শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

[শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার বয়ান থেকে]

রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

প্রিন্ট ভার্সন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

ঐক্য একটি জাতির প্রধান শক্তি। মহান আল্লাহ আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিচ্ছিন্ন হতে নিষেধ করেছেন। এ বিষয়ে কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে-তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হইও না। আর তোমরা তোমাদের ওপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে-তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালোবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদের তা থেকে রক্ষা করেছেন। (আলে ইমরান ১০৩)।

বিশ্বের কাছে ঐক্যের সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্তের নাম হজরত মুহাম্মদ (সা.)। অন্য মনীষীগণ বিভিন্ন বিষয়ে থিওরি দিয়েছেন, কিন্তু থিওরিকে বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখাননি। ব্যতিক্রম রসুল (সা.)। তিনি উপদেশ দিয়েছেন, সমাজের বুকে সেই উপদেশের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটিয়ে দেখিয়েছেন।

রসুল (সা.) যে সময়ে পৃথিবীতে আসেন, সে সময়ের মক্কা-মদিনা ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ। মক্কার গোত্রীয় দাঙ্গা, মদিনার আওস-খাজরাজের যুদ্ধ ইতিহাসের পাতায় বড় বেদনাবিধুর অধ্যায় হিসেবে পঠিত হয়। ঐক্যের ডাক দিয়ে সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত, রক্তস্নাত জনপদকে রসুল (সা.) সোনার শহরে পরিণত করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ উপর্যুক্ত আয়াত নাজিল করেছেন।

রসুল (সা.)-এর নেতৃত্ব ও ভালোবাসার জাদুতে সাহাবিরা এমন আপন হয়ে উঠেছিলেন, কিছুদিন আগে যারা ছিল পরস্পরের জীবনের শত্রু, সেই তারা অপর ভাইয়ের জন্য নিজের সমুদয় সম্পদ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত হয়ে গেছেন। যুদ্ধের ময়দানে শহীদ হতে চলেছেন অথচ নিজের বরাদ্দের পানিটুকু অপর আহত ভাইয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে রসুল (সা.)-এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বগুণের ফলে। ভালোবাসা ও ঐক্যের এর চেয়ে উজ্জ্বল নমুনা আর কোথায় পাবেন!

হিজরতের পর মদিনায় চার শ্রেণির মানুষের বসবাস শুরু হয়। মক্কা থেকে আসা মুহাজির, মদিনার আনসার, ইহুদি এবং মদিনার আশপাশের বেদুইন সম্প্রদায়। নতুন গড়ে ওঠা একটি রাষ্ট্রে ভিন্ন ভিন্ন চার শ্রেণির মানুষের মাঝে তীব্র বিরোধ ও মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আদতে তা হয়নি। বরং মদিনা সনদ প্রণয়নের মাধ্যমে রসুল (সা.) ঐক্যের যে শক্ত প্রাচীর তৈরি করেছিলেন, মানবেতিহাসে যার কোনো তুলনা পাওয়া যায় না।

ঐক্য বিনষ্ট হতে পারে ভেবে রসুল (সা.) অনেক জরুরি কাজও পরিত্যাগ করেছেন। কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করতে গিয়ে কোরাইশরা ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির একাংশ বাদ দিয়েছিল। শেষ বয়সে এসে রসুল (সা.) পুরো ভিত্তির ওপর কাবা সংস্কার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নতুন মুসলমানরা ভুল বুঝতে পারে ভেবে তিনি সংস্কারের কাজে হাত দেননি। আবার বিশ্বাসঘাতক মুনাফিকদের বিরুদ্ধেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। কারণ এতে বহির্বিশ্ব ভাববে, মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত হয়েছে। এতেও বোঝা যায়, রসুল (সা.) ঐক্যকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছেন। ঐক্যের নির্দেশনা দিয়ে আল্লাহ অন্য আয়াতে বলেছেন, আর তোমরা আল্লাহ ও তার রসুলের আনুগত্য কর এবং পরস্পর ঝগড়া করিও না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। আর তোমরা ধৈর্য ধর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। (আনফাল)।

এ আয়াতেও আল্লাহ ঝগড়াবিবাদ না করে ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। আর ঝগড়াবিবাদ পরিহার করে সব মতের মানুষের সঙ্গে একত্র থাকা অনেক কঠিন কাজ। একসঙ্গে থাকতে গিয়ে নিজের মতের বিরোধী এমন অনেক বিষয় সামনে আসে, যা মেনে নেওয়া কঠিন। তারপরও দেশ ও জাতির বৃহৎ স্বার্থে চুপ থাকতে হয়। নয়তো ঐক্যের দেয়ালে ফাটল ধরা অনিবার্য হয়ে পড়ে। আর এ চুপ থাকার জন্য প্রয়োজন হয় পাহাড়ের মতো ধৈর্যের। এ জন্য আয়াতের শেষে ধৈর্যের কথা বলা হয়েছে। উক্ত আয়াতের নির্দেশনা পরিবার থেকে রাষ্ট্র-সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। একটি পরিবার যদি সুসংহত ও শক্তিশালী অবস্থান অর্জন করতে চায়, তবে পরিবারের সদস্যদের মাঝে, ভিন্ন মত থাকা সত্ত্বেও, যূথবদ্ধ থাকতে হবে। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধার চর্চা থাকতে হবে। তাহলে অন্য কেউ তাদের দুর্বল করতে পারবে না।

ঠিক একইভাবে একটি সমাজ তখনই উন্নত, সুসংহত ও শক্তিশালী হবে, যখন সমাজের মানুষেরা মতের অমিল সত্ত্বেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সমাজের স্বার্থে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবে। রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও বিষয়টি সত্য। রাষ্ট্রে অনেক মতের, অনেক আদর্শের, অনেক ধর্মের মানুষ বসবাস করে। অনেক বিষয়ে তাদের মতানৈক্য থাকে। থাকাটাই স্বাভাবিক। তারপরও ভিন্নমতের মানুষগুলো পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধশীল থেকে রাষ্ট্রের বৃহৎ স্বার্থে যদি একসঙ্গে পথ চলে, তবে সেই রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রা কেউ রোধ করতে পারে না। রসুল (সা.) বলেছেন, হে লোকেরা, ঐক্যবদ্ধ থাকা তোমাদের জন্য আবশ্যক এবং তোমরা বিচ্ছিন্ন হইও না। (তিরমিজি)। 

                গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত
জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন
ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ
ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক
মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ
ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ
চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা
মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ
শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে