শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

ড. শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

জুলাই-পরবর্তী ঐকমত্যের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এখন রাজনৈতিক স্বচ্ছতার বড় পরীক্ষা। গণআস্থার প্রশ্নে নির্বাচন পেছানো কতটা যৌক্তিক?

বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এখন এক পরিবর্তনমুখী সন্ধিক্ষণে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান শুরুতে বলেছিলেন, সীমিত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরেই সম্ভব; আর ব্যাপক সংস্কার হলে সময় গড়িয়ে যেতে পারে জুন পর্যন্ত। কিন্তু সর্বশেষ ঘোষণায় তিনি এপ্রিল মাসকে সম্ভাব্য নির্বাচনকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা নতুন করে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তাহলে কি এখন ‘মধ্যম মাত্রার’ সংস্কারের কথা ভাবা হচ্ছে? যদি তা-ই হয়, সেই সংস্কারের প্রকৃতি কী এবং তা বাস্তবায়নে অতিরিক্ত চার মাস সময়ের যৌক্তিকতাই বা কোথায়? বাস্তবতা হলো, দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন চায়। এই চাওয়া অগ্রাহ্য করে এপ্রিলের সময়সূচিকে প্রাধান্য দেওয়া হলে তা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলবে। জনগণ ও রাজনৈতিক অংশীজনের মধ্যে একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ সৃষ্টি হবে যে নির্বাচনের টাইমলাইন ঘিরে কোনো গোপন এজেন্ডা কি কাজ করছে?

১. ঐকমত্যের সংস্কার ও জুলাই সনদ : অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান একাধিকবার বলেছেন, যেসব সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে কমিশনে তাদের মতামত দিয়েছে এবং সর্বসম্মতিক্রমে প্রয়োজনীয় সংস্কার কমিশন চাইলে স্বল্প সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা সম্ভব। এসব সংস্কার বাস্তবায়নে এক-দুই মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। এ ছাড়া আসন্ন জুলাই সনদ ইতোমধ্যে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির মৌলিক সমর্থন অর্জন করেছে। এটি কেবল জুলাই গণহত্যার বিচারই নয়, বরং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামো, নির্বাচনি পদ্ধতি ও ক্ষমতার ভারসাম্য নিয়ে একটি ঐকমত্যভিত্তিক জাতীয় রূপরেখা। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচনকে এপ্রিলে ঠেলে দেওয়া রাজনৈতিক আস্থার বিপরীতে এক ধরনের বার্তা বহন করবে। জনগণের মনে ধারণা দৃঢ় হতে পারে, কেউ কেউ সময়ক্ষেপণের মাধ্যমে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান পোক্ত করার চেষ্টা করছে।

২. রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা এবং অংশগ্রহণযোগ্য পরিবেশ : শীতকাল বাংলাদেশে সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সহনশীল সময়। এই প্রেক্ষাপটে ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ এ সময় জাতীয় পরীক্ষা থাকে না, আবহাওয়া শীতল থাকে এবং শহর-গ্রাম সর্বত্র মানুষের চলাচল স্বতঃস্ফূর্ত হয়। অন্যদিকে এপ্রিল মাসে প্রচণ্ড খরতাপ, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকি নির্বাচনি অংশগ্রহণ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের মার্চ মাসের শেষ অবধি পর্যন্ত রোজা এবং ঈদের ছুটি থাকায় নির্বাচনি প্রচার ও নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। উপরন্তু যদি এপ্রিলেও নির্বাচন সম্ভব না হয়, তবে পরবর্তী উপযুক্ত সময় হতে পারে নভেম্বর-ডিসেম্বর যাতে একটি দীর্ঘ অনির্বাচিত শাসনের ঝুঁকি তৈরি হবে।

৩. অর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বাজেট প্রস্তুতি : নির্বাচন শুধুই রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নয়, এটি প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণের সূচনাও। যদি ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হয়, তাহলে নতুন সরকার মার্চ-এপ্রিল নাগাদ পরবর্তী অর্থবছরের বাজেট পরিকল্পনা শুরু করতে পারবে। কিন্তু এপ্রিল মাসে নির্বাচন হলে নির্বাচিত সরকার গঠন, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও বাজেট তৈরির জন্য সময় থাকবে মাত্র দুই মাস। এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা মারাত্মকভাবে ব্যাহত করবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করবে।

৪. আন্তর্জাতিক বাস্তবতা ও কূটনৈতিক চাপ : জুলাই বিপ্লব আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পুনরুজ্জীবনের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, জাপান, কমনওয়েলথসহ অনেক কৌশলগত অংশীদার রাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনি রূপরেখা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নির্বাচন হলে তা বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক, উন্নয়ন সহযোগিতা ও বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে। অন্যদিকে নির্বাচন পেছালে আন্তর্জাতিক আস্থা ও সমর্থন দুর্বল হতে পারে।

৫. নির্বাচন বিলম্বের আড়ালে রাজনৈতিক এজেন্ডা? : জুলাই বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও এখন পর্যন্ত তাদের ঘোষিত রোডম্যাপ বা কর্মকৌশল স্পষ্ট নয়। বিশেষত নির্বাচন নিয়ে সময়সূচি পরিবর্তন ও দোদুল্যমানতা জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে। এখন যখন সর্বদলীয় ঐকমত্য ও জুলাই সনদ গৃহীত হতে চলেছে, তখন নির্বাচন এপ্রিলে পিছিয়ে দেওয়া মানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত বিলম্বের ইঙ্গিত। এ বিলম্বের আড়ালে নতুন কোনো রাজনৈতিক বলয় তৈরি, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস বা পূর্বনির্ধারিত শক্তিকে নির্বাচনি সুবিধা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হতে পারে এমন আশঙ্কা এখন শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সাধারণ জনগণের মধ্যেও প্রবল হচ্ছে।

উপসংহার : গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ নির্বাচন ঐতিহ্যগতভাবেই শীতকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।  এই রীতি জনমনে সুসংহত হয়ে গেছে। সেখান থেকে অকারণে সরে আসা রাজনৈতিক স্বাভাবিকতা বিঘ্নিত করবে এবং স্থিতিশীলতা হুমকির মুখে ফেলবে। জাতীয় নির্বাচন কেবল রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা নয়, এটি একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের ঐতিহাসিক সুযোগ। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজন না হলে তা রাজনৈতিক আস্থার ভাঙন, অর্থনৈতিক দোলাচল এবং আন্তর্জাতিক মিত্রদের সঙ্গে দূরত্বের জন্ম দিতে পারে। তাই এ মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পূর্ণ সমন্বয়ের ভিত্তিতে একটি সময়মতো, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুস্পষ্ট করা প্রয়োজন। এটি কোনো রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার খেলা নয়; এটি একটি জাতির স্বপ্নপূরণের বাস্তব পথচলা।

লেখক : ফুল ফ্যাকাল্টি, সেন্টার ফর গ্লোবাল অ্যান্ড লোকাল ইনফেকশাস ডিজিজেস, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন, ওইতা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল
দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী
প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট
রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা
সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি
ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক
সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক
১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’
‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক
কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী
ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক
শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে