শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নবাবদের বাইজি নয় রাজনীতির পাপিয়ারা ভয়ঙ্কর

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
নবাবদের বাইজি নয় রাজনীতির পাপিয়ারা ভয়ঙ্কর

সামন্তযুগে রাজা-মহারাজা-নবাবদের হেরেমে হেরেমে, নাচঘরে, রূপে-গুণে গানে-নাচে-জাদুতে বাইজিরা সবাইকে আচ্ছন্ন করে রাখতেন। তারা অর্থের বিনিময়ে, বেতনের বিনিময়ে নাচ-গান করতেন পেশাদার হিসেবে। অনেকের মন জয় করে রক্ষিতা হয়েও থাকতেন। এ নিয়ে অভিশপ্ত জীবনের কান্নার আওয়াজ উঠত অন্দরমহলে। নবাবি ও জমিদারি প্রথার পতনের শেষে ঔপনিবেশিক শাসনের শৃঙ্খলমুক্তির পর সামরিক শাসকদের শয্যায় যেতেন তথাকথিত হাইসোসাইটির সুন্দরী নারীরা। ক্ষমতার উচ্চাভিলাষে লোভ-মোহে শেষ পর্যন্ত প্রতাপশালী শাসকদেরই বিতর্কিত করেননি, নিজেদের জীবনকেও অভিশপ্ত করেছেন সেসব রমণী। পাকিস্তানের পরাজিত মাতাল সেনাশাসক প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবনকে বেশ্যালয় বানিয়েছিলেন। কালো সুন্দরী থেকে নূরজাহান- সবাই যেতেন তার মনোরঞ্জনে। সঙ্গে কালো কুত্তা হুইসকি। স্বাধীন দেশেও সেনাশাসকদের শয্যায় একজন সরকারি কর্মকর্তা তার সুন্দরী স্ত্রীকে তুলে দিয়েছিলেন। বিনিময়ে নিজে সচিব পর্যন্ত হন। বিএনপি জমানায় অবসরে গিয়ে এমপি-প্রতিমন্ত্রীও হন। মাঝখানে ভাঙা দাম্পত্য জীবনেও সমাজেরর ঘৃণা আর থুথু জুটেছে তাদের কপালে। অনেক নায়িকা, গায়িকা ও সংবাদ পাঠিকা থেকে উচ্চশিক্ষিত নারীরাও গেছেন। বিতর্কিত হয়েছেন।

গণতন্ত্রের জমানায় আদর্শিক রাজনীতির বিপর্যয় ঘটলে সচিবালয়ে সুন্দরী ফাইল গার্লদের নানা কথাবার্তা চাউর হলো। সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াত শাসনের বিদায়ের পর অনেকের বাগানবাড়ি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের মনোরঞ্জনে নারী ও নায়িকা সরবরাহের খবর এলো। সে সময় একশ্রেণির ঠিকাদার-প্রকৌশলী নেতাদের বাণিজ্যিক সিন্ডকেটে যুক্ত হলো বেশ্যা ও তাদের দালালদের নিয়ে যৌন-বাণিজ্য। অবৈধ অনৈতিক লোভ-মোহে দুর্নীতিতে ভাসমান সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যৌন বাণিজ্যের প্রসার ঘটল। আদর্শিক রাজনীতি পথহারা হলো। অসুস্থ সংস্কৃতির আগ্রাসনে আওয়ামী লীগের ১১ বছরের শাসনামলে একদল নেতা-মন্ত্রী, এমপির হাত ধরে দলের বিভিন্ন পর্যায়ে পদপদবিতে ঠাঁই পেল বেশ্যা, তাদের দালাল ও সিনেমার ভয়ঙ্কর দৃশ্যকে হার মানানো হাতে অস্ত্র ও লাঠি হাতে মক্ষীরানীর মতো নির্দয় চেহারায় আবির্ভূত পাপিয়ার মতো নষ্ট নারীরা। এক পাপিয়া ধরা পড়লেও অসংখ্য পাপিয়া সমাজে দাপটের সঙ্গেই বিরাজমান। কত নায়িকা মডেল ঘুরছে কত দরজায়। হায়রে দেউলিয়া রাজনীতি! সবাই হরিলুটে আছে। দুর্নীতি, তদবির, ব্ল্যাকমেইলিংয়ে অর্থবিত্ত গড়ার বিকৃত বাণিজ্যের সিন্ডিকেটে। সেকালের বাইজিদের চেয়েও একালের রাজনীতির অভিশপ্ত চরিত্র পাপিয়ারা আরও ভয়ঙ্কর, কুৎসিত। এরা সমাজ, রাজনীতিকেই কলুষিত করেনি, ক্ষমতাবানদের চরিত্রকেই হরণ করেনি, পঁাঁচ তারকা হোটেল থেকে দেশে-বিদেশে বাগানবাড়িতে যাত্রার নর্তকীর মতো কড়া মেকআপে যৌনদাসী থেকে বাজিকর হয়েছে। আর একালের একদল নেতা-মন্ত্রী-এমপি, আমলাও ক্ষমতার জোরে হয়েছে বারবনিতার কাঙ্গাল! লাজলজ্জা-রুচি বলে কিছু নেই। কি বুড়ো কি জোয়ান!

অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। দলে শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়েছে- এমন সতর্কবার্তা বারবার উচ্চারণ করার পরও সর্বশেষ উপনির্বাচনেও দেখা গেছে বহুল বিতর্কিত ব্যক্তির কপালেও সংসদের উপনির্বাচনের মনোনয়ন জুটেছে। সারা দেশেই দল ও ক্ষমতার রাজনীতিতে একদল দুর্নীতিগ্রস্ত, বিতর্কিতরা দাপটের সঙ্গে তাদের কর্মকান্ড বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কয়েকজনকে নানা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য গ্রেফতার করার পর থেমে গেছে।

ব্যাংক লুটেরা, শেয়ার লুটেরা থেকে ক্ষমতাধর দুর্নীতিবাজদের কাউকে স্পর্শ করা হয়নি। বিদেশে অর্থ পাচার থেকে অঢেল সম্পদের মালিক হচ্ছে, ধরা হয় না। সেই অভিযানে আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের অনেকের বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে সম্মেলনের আগেই যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব পদ-পদবি হারিয়েছেন। সেই অভিযানের আলোচনার ঝড় ও দুর্নীতিবাজদের দৌরাত্ম্য থামতে না থামতেই নানা কারণে বহুল আলোচিত যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ। পাপিয়া দাপটের সঙ্গে চরম নির্লজ্জের মতো অসুস্থ, আদর্শহীন, নষ্ট রাজনীতির নরকযাত্রায় নেমে কীভাবে যৌন বাণিজ্যের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিল, তা উন্মোচিত হয়েছে তাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে। অভিজাত পাঁচ তারকা হোটেলে প্রেসিডেন্ট স্যুট মাসের পর মাস ভাড়া করে নিজেকে সিনেমায় দেখা বাইজি বা পতিতার সর্দারনির মতো ভয়ঙ্কর মূর্তিতে রাজনৈতিক ক্ষমতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের পরোক্ষ শক্তিতে কি বীভৎস চেহারায় যৌন বাণিজ্য পরিচালনা করেছে!

নরসিংদীর অতিসাধারণ গরিব পরিবারের এই নারী তার বিতর্কিত স্বামীকে নিয়ে যুব মহিলা লীগের নেতৃত্বের ছায়ায় ক্ষমতার আশীর্বাদে উঠে এসে ক্ষমতাবানদের ঘিরে যৌন বাণিজ্য ও বেআইনি কর্মকান্ডের মাধ্যমে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছে। তাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে অসংখ্য ভিডিও ক্লিপ উদ্ধার হয়েছে, যেখানে তার যৌন বাণিজ্যে একের পর এক শিকার করেছে ক্ষমতাবান ও অর্থবানদের তার বারবনিতাদের শয্যায় এনে। একান্ত মুহূর্তের গোপন ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইল করে দুই হাতে কালো টাকার মালিক হয়েছে। হোটেল, বারে লাখ লাখ টাকার বিল দিয়েছে। অপরাধীদের কাছে আইন মাঝেমধ্যে কতটা পরাস্ত হয়, সেই চিত্র মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়েছে। যুব মহিলা লীগের নষ্ট রাজনীতির সিন্ডিকেটে বঙ্গভবন থেকে সর্বত্র রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক, সরকারি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে এই নারী দাপটের সঙ্গে বিচরণ করেছে। রাষ্ট্রপতি থেকে শুরু করে, রাষ্ট্র, সমাজ ও রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সম্মানিত ব্যক্তিদের সঙ্গেও সেলফিসহ দলবেঁধে নানা ছবি তুলে সেটিকে ব্যবহার করেছে। অথচ রাষ্ট্রপতি থেকে অনেক সম্মানিত ব্যক্তি তাকে চিনতেনই না। তার কুৎসিত জীবনাচার জানা দূরে থাক। একজন পাপিয়া ধরা পড়লেও আরও অসংখ্য মেকআপ মুখ ভাসছে সবখানে। তাদের চরিত্র অভিন্ন। যৌন বাণিজ্য অর্থ-বিত্ত ও ক্ষমতা ভোগ।

যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া ১৫ দিনের রিমান্ডে। যুব মহিলা লীগ তাকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করেছে। যে শীর্ষ নেত্রীদের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত পর্যায়ের গভীর সখ্যের নিবিড় সম্পর্কের একের পর এক ছবি ভাইরাল হয়েছে, সেখানে তারা বলছেন, তার অপরাধ সমন্ধে জানতেন না। এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। এ অপরাধের দায় নিয়ে হয় তাদের সরে দাঁড়ানো উচিত, না হয় এ সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকা নেতৃত্ব দিয়ে ঢেলে সাজানো উচিত। এদের পাপের বোঝা আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী দল কেন বহন করবে? এদের পাপের জন্য, নির্লজ্জ বেহায়াপনার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও নজিরবিহীন উন্নয়ন কেন প্রশ্নবিদ্ধ ও ধূসর হয়ে যাবে? কেন নর-নারী রাজনীতিবিমুখ হবে এ পাপাচার দেখে? যুব মহিলা লীগের কারা নষ্টামির দুর্নীতির নরকযাত্রায় গা ভাসিয়ে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন? ক্ষমতানির্ভর রাজনীতিতে আশ্রিত পাপিয়ার সংখ্যা কত এবং তাদের আমলনামা ধরে ধরে ব্যবস্থা গ্রহণ, আইনের আওতায় এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো অনিবার্য হয়ে গেছে। একদল বারবনিতা, একদল বেশ্যার দালাল, একদল ক্ষমতাবান খদ্দের ও পৃষ্ঠপোষক বা আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা, শক্তিমানদের চেহারাও উন্মোচন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি। না হয়, অপরাধের সীমাহীন নির্লজ্জ দৌরাত্ম্য রুখে দেওয়া সম্ভব নয়।

একজন পাপিয়াকে কারাগারে নিক্ষেপ করে বাকিদের সবকিছুর আড়ালে রেখে দিলে অপরাধপ্রবণ রাজনীতির ক্ষমতার দগদগে ঘা কখনো নিরাময় হবে না। করোনাভাইরাসের মতো ক্ষমতা-আশ্রিত নষ্ট রাজদুর্নীতির মহামারী আরও তীব্র আকার নেবে। আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে অপরাধীরা। অপরাধপ্রবণ ক্ষমতা ও রাজনৈতিক শক্তি বীভৎস চেহারায় গোটা সমাজকে এখন কলুষিত করেছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া তার গডমাদার-গডফাদারদের নাম নিশ্চয় বলবে! এতে কি এই ভয়ঙ্কর অপরাধের সিন্ডিকেটে জড়িতদের নাম আসবে? তার কাছে পাওয়া ভিডিও ক্লিপে যাদের কুৎসিত চরিত্র উন্মোচিত হয়েছে তাদের কি ধরা হবে?

ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে সম্রাটকে ধরা হলো। যুবলীগের চেয়ারম্যান নেতৃত্ব হারালেন। সম্রাট বহিষ্কৃত হয়ে জেল খাটছেন। সম্রাট তো অনেক তথ্য দিয়েছিলেন, কারা তার ক্যাসিনোর টাকার ভাগ পেতেন? তার তথ্যের আলোকে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নিয়ে কি মামলায় কাঠগড়ায় আনা হয়েছে? ক্যাসিনো বাণিজ্য তো এক দিনে একজনের ক্ষমতায় চলেনি! প্রশ্রয় ও শক্তি কারা দিয়েছিলেন? কেন দিয়েছিলেন? টাকার ভাগ কারা নিয়েছেন? পাপিয়ার সাম্রাজ্যের নিত্যসঙ্গীরাও কি তবে আড়ালে থেকে যাবেন?

পাপিয়া কি এক দিনে তৈরি হয়েছে? ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা নেতৃত্ব হারালে যুব মহিলা লীগ নেতৃত্ব কেন সংগঠনে থাকা এসব বারবনিতার যৌন বাণিজ্যের অপরাধের দায় নিয়েও পদে বহাল থাকবেন? যুব মহিলা লীগে পাপিয়া কি একজন? বা সরকারি দলে কিংবা ক্ষমতাবলয়ে? পাপিয়াকে কারা সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছে? মন্ত্রী-এমপি, আমলা, নেতা সবার চরিত্র কি পবিত্র? অপবিত্রদের ধরা না হলে সবাই সন্দেহে থাকবেন না? কারা অপরাধের শক্তি জুগিয়েছে? পাঁচ তারকা হোটেলকে কীভাবে বেশ্যালয় বানিয়েছে? সব পাঁচ তারকা হোটেল কি অপরাধের বাইরে? পাপিয়াকে বহিষ্কারেই কি দল, রাজনীতি অপরাধী-মুক্ত? এসবের উত্তর দিতে হবে। দলের জেলা নেতৃত্বে থাকবে, কেন্দ্রের পদ-পদবিতে আসবে তাদের খাসলত চরিত্র, আমলনামা ও পদবি পাওয়ার পর কর্মকান্ড, তৎপরতা জানা যাবে না এটা কেমন রাজনৈতিক দল? নেতৃত্ব তবে কী করছে? সবাই এক স্রোতে ভাসছেন?

২০১৪ সালে পাপিয়া নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সম্মেলনে জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও এমপি লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরু বলেছেন, তিনি রাজনীতিতে আসার আগেই পাপিয়ার স্বামী মতি সুমনের উত্থান ঘটে। জেলা যুব মহিলা লীগের সম্মেলনের মঞ্চে তিনি যুব মহিলা লীগ সভাপতি নাজমা আক্তারকে অনুরোধ করেছিলেন পাপিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ পদ না দিতে। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অপু উকিল একমত না হওয়ায় মঞ্চে তার সঙ্গে কথাকাটাকাটি করেন। সেই সম্মেলন মঞ্চে তিনি কমিটি ঘোষণা করতে না দেওয়ায় ঢাকায় এসে তারা পাপিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করেন।

অপু উকিল বলেছেন, জেলা আওয়ামী লীগের মরহুম সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামানসহ নেতাদের পরামর্শে তিনি ও সংগঠনের সভানেত্রী এই কমিটি দিয়েছিলেন। সেখানে দুই পক্ষের শোডাউনের কারণে কমিটি দেওয়া হয়নি। এটি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তদন্তের বিষয়। শুধু একজন পাপিয়ার ঘটনাই নয়, দলের অভ্যন্তরে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে মূল দল থেকে বিভিন্ন ভ্রাতৃপ্রতিম অঙ্গসংগঠনের নেতৃত্বে যেসব বিতর্কিত নষ্ট নারী-পুরুষ নেতৃত্বে থেকে বা ক্ষমতার সিন্ডিকেটে থেকে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ছায়ায় অনৈতিক, বেআইনি কর্মকান্ডে লিপ্ত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনের হাতে তুলে দেওয়া অনিবার্য হয়ে পড়েছে।

আওয়ামী লীগের মতো বৃহত্তম ঐতিহ্যবাহী গণমুখী রাজনৈতিক দলে দুঃসময়ে সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে হাল ধরে সাহসের সঙ্গে কঠিন ভূমিকা পালন করা আদর্শিক হাজার হাজার নেতা-কর্মী রয়েছেন। দুর্নীতি ও লাম্পট্যে ভোগবাদী, ক্ষমতা-আশ্রিত নষ্টদের কর্তৃত্ববাদী আস্ফালনে তারা কোণঠাসাই নন, অভিমানে অন্তহীন বেদনায় দগ্ধ হয়ে ঘরে উঠেছেন। সেসব আদর্শবান নেতা-কর্মীদের দলীয় নেতৃত্বে তুলে আনতে না পারলে, কাঠামোতে ঠাঁই দিতে না পারলে এই নষ্টদের, বিতর্কিতদের কর্মকান্ডে আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন রাজনৈতিক দলে পরিণত হবে।

কারা এসব বেশ্যা ও বেশ্যার দালাল সর্দারনিদের বঙ্গভবন থেকে সব সরকারি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ করে দিতেন? সমাজে ভদ্রবেশী অনেক নারী, পুরুষও আছেন, ক্ষমতাবানদের দেখলেই ছবি তোলেন। ছবি নাকি তারা সেল করেন। এতে সমাজে যার যার পেশায় তাদের ইজ্জত বাড়ে! কি মানসিক দারিদ্র্য। আর যারা বাণিজ্য করে তারা তো তুলবেই।

সম্রাট আর পাপিয়া জেল খাটবে আর তাদের অন্ধকার জগতে এগিয়ে দেওয়া বা টেনে আনা, সব অপরাধের সঙ্গে যুক্ত শক্তিশালী মদদদাতা, আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা ও বেনিফিশিয়ারিরা কেন আইনের আওতায় শাস্তি পাবে না? সরকার ও সরকারি দলকে আজ এ বিষয়ে নির্মোহ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। না পারলে, অপরাধের নেপথ্য শক্তিধররা আরও বেপরোয়া হবে, অপরাধ কমবে না, বাড়বে। সরকার ও দলে নতুন নতুন পাপিয়াদের দৌরাত্ম্যও বেড়ে যাবে। সমাজ, রাজনীতি, নষ্টদের দাপটে আরও কলুষিত হবে। প্রতিবাদ, নিন্দার ঝড় তুলতে হবে। গণমাধ্যমসহ অনেক আড্ডার আসরেও অনেক বিতর্কিতরা চলে আসে। বেহায়ারা দাওয়াত চেয়ে, না পেয়েও আসে।

এদের নিয়ে লিখলে, বললে ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেট, শক্তিশালী সংঘবদ্ধভাবে আক্রমণ, নোংরা কুৎসিত মিথ্যা প্রচারণা চালায়, চরিত্রহননের চেষ্টা করে তাই কেউ অনেক জেনেও ভয়ে মুখ খোলে না। আজ সমাজ রাজনীতি পরিবেশ রক্ষায় সবাইকেই মুখ খুলতে হবে।

মুন্নী বাই ছিলেন নবাব আলীবর্দী খাঁর জলসাঘরের এক বাইজি। অসম্ভবসুন্দর দেহবল্লরির অধিকারিণী ছিলেন তিনি। তার রূপ-মাধুরী আর নাচের নূপুরের নিক্বণে নবাব অন্দরমহলের অনেক যুবা পুরুষেরই অন্তরে কাঁপন ধরত। মীর জাফরেরও অন্তর কাঁপিয়েছিল এই নর্তকী। আলীবর্দী খাঁর প্রধান সেনাপতি থাকা অবস্থায় মীর জাফর প্রায়ই জলসাঘরে গিয়ে মুন্নী বাইয়ের সঙ্গে ফূর্তি করতেন। তখন থেকেই তার খায়েশ ছিল মুন্নী বাইকে বিয়ে করার। কিন্তু রাজকীয় প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী জলসাঘরের কোনো নর্তকী অভিজাত মুসলমানের পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব ছিল না। মীর জাফর তার লালিত খায়েশ পূরণ করেন পলাশী যুদ্ধের পর পুতুল নবাব হয়ে। তার প্রথম স্ত্রী শাহ বেগমের আকস্মিক মৃত্যু হলে তার খায়েশ পূরণের সুযোগ এসে যায়। সব লোকলজ্জার মাথা খেয়ে এই নর্তকী মুন্নী বাইকে বিয়ে করে বেগমের মর্যাদা দেন। এভাবেই শুরু হয়েছিল মুর্শিদাবাদে জেনানা মহলে বাইজি থেকে বেগম হওয়ার অধঃপতিত কাহিনি।

কথিত আছে, দুশ্চরিত্রা এই মুন্নী বাইকে মীর জাফর আরেক বদমাশ লর্ড ক্লাইভের কাছে মনোরঞ্জনের জন্য পাঠাতেন। মুন্নী বাই তার রূপ মাধুরীতে বিমুগ্ধ করত ক্লাইভকে এবং তাদের নাবালক পুত্র নাজিমের জন্য বাংলার পরবর্তী নবাবের পদটি নিশ্চিত করিয়ে নিয়েছিলেন এভাবেই। প্রায় সময়ই মীর জাফর অন্য রমণী ও নর্তকীদের সঙ্গে সুরাপানে মত্ত থাকতেন আর এসব রমণীর মেশার সুযোগ করে দিত স্বয়ং মুন্নী বাই। এই সুযোগে মুন্নী বাইও রাজমহলের সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিত। বাংলার নবাবিও চালাত ইংরেজ লর্ডদের সঙ্গে যোগসাজশ ও মনোরঞ্জন করে এই নাচনেওয়ালি।

অতীতে ভারতের উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্যে ‘বাই’ শব্দ দ্বারা ধ্রুপদী নৃত্য-গীতে পারদর্শী সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বোঝানো হতো। খুব ছোট থাকতে তারা ওস্তাদের কাছে তালিম নিয়ে নৃত্যগীত শিখতেন। শিক্ষা শেষে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীতকে পেশা হিসেবে নিলে লোকে তাদের ‘বাই’ শব্দটির সঙ্গে সম্মানসূচক ‘জি’ শব্দটি জুড়ে দিতেন, তখন তাদের নামের শেষে ‘বাইজি’ শব্দটি শোভা পেত। বাইজিরা সম্রাট, সুলতান, বাদশাহ, রাজা, নবাব ও জমিদারদের রংমহলে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীত পরিবেশন করে বিপুল অর্থ ও খ্যাতি লাভ করতেন। অর্থ আয়ের জন্য তারা যেমন বাইরে গিয়ে ‘মুজরো’ নাচতেন, তেমনি নিজেদের ঘরেও মেহফিল বসাতেন।

ঢাকায় বাইজিদের নাচ-গান শুরু হয় মুঘল আমলে। সুবেদার ইসলাম খাঁর দরবারে (সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম পর্ব) যারা নাচ-গান করতেন তাদের ‘কাঞ্চনী’ বলা হতো। উনিশ শতকে ঢাকার নবাব নুসরাত জং, নবাব শামসুদ্দৗলা, নবাব কমরুদ্দৌলা এবং নবাব আবদুল গণি ও নবাব আহসান উল্লাহর সময় বাইজিদের নাচ-গান তথা মেহফিল প্রবলতা পায়। তারা আহসান মঞ্জিলের রংমহল, শাহবাগের ইশরাত মঞ্জিল, দিলকুশার বাগানবাড়িতে নৃত্য-গীত পরিবেশন করতেন। ঢাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে যেসব বাইজি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তার মধ্যে লখনৌর প্রখ্যাত গায়ক ও তবলাবাদক মিঠন খানের নাতি সাপান খানের স্ত্রী সুপনজান উনিশ শতকের শেষ দিকে ঢাকায় ছিলেন।

১৮৭০-এর দশকে ঢাকার শাহবাগে নবাব গণির এক অনুষ্ঠানে মুশতারী বাই সংগীত পরিবেশন করে প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবদুল গফুর খানের নজরে পড়েছিলেন। ১৮৮০-এর দশকে শাহবাগে এলাহীজান নামে আরেক বাইজির নৃত্য ও করুণ পরিণতির দৃশ্য দেখেছিলেন হাকিম হাবিবুর রহমান। নবাব গণির দরবারে নাচ-গান করতেন পিয়ারী বাই, হীরা বাই, ওয়ামু বাই, আবেদী বাই, আন্নু নান্নু ও নওয়াবীন বাই। শেষোক্ত তিন বোন ১৮৮০-এর দশকে ঢাকার নাটক মঞ্চায়নের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। ঢাকার অন্য খ্যাতিমান বাইজিদের মধ্যে ছিলেন বাতানী, জামুরাদ, পান্না, হিমানী, আমিরজান, রাজলক্ষ্মী, কানী, আবছন প্রমুখ। এ ছাড়া কলকাতা থেকে মাঝেমধ্যে ঢাকায় আসতেন মালকাজান বুলবুলি, মালকাজান আগরওয়ালী, জানকী বাই, গহরজান, জদ্দন বাই, হরিমতী প্রমুখ।

১৮৭০ সালে ঢাকার নবাব আবদুল গণির আমন্ত্রণে শাহবাগের বাগানবাড়িতে এসে গান গেয়ে মুগ্ধ করেছিলেন সেকালের বিখ্যাত উর্দু সাহিত্যিক আবদুল গাফ্ফার নাসকান কে। কলকাতায় তার গান শুনে আত্মহারা হয়েছিলেন রাঁইচাঁদ বড়াল, কৃষ্ণচন্দ্র আর কবি নজরুল ইসলাম। রেডিওতে মুশতারী বাইয়ের গান শুনে তখন ফোন করেছিলেন রেডিও অফিসে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘এই দেবীকে কোন গন্ধর্বলোক থেকে নিয়ে এলে?’

ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলে বাইজি বা বারাঙ্গনাপাড়া ছিল। সে সময় বাইজিপাড়া হিসেবে গঙ্গাজলি ও সাঁচিবন্দর ছিল। ঢাকার ইসলামপুর ও পাটুয়াটুলীর মোড় থেকে যে পথটি ওয়াইজঘাট নামে বুড়িগঙ্গার দিকে চলে গেছে তার নাম ছিল গঙ্গাজলি। সন্ধ্যা নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে তবলার বোল, সেতারের ঝঙ্কার আর নূপুরের নিক্বণে গঙ্গাজলির পরিবেশ মুখরিত হয়ে উঠত। বাবু আর সাহেবদের আলবোলার গুড়গুড় শব্দ পরিবেশের সঙ্গে ছিল সংগতিপূর্ণ।

নাট্যকার সাঈদ আহমেদ তার একটি লেখায় বলেছেন, কাছেই ছিল মহেশ ভট্টাচার্যের বিশাল হোমিওপ্যাথি ওষুধের দোকান, গঙ্গাজলির উল্টো দিকে ছিল কালীমন্দির। গঙ্গাজলি ছিল দোতলা প্রশস্ত বাড়ি। নিচতলায় বাইজিদের কাজের লোকেরা থাকত। বাইজিরা থাকতেন দোতলায়। বাঁকওয়ালা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে হতো। বারান্দায় পাতা থাকত ইজি চেয়ার। বাইজিদের খাসকামরা সাজানো থাকত শানশওকতে। ফরাশ বিছানো ঘর।

গঙ্গাজলির অধিকাংশ বাইজি বিষ্ণু উপাসনা করত। প্রতিদিন সকালে গঙ্গাজলি থেকে স্নানের জন্য দলবেঁধে বুড়িগঙ্গায় যেত। স্নান সেরে বুকে গামছা জড়িয়ে কোমরে পিতলের কলসি নিয়ে সিক্তবসনে বাইজিরা লাইন দিয়ে ফিরে আসত। এ দৃশ্য উপভোগ করতে কৈশোরে বন্ধুদের নিয়ে ওয়াইজঘাট এলাকায় যেতেন নাট্যকার সাঈদ আহমেদ।

শিল্পী পরিতোষ সেনও কিন্তু ভুলে যাননি সিক্তবসনে বাইজিদের ঘরে ফেরার দৃশ্যের বর্ণনা দিতে। ‘আমাদের পাড়ায় বারবনিতারা প্রতিদিন সকালে স্নান করতে বুড়িগঙ্গা যায়। তাদের স্নানে যাওয়ার পথটি আমাদের বাসার সামনে দিয়ে। ফেরার পথে ভেজা কাপড়ে কালীমন্দিরে প্রণাম করে আমাদের গলির মুখে আবার দেখা হয়। সকালবেলার এই মনোরম দৃশ্যটি আমাদের পাড়ার পুরুষদের চোখকে বেশ তৃপ্তি দিত। তাদের মন-মেজাজ খোশ রাখে। দিনটি ভালো কাটে।’

সদ্যস্নাত তরুণীদের প্রথম সারির মাঝখানে ১৬-১৭ বছরের একটি মেয়ের আকর্ষণীয় বর্ণনা দিয়েছিলেন পরিতোষ সেন। সেই সরস বর্ণনা শামীম আমিনুর রহমানের একটি লেখায় কিছুটা পাওয়া যায়, ‘মুখটি অবিকল লিচুর মতো গোল। থুঁতনিটি ঈষৎ তীক্ষè, ঠোঁট দুটি যেন রসালো দুটি কমলার কোয়া। তার নাকের ছোট্ট পাটা দুটি প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ফুলে ফুলে উঠছিল। গোটা শরীরটি যেন মুর্শিদাবাদী রেশম দিয়ে মোড়ানো। এমনই মসৃণ আর চকচকে তার ত্বক। পাকা পাতিলেবুর গায়ে হালকা গোলাপি রঙের পোচে যে রঙের মিশ্রণ হয় ঠিক তেমনই তার গায়ের রংটি। তার নীল কালো চোখ দুটি যেন স্তম্ভিত মেঘ মুখের অর্ধেকটাই জুড়ে আছে।’ পরিতোষ সেন আরও বর্ণনা দিয়েছেন, ‘ভেজা কাপড়টি মেয়েটির গায়ে লেপ্টে থাকার কারণে তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ যেন একটি ফুলের বিভিন্ন পাপড়ির মতো আলাদা সত্তা নিয়ে সরল বৃন্তটির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এক একটি পাপড়ি যেন একেকটি ফুল। বাকি মেয়ে কটির মতো তার কাঁধেও পিতলের কলসি ভরা বুড়িগঙ্গার জল। এই কলসি আর নিতম্ব দুটিই মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। দুটিই টলোমলো। এমনই সুন্দর সাবলীল আর বেপরোয়া।’

তার চলার ভঙ্গি মনে হয় কোনো নিঃশব্দ সংগীতের সঙ্গে তাল রেখে পা ফেলছে বা এই পা ফেলার ঢং যেকোনো ওস্তাদ নর্তক বা নর্তকীর ঈর্ষার বস্তু হতে পারে তাতে আর সন্দেহ কি? এই চালে তার সোনার বাটির মতো বক্ষযুগল নেচে উঠছে, আর একটু নাচলেই হয়তো করতালের মতো বেজে উঠবে।

যে মেয়ের উদ্ভাসিত রূপ পৃথিবীর তাবৎ পুরুষের সমস্ত সূর্যকিরণকে সজীব করে তোলে তার কোথা থেকেই বা শেষ করি, কোথা থেকেই বা শুরু করি? একই দেহে একই সঙ্গে এত রূপ দেখার পক্ষে বিধাতা পুরুষদের দুটি মাত্র চোখ দিয়ে যেন বিশেষ অবিচার করেছেন, কারণ একদিক দিয়ে দেখতে গিয়ে আর একদিক যেন বাদ পড়ে যায়।

সেকালের বাইজিদের চেয়ে একালের রাজনীতির পাড়ায় পাড়ায় গলিতে গলিতে, নেতাদের দলের, মন্ত্রীদের বাসা-বাড়ি ও অফিসে ভাসমান মক্ষীরানী, বারবনিতা ও তাদের দালালরা ভয়ঙ্কর। এদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা আর ব্যবহারকারীরা আতঙ্কের। এরা সমাজ-রাজনীতি নেতৃত্ব প্রশাসন সবখানে সব চরিত্র গিলে খাচ্ছে। সরকারকে দুর্নীতিবিরোধী শক্তিশালী অভিযান ও দলে শুদ্ধি অভিযান অবিলম্বে না চালালে এখন নষ্টদের দখলে সব যাচ্ছে, সামনে বেশ্যাদের হাতে চলে যাবে। কঠিন রাজনৈতিক ও সামাজিক বিপর্যয় দেখা দেবে। সেকালের বাইজিরা ও বারবনিতারা নির্দিষ্ট এলাকায় থাকতেন। একালে দেশজুড়ে রাজনীতি ও ক্ষমতার পথে এতটাই ভাসমান যে, রীতিমতো ভয়ঙ্কর। কোথায় নেই তারা?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা