শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৯

হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

আতাউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

মধ্যযুগের দুজন কিংবদন্তি বিশ্ব-পর্যটক হচ্ছেন মার্কো পলো ও ইবনে বতুতা। প্রথমোক্ত জন ইউরোপ মহাদেশের ইতালির আর অন্যজন আফ্রিকা মহাদেশের মরক্কোর অধিবাসী। মার্কো পলো তাঁর বণিক পিতার সঙ্গে ভেনিস থেকে যাত্রা করে প্রায় সাড়ে তিন বছরে চীনের রাজধানী পিকিং তথা বর্তমান বেইজিংয়ে ১২৭৫ সালে পৌঁছেন এবং তৎকালীন চাইনিজ অধিপতি কুবলাই খানের অধীন ১৭ বছর অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে কার্যনির্বাহের পর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ইবনে বতুতার প্রকৃত নাম ছিল মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ। ১৩২৬ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে জন্মস্থান তানজিয়ার থেকে পর্যটনের উদ্দেশে বেরিয়ে মিসর, প্যালেস্টাইন, মক্কা শরিফ, ইরাক ও পারস্য হয়ে রাশিয়া এবং ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ শেষে সুদীর্ঘ ২৮ বছর পর ১৩৫৪ সালে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মার্কো পলোর ভ্রমণ-কাহিনি ‘দ্য ট্রাভেল্স অব মার্কো পলো’ থেকে আমরা তৎকালীন প্রাচ্যের সভ্যতা, বিশেষত চাইনিজ সভ্যতার বিশদ বিবরণ পাই। আর ইবনে বতুতার সফরনামা ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব ইবনে বতুতা’ থেকে তৎকালীন মুসলিম সভ্যতার প্রায় পূর্ণাঙ্গ চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এঁদের দুজনের কেউই ভ্রমণ-কাহিনি স্বয়ং লিখেননিÑ মার্কো পলো স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর ১২৯৮ সালে এক নৌযুদ্ধে বন্দী হয়ে কারাবরণকালে রাস্টিসিয়ানো নামক এক লেখকের মারফত তাঁর ভ্রমণবৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করান, আর ইবনে বতুতার সফরনামাও প্রতিলিখন সম্পাদন করেন ইবনে জুজায়ি নামক তাঁর এক স্বদেশি বন্ধু। সে যা হোক। আমরা কিন্তু মূলত বলতে চাইছি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে পর্যটক ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া বিষয়ে। অতএব, এ প্রসঙ্গ এখানেই সমাপ্ত করে প্রথমে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর প্রতি মনোনিবেশ করা যাক। আমরা অনেকেই জানি, হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর জন্ম জাজিরাতুল আরবের ইয়ামেন (ইয়েমেন) দেশে, যে কারণে তাঁর নামোল্লেখে প্রায়ই উচ্চারিত হয় হযরত শাহজালাল মুজাররদে ইয়ামেনি রহমাতুল্লাহ আলাইহি। সুফি পিতা কর্তৃক তাঁর নামকরণ হয়েছিল শেখ জালালুদ্দিন এবং শৈশবেই পিতৃবিয়োগের পর তিনি তাঁর মামা সুফি সাধক সৈয়দ আহমদ কবিরের তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হন। প্রচলিত শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি মামার কাছে আধ্যাত্মিক শিক্ষা লাভ করেন এবং উপযুক্ত সময়ে মামা তাঁকে একমুষ্টি মাটি প্রদানপূর্বক ভারতবর্ষে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে এসে সেই মাটির বর্ণ ও গন্ধের অনুরূপ মাটি যেখানে মিলবে সেখানেই আস্তানা স্থাপন করতে নির্দেশ দেন। নির্দেশানুযায়ী ভারতবর্ষে আগমনের পথে তিনি দিল্লিতে শেখ নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং নিজামুদ্দিন তাঁকে এক জোড়া কবুতর পাখি উপহারস্বরূপ দিয়েছিলেন, যার বংশানুক্রমিক ‘জালালি কবুতর’ আজ অবধি হযরত শাহজালালের দরগাহ ও সিলেটের অন্যত্র দেখতে পাওয়া যায় এবং পথিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিবিধ দরবেশ তাঁর কাফেলায় যোগ দেওয়ায় শেষমেশ তাঁর সঙ্গী দরবেশের সংখ্যা ৩৬০-এ দাঁড়ায়। যাঁরা ছিলেন সত্যিকার অর্থেই দরবেশ তথা আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ এবং তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘চাশনি পীর’ নামে পরিচিত; যাঁর মূল কাজ ছিল স্থানে স্থানে মাটি শুঁকে অতঃপর মতামত দেওয়া।

এদিকে, তৎকালীন সিলেট তথা গৌড় রাজ্যের অত্যাচারী হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দের পাপের বোঝা তখন কানায় কানায় পূর্ণ। সিলেট শহরতলির মুসলিম অধিবাসী বোরহান উদ্দিন তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম উপলক্ষে গরু কোরবানি করলে গৌড় গোবিন্দ গো-হত্যার অপরাধে সন্তানটিকে পিতার সামনেই গলা কেটে হত্যা করেন। তো তৎকালে বাংলার সুলতান ছিলেন শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ। চরম ক্ষুব্ধ বোরহান উদ্দিন তাঁর দরবারে বিচারপ্রার্থী হলে তিনি গৌড় গোবিন্দকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে প্রথমে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র সিকানদার গাজীর কর্তৃত্বাধীনে একটি সেনাবাহিনী পাঠান। কিন্তু সিকানদার গাজী দুবার বিফলকাম হলে পর সুলতান তাঁর সেনাপ্রধান নাসির উদ্দিনকে যুদ্ধের দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেন। এই সন্ধিক্ষণে হযরত শাহজালাল ও তাঁর ৩৬০ আউলিয়া তথা দরবেশগণ মুসলিম সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেন এবং গৌড় গোবিন্দকে পরাস্ত করে সিলেটে মুসলিম কর্তৃত্ব কায়েম করেন। ওটা ছিল ১৩০৩ সালের ঘটনা। আর হ্যাঁ, তাঁর মামা আহমদ কবির কর্তৃক প্রদত্ত একমুষ্টি মাটির বর্ণ ও গন্ধের সঙ্গে সিলেটের মাটি সম্পূর্ণ মিলে যাওয়ায় হযরত শাহজালাল (রহ.) সঙ্গীসহ সিলেট শহরেই আস্তানা স্থাপন করেন এবং সকল শ্রেণি, বর্ণ ও বিশ্বাসের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হন। তিনি আজীবন অকৃতদার থেকে মহান আল্লাহর উপাসনা ও ধ্যানে অতিবাহিত করেন এবং ১৩৪৬ সালে ওফাতপ্রাপ্ত হন। আজ অবধি প্রতিদিন বিভিন্ন গোত্র ও ধর্মের সহস্রাধিক মানুষ সিলেট শহরে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা ফাতিহা পাঠ করেন।

এবারে আসি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে ইবনে বতুতার সাক্ষাৎ ও মিথস্ক্রিয়া পরিবেশনায়। ইবনে বতুতা ১৩৪৫ সালে সিলেটে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে মিলিত হন এবং তিন দিন তাঁর আতিথ্য গ্রহণ করেন। উপাখ্যানটি খুবই চমৎকার ও চিত্তাকর্ষক : ইবনে বতুতা তাঁর সফরনামায় লিখেছেন, তিনি দুই দিনের পথ দূরে থাকতেই হযরত শাহজালালের চার শিষ্যের দেখা পেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁকে বললেন, শেখ আমাদের বলেছেন, পশ্চিম দেশের একজন সফরকারী তোমাদের কাছে এসেছেন, তোমরা গিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা কর। অথচ তাঁর সম্পর্কে শেখ কিছুই জ্ঞাত ছিলেন না। তিনি আরও লিখেছেন, তাঁদের সঙ্গে শেখ জালালুদ্দিন তথা শাহজালালের আস্তানায় পৌঁছে তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে সেখানে কোনোরকম আবাদি জমি নেই, অথচ মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে স্থানীয়রা নানা ধরনের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসেন, যেগুলো দিয়ে দরবেশ ও মুসাফিরদের ব্যয় নির্বাহ হয়। আর শেখের নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ছিল একটি মাত্র গাভী যার দুধ দিয়ে প্রতি ১০ দিন অন্তর তিনি ইফতার করতেন। এতদ্পরবর্তী অত্যাশ্চর্য ঘটনা ইবনে বতুতার নিজের জীবনীতেই জানা যাক :  ‘শেখের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলাম, তিনি ছাগলের লোমে তৈরি একটি আলখেল্লা পরিধান করে আছেন। আলখেল্লাটি দেখে আমার পছন্দ হওয়ায় মনে মনে ভাবলাম, আহা, শেখ যদি ওটা আমাকে দান করতেন! পরে তাঁর কাছে যখন বিদায় নিতে গেলাম, তিনি উঠে গুহার এক কোণে গিয়ে আলখেল্লাটি খুলে এসে আমার গায়ে পরিয়ে দিলেন এবং নিজের মাথার গোলটুপিও আমার মাথায় দিলেন। নিজে এলেন তালি লাগানো একটি পোশাকে। বিদায়কালে এগিয়ে দিতে আসা অন্য দরবেশগণ আমাকে জানালেন পূর্বাহ্ণে শেখ তাঁদের বলেছেন, মরক্কোর অধিবাসী এ আলখেল্লাটি চেয়ে নেবেন; কিন্তু তখন তিনি তা রাখতে পারবেন না। তাঁর কাছ থেকে এটি চেয়ে নেবেন একজন বিধর্মী সুলতান ও দেবেন চীনে অবস্থানরত আমার ভাই বোরহান উদ্দিনকে। তাঁর জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে।

পরবর্তীতে ঠিক তাই ঘটল। অতঃপর আমি চীন সফরে গিয়ে বহুদিন পরে থান্সা শহরে হাজির হলাম। সেখানে গিয়ে লোকের ভিড়ে আমি সঙ্গীদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। তখন আমার পরিধানে ছিল সেই আলখেল্লাটি। সেখানে ঘটনাচক্রে এক রাস্তায় দেখা হলো সেখানকার উজির ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের সঙ্গে। উজির আমাকে সুলতানের কাছে নিয়ে হাজির করলেন এবং সুলতানের সঙ্গে প্রশ্নোত্তরকালে তিনি আলখেল্লাটির দিকে নজর দিলেন ও এটি তাঁর পছন্দ হলো। উজির তখন আমাকে বললেন, এটি খুলে ফেলুন। আমি তাঁর কথা অমান্য করতে পারলাম না। কাজেই সুলতান সেই আলখেল্লাটি নিয়ে আমাকে দশটি জামা, একটি ঘোড়া ও কিছু অর্থ দিলেন। পরের বছর খান বালিক (বেইজিং) শহরে প্রবেশ করে আমি শেখ বোরহান উদ্দিনের দরগা খুঁজে বের করলাম। দেখলাম, সেই আলখেল্লাটি গায়ে দিয়ে তিনি পড়তে বসেছেন। আমি অবাক হয়ে চেয়ে রইলাম। আমাকে বিস্মিত হতে দেখে শেখ বোরহান উদ্দিন বললেন, এটি খাস করে আমার ভাই জালালুদ্দিন আমার জন্যই তৈরি করেছিলেন এবং তিনি আমাকে লিখে জানিয়েছেন অমুক অমুকের হাত দিয়ে ওটা তোমার কাছে গিয়ে পৌঁছবে। অতঃপর বোরহান উদ্দিন সেই পত্রখানা বের করলেন। সেটি পাঠ করে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শেখ জালালুদ্দিনের এ নিখুঁত জ্ঞানের পরিচয় পেয়ে আমি অধিকতর বিস্ময়বোধ করলাম। এ ব্যাপারে যা কিছু ঘটেছে, সবই আমি শেখ বোরহান উদ্দিনকে খুলে বললাম। তিনি বললেন, আমার ভাই জালালুদ্দিন এসবের চেয়েও অনেক বেশি কিছু করতে পারেন। ...আমি শুনেছি, প্রতিদিন তিনি মক্কায় ফজরের নামাজ আদায় করেন এবং প্রতি বছর হজ সম্পাদন করেন। কারণ আরাফাহ্ আর হজের সময় তিনি কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে যান, কেউ তা বলতে পারেন না।’

সুধী পাঠক! সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত ‘লাল সালু’ উপন্যাসটি আশা করি অনেকেই পড়ে থাকবেন। নকল মাজার ও লাল সালুর ব্যবহার আমাদের দেশে বহু আগে থেকেই প্রচলিত, যাকে এক ধরনের সামাজিক ব্যাধিও বলা যায়। কিন্তু হযরত শাহজালাল (রহ.) যে ছিলেন একজন ঐতিহাসিক সিদ্ধপুরুষ ও আল্লাহর অলি, ইবনে বতুতা কর্তৃক তদীয় সফরনামায় বর্ণিত উপরোক্ত উপাখ্যানই এর সর্বোৎকৃষ্ট প্রমাণ। ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময়ই তাঁর প্রতি এক ধরনের ঋণী বলে বোধ করি এজন্য যে, আল্লাহর হুকুমে তিনি সিলেটে আস্তানা স্থাপন করে ধর্ম প্রচারে ও ধর্মান্তরিত করার কাজে আত্মনিয়োগ না করলে আমি যে সিলেটের একটি ধার্মিক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, তা না ঘটে কোনো বিধর্মী পরিবারেও জন্ম হতে পারত এবং তেমনটা ঘটলে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা মোটেই সহজসাধ্য হতো না। আমি তাই সওয়াব রেসানির ক্ষেত্রে মাতা-পিতা ও পিতামহের সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর ভাগনে শাহপরান (রহ.)-কে সবসময় শরিক করি। এ প্রসঙ্গে পরিশেষে আমার পারিবারিক একটি সুখস্মৃতির ঘটনা বর্ণনা না করে পারছি না। ব্রিটিশ আমলে সিলেট যখন আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল তখন ১৯৩১ সালে আমার এক চাচা, বাবার আপন চাচাতো ভাই, আসাম সিভিল সার্ভিসে যোগদান করে ম্যাজিস্ট্রেট তথা হাকিম হন। সে আমলে এসব চাকরির জন্য নাকি কোনো লিখিত পরীক্ষা ছিল না। ইংরেজ সাহেবদের সামনে মৌখিক পরীক্ষা দিতে হতো। তো আমার সেই চাচা মৌখিক পরীক্ষা দিতে শিলং গিয়েছেন; আর এদিকে তৎকালে ধার্মিক মুসলিম পরিবারে প্রচলিত প্রথানুযায়ী আমার বাবা ও চাচারা মিলে চার-পাঁচ জন বাড়ির সামনে পিতামহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তেঁতুল বিচির ব্যাগসহ (গণনার সুবিধার্থে) প্রবেশ করেছেন খতমে ইউনুসের দোয়া ‘লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জোয়ালিমিন’ ১ লাখ ২৫ হাজার বার পড়ার জন্য। পড়তে পড়তে একসময় আমার ছোট চাচা হাইস্কুলের হেড মাওলানা সাহেব একপর্যায়ে ঘুমিয়ে পড়লে স্বপ্নে দেখলেন : হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারসংলগ্ন মসজিদে জুমার নামাজ হবেÑ সামনের কাতারে পরপর উপবিষ্ট শাহজালাল সাহেব আমার পিতামহ পীর মাওলানা আসগর হোসেইন ও সেই ক্যান্ডিডেট চাচা। শাহজালাল সাহেব হঠাৎ পিতামহকে জিজ্ঞেস করলেন, আজকের জুমার নামাজে কে ইমামতি করবেন? পিতামহ তখন চাচার হাত ধরে মিম্বরে বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘হুজুর, আজকের জুমায় মোক্তাদির ইমামতি করবে।’ স্বপ্নের বিবরণ শুনে আমার বড় চাচা সোল্লাসে বলে উঠেছিলেন, ইনশা আল্লাহ, কেল্লা ফতে। এক দিন পরই টেলিগ্রামে সুসংবাদটা পাওয়া গেল।

 

প্রসঙ্গত, মৌখিক পরীক্ষার সময় ইংরেজ সাহেব নাকি আমার ওই চাচাকে একপর্যায়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তার পরলোকগত পিতা কী করতেন? তদুত্তরে তিনি বলেছিলেন, He was a Hafij-e Quran. He could eecite the holy Scripture, top to bottom, from memory. এটা শুনে নাকি ইংরেজ সাহেব সবিস্ময়ে মাথায় হাত দিয়ে বলে উঠেছিলেন, Oh, My God! সে আমলে পারিবারিক প্রসিদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হতো।

শেষ করছি আমার যেটা ট্রেড-মার্ক, পর্যটনসংক্রান্ত একটি খোশগল্প দিয়ে; তবে পূর্বাহ্ণে কারও কারও জন্য জানিয়ে রাখি ‘প্যাগোডা’ হচ্ছে বৌদ্ধদের ধর্মমন্দির, কারণ জোকসের সব কথা না বুঝলে বা জোকসকে ব্যাখ্যা করতে হলে জোকস আর জোকসই থাকে না : আত্মম্ভরী এক আমেরিকান মহিলা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে না গিয়েও কথার ফুলঝুরি ফুটাচ্ছিলেন। ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় পর্যটনের স্থানগুলো হচ্ছে এশিয়ায়। হেঁয়ালিপূর্ণ, ঐন্দ্রজালিক, অবিশ্বাস্য রকমের সুন্দর। আর চায়না, অবশ্যই এশিয়ান ঝিনুকের মুক্তোসদৃশ।’ আর ‘প্যাগোডার কথা?’ পাশের একজন প্রশ্ন করলেন, আপনি কি ওদের দেখেছেন? দেখেছি মানে? মহিলা প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘আমি ওদের সঙ্গে ডিনার করেছি।’

            লেখক : রম্য সাহিত্যিক, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক