শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অজানা কষ্ট রাজা-বাদশাহদেরও দাহ করে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অজানা কষ্ট রাজা-বাদশাহদেরও দাহ করে

কবি নজরুল লিখেছেন, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়/আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়/...মহারাজ শ্রীহরিশচন্দ্র রাজ্যদান ক’রে শেষ/শ্মশান-রক্ষী হয়ে লভিল চণ্ডাল বেশ/বিষ্ণু বুকে চরণ-চিহ্ন, ললাট-লেখা কে খণ্ডায়।’ ভারতের শেষ সম্রাট ছিলেন বাহাদুর শাহ জাফর। সম্রাট বাবর, আকবর, জাহাঙ্গীরের উত্তরাধিকার। ব্যক্তিজীবনে ছিলেন একজন কবি। আরাম-আয়েশের জীবন ছিল পছন্দ। যুদ্ধ ভালো লাগত না। ঝামেলা পছন্দ হতো না। দুই লাইন কবিতা লেখাতেই ছিল নেশা। সেই নেশা কঠিন দুঃসময়েও কমেনি। মৃত্যুর আগেও এমনকি লিখে গিয়েছেন নিজের আক্ষেপ ও দুঃখের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশের আগ্রাসী অবস্থান দেখে তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। তবু নিস্তার পাননি। সিপাহি বিদ্রোহের সময় ভারতীয়রা তাঁকে ঘিরে আবার স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন হয়ে দাঁড়াল কাল। ইংরেজদের হাতে আটক হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। খুঁজে খুঁজে বের করে তাঁর সন্তানদের হত্যা করা হয়। স্ত্রী জিনাত মহলসহ বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় ইংরেজরা। চিরতরে দিল্লির শাসন থেকে বাবরের বংশধর মোগলদের উচ্ছেদেই এ পরিকল্পনা। মোগলদের প্রতি তখনো প্রজাদের আনুগত্য নিয়েই ছিল ভয়। যদিও দীর্ঘদিনের শাসনে তখন ক্লান্ত শেষ মোগল সম্রাট। ইংরেজদের ঠেকানোর কোনো অবস্থানই ছিল না তাঁর। সিপাহিরা তাঁর পক্ষে অবস্থান না নিলে ইতিহাস হয়তো অন্যরকম হতো। কিন্তু নিয়তি বলে কথা! ৮৩ বছরের বৃদ্ধ সম্রাট বাহাদুর শাহ বন্দী হলেন। সন্তানদের বেশির ভাগ খুন হন। জীবিত দুই শাহজাদা ও দুই শাহজাদিকে নিয়ে সম্রাটকে বাধ্য করা হয় দিল্লি ছাড়তে। জাহাজে তুলে দেওয়া হয় রেঙ্গুনের পথে। ভয়ঙ্কর কষ্ট নিয়ে জাহাজে ওঠেন বাহাদুর শাহ। অনেক কষ্ট, দুর্ভোগ, অপমান নিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে পৌঁছেন রেঙ্গুনে। ব্রিটিশ বাহিনীর ক্যাপ্টেন নেলসন ডেভিসের বাড়িতে শুরু হয় নতুন জীবন। নিয়তির করুণ পরিহাসে ওই বাড়ির গ্যারেজের ভিতরে ঠাঁই হয় হিন্দুস্তানের বাদশাহর।

বন্দীজীবনে সম্রাটকে থাকতে দেওয়া হয় একটি পাটের দড়ির খাটিয়ায়। চরম দুঃখ-কষ্টে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হন। চলতে ফিরতে পারতেন না। চিকিৎসা হতো না। সম্রাটের সঙ্গে আসা পরিবারের সদস্যদের নীরব অশ্রুপাতে কাটত দিন। কিন্তু বেশিদিন নয়। কঠিন কষ্টের মাঝেই সম্রাট চিরবিদায় নেন ১৮৬২ সালের ৭ নভেম্বর। গোপনীয়তার মাঝে লাশ দাফন করা হয়। মৃত্যুর খবরও ঠিকভাবে প্রচার করা হয়নি। ইংরেজদের ভয় ছিল ভারতবাসী খবর পেলে কবরে এসে ভিড় জমাবে। বাহাদুর শাহ আবারও জেগে উঠবেন। তাই গোপনীয়তার শেষ ছিল না। সম্রাটের স্ত্রী জিনাত মহল মারা যান ১৮৮৬ সালে। সম্রাটের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হয়। দীর্ঘদিন বাঁশের বেড়া দিয়ে কবরগুলো ঘিরে রাখা ছিল। বিশ শতকের শুরুর আগে ভারতীয়রা এই সমাধির সন্ধান পায়নি। ১৯০৩ সালের পর কবরে প্রথম ফাতিহা পাঠ করে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয় ভারতবর্ষের মানুষের। এখন সম্রাট বাহাদুর শাহের মাজার পর্যটকদের তীর্থস্থান। কয়েক বছর আগে আমি নিজেও গিয়েছিলাম সম্রাটের সমাধিতে। সমাধির দেয়ালে লেখা আছে তাঁর সেই দীর্ঘশ্বাস নিয়ে লেখা কবিতাটি। মনে হলো কে যেন আমাকে পড়ে শোনাচ্ছেন, ‘মরণেকে বাদ ইশ্ক মেরা বা আসর/হুয়া উড়নে লাগি হ্যায় খাক/মেরি ক্যোয়ি ইয়ার মে/কিতনা বদনসিব জাফর দাফনকে লিয়ে দোগজ/জামিন ভি মিলানা চুকি ক্যোয়ি ইয়ার মে।’ দিল্লিতে দাফনে একটুকরো জমি মেলেনি ভারতের বাদশাহর জন্য। বাহাদুর শাহের এই কষ্ট, এই বেদনা, আক্ষেপের জবাব দিয়েছিলেন অনেক দিন পর ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নাম রাজীব গান্ধী। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তিনি বার্মা (মিয়ানমার) সফরে যান। তারপর শ্রদ্ধা জানাতে যান বাহাদুর শাহের মাজারে। এই লেখা পড়ে তিনি দুঃখ পান। বেদনার আঘাতেই পরিদর্শক বইতে লিখেন, ‘দু গজ জমিন তো না মিলি হিন্দুস্তান মে/পার তেরি কোরবানি সে উঠি আজাদি কি আওয়াজ/বদনসিব তো নাহি জাফর/জুড়া হ্যায় তেরা নাম ভারত শান আউর শওকত মে/আজাদি কি পয়গাম সে।’ অর্থাৎ ‘হিন্দুস্তানে তুমি দুই গজ মাটি পাওনি সত্য, তবে তোমার আত্মত্যাগ থেকেই আমাদের স্বাধীনতার আওয়াজ উঠেছিল। দুর্ভাগ্য তোমার নয় জাফর, স্বাধীনতার বার্তার মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষের সুনাম ও গৌরবের সঙ্গে তোমার নাম চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছে।’

মানুষের কষ্টের কোনো শেষ নেই। বাদশাহ থেকে গরিব সবার ভিতরে আরেকটা মানুষ বাস করে। বাইরে থেকে একরকম মনে হলেও মানুষের ভিতরে আরেকটা জগৎ থাকে। রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, শামসুর রাহমান থেকে রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ সবার কষ্টগুলো তাঁরা নিজের মতো ব্যক্ত করে গেছেন। আবার মার্গারেট থ্যাচার, ইন্দিরা গান্ধী নিজের দুঃখগুলোকে আড়ালেই রাখতেন। শুধু পুত্র সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যুর সময় হাসপাতালে ভেঙে পড়েন ইন্দিরা। তবু মিডিয়া আর মানুষের সামনে তা তুলে ধরেননি। শুধু নিজের চোখের অশ্রু আড়াল করতে চোখ মুছে কালো সানগ্লাসের আড়ালে নিজেকে লুকানোর চেষ্টা করেন। দুনিয়ার কঠোরতম মানুষের ভিতরে থেকে যায় অনেক অজানা কষ্ট। সেই বেদনার নীল রং কখনো সামনে আসে আবার কখনো আড়ালে থেকে যায়। দুনিয়ার মানুষের কাছে থেকে যায় শুধু তাঁদের কঠোরতাই। ব্রিটেনের দাপুটে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মার্গারেট থ্যাচার। ১৯৯০ সালের ২৮ নভেম্বর ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন তিনি। ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় তাঁর চোখে ছিল অশ্রু। বিশ্ব অবাক চোখে দেখল লৌহমানবীর অশ্রু ঝরছে ঝরঝর করে। সবাই বিস্ময় নিয়ে তাকাল, ভাবল লৌহমানবী কি কাঁদতে পারেন? মার্গারেট থ্যাচারকে লৌহমানবী হিসেবে চেনে বিশ্ববাসী। ১৯৮২ সালে ফকল্যান্ড দ্বীপ দখল করে আর্জেন্টিনা। বিনা রক্তপাতে ফকল্যান্ড দ্বীপ পুনর্দখল করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠেন মার্গারেট। কিন্তু শ্রমিক অসন্তোষ তাঁর সর্বনাশ ডেকে আনে। শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষমতা হ্রাসের চেষ্টা করেন তিনি। একই সঙ্গে বেসরকারিকরণের দিকে ঝোঁকেন। দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতিকে বদলাতেই ছিল তাঁর চেষ্টা। কিন্তু এ বিষয়টি শ্রমিকরা ভালোভাবে নেয়নি। শুরু হয় আন্দোলন। অন্যদিকে পেছনে যেতে নারাজ লৌহমানবী। এ নিয়ে একটি সিনেমা আছে ‘আয়রন লেডি’। ছবিটি দেখেছিলাম অনেকদিন আগে। মার্গারেট থ্যাচারের শেষ সময়টা উঠে আসে এ ছবিতে। নিঃসঙ্গতা বেরিয়ে আসে ক্ষমতা ছাড়ার পর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিমান নিয়ে আরেকটি ছবি দেখেছিলাম ‘এয়ারফোর্স ওয়ান’। সোভিয়েত বিভক্তির কাহিনি, বিদ্রোহীদের কার্যক্রম ও আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে কিডন্যাপের চেষ্টা নিয়ে ছবিটি অনেকদিন আগে নির্মিত। ছবিটি প্রথমে দেখেছিলাম সানু মিয়ার লন্ডনের বাড়িতে বসে। সেই সানু ঢাকায় এসে হঠাৎ চলে গেলেন। বারডেমে যখন দেখতে গেলাম। সবাই বলল, ভাই, লাশ বাইরে রাখা। মুহূর্তেই মানুষটার নাম বদলে ‘লাশ’ হয়ে গেল!

ভালো মানুষ বেশিদিন থাকেন না। চলে যান। দুনিয়ার অশান্তি তাঁদের ভালো লাগে না। তাই তাঁরা চলে যান। প্রিয়জনদের মৃত্যু আমাকে কাঁদায়। বাবার মৃত্যুর সময় পাশে ছিলাম। তিনি কী যেন বলতে চেয়েছিলেন, বলতে পারেননি। ডাক্তার এলেন, ইনজেকশন দিলেন। তারপর বাবা চোখ বুজলেন। বন্ধু ডা. লিটুর কত আর বয়স হয়েছিল? কেন তাঁকে হুট করে বিদায় নিতে হবে? ৬২ বছরে বিদায় নিয়েছিলেন স্বপ্নবাজ উন্নয়ন ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। আরও কিছুদিন বেঁচে থাকলে মানুষটার কী সমস্যা হতো? ডাক পড়লে সবাইকে চলে যেতে হয়। আমরা কেউই থাকব না। প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর আগে লেখাগুলোতে অনেক আক্ষেপ দেখেছি। কষ্ট দেখেছি। অশ্রু দেখেছি। মেয়েদের নিয়ে স্মৃতি দেখেছি। মানুষ কি শেষ বিদায়টা টের পায়? মেজর জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর আগে একদিন দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁর চোখে-মুখে বেঁচে থাকার আকুতি দেখেছিলাম। চেয়েছিলেন সিঙ্গাপুর গিয়ে চিকিৎসা নিতে, হয়নি। বাচ্চারা নিয়ে গেল ভারতে। দেশে ফিরলেন। কিছুদিন পর চলে গেলেন। এই ধনসম্পদ কিছুই নিয়ে যাননি। একাই চলে গেলেন। গুলশান মসজিদে তাঁর জানাজায় দাঁড়িয়ে মনে হয়েছিল, মানুষের এত কিছু করে কী লাভ? কোনো কিছুই তো কেউ নিয়ে যায় না। একটুকরো সাদা কাফনের কাপড়ই সঙ্গে থাকে। তার পরও কেন এত লড়াই? সবকিছু চলে যায়। মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা লিখতে ভালো লাগে না। শচীন দেববর্মণের একটি গান আছে, ‘তুমি আর নেই সে তুমি... জানি না জানি না কেন এমনও হয়...’ আসলেও কেন এমন হয়? এখনো মাঝে মাঝে আমার ঘুম ভাঙে বাবা কী বলতে চেয়েছিলেন? বাবাকে স্বপ্ন দেখি। তিনি আমার পাশে এসে দাঁড়ান। তারপর ডাকেন, চল ঘুরে আসি। চল ঘুরে আসি বাবা...। প্রতিযোগিতার এই দুনিয়ায় সস্তা মানুষের সংখ্যাই বাড়ছে। কেউই বুঝতে পারছে না আজ আছি কাল নেই। চলে গেলে সব শেষ। আর কিছুই ফিরে আসবে না। এই জীবন ক্ষণস্থায়ী, বড্ড ঠুনকো। লিটু ছিলেন হৃদয়ের ডাক্তার। কেউ হার্ট অ্যাটাক করলে লিটুর কাছে পাঠিয়ে দিতাম। সেই লিটু গেলেন হৃদরোগে। হার্টের ডাক্তারও বুঝতে পারেননি নিজের হৃদয় আক্রান্তের কথা। হাসপাতালে গেলেন। তারপর সব শেষ। কবিগুরু লিখেছেন, ‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে... তবু প্রাণ নিত্যধরা, হাসে সূর্য চন্দ্র তারা...।’ মাঝে মাঝে অতীত আমাদের কাঁদায়। ছোট ছোট ভুলগুলো আমাদের শেষ করে দেয়। কষ্টের দাহ তীব্রতর হয়ে তছনছ করে দেয় অনেক কিছু। হঠাৎ করেই বর্তমান হয়ে ওঠে অতীত। বিষণ্নতা চেপে বসে বুকের ওপর। জীবনানন্দ দাশ মৃত্যুর আগে বার বার আক্ষেপ করেছিলেন বেঁচে থাকার জন্য। অথচ খামখেয়ালিপনাই তাঁকে মৃত্যুর কাছে নিয়ে গিয়েছিল। সারা জীবনের কষ্টকে তিনি একবারে শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন। না হলে ট্রামের নিচে কেউ পড়ে? তার পরও হাসপাতালের বেডে শুয়ে শেষ মুহূর্তে জীবনানন্দ দাশ পরিচিত ডাক্তারকে দেখে আশাবাদী হয়ে ওঠেন। বেঁচে থাকার আকুতি নিয়ে তারপর বলেন, কে বুবু? বুবু এসেছিস। বাঁচিয়ে দে...। শিশুর মতো অসহায় কণ্ঠ, বাঁচিয়ে দে ভাই...। জীবনানন্দ দাশকে কেউ বাঁচাতে পারেননি। এভাবে একদিন সবাই চলে যাব। কেউই থাকব না। এই দুনিয়া চিরস্থায়ী থাকার কোনো ঠিকানা নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু

৫২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪
সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন