শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা

এখন বাংলাদেশের মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক। পাঠক লেখাটি যখন পড়ছেন, তখন হয়তো আলোচনা চলছে অথবা আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। ইউনূস-তারেক ডায়ালগের ফলাফল সম্পর্কে কিছু খবরও হয়তো অনলাইনে ইতোমধ্যে এসে গিয়ে থাকবে। কিন্তু ভিতরের সব খবর কি এখনই পাওয়া যাবে? মনে হয় না। আলোচনার এজেন্ডা সম্পর্কেও আমরা জানি না। তবে কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে, পরিস্থিতিদৃষ্টে তা অনুমান করা যেতেই পারে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডন বৈঠকটি হতে পারে বাংলাদেশের রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট। এর মধ্য দিয়ে মোড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। কী ধরনের  মোড় পরিবর্তন, সেটা বোঝা যাবে ভবিষ্যতের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে।

সরকারের কাছে বিএনপি নেতৃত্বের বড় চাওয়া হচ্ছে ডিসেম্বর বা তার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী বছর এপ্রিলের প্রথমার্ধে ইলেকশন হবে বলে জানিয়েছেন। এ ঘোষণায় বিএনপি হতাশা ব্যক্ত করেছে। দলটি ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অনড়। কাজেই ইলেকশনের টাইম লাইন দুই নেতার আলোচনায় গুরুত্ব পাবে, এটা হচ্ছে দৃশ্যমান বাস্তবতার নিরিখ। এর নেপথ্যে আরও বেশি কিছু আলোচনায় থাকতে পারে। বিএনপির যেমন সরকারের কাছে চাওয়ার আছে তেমনই সরকারপ্রধানেরও বিএনপির সঙ্গে কিছু বিষয় মিটিয়ে নেওয়ার বিষয় থাকতে পারে। এগুলো হাইপোথিসিস মনে হলেও কিছু বাস্তব ভিত্তিও রয়েছে। লন্ডন আলোচনা সফল হয়েছে অথবা হয়নি-এ ধরনের খবর আজকেই পাওয়া যাবে। কিন্তু কোন বিষয়ে ঠিক কতটুকু সমঝোতা হয়েছে, তা জানতে এবং বুঝতে আমাদের মনোযোগী দৃষ্টি রাখতে হবে  বিএনপি এবং এনসিপির টোন ও কর্মসূচির দিকে। বিএনপির বিপক্ষে এনসিপির কণ্ঠস্বর নমনীয় হলে এবং গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিটি যদি ধামাচাপা পড়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে সরকারপ্রধানের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আলোচনা পুরোপুরি সফল হয়েছে। ভালো একটা সমঝোতা হয়েছে-যা গণতন্ত্রের ভিত মজবুত করবে, দেশের জন্যও কল্যাণ বয়ে আনবে।

National Reconciliation Commissionবিএনপির প্রতিশ্রুত নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকার এবং রিকনসিলিয়েশনের বিষয়টি দুই নেতার আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেয়ে থাকতে পারে। এগুলো প্রকাশিত খবরে না-ও আসতে পারে। রাজনীতিতে সদরে যা ঘটে এবং রটে, তার চেয়ে বেশি কিছু ঘটতে পারে অন্দরে। প্রকাশ্যে যা কিছু ঘটে তা তো দেখাই যায়। কিন্তু পর্দার আড়ালে যা ঘটে, তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা চলতেই পারে। সেসব কল্পনা ও জল্পনার কিছু সত্য হয় ফলে, আর কিছু কল্পনার ফানুস হয়ে মিলিয়ে যায়। বলেছি লন্ডন আলোচনায় প্রতিশ্রুত জাতীয় সরকার ও রিকনসিলিয়েশন-এই দুটি ইস্যু দুই নেতার আলোচনায় গুরুত্ব পেয়ে থাকতে পারে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফার ১ নম্বর দফাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা ইশতেহার প্রকাশ করে। ইশতেহারের প্রথম দফায় বলা হয়, “প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক ‘Rainbow-Nation’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এজন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে (Social Contract) পৌঁছাতে হবে। এ জন্য একটি ‘National Reconciliation Commission’ গঠন করা হবে।”

এখানে জাতীয় সরকারের কথা বলা না হলেও সবাইকে নিয়ে কাজ করার অঙ্গীকার রয়েছে।

বিএনপির ৩১ দফায় নির্বাচিত হলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করার কথা বলা না হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর  দলটির নেতারা একাধিকবার জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলেছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজেও বহুবার এই পরিকল্পনার কথা বলেছেন। ৮ ডিসেম্বর এক ভার্চুয়াল বক্তৃতায় তারেক রহমান বলেন, ‘দেশকে যদি পুনর্গঠন করতে হয় বিএনপি একা পারবে না, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে করতে হবে। এজন্য আমরা জাতীয় সরকারের কথা বলেছি। আমরা আন্দোলনরত যে দলগুলো ছিলাম, একসঙ্গে আমরা আন্দোলন করেছি, আমরা চাই সব দলকে নিয়ে এমন একটি সরকার গঠন করতে, যেখানে সব মানুষ তাদের মতামত রাখতে পারবেন এবং সবাই মিলে কাজ করতে পারবেন।’ দেখা যাচ্ছে, নির্বাচিত হলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন ও রিকনসিলিয়েশন তথা সমন্বয় সাধনে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি জাতীয় সরকারের দাবি তুললেও আওয়ামী লীগ কর্ণপাত করেনি। তবে রিকনসিলিয়েশনের চেষ্টা করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকবাহিনীর দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আলবদর ও আলশামসের ৩৭ হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তাদের নামে মামলাও করা হয়েছিল। তখন সুনির্দিষ্ট অভিযোগে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছিল সাত শতাধিক। বাকিদের সাধারণ ক্ষমা করা হয়েছিল। সমাজের স্বাভাবিক ধারায় মিশে যেতে তাদের কোনো বাধা ছিল না। পাকবাহিনীর সমর্থক হিসেবে কাজ করেছে; কেবল এই অপরাধে তাদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়নি। তারা ব্যবসাবাণিজ্য, রাজনীতি সবই করেছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গেও মিশে গিয়েছিলেন। সেটা ছিল অঘোষিত রিকনসিলিয়েশন। পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আরও বড় দাগে রিকনসিলিয়েশনের উদ্যোগ নেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অনেক ডাকসাইটে নেতাকে তাঁর সরকার ও দলের সঙ্গে যুক্ত করেন। রিকনসিলিয়েশনের মাধ্যমে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী চেতনা বিকশিত করেন। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান কার্যত আওয়ামী লীগকেও পুনর্বাসিত করেন। বহু মত ও বহু পথের একটি রেইনবো অর্থাৎ রংধনু সমাজ বিকাশের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে গিয়েছিল তখনই। তবে তখনো রাজনীতিতে রেইনবো টার্মটি সেভাবে চালু হয়নি।

এই টার্মটি প্রথম ব্যবহার করেন আর্চ বিশপ ডেসমন্ড টুটু। পরে দক্ষিণ আফ্রিকার মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা বহুবার টার্মটি ব্যবহার করেন। ১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি তাঁর বর্ণবাদপীড়িত দেশে উপহার দেন রেইনবো সোসাইটি। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে বহু মত, বহু পথের মানুষের একটি রংধনু সমাজ বিনির্মাণের অঙ্গীকার করেন এবং তিনি তা করতেও পেরেছিলেন। ম্যান্ডেলা নির্বাচিত হওয়ার পর রিকনসিলিয়েশনের ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন এবং গঠন করেন জাতীয় ঐক্যের সরকার। প্রতিদ্বন্দ্বী বিদায়ি শেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ডি ক্লার্ককে তাঁর সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ করে জাতীয় ঐক্য ও সমন্বয়ের অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

আমাদের দেশেও জাতীয় ঐক্য ও রিকনসিলিয়েশনে চেষ্টা করা হয়েছে  এবং বারবারই তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের সেøাগান দিয়ে জাতিকে নির্দয়ভাবে বিভক্ত করেছে, ভেঙে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে জাতীয় ঐক্যের পাটাতন। জঙ্গিবাদবিরোধী হটকারী নীতি গ্রহণ করে বিশ্ববলয়ে জঙ্গি-অধ্যুষিত জনপদ হিসেবে তুলে ধরে বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনাকে অপরিহার্য শাসক হিসেবে তুলে ধরার ধুরন্ধর চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।

আজকে নতুন পরিস্থিতিতে রিকনসিলিয়েশন ও জাতীয় সরকার-এই দুটো ইস্যু সামনে এলে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ ঘোষণার চেষ্টা করে চলেছে। গঠিত হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে মতপার্থক্য কমিয়ে আনতে চাইছে। কিন্তু বাস্তবে দূরত্ব বাড়ছে। চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা, রাখাইন রাজ্যের জন্য করিডর সর্বোপরি ইলেকশনার টাইমলাইন প্রশ্নে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। বিএনপিসহ প্রায় অর্ধশত দল ডিসেম্বর বা তার আগেই ইলেকশন চাইছে। তা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এপ্রিলের প্রথমার্ধে ইলেকশনের টাইমলাইন ঘোষণা করেছেন। জামায়াতে ইসলামী ও বেশির ভাগ ইসলামী দল এই ঘোষণা হৃষ্টচিত্তে কবুল করে নিয়েছে। এনসিপিও সন্তুষ্ট। ছাত্রদের এই দলটি অবশ্য জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণপরিষদ ও স্থানীয় সরকার ভোটের দাবি থেকে সরে আসেনি। জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচারও তারা চাইছে এই সময়সীমার মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে বোধগম্য কারণেই বিএনপি হতাশ। এ রকম অবস্থায় লন্ডনে ইউনূস-তারেক ডায়ালগ হচ্ছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর থেকে জানা যায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি থেকে কিছুটা সরে আসতে পারেন। জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশনের সময় নির্ধারিত হলে দলটি হয়তো আপত্তি করবে না। পক্ষান্তরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসও শর্তসাপেক্ষ ছাড় দিতে সম্মত হতে পারেন। বিএনপির প্রতিশ্রুত নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকারের রূপরেখা সম্পর্কে আলোচনা হতে পারে। সেই জাতীয় সরকারে অন্তর্বর্তী সরকার বা সরকারপ্রধানের অংশভাগ থাকতে পারে কি না, তা-ও আলোচনা হতে পারে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি যাতে ভবিষ্যতেও কাজে লাগানো যায়, সে ব্যাপারে বিএনপিও ইতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি বিএনপির মনোভাব পূর্বাপর ইতিবাচক। জানা যায়, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও চান না যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ তৈরি হোক। এমতাবস্থায় লন্ডন আলোচনা সর্বোতভাবে সফল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সেটা হলে আশা করা যায়, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন অনুষ্ঠানের পথে কোনো বাধা থাকবে না। হালফিল রাজনীতির চালচিত্রও বদলে যাবে। এটাই হবে রাজনীর নিউ ডাইমেনশন। দলগুলো নির্বাচনমুখী অবস্থান গ্রহণ করবে। সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকটও আর সেভাবে থাকবে না। সুগম হবে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লগার অভিজিৎ হত্যা : জামিন পেলেন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ফারাবী
ব্লগার অভিজিৎ হত্যা : জামিন পেলেন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ফারাবী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ