শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

ড. শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

জুলাই-পরবর্তী ঐকমত্যের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এখন রাজনৈতিক স্বচ্ছতার বড় পরীক্ষা। গণআস্থার প্রশ্নে নির্বাচন পেছানো কতটা যৌক্তিক?

বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এখন এক পরিবর্তনমুখী সন্ধিক্ষণে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান শুরুতে বলেছিলেন, সীমিত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরেই সম্ভব; আর ব্যাপক সংস্কার হলে সময় গড়িয়ে যেতে পারে জুন পর্যন্ত। কিন্তু সর্বশেষ ঘোষণায় তিনি এপ্রিল মাসকে সম্ভাব্য নির্বাচনকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা নতুন করে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তাহলে কি এখন ‘মধ্যম মাত্রার’ সংস্কারের কথা ভাবা হচ্ছে? যদি তা-ই হয়, সেই সংস্কারের প্রকৃতি কী এবং তা বাস্তবায়নে অতিরিক্ত চার মাস সময়ের যৌক্তিকতাই বা কোথায়? বাস্তবতা হলো, দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন চায়। এই চাওয়া অগ্রাহ্য করে এপ্রিলের সময়সূচিকে প্রাধান্য দেওয়া হলে তা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলবে। জনগণ ও রাজনৈতিক অংশীজনের মধ্যে একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ সৃষ্টি হবে যে নির্বাচনের টাইমলাইন ঘিরে কোনো গোপন এজেন্ডা কি কাজ করছে?

১. ঐকমত্যের সংস্কার ও জুলাই সনদ : অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান একাধিকবার বলেছেন, যেসব সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে কমিশনে তাদের মতামত দিয়েছে এবং সর্বসম্মতিক্রমে প্রয়োজনীয় সংস্কার কমিশন চাইলে স্বল্প সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা সম্ভব। এসব সংস্কার বাস্তবায়নে এক-দুই মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। এ ছাড়া আসন্ন জুলাই সনদ ইতোমধ্যে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির মৌলিক সমর্থন অর্জন করেছে। এটি কেবল জুলাই গণহত্যার বিচারই নয়, বরং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামো, নির্বাচনি পদ্ধতি ও ক্ষমতার ভারসাম্য নিয়ে একটি ঐকমত্যভিত্তিক জাতীয় রূপরেখা। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচনকে এপ্রিলে ঠেলে দেওয়া রাজনৈতিক আস্থার বিপরীতে এক ধরনের বার্তা বহন করবে। জনগণের মনে ধারণা দৃঢ় হতে পারে, কেউ কেউ সময়ক্ষেপণের মাধ্যমে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান পোক্ত করার চেষ্টা করছে।

২. রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা এবং অংশগ্রহণযোগ্য পরিবেশ : শীতকাল বাংলাদেশে সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সহনশীল সময়। এই প্রেক্ষাপটে ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ এ সময় জাতীয় পরীক্ষা থাকে না, আবহাওয়া শীতল থাকে এবং শহর-গ্রাম সর্বত্র মানুষের চলাচল স্বতঃস্ফূর্ত হয়। অন্যদিকে এপ্রিল মাসে প্রচণ্ড খরতাপ, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকি নির্বাচনি অংশগ্রহণ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের মার্চ মাসের শেষ অবধি পর্যন্ত রোজা এবং ঈদের ছুটি থাকায় নির্বাচনি প্রচার ও নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। উপরন্তু যদি এপ্রিলেও নির্বাচন সম্ভব না হয়, তবে পরবর্তী উপযুক্ত সময় হতে পারে নভেম্বর-ডিসেম্বর যাতে একটি দীর্ঘ অনির্বাচিত শাসনের ঝুঁকি তৈরি হবে।

৩. অর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বাজেট প্রস্তুতি : নির্বাচন শুধুই রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নয়, এটি প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণের সূচনাও। যদি ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হয়, তাহলে নতুন সরকার মার্চ-এপ্রিল নাগাদ পরবর্তী অর্থবছরের বাজেট পরিকল্পনা শুরু করতে পারবে। কিন্তু এপ্রিল মাসে নির্বাচন হলে নির্বাচিত সরকার গঠন, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও বাজেট তৈরির জন্য সময় থাকবে মাত্র দুই মাস। এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা মারাত্মকভাবে ব্যাহত করবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করবে।

৪. আন্তর্জাতিক বাস্তবতা ও কূটনৈতিক চাপ : জুলাই বিপ্লব আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পুনরুজ্জীবনের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, জাপান, কমনওয়েলথসহ অনেক কৌশলগত অংশীদার রাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনি রূপরেখা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নির্বাচন হলে তা বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক, উন্নয়ন সহযোগিতা ও বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে। অন্যদিকে নির্বাচন পেছালে আন্তর্জাতিক আস্থা ও সমর্থন দুর্বল হতে পারে।

৫. নির্বাচন বিলম্বের আড়ালে রাজনৈতিক এজেন্ডা? : জুলাই বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও এখন পর্যন্ত তাদের ঘোষিত রোডম্যাপ বা কর্মকৌশল স্পষ্ট নয়। বিশেষত নির্বাচন নিয়ে সময়সূচি পরিবর্তন ও দোদুল্যমানতা জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে। এখন যখন সর্বদলীয় ঐকমত্য ও জুলাই সনদ গৃহীত হতে চলেছে, তখন নির্বাচন এপ্রিলে পিছিয়ে দেওয়া মানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত বিলম্বের ইঙ্গিত। এ বিলম্বের আড়ালে নতুন কোনো রাজনৈতিক বলয় তৈরি, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস বা পূর্বনির্ধারিত শক্তিকে নির্বাচনি সুবিধা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হতে পারে এমন আশঙ্কা এখন শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সাধারণ জনগণের মধ্যেও প্রবল হচ্ছে।

উপসংহার : গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ নির্বাচন ঐতিহ্যগতভাবেই শীতকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।  এই রীতি জনমনে সুসংহত হয়ে গেছে। সেখান থেকে অকারণে সরে আসা রাজনৈতিক স্বাভাবিকতা বিঘ্নিত করবে এবং স্থিতিশীলতা হুমকির মুখে ফেলবে। জাতীয় নির্বাচন কেবল রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা নয়, এটি একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের ঐতিহাসিক সুযোগ। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজন না হলে তা রাজনৈতিক আস্থার ভাঙন, অর্থনৈতিক দোলাচল এবং আন্তর্জাতিক মিত্রদের সঙ্গে দূরত্বের জন্ম দিতে পারে। তাই এ মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পূর্ণ সমন্বয়ের ভিত্তিতে একটি সময়মতো, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুস্পষ্ট করা প্রয়োজন। এটি কোনো রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার খেলা নয়; এটি একটি জাতির স্বপ্নপূরণের বাস্তব পথচলা।

লেখক : ফুল ফ্যাকাল্টি, সেন্টার ফর গ্লোবাল অ্যান্ড লোকাল ইনফেকশাস ডিজিজেস, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন, ওইতা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ
নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে