শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অজানা কষ্ট রাজা-বাদশাহদেরও দাহ করে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অজানা কষ্ট রাজা-বাদশাহদেরও দাহ করে

কবি নজরুল লিখেছেন, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়/আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়/...মহারাজ শ্রীহরিশচন্দ্র রাজ্যদান ক’রে শেষ/শ্মশান-রক্ষী হয়ে লভিল চণ্ডাল বেশ/বিষ্ণু বুকে চরণ-চিহ্ন, ললাট-লেখা কে খণ্ডায়।’ ভারতের শেষ সম্রাট ছিলেন বাহাদুর শাহ জাফর। সম্রাট বাবর, আকবর, জাহাঙ্গীরের উত্তরাধিকার। ব্যক্তিজীবনে ছিলেন একজন কবি। আরাম-আয়েশের জীবন ছিল পছন্দ। যুদ্ধ ভালো লাগত না। ঝামেলা পছন্দ হতো না। দুই লাইন কবিতা লেখাতেই ছিল নেশা। সেই নেশা কঠিন দুঃসময়েও কমেনি। মৃত্যুর আগেও এমনকি লিখে গিয়েছেন নিজের আক্ষেপ ও দুঃখের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশের আগ্রাসী অবস্থান দেখে তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। তবু নিস্তার পাননি। সিপাহি বিদ্রোহের সময় ভারতীয়রা তাঁকে ঘিরে আবার স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন হয়ে দাঁড়াল কাল। ইংরেজদের হাতে আটক হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। খুঁজে খুঁজে বের করে তাঁর সন্তানদের হত্যা করা হয়। স্ত্রী জিনাত মহলসহ বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় ইংরেজরা। চিরতরে দিল্লির শাসন থেকে বাবরের বংশধর মোগলদের উচ্ছেদেই এ পরিকল্পনা। মোগলদের প্রতি তখনো প্রজাদের আনুগত্য নিয়েই ছিল ভয়। যদিও দীর্ঘদিনের শাসনে তখন ক্লান্ত শেষ মোগল সম্রাট। ইংরেজদের ঠেকানোর কোনো অবস্থানই ছিল না তাঁর। সিপাহিরা তাঁর পক্ষে অবস্থান না নিলে ইতিহাস হয়তো অন্যরকম হতো। কিন্তু নিয়তি বলে কথা! ৮৩ বছরের বৃদ্ধ সম্রাট বাহাদুর শাহ বন্দী হলেন। সন্তানদের বেশির ভাগ খুন হন। জীবিত দুই শাহজাদা ও দুই শাহজাদিকে নিয়ে সম্রাটকে বাধ্য করা হয় দিল্লি ছাড়তে। জাহাজে তুলে দেওয়া হয় রেঙ্গুনের পথে। ভয়ঙ্কর কষ্ট নিয়ে জাহাজে ওঠেন বাহাদুর শাহ। অনেক কষ্ট, দুর্ভোগ, অপমান নিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে পৌঁছেন রেঙ্গুনে। ব্রিটিশ বাহিনীর ক্যাপ্টেন নেলসন ডেভিসের বাড়িতে শুরু হয় নতুন জীবন। নিয়তির করুণ পরিহাসে ওই বাড়ির গ্যারেজের ভিতরে ঠাঁই হয় হিন্দুস্তানের বাদশাহর।

বন্দীজীবনে সম্রাটকে থাকতে দেওয়া হয় একটি পাটের দড়ির খাটিয়ায়। চরম দুঃখ-কষ্টে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হন। চলতে ফিরতে পারতেন না। চিকিৎসা হতো না। সম্রাটের সঙ্গে আসা পরিবারের সদস্যদের নীরব অশ্রুপাতে কাটত দিন। কিন্তু বেশিদিন নয়। কঠিন কষ্টের মাঝেই সম্রাট চিরবিদায় নেন ১৮৬২ সালের ৭ নভেম্বর। গোপনীয়তার মাঝে লাশ দাফন করা হয়। মৃত্যুর খবরও ঠিকভাবে প্রচার করা হয়নি। ইংরেজদের ভয় ছিল ভারতবাসী খবর পেলে কবরে এসে ভিড় জমাবে। বাহাদুর শাহ আবারও জেগে উঠবেন। তাই গোপনীয়তার শেষ ছিল না। সম্রাটের স্ত্রী জিনাত মহল মারা যান ১৮৮৬ সালে। সম্রাটের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হয়। দীর্ঘদিন বাঁশের বেড়া দিয়ে কবরগুলো ঘিরে রাখা ছিল। বিশ শতকের শুরুর আগে ভারতীয়রা এই সমাধির সন্ধান পায়নি। ১৯০৩ সালের পর কবরে প্রথম ফাতিহা পাঠ করে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয় ভারতবর্ষের মানুষের। এখন সম্রাট বাহাদুর শাহের মাজার পর্যটকদের তীর্থস্থান। কয়েক বছর আগে আমি নিজেও গিয়েছিলাম সম্রাটের সমাধিতে। সমাধির দেয়ালে লেখা আছে তাঁর সেই দীর্ঘশ্বাস নিয়ে লেখা কবিতাটি। মনে হলো কে যেন আমাকে পড়ে শোনাচ্ছেন, ‘মরণেকে বাদ ইশ্ক মেরা বা আসর/হুয়া উড়নে লাগি হ্যায় খাক/মেরি ক্যোয়ি ইয়ার মে/কিতনা বদনসিব জাফর দাফনকে লিয়ে দোগজ/জামিন ভি মিলানা চুকি ক্যোয়ি ইয়ার মে।’ দিল্লিতে দাফনে একটুকরো জমি মেলেনি ভারতের বাদশাহর জন্য। বাহাদুর শাহের এই কষ্ট, এই বেদনা, আক্ষেপের জবাব দিয়েছিলেন অনেক দিন পর ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নাম রাজীব গান্ধী। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তিনি বার্মা (মিয়ানমার) সফরে যান। তারপর শ্রদ্ধা জানাতে যান বাহাদুর শাহের মাজারে। এই লেখা পড়ে তিনি দুঃখ পান। বেদনার আঘাতেই পরিদর্শক বইতে লিখেন, ‘দু গজ জমিন তো না মিলি হিন্দুস্তান মে/পার তেরি কোরবানি সে উঠি আজাদি কি আওয়াজ/বদনসিব তো নাহি জাফর/জুড়া হ্যায় তেরা নাম ভারত শান আউর শওকত মে/আজাদি কি পয়গাম সে।’ অর্থাৎ ‘হিন্দুস্তানে তুমি দুই গজ মাটি পাওনি সত্য, তবে তোমার আত্মত্যাগ থেকেই আমাদের স্বাধীনতার আওয়াজ উঠেছিল। দুর্ভাগ্য তোমার নয় জাফর, স্বাধীনতার বার্তার মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষের সুনাম ও গৌরবের সঙ্গে তোমার নাম চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছে।’

মানুষের কষ্টের কোনো শেষ নেই। বাদশাহ থেকে গরিব সবার ভিতরে আরেকটা মানুষ বাস করে। বাইরে থেকে একরকম মনে হলেও মানুষের ভিতরে আরেকটা জগৎ থাকে। রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, শামসুর রাহমান থেকে রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ সবার কষ্টগুলো তাঁরা নিজের মতো ব্যক্ত করে গেছেন। আবার মার্গারেট থ্যাচার, ইন্দিরা গান্ধী নিজের দুঃখগুলোকে আড়ালেই রাখতেন। শুধু পুত্র সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যুর সময় হাসপাতালে ভেঙে পড়েন ইন্দিরা। তবু মিডিয়া আর মানুষের সামনে তা তুলে ধরেননি। শুধু নিজের চোখের অশ্রু আড়াল করতে চোখ মুছে কালো সানগ্লাসের আড়ালে নিজেকে লুকানোর চেষ্টা করেন। দুনিয়ার কঠোরতম মানুষের ভিতরে থেকে যায় অনেক অজানা কষ্ট। সেই বেদনার নীল রং কখনো সামনে আসে আবার কখনো আড়ালে থেকে যায়। দুনিয়ার মানুষের কাছে থেকে যায় শুধু তাঁদের কঠোরতাই। ব্রিটেনের দাপুটে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মার্গারেট থ্যাচার। ১৯৯০ সালের ২৮ নভেম্বর ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন তিনি। ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় তাঁর চোখে ছিল অশ্রু। বিশ্ব অবাক চোখে দেখল লৌহমানবীর অশ্রু ঝরছে ঝরঝর করে। সবাই বিস্ময় নিয়ে তাকাল, ভাবল লৌহমানবী কি কাঁদতে পারেন? মার্গারেট থ্যাচারকে লৌহমানবী হিসেবে চেনে বিশ্ববাসী। ১৯৮২ সালে ফকল্যান্ড দ্বীপ দখল করে আর্জেন্টিনা। বিনা রক্তপাতে ফকল্যান্ড দ্বীপ পুনর্দখল করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠেন মার্গারেট। কিন্তু শ্রমিক অসন্তোষ তাঁর সর্বনাশ ডেকে আনে। শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষমতা হ্রাসের চেষ্টা করেন তিনি। একই সঙ্গে বেসরকারিকরণের দিকে ঝোঁকেন। দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতিকে বদলাতেই ছিল তাঁর চেষ্টা। কিন্তু এ বিষয়টি শ্রমিকরা ভালোভাবে নেয়নি। শুরু হয় আন্দোলন। অন্যদিকে পেছনে যেতে নারাজ লৌহমানবী। এ নিয়ে একটি সিনেমা আছে ‘আয়রন লেডি’। ছবিটি দেখেছিলাম অনেকদিন আগে। মার্গারেট থ্যাচারের শেষ সময়টা উঠে আসে এ ছবিতে। নিঃসঙ্গতা বেরিয়ে আসে ক্ষমতা ছাড়ার পর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিমান নিয়ে আরেকটি ছবি দেখেছিলাম ‘এয়ারফোর্স ওয়ান’। সোভিয়েত বিভক্তির কাহিনি, বিদ্রোহীদের কার্যক্রম ও আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে কিডন্যাপের চেষ্টা নিয়ে ছবিটি অনেকদিন আগে নির্মিত। ছবিটি প্রথমে দেখেছিলাম সানু মিয়ার লন্ডনের বাড়িতে বসে। সেই সানু ঢাকায় এসে হঠাৎ চলে গেলেন। বারডেমে যখন দেখতে গেলাম। সবাই বলল, ভাই, লাশ বাইরে রাখা। মুহূর্তেই মানুষটার নাম বদলে ‘লাশ’ হয়ে গেল!

ভালো মানুষ বেশিদিন থাকেন না। চলে যান। দুনিয়ার অশান্তি তাঁদের ভালো লাগে না। তাই তাঁরা চলে যান। প্রিয়জনদের মৃত্যু আমাকে কাঁদায়। বাবার মৃত্যুর সময় পাশে ছিলাম। তিনি কী যেন বলতে চেয়েছিলেন, বলতে পারেননি। ডাক্তার এলেন, ইনজেকশন দিলেন। তারপর বাবা চোখ বুজলেন। বন্ধু ডা. লিটুর কত আর বয়স হয়েছিল? কেন তাঁকে হুট করে বিদায় নিতে হবে? ৬২ বছরে বিদায় নিয়েছিলেন স্বপ্নবাজ উন্নয়ন ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। আরও কিছুদিন বেঁচে থাকলে মানুষটার কী সমস্যা হতো? ডাক পড়লে সবাইকে চলে যেতে হয়। আমরা কেউই থাকব না। প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর আগে লেখাগুলোতে অনেক আক্ষেপ দেখেছি। কষ্ট দেখেছি। অশ্রু দেখেছি। মেয়েদের নিয়ে স্মৃতি দেখেছি। মানুষ কি শেষ বিদায়টা টের পায়? মেজর জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর আগে একদিন দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁর চোখে-মুখে বেঁচে থাকার আকুতি দেখেছিলাম। চেয়েছিলেন সিঙ্গাপুর গিয়ে চিকিৎসা নিতে, হয়নি। বাচ্চারা নিয়ে গেল ভারতে। দেশে ফিরলেন। কিছুদিন পর চলে গেলেন। এই ধনসম্পদ কিছুই নিয়ে যাননি। একাই চলে গেলেন। গুলশান মসজিদে তাঁর জানাজায় দাঁড়িয়ে মনে হয়েছিল, মানুষের এত কিছু করে কী লাভ? কোনো কিছুই তো কেউ নিয়ে যায় না। একটুকরো সাদা কাফনের কাপড়ই সঙ্গে থাকে। তার পরও কেন এত লড়াই? সবকিছু চলে যায়। মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা লিখতে ভালো লাগে না। শচীন দেববর্মণের একটি গান আছে, ‘তুমি আর নেই সে তুমি... জানি না জানি না কেন এমনও হয়...’ আসলেও কেন এমন হয়? এখনো মাঝে মাঝে আমার ঘুম ভাঙে বাবা কী বলতে চেয়েছিলেন? বাবাকে স্বপ্ন দেখি। তিনি আমার পাশে এসে দাঁড়ান। তারপর ডাকেন, চল ঘুরে আসি। চল ঘুরে আসি বাবা...। প্রতিযোগিতার এই দুনিয়ায় সস্তা মানুষের সংখ্যাই বাড়ছে। কেউই বুঝতে পারছে না আজ আছি কাল নেই। চলে গেলে সব শেষ। আর কিছুই ফিরে আসবে না। এই জীবন ক্ষণস্থায়ী, বড্ড ঠুনকো। লিটু ছিলেন হৃদয়ের ডাক্তার। কেউ হার্ট অ্যাটাক করলে লিটুর কাছে পাঠিয়ে দিতাম। সেই লিটু গেলেন হৃদরোগে। হার্টের ডাক্তারও বুঝতে পারেননি নিজের হৃদয় আক্রান্তের কথা। হাসপাতালে গেলেন। তারপর সব শেষ। কবিগুরু লিখেছেন, ‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে... তবু প্রাণ নিত্যধরা, হাসে সূর্য চন্দ্র তারা...।’ মাঝে মাঝে অতীত আমাদের কাঁদায়। ছোট ছোট ভুলগুলো আমাদের শেষ করে দেয়। কষ্টের দাহ তীব্রতর হয়ে তছনছ করে দেয় অনেক কিছু। হঠাৎ করেই বর্তমান হয়ে ওঠে অতীত। বিষণ্নতা চেপে বসে বুকের ওপর। জীবনানন্দ দাশ মৃত্যুর আগে বার বার আক্ষেপ করেছিলেন বেঁচে থাকার জন্য। অথচ খামখেয়ালিপনাই তাঁকে মৃত্যুর কাছে নিয়ে গিয়েছিল। সারা জীবনের কষ্টকে তিনি একবারে শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন। না হলে ট্রামের নিচে কেউ পড়ে? তার পরও হাসপাতালের বেডে শুয়ে শেষ মুহূর্তে জীবনানন্দ দাশ পরিচিত ডাক্তারকে দেখে আশাবাদী হয়ে ওঠেন। বেঁচে থাকার আকুতি নিয়ে তারপর বলেন, কে বুবু? বুবু এসেছিস। বাঁচিয়ে দে...। শিশুর মতো অসহায় কণ্ঠ, বাঁচিয়ে দে ভাই...। জীবনানন্দ দাশকে কেউ বাঁচাতে পারেননি। এভাবে একদিন সবাই চলে যাব। কেউই থাকব না। এই দুনিয়া চিরস্থায়ী থাকার কোনো ঠিকানা নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম