহেব হঠাৎ পিতামহকে জিজ্ঞেস করলেন, আজকের জুমার নামাজে কে ইমামতি করবেন? পিতামহ তখন চাচার হাত ধরে মিম্বরে বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘হুজুর, আজকের জুমায় মোক্তাদির ইমামতি করবে।’ স্বপ্নের বিবরণ শুনে আমার বড় চাচা সোল্লাসে বলে উঠেছিলেন, ইনশা আল্লাহ, কেল্লা ফতে। এক দিন পরই টেলিগ্রামে সুসংবাদটা পাওয়া গেল।

 

প্রসঙ্গত, মৌখিক পরীক্ষার সময় ইংরেজ সাহেব নাকি আমার ওই চাচাকে একপর্যায়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তার পরলোকগত পিতা কী করতেন? তদুত্তরে তিনি বলেছিলেন, He was a Hafij-e Quran. He could eecite the holy Scripture, top to bottom, from memory. এটা শুনে নাকি ইংরেজ সাহেব সবিস্ময়ে মাথায় হাত দিয়ে বলে উঠেছিলেন, Oh, My God! সে আমলে পারিবারিক প্রসিদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হতো।

শেষ করছি আমার যেটা ট্রেড-মার্ক, পর্যটনসংক্রান্ত একটি খোশগল্প দিয়ে; তবে পূর্বাহ্ণে কারও কারও জন্য জানিয়ে রাখি ‘প্যাগোডা’ হচ্ছে বৌদ্ধদের ধর্মমন্দির, কারণ জোকসের সব কথা না বুঝলে বা জোকসকে ব্যাখ্যা করতে হলে জোকস আর জোকসই থাকে না : আত্মম্ভরী এক আমেরিকান মহিলা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে না গিয়েও কথার ফুলঝুরি ফুটাচ্ছিলেন। ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় পর্যটনের স্থানগুলো হচ্ছে এশিয়ায়। হেঁয়ালিপূর্ণ, ঐন্দ্রজালিক, অবিশ্বাস্য রকমের সুন্দর। আর চায়না, অবশ্যই এশিয়ান ঝিনুকের মুক্তোসদৃশ।’ আর ‘প্যাগোডার কথা?’ পাশের একজন প্রশ্ন করলেন, আপনি কি ওদের দেখেছেন? দেখেছি মানে? মহিলা প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘আমি ওদের সঙ্গে ডিনার করেছি।’

            লেখক : রম্য সাহিত্যিক, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম