শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

[শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার বয়ান থেকে]

রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

প্রিন্ট ভার্সন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

ঐক্য একটি জাতির প্রধান শক্তি। মহান আল্লাহ আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিচ্ছিন্ন হতে নিষেধ করেছেন। এ বিষয়ে কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে-তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হইও না। আর তোমরা তোমাদের ওপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে-তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালোবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদের তা থেকে রক্ষা করেছেন। (আলে ইমরান ১০৩)।

বিশ্বের কাছে ঐক্যের সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্তের নাম হজরত মুহাম্মদ (সা.)। অন্য মনীষীগণ বিভিন্ন বিষয়ে থিওরি দিয়েছেন, কিন্তু থিওরিকে বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখাননি। ব্যতিক্রম রসুল (সা.)। তিনি উপদেশ দিয়েছেন, সমাজের বুকে সেই উপদেশের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটিয়ে দেখিয়েছেন।

রসুল (সা.) যে সময়ে পৃথিবীতে আসেন, সে সময়ের মক্কা-মদিনা ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ। মক্কার গোত্রীয় দাঙ্গা, মদিনার আওস-খাজরাজের যুদ্ধ ইতিহাসের পাতায় বড় বেদনাবিধুর অধ্যায় হিসেবে পঠিত হয়। ঐক্যের ডাক দিয়ে সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত, রক্তস্নাত জনপদকে রসুল (সা.) সোনার শহরে পরিণত করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ উপর্যুক্ত আয়াত নাজিল করেছেন।

রসুল (সা.)-এর নেতৃত্ব ও ভালোবাসার জাদুতে সাহাবিরা এমন আপন হয়ে উঠেছিলেন, কিছুদিন আগে যারা ছিল পরস্পরের জীবনের শত্রু, সেই তারা অপর ভাইয়ের জন্য নিজের সমুদয় সম্পদ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত হয়ে গেছেন। যুদ্ধের ময়দানে শহীদ হতে চলেছেন অথচ নিজের বরাদ্দের পানিটুকু অপর আহত ভাইয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে রসুল (সা.)-এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বগুণের ফলে। ভালোবাসা ও ঐক্যের এর চেয়ে উজ্জ্বল নমুনা আর কোথায় পাবেন!

হিজরতের পর মদিনায় চার শ্রেণির মানুষের বসবাস শুরু হয়। মক্কা থেকে আসা মুহাজির, মদিনার আনসার, ইহুদি এবং মদিনার আশপাশের বেদুইন সম্প্রদায়। নতুন গড়ে ওঠা একটি রাষ্ট্রে ভিন্ন ভিন্ন চার শ্রেণির মানুষের মাঝে তীব্র বিরোধ ও মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আদতে তা হয়নি। বরং মদিনা সনদ প্রণয়নের মাধ্যমে রসুল (সা.) ঐক্যের যে শক্ত প্রাচীর তৈরি করেছিলেন, মানবেতিহাসে যার কোনো তুলনা পাওয়া যায় না।

ঐক্য বিনষ্ট হতে পারে ভেবে রসুল (সা.) অনেক জরুরি কাজও পরিত্যাগ করেছেন। কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করতে গিয়ে কোরাইশরা ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির একাংশ বাদ দিয়েছিল। শেষ বয়সে এসে রসুল (সা.) পুরো ভিত্তির ওপর কাবা সংস্কার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নতুন মুসলমানরা ভুল বুঝতে পারে ভেবে তিনি সংস্কারের কাজে হাত দেননি। আবার বিশ্বাসঘাতক মুনাফিকদের বিরুদ্ধেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। কারণ এতে বহির্বিশ্ব ভাববে, মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত হয়েছে। এতেও বোঝা যায়, রসুল (সা.) ঐক্যকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছেন। ঐক্যের নির্দেশনা দিয়ে আল্লাহ অন্য আয়াতে বলেছেন, আর তোমরা আল্লাহ ও তার রসুলের আনুগত্য কর এবং পরস্পর ঝগড়া করিও না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। আর তোমরা ধৈর্য ধর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। (আনফাল)।

এ আয়াতেও আল্লাহ ঝগড়াবিবাদ না করে ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। আর ঝগড়াবিবাদ পরিহার করে সব মতের মানুষের সঙ্গে একত্র থাকা অনেক কঠিন কাজ। একসঙ্গে থাকতে গিয়ে নিজের মতের বিরোধী এমন অনেক বিষয় সামনে আসে, যা মেনে নেওয়া কঠিন। তারপরও দেশ ও জাতির বৃহৎ স্বার্থে চুপ থাকতে হয়। নয়তো ঐক্যের দেয়ালে ফাটল ধরা অনিবার্য হয়ে পড়ে। আর এ চুপ থাকার জন্য প্রয়োজন হয় পাহাড়ের মতো ধৈর্যের। এ জন্য আয়াতের শেষে ধৈর্যের কথা বলা হয়েছে। উক্ত আয়াতের নির্দেশনা পরিবার থেকে রাষ্ট্র-সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। একটি পরিবার যদি সুসংহত ও শক্তিশালী অবস্থান অর্জন করতে চায়, তবে পরিবারের সদস্যদের মাঝে, ভিন্ন মত থাকা সত্ত্বেও, যূথবদ্ধ থাকতে হবে। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধার চর্চা থাকতে হবে। তাহলে অন্য কেউ তাদের দুর্বল করতে পারবে না।

ঠিক একইভাবে একটি সমাজ তখনই উন্নত, সুসংহত ও শক্তিশালী হবে, যখন সমাজের মানুষেরা মতের অমিল সত্ত্বেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সমাজের স্বার্থে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবে। রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও বিষয়টি সত্য। রাষ্ট্রে অনেক মতের, অনেক আদর্শের, অনেক ধর্মের মানুষ বসবাস করে। অনেক বিষয়ে তাদের মতানৈক্য থাকে। থাকাটাই স্বাভাবিক। তারপরও ভিন্নমতের মানুষগুলো পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধশীল থেকে রাষ্ট্রের বৃহৎ স্বার্থে যদি একসঙ্গে পথ চলে, তবে সেই রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রা কেউ রোধ করতে পারে না। রসুল (সা.) বলেছেন, হে লোকেরা, ঐক্যবদ্ধ থাকা তোমাদের জন্য আবশ্যক এবং তোমরা বিচ্ছিন্ন হইও না। (তিরমিজি)। 

                গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি

এই মাত্র | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯
থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা