শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৯

হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

আতাউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

মধ্যযুগের দুজন কিংবদন্তি বিশ্ব-পর্যটক হচ্ছেন মার্কো পলো ও ইবনে বতুতা। প্রথমোক্ত জন ইউরোপ মহাদেশের ইতালির আর অন্যজন আফ্রিকা মহাদেশের মরক্কোর অধিবাসী। মার্কো পলো তাঁর বণিক পিতার সঙ্গে ভেনিস থেকে যাত্রা করে প্রায় সাড়ে তিন বছরে চীনের রাজধানী পিকিং তথা বর্তমান বেইজিংয়ে ১২৭৫ সালে পৌঁছেন এবং তৎকালীন চাইনিজ অধিপতি কুবলাই খানের অধীন ১৭ বছর অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে কার্যনির্বাহের পর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ইবনে বতুতার প্রকৃত নাম ছিল মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ। ১৩২৬ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে জন্মস্থান তানজিয়ার থেকে পর্যটনের উদ্দেশে বেরিয়ে মিসর, প্যালেস্টাইন, মক্কা শরিফ, ইরাক ও পারস্য হয়ে রাশিয়া এবং ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ শেষে সুদীর্ঘ ২৮ বছর পর ১৩৫৪ সালে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মার্কো পলোর ভ্রমণ-কাহিনি ‘দ্য ট্রাভেল্স অব মার্কো পলো’ থেকে আমরা তৎকালীন প্রাচ্যের সভ্যতা, বিশেষত চাইনিজ সভ্যতার বিশদ বিবরণ পাই। আর ইবনে বতুতার সফরনামা ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব ইবনে বতুতা’ থেকে তৎকালীন মুসলিম সভ্যতার প্রায় পূর্ণাঙ্গ চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এঁদের দুজনের কেউই ভ্রমণ-কাহিনি স্বয়ং লিখেননিÑ মার্কো পলো স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর ১২৯৮ সালে এক নৌযুদ্ধে বন্দী হয়ে কারাবরণকালে রাস্টিসিয়ানো নামক এক লেখকের মারফত তাঁর ভ্রমণবৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করান, আর ইবনে বতুতার সফরনামাও প্রতিলিখন সম্পাদন করেন ইবনে জুজায়ি নামক তাঁর এক স্বদেশি বন্ধু। সে যা হোক। আমরা কিন্তু মূলত বলতে চাইছি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে পর্যটক ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া বিষয়ে। অতএব, এ প্রসঙ্গ এখানেই সমাপ্ত করে প্রথমে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর প্রতি মনোনিবেশ করা যাক। আমরা অনেকেই জানি, হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর জন্ম জাজিরাতুল আরবের ইয়ামেন (ইয়েমেন) দেশে, যে কারণে তাঁর নামোল্লেখে প্রায়ই উচ্চারিত হয় হযরত শাহজালাল মুজাররদে ইয়ামেনি রহমাতুল্লাহ আলাইহি। সুফি পিতা কর্তৃক তাঁর নামকরণ হয়েছিল শেখ জালালুদ্দিন এবং শৈশবেই পিতৃবিয়োগের পর তিনি তাঁর মামা সুফি সাধক সৈয়দ আহমদ কবিরের তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হন। প্রচলিত শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি মামার কাছে আধ্যাত্মিক শিক্ষা লাভ করেন এবং উপযুক্ত সময়ে মামা তাঁকে একমুষ্টি মাটি প্রদানপূর্বক ভারতবর্ষে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে এসে সেই মাটির বর্ণ ও গন্ধের অনুরূপ মাটি যেখানে মিলবে সেখানেই আস্তানা স্থাপন করতে নির্দেশ দেন। নির্দেশানুযায়ী ভারতবর্ষে আগমনের পথে তিনি দিল্লিতে শেখ নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং নিজামুদ্দিন তাঁকে এক জোড়া কবুতর পাখি উপহারস্বরূপ দিয়েছিলেন, যার বংশানুক্রমিক ‘জালালি কবুতর’ আজ অবধি হযরত শাহজালালের দরগাহ ও সিলেটের অন্যত্র দেখতে পাওয়া যায় এবং পথিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিবিধ দরবেশ তাঁর কাফেলায় যোগ দেওয়ায় শেষমেশ তাঁর সঙ্গী দরবেশের সংখ্যা ৩৬০-এ দাঁড়ায়। যাঁরা ছিলেন সত্যিকার অর্থেই দরবেশ তথা আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ এবং তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘চাশনি পীর’ নামে পরিচিত; যাঁর মূল কাজ ছিল স্থানে স্থানে মাটি শুঁকে অতঃপর মতামত দেওয়া।

এদিকে, তৎকালীন সিলেট তথা গৌড় রাজ্যের অত্যাচারী হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দের পাপের বোঝা তখন কানায় কানায় পূর্ণ। সিলেট শহরতলির মুসলিম অধিবাসী বোরহান উদ্দিন তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম উপলক্ষে গরু কোরবানি করলে গৌড় গোবিন্দ গো-হত্যার অপরাধে সন্তানটিকে পিতার সামনেই গলা কেটে হত্যা করেন। তো তৎকালে বাংলার সুলতান ছিলেন শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ। চরম ক্ষুব্ধ বোরহান উদ্দিন তাঁর দরবারে বিচারপ্রার্থী হলে তিনি গৌড় গোবিন্দকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে প্রথমে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র সিকানদার গাজীর কর্তৃত্বাধীনে একটি সেনাবাহিনী পাঠান। কিন্তু সিকানদার গাজী দুবার বিফলকাম হলে পর সুলতান তাঁর সেনাপ্রধান নাসির উদ্দিনকে যুদ্ধের দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেন। এই সন্ধিক্ষণে হযরত শাহজালাল ও তাঁর ৩৬০ আউলিয়া তথা দরবেশগণ মুসলিম সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেন এবং গৌড় গোবিন্দকে পরাস্ত করে সিলেটে মুসলিম কর্তৃত্ব কায়েম করেন। ওটা ছিল ১৩০৩ সালের ঘটনা। আর হ্যাঁ, তাঁর মামা আহমদ কবির কর্তৃক প্রদত্ত একমুষ্টি মাটির বর্ণ ও গন্ধের সঙ্গে সিলেটের মাটি সম্পূর্ণ মিলে যাওয়ায় হযরত শাহজালাল (রহ.) সঙ্গীসহ সিলেট শহরেই আস্তানা স্থাপন করেন এবং সকল শ্রেণি, বর্ণ ও বিশ্বাসের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হন। তিনি আজীবন অকৃতদার থেকে মহান আল্লাহর উপাসনা ও ধ্যানে অতিবাহিত করেন এবং ১৩৪৬ সালে ওফাতপ্রাপ্ত হন। আজ অবধি প্রতিদিন বিভিন্ন গোত্র ও ধর্মের সহস্রাধিক মানুষ সিলেট শহরে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা ফাতিহা পাঠ করেন।

এবারে আসি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে ইবনে বতুতার সাক্ষাৎ ও মিথস্ক্রিয়া পরিবেশনায়। ইবনে বতুতা ১৩৪৫ সালে সিলেটে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে মিলিত হন এবং তিন দিন তাঁর আতিথ্য গ্রহণ করেন। উপাখ্যানটি খুবই চমৎকার ও চিত্তাকর্ষক : ইবনে বতুতা তাঁর সফরনামায় লিখেছেন, তিনি দুই দিনের পথ দূরে থাকতেই হযরত শাহজালালের চার শিষ্যের দেখা পেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁকে বললেন, শেখ আমাদের বলেছেন, পশ্চিম দেশের একজন সফরকারী তোমাদের কাছে এসেছেন, তোমরা গিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা কর। অথচ তাঁর সম্পর্কে শেখ কিছুই জ্ঞাত ছিলেন না। তিনি আরও লিখেছেন, তাঁদের সঙ্গে শেখ জালালুদ্দিন তথা শাহজালালের আস্তানায় পৌঁছে তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে সেখানে কোনোরকম আবাদি জমি নেই, অথচ মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে স্থানীয়রা নানা ধরনের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসেন, যেগুলো দিয়ে দরবেশ ও মুসাফিরদের ব্যয় নির্বাহ হয়। আর শেখের নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ছিল একটি মাত্র গাভী যার দুধ দিয়ে প্রতি ১০ দিন অন্তর তিনি ইফতার করতেন। এতদ্পরবর্তী অত্যাশ্চর্য ঘটনা ইবনে বতুতার নিজের জীবনীতেই জানা যাক :  ‘শেখের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলাম, তিনি ছাগলের লোমে তৈরি একটি আলখেল্লা পরিধান করে আছেন। আলখেল্লাটি দেখে আমার পছন্দ হওয়ায় মনে মনে ভাবলাম, আহা, শেখ যদি ওটা আমাকে দান করতেন! পরে তাঁর কাছে যখন বিদায় নিতে গেলাম, তিনি উঠে গুহার এক কোণে গিয়ে আলখেল্লাটি খুলে এসে আমার গায়ে পরিয়ে দিলেন এবং নিজের মাথার গোলটুপিও আমার মাথায় দিলেন। নিজে এলেন তালি লাগানো একটি পোশাকে। বিদায়কালে এগিয়ে দিতে আসা অন্য দরবেশগণ আমাকে জানালেন পূর্বাহ্ণে শেখ তাঁদের বলেছেন, মরক্কোর অধিবাসী এ আলখেল্লাটি চেয়ে নেবেন; কিন্তু তখন তিনি তা রাখতে পারবেন না। তাঁর কাছ থেকে এটি চেয়ে নেবেন একজন বিধর্মী সুলতান ও দেবেন চীনে অবস্থানরত আমার ভাই বোরহান উদ্দিনকে। তাঁর জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে।

পরবর্তীতে ঠিক তাই ঘটল। অতঃপর আমি চীন সফরে গিয়ে বহুদিন পরে থান্সা শহরে হাজির হলাম। সেখানে গিয়ে লোকের ভিড়ে আমি সঙ্গীদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। তখন আমার পরিধানে ছিল সেই আলখেল্লাটি। সেখানে ঘটনাচক্রে এক রাস্তায় দেখা হলো সেখানকার উজির ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের সঙ্গে। উজির আমাকে সুলতানের কাছে নিয়ে হাজির করলেন এবং সুলতানের সঙ্গে প্রশ্নোত্তরকালে তিনি আলখেল্লাটির দিকে নজর দিলেন ও এটি তাঁর পছন্দ হলো। উজির তখন আমাকে বললেন, এটি খুলে ফেলুন। আমি তাঁর কথা অমান্য করতে পারলাম না। কাজেই সুলতান সেই আলখেল্লাটি নিয়ে আমাকে দশটি জামা, একটি ঘোড়া ও কিছু অর্থ দিলেন। পরের বছর খান বালিক (বেইজিং) শহরে প্রবেশ করে আমি শেখ বোরহান উদ্দিনের দরগা খুঁজে বের করলাম। দেখলাম, সেই আলখেল্লাটি গায়ে দিয়ে তিনি পড়তে বসেছেন। আমি অবাক হয়ে চেয়ে রইলাম। আমাকে বিস্মিত হতে দেখে শেখ বোরহান উদ্দিন বললেন, এটি খাস করে আমার ভাই জালালুদ্দিন আমার জন্যই তৈরি করেছিলেন এবং তিনি আমাকে লিখে জানিয়েছেন অমুক অমুকের হাত দিয়ে ওটা তোমার কাছে গিয়ে পৌঁছবে। অতঃপর বোরহান উদ্দিন সেই পত্রখানা বের করলেন। সেটি পাঠ করে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শেখ জালালুদ্দিনের এ নিখুঁত জ্ঞানের পরিচয় পেয়ে আমি অধিকতর বিস্ময়বোধ করলাম। এ ব্যাপারে যা কিছু ঘটেছে, সবই আমি শেখ বোরহান উদ্দিনকে খুলে বললাম। তিনি বললেন, আমার ভাই জালালুদ্দিন এসবের চেয়েও অনেক বেশি কিছু করতে পারেন। ...আমি শুনেছি, প্রতিদিন তিনি মক্কায় ফজরের নামাজ আদায় করেন এবং প্রতি বছর হজ সম্পাদন করেন। কারণ আরাফাহ্ আর হজের সময় তিনি কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে যান, কেউ তা বলতে পারেন না।’

সুধী পাঠক! সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত ‘লাল সালু’ উপন্যাসটি আশা করি অনেকেই পড়ে থাকবেন। নকল মাজার ও লাল সালুর ব্যবহার আমাদের দেশে বহু আগে থেকেই প্রচলিত, যাকে এক ধরনের সামাজিক ব্যাধিও বলা যায়। কিন্তু হযরত শাহজালাল (রহ.) যে ছিলেন একজন ঐতিহাসিক সিদ্ধপুরুষ ও আল্লাহর অলি, ইবনে বতুতা কর্তৃক তদীয় সফরনামায় বর্ণিত উপরোক্ত উপাখ্যানই এর সর্বোৎকৃষ্ট প্রমাণ। ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময়ই তাঁর প্রতি এক ধরনের ঋণী বলে বোধ করি এজন্য যে, আল্লাহর হুকুমে তিনি সিলেটে আস্তানা স্থাপন করে ধর্ম প্রচারে ও ধর্মান্তরিত করার কাজে আত্মনিয়োগ না করলে আমি যে সিলেটের একটি ধার্মিক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, তা না ঘটে কোনো বিধর্মী পরিবারেও জন্ম হতে পারত এবং তেমনটা ঘটলে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা মোটেই সহজসাধ্য হতো না। আমি তাই সওয়াব রেসানির ক্ষেত্রে মাতা-পিতা ও পিতামহের সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর ভাগনে শাহপরান (রহ.)-কে সবসময় শরিক করি। এ প্রসঙ্গে পরিশেষে আমার পারিবারিক একটি সুখস্মৃতির ঘটনা বর্ণনা না করে পারছি না। ব্রিটিশ আমলে সিলেট যখন আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল তখন ১৯৩১ সালে আমার এক চাচা, বাবার আপন চাচাতো ভাই, আসাম সিভিল সার্ভিসে যোগদান করে ম্যাজিস্ট্রেট তথা হাকিম হন। সে আমলে এসব চাকরির জন্য নাকি কোনো লিখিত পরীক্ষা ছিল না। ইংরেজ সাহেবদের সামনে মৌখিক পরীক্ষা দিতে হতো। তো আমার সেই চাচা মৌখিক পরীক্ষা দিতে শিলং গিয়েছেন; আর এদিকে তৎকালে ধার্মিক মুসলিম পরিবারে প্রচলিত প্রথানুযায়ী আমার বাবা ও চাচারা মিলে চার-পাঁচ জন বাড়ির সামনে পিতামহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তেঁতুল বিচির ব্যাগসহ (গণনার সুবিধার্থে) প্রবেশ করেছেন খতমে ইউনুসের দোয়া ‘লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জোয়ালিমিন’ ১ লাখ ২৫ হাজার বার পড়ার জন্য। পড়তে পড়তে একসময় আমার ছোট চাচা হাইস্কুলের হেড মাওলানা সাহেব একপর্যায়ে ঘুমিয়ে পড়লে স্বপ্নে দেখলেন : হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারসংলগ্ন মসজিদে জুমার নামাজ হবেÑ সামনের কাতারে পরপর উপবিষ্ট শাহজালাল সাহেব আমার পিতামহ পীর মাওলানা আসগর হোসেইন ও সেই ক্যান্ডিডেট চাচা। শাহজালাল সাহেব হঠাৎ পিতামহকে জিজ্ঞেস করলেন, আজকের জুমার নামাজে কে ইমামতি করবেন? পিতামহ তখন চাচার হাত ধরে মিম্বরে বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘হুজুর, আজকের জুমায় মোক্তাদির ইমামতি করবে।’ স্বপ্নের বিবরণ শুনে আমার বড় চাচা সোল্লাসে বলে উঠেছিলেন, ইনশা আল্লাহ, কেল্লা ফতে। এক দিন পরই টেলিগ্রামে সুসংবাদটা পাওয়া গেল।

 

প্রসঙ্গত, মৌখিক পরীক্ষার সময় ইংরেজ সাহেব নাকি আমার ওই চাচাকে একপর্যায়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তার পরলোকগত পিতা কী করতেন? তদুত্তরে তিনি বলেছিলেন, He was a Hafij-e Quran. He could eecite the holy Scripture, top to bottom, from memory. এটা শুনে নাকি ইংরেজ সাহেব সবিস্ময়ে মাথায় হাত দিয়ে বলে উঠেছিলেন, Oh, My God! সে আমলে পারিবারিক প্রসিদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হতো।

শেষ করছি আমার যেটা ট্রেড-মার্ক, পর্যটনসংক্রান্ত একটি খোশগল্প দিয়ে; তবে পূর্বাহ্ণে কারও কারও জন্য জানিয়ে রাখি ‘প্যাগোডা’ হচ্ছে বৌদ্ধদের ধর্মমন্দির, কারণ জোকসের সব কথা না বুঝলে বা জোকসকে ব্যাখ্যা করতে হলে জোকস আর জোকসই থাকে না : আত্মম্ভরী এক আমেরিকান মহিলা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে না গিয়েও কথার ফুলঝুরি ফুটাচ্ছিলেন। ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় পর্যটনের স্থানগুলো হচ্ছে এশিয়ায়। হেঁয়ালিপূর্ণ, ঐন্দ্রজালিক, অবিশ্বাস্য রকমের সুন্দর। আর চায়না, অবশ্যই এশিয়ান ঝিনুকের মুক্তোসদৃশ।’ আর ‘প্যাগোডার কথা?’ পাশের একজন প্রশ্ন করলেন, আপনি কি ওদের দেখেছেন? দেখেছি মানে? মহিলা প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘আমি ওদের সঙ্গে ডিনার করেছি।’

            লেখক : রম্য সাহিত্যিক, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সভায় যোগ দিল জামায়াত
ঐকমত্য কমিশনের সভায় যোগ দিল জামায়াত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় এভারকেয়ারে যাবেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় এভারকেয়ারে যাবেন খালেদা জিয়া

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্পের জন্য ১৫০ রানের মাইলফলক ছোঁয়া হলো না শান্তর
অল্পের জন্য ১৫০ রানের মাইলফলক ছোঁয়া হলো না শান্তর

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
সকালের মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে দুই দিনে ১৬ জনকে পুশইন
মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে দুই দিনে ১৬ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!
সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান
চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা