শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৯

হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

আতাউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হযরত শাহজালাল (রহ.) ও ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া

মধ্যযুগের দুজন কিংবদন্তি বিশ্ব-পর্যটক হচ্ছেন মার্কো পলো ও ইবনে বতুতা। প্রথমোক্ত জন ইউরোপ মহাদেশের ইতালির আর অন্যজন আফ্রিকা মহাদেশের মরক্কোর অধিবাসী। মার্কো পলো তাঁর বণিক পিতার সঙ্গে ভেনিস থেকে যাত্রা করে প্রায় সাড়ে তিন বছরে চীনের রাজধানী পিকিং তথা বর্তমান বেইজিংয়ে ১২৭৫ সালে পৌঁছেন এবং তৎকালীন চাইনিজ অধিপতি কুবলাই খানের অধীন ১৭ বছর অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে কার্যনির্বাহের পর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ইবনে বতুতার প্রকৃত নাম ছিল মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ। ১৩২৬ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে জন্মস্থান তানজিয়ার থেকে পর্যটনের উদ্দেশে বেরিয়ে মিসর, প্যালেস্টাইন, মক্কা শরিফ, ইরাক ও পারস্য হয়ে রাশিয়া এবং ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ শেষে সুদীর্ঘ ২৮ বছর পর ১৩৫৪ সালে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মার্কো পলোর ভ্রমণ-কাহিনি ‘দ্য ট্রাভেল্স অব মার্কো পলো’ থেকে আমরা তৎকালীন প্রাচ্যের সভ্যতা, বিশেষত চাইনিজ সভ্যতার বিশদ বিবরণ পাই। আর ইবনে বতুতার সফরনামা ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব ইবনে বতুতা’ থেকে তৎকালীন মুসলিম সভ্যতার প্রায় পূর্ণাঙ্গ চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এঁদের দুজনের কেউই ভ্রমণ-কাহিনি স্বয়ং লিখেননিÑ মার্কো পলো স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর ১২৯৮ সালে এক নৌযুদ্ধে বন্দী হয়ে কারাবরণকালে রাস্টিসিয়ানো নামক এক লেখকের মারফত তাঁর ভ্রমণবৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করান, আর ইবনে বতুতার সফরনামাও প্রতিলিখন সম্পাদন করেন ইবনে জুজায়ি নামক তাঁর এক স্বদেশি বন্ধু। সে যা হোক। আমরা কিন্তু মূলত বলতে চাইছি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে পর্যটক ইবনে বতুতার মিথস্ক্রিয়া বিষয়ে। অতএব, এ প্রসঙ্গ এখানেই সমাপ্ত করে প্রথমে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর প্রতি মনোনিবেশ করা যাক। আমরা অনেকেই জানি, হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর জন্ম জাজিরাতুল আরবের ইয়ামেন (ইয়েমেন) দেশে, যে কারণে তাঁর নামোল্লেখে প্রায়ই উচ্চারিত হয় হযরত শাহজালাল মুজাররদে ইয়ামেনি রহমাতুল্লাহ আলাইহি। সুফি পিতা কর্তৃক তাঁর নামকরণ হয়েছিল শেখ জালালুদ্দিন এবং শৈশবেই পিতৃবিয়োগের পর তিনি তাঁর মামা সুফি সাধক সৈয়দ আহমদ কবিরের তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হন। প্রচলিত শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি মামার কাছে আধ্যাত্মিক শিক্ষা লাভ করেন এবং উপযুক্ত সময়ে মামা তাঁকে একমুষ্টি মাটি প্রদানপূর্বক ভারতবর্ষে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে এসে সেই মাটির বর্ণ ও গন্ধের অনুরূপ মাটি যেখানে মিলবে সেখানেই আস্তানা স্থাপন করতে নির্দেশ দেন। নির্দেশানুযায়ী ভারতবর্ষে আগমনের পথে তিনি দিল্লিতে শেখ নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং নিজামুদ্দিন তাঁকে এক জোড়া কবুতর পাখি উপহারস্বরূপ দিয়েছিলেন, যার বংশানুক্রমিক ‘জালালি কবুতর’ আজ অবধি হযরত শাহজালালের দরগাহ ও সিলেটের অন্যত্র দেখতে পাওয়া যায় এবং পথিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিবিধ দরবেশ তাঁর কাফেলায় যোগ দেওয়ায় শেষমেশ তাঁর সঙ্গী দরবেশের সংখ্যা ৩৬০-এ দাঁড়ায়। যাঁরা ছিলেন সত্যিকার অর্থেই দরবেশ তথা আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ এবং তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘চাশনি পীর’ নামে পরিচিত; যাঁর মূল কাজ ছিল স্থানে স্থানে মাটি শুঁকে অতঃপর মতামত দেওয়া।

এদিকে, তৎকালীন সিলেট তথা গৌড় রাজ্যের অত্যাচারী হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দের পাপের বোঝা তখন কানায় কানায় পূর্ণ। সিলেট শহরতলির মুসলিম অধিবাসী বোরহান উদ্দিন তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম উপলক্ষে গরু কোরবানি করলে গৌড় গোবিন্দ গো-হত্যার অপরাধে সন্তানটিকে পিতার সামনেই গলা কেটে হত্যা করেন। তো তৎকালে বাংলার সুলতান ছিলেন শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ। চরম ক্ষুব্ধ বোরহান উদ্দিন তাঁর দরবারে বিচারপ্রার্থী হলে তিনি গৌড় গোবিন্দকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে প্রথমে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র সিকানদার গাজীর কর্তৃত্বাধীনে একটি সেনাবাহিনী পাঠান। কিন্তু সিকানদার গাজী দুবার বিফলকাম হলে পর সুলতান তাঁর সেনাপ্রধান নাসির উদ্দিনকে যুদ্ধের দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেন। এই সন্ধিক্ষণে হযরত শাহজালাল ও তাঁর ৩৬০ আউলিয়া তথা দরবেশগণ মুসলিম সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেন এবং গৌড় গোবিন্দকে পরাস্ত করে সিলেটে মুসলিম কর্তৃত্ব কায়েম করেন। ওটা ছিল ১৩০৩ সালের ঘটনা। আর হ্যাঁ, তাঁর মামা আহমদ কবির কর্তৃক প্রদত্ত একমুষ্টি মাটির বর্ণ ও গন্ধের সঙ্গে সিলেটের মাটি সম্পূর্ণ মিলে যাওয়ায় হযরত শাহজালাল (রহ.) সঙ্গীসহ সিলেট শহরেই আস্তানা স্থাপন করেন এবং সকল শ্রেণি, বর্ণ ও বিশ্বাসের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হন। তিনি আজীবন অকৃতদার থেকে মহান আল্লাহর উপাসনা ও ধ্যানে অতিবাহিত করেন এবং ১৩৪৬ সালে ওফাতপ্রাপ্ত হন। আজ অবধি প্রতিদিন বিভিন্ন গোত্র ও ধর্মের সহস্রাধিক মানুষ সিলেট শহরে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা ফাতিহা পাঠ করেন।

এবারে আসি হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে ইবনে বতুতার সাক্ষাৎ ও মিথস্ক্রিয়া পরিবেশনায়। ইবনে বতুতা ১৩৪৫ সালে সিলেটে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে মিলিত হন এবং তিন দিন তাঁর আতিথ্য গ্রহণ করেন। উপাখ্যানটি খুবই চমৎকার ও চিত্তাকর্ষক : ইবনে বতুতা তাঁর সফরনামায় লিখেছেন, তিনি দুই দিনের পথ দূরে থাকতেই হযরত শাহজালালের চার শিষ্যের দেখা পেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁকে বললেন, শেখ আমাদের বলেছেন, পশ্চিম দেশের একজন সফরকারী তোমাদের কাছে এসেছেন, তোমরা গিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা কর। অথচ তাঁর সম্পর্কে শেখ কিছুই জ্ঞাত ছিলেন না। তিনি আরও লিখেছেন, তাঁদের সঙ্গে শেখ জালালুদ্দিন তথা শাহজালালের আস্তানায় পৌঁছে তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে সেখানে কোনোরকম আবাদি জমি নেই, অথচ মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে স্থানীয়রা নানা ধরনের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসেন, যেগুলো দিয়ে দরবেশ ও মুসাফিরদের ব্যয় নির্বাহ হয়। আর শেখের নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ছিল একটি মাত্র গাভী যার দুধ দিয়ে প্রতি ১০ দিন অন্তর তিনি ইফতার করতেন। এতদ্পরবর্তী অত্যাশ্চর্য ঘটনা ইবনে বতুতার নিজের জীবনীতেই জানা যাক :  ‘শেখের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলাম, তিনি ছাগলের লোমে তৈরি একটি আলখেল্লা পরিধান করে আছেন। আলখেল্লাটি দেখে আমার পছন্দ হওয়ায় মনে মনে ভাবলাম, আহা, শেখ যদি ওটা আমাকে দান করতেন! পরে তাঁর কাছে যখন বিদায় নিতে গেলাম, তিনি উঠে গুহার এক কোণে গিয়ে আলখেল্লাটি খুলে এসে আমার গায়ে পরিয়ে দিলেন এবং নিজের মাথার গোলটুপিও আমার মাথায় দিলেন। নিজে এলেন তালি লাগানো একটি পোশাকে। বিদায়কালে এগিয়ে দিতে আসা অন্য দরবেশগণ আমাকে জানালেন পূর্বাহ্ণে শেখ তাঁদের বলেছেন, মরক্কোর অধিবাসী এ আলখেল্লাটি চেয়ে নেবেন; কিন্তু তখন তিনি তা রাখতে পারবেন না। তাঁর কাছ থেকে এটি চেয়ে নেবেন একজন বিধর্মী সুলতান ও দেবেন চীনে অবস্থানরত আমার ভাই বোরহান উদ্দিনকে। তাঁর জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে।

পরবর্তীতে ঠিক তাই ঘটল। অতঃপর আমি চীন সফরে গিয়ে বহুদিন পরে থান্সা শহরে হাজির হলাম। সেখানে গিয়ে লোকের ভিড়ে আমি সঙ্গীদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। তখন আমার পরিধানে ছিল সেই আলখেল্লাটি। সেখানে ঘটনাচক্রে এক রাস্তায় দেখা হলো সেখানকার উজির ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের সঙ্গে। উজির আমাকে সুলতানের কাছে নিয়ে হাজির করলেন এবং সুলতানের সঙ্গে প্রশ্নোত্তরকালে তিনি আলখেল্লাটির দিকে নজর দিলেন ও এটি তাঁর পছন্দ হলো। উজির তখন আমাকে বললেন, এটি খুলে ফেলুন। আমি তাঁর কথা অমান্য করতে পারলাম না। কাজেই সুলতান সেই আলখেল্লাটি নিয়ে আমাকে দশটি জামা, একটি ঘোড়া ও কিছু অর্থ দিলেন। পরের বছর খান বালিক (বেইজিং) শহরে প্রবেশ করে আমি শেখ বোরহান উদ্দিনের দরগা খুঁজে বের করলাম। দেখলাম, সেই আলখেল্লাটি গায়ে দিয়ে তিনি পড়তে বসেছেন। আমি অবাক হয়ে চেয়ে রইলাম। আমাকে বিস্মিত হতে দেখে শেখ বোরহান উদ্দিন বললেন, এটি খাস করে আমার ভাই জালালুদ্দিন আমার জন্যই তৈরি করেছিলেন এবং তিনি আমাকে লিখে জানিয়েছেন অমুক অমুকের হাত দিয়ে ওটা তোমার কাছে গিয়ে পৌঁছবে। অতঃপর বোরহান উদ্দিন সেই পত্রখানা বের করলেন। সেটি পাঠ করে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শেখ জালালুদ্দিনের এ নিখুঁত জ্ঞানের পরিচয় পেয়ে আমি অধিকতর বিস্ময়বোধ করলাম। এ ব্যাপারে যা কিছু ঘটেছে, সবই আমি শেখ বোরহান উদ্দিনকে খুলে বললাম। তিনি বললেন, আমার ভাই জালালুদ্দিন এসবের চেয়েও অনেক বেশি কিছু করতে পারেন। ...আমি শুনেছি, প্রতিদিন তিনি মক্কায় ফজরের নামাজ আদায় করেন এবং প্রতি বছর হজ সম্পাদন করেন। কারণ আরাফাহ্ আর হজের সময় তিনি কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে যান, কেউ তা বলতে পারেন না।’

সুধী পাঠক! সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত ‘লাল সালু’ উপন্যাসটি আশা করি অনেকেই পড়ে থাকবেন। নকল মাজার ও লাল সালুর ব্যবহার আমাদের দেশে বহু আগে থেকেই প্রচলিত, যাকে এক ধরনের সামাজিক ব্যাধিও বলা যায়। কিন্তু হযরত শাহজালাল (রহ.) যে ছিলেন একজন ঐতিহাসিক সিদ্ধপুরুষ ও আল্লাহর অলি, ইবনে বতুতা কর্তৃক তদীয় সফরনামায় বর্ণিত উপরোক্ত উপাখ্যানই এর সর্বোৎকৃষ্ট প্রমাণ। ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময়ই তাঁর প্রতি এক ধরনের ঋণী বলে বোধ করি এজন্য যে, আল্লাহর হুকুমে তিনি সিলেটে আস্তানা স্থাপন করে ধর্ম প্রচারে ও ধর্মান্তরিত করার কাজে আত্মনিয়োগ না করলে আমি যে সিলেটের একটি ধার্মিক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, তা না ঘটে কোনো বিধর্মী পরিবারেও জন্ম হতে পারত এবং তেমনটা ঘটলে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা মোটেই সহজসাধ্য হতো না। আমি তাই সওয়াব রেসানির ক্ষেত্রে মাতা-পিতা ও পিতামহের সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর ভাগনে শাহপরান (রহ.)-কে সবসময় শরিক করি। এ প্রসঙ্গে পরিশেষে আমার পারিবারিক একটি সুখস্মৃতির ঘটনা বর্ণনা না করে পারছি না। ব্রিটিশ আমলে সিলেট যখন আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল তখন ১৯৩১ সালে আমার এক চাচা, বাবার আপন চাচাতো ভাই, আসাম সিভিল সার্ভিসে যোগদান করে ম্যাজিস্ট্রেট তথা হাকিম হন। সে আমলে এসব চাকরির জন্য নাকি কোনো লিখিত পরীক্ষা ছিল না। ইংরেজ সাহেবদের সামনে মৌখিক পরীক্ষা দিতে হতো। তো আমার সেই চাচা মৌখিক পরীক্ষা দিতে শিলং গিয়েছেন; আর এদিকে তৎকালে ধার্মিক মুসলিম পরিবারে প্রচলিত প্রথানুযায়ী আমার বাবা ও চাচারা মিলে চার-পাঁচ জন বাড়ির সামনে পিতামহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তেঁতুল বিচির ব্যাগসহ (গণনার সুবিধার্থে) প্রবেশ করেছেন খতমে ইউনুসের দোয়া ‘লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জোয়ালিমিন’ ১ লাখ ২৫ হাজার বার পড়ার জন্য। পড়তে পড়তে একসময় আমার ছোট চাচা হাইস্কুলের হেড মাওলানা সাহেব একপর্যায়ে ঘুমিয়ে পড়লে স্বপ্নে দেখলেন : হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারসংলগ্ন মসজিদে জুমার নামাজ হবেÑ সামনের কাতারে পরপর উপবিষ্ট শাহজালাল সাহেব আমার পিতামহ পীর মাওলানা আসগর হোসেইন ও সেই ক্যান্ডিডেট চাচা। শাহজালাল সাহেব হঠাৎ পিতামহকে জিজ্ঞেস করলেন, আজকের জুমার নামাজে কে ইমামতি করবেন? পিতামহ তখন চাচার হাত ধরে মিম্বরে বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘হুজুর, আজকের জুমায় মোক্তাদির ইমামতি করবে।’ স্বপ্নের বিবরণ শুনে আমার বড় চাচা সোল্লাসে বলে উঠেছিলেন, ইনশা আল্লাহ, কেল্লা ফতে। এক দিন পরই টেলিগ্রামে সুসংবাদটা পাওয়া গেল।

 

প্রসঙ্গত, মৌখিক পরীক্ষার সময় ইংরেজ সাহেব নাকি আমার ওই চাচাকে একপর্যায়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তার পরলোকগত পিতা কী করতেন? তদুত্তরে তিনি বলেছিলেন, He was a Hafij-e Quran. He could eecite the holy Scripture, top to bottom, from memory. এটা শুনে নাকি ইংরেজ সাহেব সবিস্ময়ে মাথায় হাত দিয়ে বলে উঠেছিলেন, Oh, My God! সে আমলে পারিবারিক প্রসিদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হতো।

শেষ করছি আমার যেটা ট্রেড-মার্ক, পর্যটনসংক্রান্ত একটি খোশগল্প দিয়ে; তবে পূর্বাহ্ণে কারও কারও জন্য জানিয়ে রাখি ‘প্যাগোডা’ হচ্ছে বৌদ্ধদের ধর্মমন্দির, কারণ জোকসের সব কথা না বুঝলে বা জোকসকে ব্যাখ্যা করতে হলে জোকস আর জোকসই থাকে না : আত্মম্ভরী এক আমেরিকান মহিলা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে না গিয়েও কথার ফুলঝুরি ফুটাচ্ছিলেন। ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় পর্যটনের স্থানগুলো হচ্ছে এশিয়ায়। হেঁয়ালিপূর্ণ, ঐন্দ্রজালিক, অবিশ্বাস্য রকমের সুন্দর। আর চায়না, অবশ্যই এশিয়ান ঝিনুকের মুক্তোসদৃশ।’ আর ‘প্যাগোডার কথা?’ পাশের একজন প্রশ্ন করলেন, আপনি কি ওদের দেখেছেন? দেখেছি মানে? মহিলা প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘আমি ওদের সঙ্গে ডিনার করেছি।’

            লেখক : রম্য সাহিত্যিক, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ