শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নবাবদের বাইজি নয় রাজনীতির পাপিয়ারা ভয়ঙ্কর

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
নবাবদের বাইজি নয় রাজনীতির পাপিয়ারা ভয়ঙ্কর

সামন্তযুগে রাজা-মহারাজা-নবাবদের হেরেমে হেরেমে, নাচঘরে, রূপে-গুণে গানে-নাচে-জাদুতে বাইজিরা সবাইকে আচ্ছন্ন করে রাখতেন। তারা অর্থের বিনিময়ে, বেতনের বিনিময়ে নাচ-গান করতেন পেশাদার হিসেবে। অনেকের মন জয় করে রক্ষিতা হয়েও থাকতেন। এ নিয়ে অভিশপ্ত জীবনের কান্নার আওয়াজ উঠত অন্দরমহলে। নবাবি ও জমিদারি প্রথার পতনের শেষে ঔপনিবেশিক শাসনের শৃঙ্খলমুক্তির পর সামরিক শাসকদের শয্যায় যেতেন তথাকথিত হাইসোসাইটির সুন্দরী নারীরা। ক্ষমতার উচ্চাভিলাষে লোভ-মোহে শেষ পর্যন্ত প্রতাপশালী শাসকদেরই বিতর্কিত করেননি, নিজেদের জীবনকেও অভিশপ্ত করেছেন সেসব রমণী। পাকিস্তানের পরাজিত মাতাল সেনাশাসক প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবনকে বেশ্যালয় বানিয়েছিলেন। কালো সুন্দরী থেকে নূরজাহান- সবাই যেতেন তার মনোরঞ্জনে। সঙ্গে কালো কুত্তা হুইসকি। স্বাধীন দেশেও সেনাশাসকদের শয্যায় একজন সরকারি কর্মকর্তা তার সুন্দরী স্ত্রীকে তুলে দিয়েছিলেন। বিনিময়ে নিজে সচিব পর্যন্ত হন। বিএনপি জমানায় অবসরে গিয়ে এমপি-প্রতিমন্ত্রীও হন। মাঝখানে ভাঙা দাম্পত্য জীবনেও সমাজেরর ঘৃণা আর থুথু জুটেছে তাদের কপালে। অনেক নায়িকা, গায়িকা ও সংবাদ পাঠিকা থেকে উচ্চশিক্ষিত নারীরাও গেছেন। বিতর্কিত হয়েছেন।

গণতন্ত্রের জমানায় আদর্শিক রাজনীতির বিপর্যয় ঘটলে সচিবালয়ে সুন্দরী ফাইল গার্লদের নানা কথাবার্তা চাউর হলো। সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াত শাসনের বিদায়ের পর অনেকের বাগানবাড়ি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের মনোরঞ্জনে নারী ও নায়িকা সরবরাহের খবর এলো। সে সময় একশ্রেণির ঠিকাদার-প্রকৌশলী নেতাদের বাণিজ্যিক সিন্ডকেটে যুক্ত হলো বেশ্যা ও তাদের দালালদের নিয়ে যৌন-বাণিজ্য। অবৈধ অনৈতিক লোভ-মোহে দুর্নীতিতে ভাসমান সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যৌন বাণিজ্যের প্রসার ঘটল। আদর্শিক রাজনীতি পথহারা হলো। অসুস্থ সংস্কৃতির আগ্রাসনে আওয়ামী লীগের ১১ বছরের শাসনামলে একদল নেতা-মন্ত্রী, এমপির হাত ধরে দলের বিভিন্ন পর্যায়ে পদপদবিতে ঠাঁই পেল বেশ্যা, তাদের দালাল ও সিনেমার ভয়ঙ্কর দৃশ্যকে হার মানানো হাতে অস্ত্র ও লাঠি হাতে মক্ষীরানীর মতো নির্দয় চেহারায় আবির্ভূত পাপিয়ার মতো নষ্ট নারীরা। এক পাপিয়া ধরা পড়লেও অসংখ্য পাপিয়া সমাজে দাপটের সঙ্গেই বিরাজমান। কত নায়িকা মডেল ঘুরছে কত দরজায়। হায়রে দেউলিয়া রাজনীতি! সবাই হরিলুটে আছে। দুর্নীতি, তদবির, ব্ল্যাকমেইলিংয়ে অর্থবিত্ত গড়ার বিকৃত বাণিজ্যের সিন্ডিকেটে। সেকালের বাইজিদের চেয়েও একালের রাজনীতির অভিশপ্ত চরিত্র পাপিয়ারা আরও ভয়ঙ্কর, কুৎসিত। এরা সমাজ, রাজনীতিকেই কলুষিত করেনি, ক্ষমতাবানদের চরিত্রকেই হরণ করেনি, পঁাঁচ তারকা হোটেল থেকে দেশে-বিদেশে বাগানবাড়িতে যাত্রার নর্তকীর মতো কড়া মেকআপে যৌনদাসী থেকে বাজিকর হয়েছে। আর একালের একদল নেতা-মন্ত্রী-এমপি, আমলাও ক্ষমতার জোরে হয়েছে বারবনিতার কাঙ্গাল! লাজলজ্জা-রুচি বলে কিছু নেই। কি বুড়ো কি জোয়ান!

অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। দলে শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়েছে- এমন সতর্কবার্তা বারবার উচ্চারণ করার পরও সর্বশেষ উপনির্বাচনেও দেখা গেছে বহুল বিতর্কিত ব্যক্তির কপালেও সংসদের উপনির্বাচনের মনোনয়ন জুটেছে। সারা দেশেই দল ও ক্ষমতার রাজনীতিতে একদল দুর্নীতিগ্রস্ত, বিতর্কিতরা দাপটের সঙ্গে তাদের কর্মকান্ড বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কয়েকজনকে নানা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য গ্রেফতার করার পর থেমে গেছে।

ব্যাংক লুটেরা, শেয়ার লুটেরা থেকে ক্ষমতাধর দুর্নীতিবাজদের কাউকে স্পর্শ করা হয়নি। বিদেশে অর্থ পাচার থেকে অঢেল সম্পদের মালিক হচ্ছে, ধরা হয় না। সেই অভিযানে আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের অনেকের বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে সম্মেলনের আগেই যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব পদ-পদবি হারিয়েছেন। সেই অভিযানের আলোচনার ঝড় ও দুর্নীতিবাজদের দৌরাত্ম্য থামতে না থামতেই নানা কারণে বহুল আলোচিত যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ। পাপিয়া দাপটের সঙ্গে চরম নির্লজ্জের মতো অসুস্থ, আদর্শহীন, নষ্ট রাজনীতির নরকযাত্রায় নেমে কীভাবে যৌন বাণিজ্যের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিল, তা উন্মোচিত হয়েছে তাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে। অভিজাত পাঁচ তারকা হোটেলে প্রেসিডেন্ট স্যুট মাসের পর মাস ভাড়া করে নিজেকে সিনেমায় দেখা বাইজি বা পতিতার সর্দারনির মতো ভয়ঙ্কর মূর্তিতে রাজনৈতিক ক্ষমতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের পরোক্ষ শক্তিতে কি বীভৎস চেহারায় যৌন বাণিজ্য পরিচালনা করেছে!

নরসিংদীর অতিসাধারণ গরিব পরিবারের এই নারী তার বিতর্কিত স্বামীকে নিয়ে যুব মহিলা লীগের নেতৃত্বের ছায়ায় ক্ষমতার আশীর্বাদে উঠে এসে ক্ষমতাবানদের ঘিরে যৌন বাণিজ্য ও বেআইনি কর্মকান্ডের মাধ্যমে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছে। তাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে অসংখ্য ভিডিও ক্লিপ উদ্ধার হয়েছে, যেখানে তার যৌন বাণিজ্যে একের পর এক শিকার করেছে ক্ষমতাবান ও অর্থবানদের তার বারবনিতাদের শয্যায় এনে। একান্ত মুহূর্তের গোপন ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইল করে দুই হাতে কালো টাকার মালিক হয়েছে। হোটেল, বারে লাখ লাখ টাকার বিল দিয়েছে। অপরাধীদের কাছে আইন মাঝেমধ্যে কতটা পরাস্ত হয়, সেই চিত্র মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়েছে। যুব মহিলা লীগের নষ্ট রাজনীতির সিন্ডিকেটে বঙ্গভবন থেকে সর্বত্র রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক, সরকারি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে এই নারী দাপটের সঙ্গে বিচরণ করেছে। রাষ্ট্রপতি থেকে শুরু করে, রাষ্ট্র, সমাজ ও রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সম্মানিত ব্যক্তিদের সঙ্গেও সেলফিসহ দলবেঁধে নানা ছবি তুলে সেটিকে ব্যবহার করেছে। অথচ রাষ্ট্রপতি থেকে অনেক সম্মানিত ব্যক্তি তাকে চিনতেনই না। তার কুৎসিত জীবনাচার জানা দূরে থাক। একজন পাপিয়া ধরা পড়লেও আরও অসংখ্য মেকআপ মুখ ভাসছে সবখানে। তাদের চরিত্র অভিন্ন। যৌন বাণিজ্য অর্থ-বিত্ত ও ক্ষমতা ভোগ।

যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া ১৫ দিনের রিমান্ডে। যুব মহিলা লীগ তাকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করেছে। যে শীর্ষ নেত্রীদের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত পর্যায়ের গভীর সখ্যের নিবিড় সম্পর্কের একের পর এক ছবি ভাইরাল হয়েছে, সেখানে তারা বলছেন, তার অপরাধ সমন্ধে জানতেন না। এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। এ অপরাধের দায় নিয়ে হয় তাদের সরে দাঁড়ানো উচিত, না হয় এ সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকা নেতৃত্ব দিয়ে ঢেলে সাজানো উচিত। এদের পাপের বোঝা আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী দল কেন বহন করবে? এদের পাপের জন্য, নির্লজ্জ বেহায়াপনার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও নজিরবিহীন উন্নয়ন কেন প্রশ্নবিদ্ধ ও ধূসর হয়ে যাবে? কেন নর-নারী রাজনীতিবিমুখ হবে এ পাপাচার দেখে? যুব মহিলা লীগের কারা নষ্টামির দুর্নীতির নরকযাত্রায় গা ভাসিয়ে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন? ক্ষমতানির্ভর রাজনীতিতে আশ্রিত পাপিয়ার সংখ্যা কত এবং তাদের আমলনামা ধরে ধরে ব্যবস্থা গ্রহণ, আইনের আওতায় এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো অনিবার্য হয়ে গেছে। একদল বারবনিতা, একদল বেশ্যার দালাল, একদল ক্ষমতাবান খদ্দের ও পৃষ্ঠপোষক বা আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা, শক্তিমানদের চেহারাও উন্মোচন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি। না হয়, অপরাধের সীমাহীন নির্লজ্জ দৌরাত্ম্য রুখে দেওয়া সম্ভব নয়।

একজন পাপিয়াকে কারাগারে নিক্ষেপ করে বাকিদের সবকিছুর আড়ালে রেখে দিলে অপরাধপ্রবণ রাজনীতির ক্ষমতার দগদগে ঘা কখনো নিরাময় হবে না। করোনাভাইরাসের মতো ক্ষমতা-আশ্রিত নষ্ট রাজদুর্নীতির মহামারী আরও তীব্র আকার নেবে। আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে অপরাধীরা। অপরাধপ্রবণ ক্ষমতা ও রাজনৈতিক শক্তি বীভৎস চেহারায় গোটা সমাজকে এখন কলুষিত করেছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া তার গডমাদার-গডফাদারদের নাম নিশ্চয় বলবে! এতে কি এই ভয়ঙ্কর অপরাধের সিন্ডিকেটে জড়িতদের নাম আসবে? তার কাছে পাওয়া ভিডিও ক্লিপে যাদের কুৎসিত চরিত্র উন্মোচিত হয়েছে তাদের কি ধরা হবে?

ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে সম্রাটকে ধরা হলো। যুবলীগের চেয়ারম্যান নেতৃত্ব হারালেন। সম্রাট বহিষ্কৃত হয়ে জেল খাটছেন। সম্রাট তো অনেক তথ্য দিয়েছিলেন, কারা তার ক্যাসিনোর টাকার ভাগ পেতেন? তার তথ্যের আলোকে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নিয়ে কি মামলায় কাঠগড়ায় আনা হয়েছে? ক্যাসিনো বাণিজ্য তো এক দিনে একজনের ক্ষমতায় চলেনি! প্রশ্রয় ও শক্তি কারা দিয়েছিলেন? কেন দিয়েছিলেন? টাকার ভাগ কারা নিয়েছেন? পাপিয়ার সাম্রাজ্যের নিত্যসঙ্গীরাও কি তবে আড়ালে থেকে যাবেন?

পাপিয়া কি এক দিনে তৈরি হয়েছে? ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা নেতৃত্ব হারালে যুব মহিলা লীগ নেতৃত্ব কেন সংগঠনে থাকা এসব বারবনিতার যৌন বাণিজ্যের অপরাধের দায় নিয়েও পদে বহাল থাকবেন? যুব মহিলা লীগে পাপিয়া কি একজন? বা সরকারি দলে কিংবা ক্ষমতাবলয়ে? পাপিয়াকে কারা সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছে? মন্ত্রী-এমপি, আমলা, নেতা সবার চরিত্র কি পবিত্র? অপবিত্রদের ধরা না হলে সবাই সন্দেহে থাকবেন না? কারা অপরাধের শক্তি জুগিয়েছে? পাঁচ তারকা হোটেলকে কীভাবে বেশ্যালয় বানিয়েছে? সব পাঁচ তারকা হোটেল কি অপরাধের বাইরে? পাপিয়াকে বহিষ্কারেই কি দল, রাজনীতি অপরাধী-মুক্ত? এসবের উত্তর দিতে হবে। দলের জেলা নেতৃত্বে থাকবে, কেন্দ্রের পদ-পদবিতে আসবে তাদের খাসলত চরিত্র, আমলনামা ও পদবি পাওয়ার পর কর্মকান্ড, তৎপরতা জানা যাবে না এটা কেমন রাজনৈতিক দল? নেতৃত্ব তবে কী করছে? সবাই এক স্রোতে ভাসছেন?

২০১৪ সালে পাপিয়া নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সম্মেলনে জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও এমপি লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরু বলেছেন, তিনি রাজনীতিতে আসার আগেই পাপিয়ার স্বামী মতি সুমনের উত্থান ঘটে। জেলা যুব মহিলা লীগের সম্মেলনের মঞ্চে তিনি যুব মহিলা লীগ সভাপতি নাজমা আক্তারকে অনুরোধ করেছিলেন পাপিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ পদ না দিতে। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অপু উকিল একমত না হওয়ায় মঞ্চে তার সঙ্গে কথাকাটাকাটি করেন। সেই সম্মেলন মঞ্চে তিনি কমিটি ঘোষণা করতে না দেওয়ায় ঢাকায় এসে তারা পাপিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করেন।

অপু উকিল বলেছেন, জেলা আওয়ামী লীগের মরহুম সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামানসহ নেতাদের পরামর্শে তিনি ও সংগঠনের সভানেত্রী এই কমিটি দিয়েছিলেন। সেখানে দুই পক্ষের শোডাউনের কারণে কমিটি দেওয়া হয়নি। এটি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তদন্তের বিষয়। শুধু একজন পাপিয়ার ঘটনাই নয়, দলের অভ্যন্তরে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে মূল দল থেকে বিভিন্ন ভ্রাতৃপ্রতিম অঙ্গসংগঠনের নেতৃত্বে যেসব বিতর্কিত নষ্ট নারী-পুরুষ নেতৃত্বে থেকে বা ক্ষমতার সিন্ডিকেটে থেকে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ছায়ায় অনৈতিক, বেআইনি কর্মকান্ডে লিপ্ত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনের হাতে তুলে দেওয়া অনিবার্য হয়ে পড়েছে।

আওয়ামী লীগের মতো বৃহত্তম ঐতিহ্যবাহী গণমুখী রাজনৈতিক দলে দুঃসময়ে সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে হাল ধরে সাহসের সঙ্গে কঠিন ভূমিকা পালন করা আদর্শিক হাজার হাজার নেতা-কর্মী রয়েছেন। দুর্নীতি ও লাম্পট্যে ভোগবাদী, ক্ষমতা-আশ্রিত নষ্টদের কর্তৃত্ববাদী আস্ফালনে তারা কোণঠাসাই নন, অভিমানে অন্তহীন বেদনায় দগ্ধ হয়ে ঘরে উঠেছেন। সেসব আদর্শবান নেতা-কর্মীদের দলীয় নেতৃত্বে তুলে আনতে না পারলে, কাঠামোতে ঠাঁই দিতে না পারলে এই নষ্টদের, বিতর্কিতদের কর্মকান্ডে আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন রাজনৈতিক দলে পরিণত হবে।

কারা এসব বেশ্যা ও বেশ্যার দালাল সর্দারনিদের বঙ্গভবন থেকে সব সরকারি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ করে দিতেন? সমাজে ভদ্রবেশী অনেক নারী, পুরুষও আছেন, ক্ষমতাবানদের দেখলেই ছবি তোলেন। ছবি নাকি তারা সেল করেন। এতে সমাজে যার যার পেশায় তাদের ইজ্জত বাড়ে! কি মানসিক দারিদ্র্য। আর যারা বাণিজ্য করে তারা তো তুলবেই।

সম্রাট আর পাপিয়া জেল খাটবে আর তাদের অন্ধকার জগতে এগিয়ে দেওয়া বা টেনে আনা, সব অপরাধের সঙ্গে যুক্ত শক্তিশালী মদদদাতা, আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা ও বেনিফিশিয়ারিরা কেন আইনের আওতায় শাস্তি পাবে না? সরকার ও সরকারি দলকে আজ এ বিষয়ে নির্মোহ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। না পারলে, অপরাধের নেপথ্য শক্তিধররা আরও বেপরোয়া হবে, অপরাধ কমবে না, বাড়বে। সরকার ও দলে নতুন নতুন পাপিয়াদের দৌরাত্ম্যও বেড়ে যাবে। সমাজ, রাজনীতি, নষ্টদের দাপটে আরও কলুষিত হবে। প্রতিবাদ, নিন্দার ঝড় তুলতে হবে। গণমাধ্যমসহ অনেক আড্ডার আসরেও অনেক বিতর্কিতরা চলে আসে। বেহায়ারা দাওয়াত চেয়ে, না পেয়েও আসে।

এদের নিয়ে লিখলে, বললে ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেট, শক্তিশালী সংঘবদ্ধভাবে আক্রমণ, নোংরা কুৎসিত মিথ্যা প্রচারণা চালায়, চরিত্রহননের চেষ্টা করে তাই কেউ অনেক জেনেও ভয়ে মুখ খোলে না। আজ সমাজ রাজনীতি পরিবেশ রক্ষায় সবাইকেই মুখ খুলতে হবে।

মুন্নী বাই ছিলেন নবাব আলীবর্দী খাঁর জলসাঘরের এক বাইজি। অসম্ভবসুন্দর দেহবল্লরির অধিকারিণী ছিলেন তিনি। তার রূপ-মাধুরী আর নাচের নূপুরের নিক্বণে নবাব অন্দরমহলের অনেক যুবা পুরুষেরই অন্তরে কাঁপন ধরত। মীর জাফরেরও অন্তর কাঁপিয়েছিল এই নর্তকী। আলীবর্দী খাঁর প্রধান সেনাপতি থাকা অবস্থায় মীর জাফর প্রায়ই জলসাঘরে গিয়ে মুন্নী বাইয়ের সঙ্গে ফূর্তি করতেন। তখন থেকেই তার খায়েশ ছিল মুন্নী বাইকে বিয়ে করার। কিন্তু রাজকীয় প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী জলসাঘরের কোনো নর্তকী অভিজাত মুসলমানের পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব ছিল না। মীর জাফর তার লালিত খায়েশ পূরণ করেন পলাশী যুদ্ধের পর পুতুল নবাব হয়ে। তার প্রথম স্ত্রী শাহ বেগমের আকস্মিক মৃত্যু হলে তার খায়েশ পূরণের সুযোগ এসে যায়। সব লোকলজ্জার মাথা খেয়ে এই নর্তকী মুন্নী বাইকে বিয়ে করে বেগমের মর্যাদা দেন। এভাবেই শুরু হয়েছিল মুর্শিদাবাদে জেনানা মহলে বাইজি থেকে বেগম হওয়ার অধঃপতিত কাহিনি।

কথিত আছে, দুশ্চরিত্রা এই মুন্নী বাইকে মীর জাফর আরেক বদমাশ লর্ড ক্লাইভের কাছে মনোরঞ্জনের জন্য পাঠাতেন। মুন্নী বাই তার রূপ মাধুরীতে বিমুগ্ধ করত ক্লাইভকে এবং তাদের নাবালক পুত্র নাজিমের জন্য বাংলার পরবর্তী নবাবের পদটি নিশ্চিত করিয়ে নিয়েছিলেন এভাবেই। প্রায় সময়ই মীর জাফর অন্য রমণী ও নর্তকীদের সঙ্গে সুরাপানে মত্ত থাকতেন আর এসব রমণীর মেশার সুযোগ করে দিত স্বয়ং মুন্নী বাই। এই সুযোগে মুন্নী বাইও রাজমহলের সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিত। বাংলার নবাবিও চালাত ইংরেজ লর্ডদের সঙ্গে যোগসাজশ ও মনোরঞ্জন করে এই নাচনেওয়ালি।

অতীতে ভারতের উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্যে ‘বাই’ শব্দ দ্বারা ধ্রুপদী নৃত্য-গীতে পারদর্শী সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বোঝানো হতো। খুব ছোট থাকতে তারা ওস্তাদের কাছে তালিম নিয়ে নৃত্যগীত শিখতেন। শিক্ষা শেষে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীতকে পেশা হিসেবে নিলে লোকে তাদের ‘বাই’ শব্দটির সঙ্গে সম্মানসূচক ‘জি’ শব্দটি জুড়ে দিতেন, তখন তাদের নামের শেষে ‘বাইজি’ শব্দটি শোভা পেত। বাইজিরা সম্রাট, সুলতান, বাদশাহ, রাজা, নবাব ও জমিদারদের রংমহলে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীত পরিবেশন করে বিপুল অর্থ ও খ্যাতি লাভ করতেন। অর্থ আয়ের জন্য তারা যেমন বাইরে গিয়ে ‘মুজরো’ নাচতেন, তেমনি নিজেদের ঘরেও মেহফিল বসাতেন।

ঢাকায় বাইজিদের নাচ-গান শুরু হয় মুঘল আমলে। সুবেদার ইসলাম খাঁর দরবারে (সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম পর্ব) যারা নাচ-গান করতেন তাদের ‘কাঞ্চনী’ বলা হতো। উনিশ শতকে ঢাকার নবাব নুসরাত জং, নবাব শামসুদ্দৗলা, নবাব কমরুদ্দৌলা এবং নবাব আবদুল গণি ও নবাব আহসান উল্লাহর সময় বাইজিদের নাচ-গান তথা মেহফিল প্রবলতা পায়। তারা আহসান মঞ্জিলের রংমহল, শাহবাগের ইশরাত মঞ্জিল, দিলকুশার বাগানবাড়িতে নৃত্য-গীত পরিবেশন করতেন। ঢাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে যেসব বাইজি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তার মধ্যে লখনৌর প্রখ্যাত গায়ক ও তবলাবাদক মিঠন খানের নাতি সাপান খানের স্ত্রী সুপনজান উনিশ শতকের শেষ দিকে ঢাকায় ছিলেন।

১৮৭০-এর দশকে ঢাকার শাহবাগে নবাব গণির এক অনুষ্ঠানে মুশতারী বাই সংগীত পরিবেশন করে প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবদুল গফুর খানের নজরে পড়েছিলেন। ১৮৮০-এর দশকে শাহবাগে এলাহীজান নামে আরেক বাইজির নৃত্য ও করুণ পরিণতির দৃশ্য দেখেছিলেন হাকিম হাবিবুর রহমান। নবাব গণির দরবারে নাচ-গান করতেন পিয়ারী বাই, হীরা বাই, ওয়ামু বাই, আবেদী বাই, আন্নু নান্নু ও নওয়াবীন বাই। শেষোক্ত তিন বোন ১৮৮০-এর দশকে ঢাকার নাটক মঞ্চায়নের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। ঢাকার অন্য খ্যাতিমান বাইজিদের মধ্যে ছিলেন বাতানী, জামুরাদ, পান্না, হিমানী, আমিরজান, রাজলক্ষ্মী, কানী, আবছন প্রমুখ। এ ছাড়া কলকাতা থেকে মাঝেমধ্যে ঢাকায় আসতেন মালকাজান বুলবুলি, মালকাজান আগরওয়ালী, জানকী বাই, গহরজান, জদ্দন বাই, হরিমতী প্রমুখ।

১৮৭০ সালে ঢাকার নবাব আবদুল গণির আমন্ত্রণে শাহবাগের বাগানবাড়িতে এসে গান গেয়ে মুগ্ধ করেছিলেন সেকালের বিখ্যাত উর্দু সাহিত্যিক আবদুল গাফ্ফার নাসকান কে। কলকাতায় তার গান শুনে আত্মহারা হয়েছিলেন রাঁইচাঁদ বড়াল, কৃষ্ণচন্দ্র আর কবি নজরুল ইসলাম। রেডিওতে মুশতারী বাইয়ের গান শুনে তখন ফোন করেছিলেন রেডিও অফিসে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘এই দেবীকে কোন গন্ধর্বলোক থেকে নিয়ে এলে?’

ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলে বাইজি বা বারাঙ্গনাপাড়া ছিল। সে সময় বাইজিপাড়া হিসেবে গঙ্গাজলি ও সাঁচিবন্দর ছিল। ঢাকার ইসলামপুর ও পাটুয়াটুলীর মোড় থেকে যে পথটি ওয়াইজঘাট নামে বুড়িগঙ্গার দিকে চলে গেছে তার নাম ছিল গঙ্গাজলি। সন্ধ্যা নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে তবলার বোল, সেতারের ঝঙ্কার আর নূপুরের নিক্বণে গঙ্গাজলির পরিবেশ মুখরিত হয়ে উঠত। বাবু আর সাহেবদের আলবোলার গুড়গুড় শব্দ পরিবেশের সঙ্গে ছিল সংগতিপূর্ণ।

নাট্যকার সাঈদ আহমেদ তার একটি লেখায় বলেছেন, কাছেই ছিল মহেশ ভট্টাচার্যের বিশাল হোমিওপ্যাথি ওষুধের দোকান, গঙ্গাজলির উল্টো দিকে ছিল কালীমন্দির। গঙ্গাজলি ছিল দোতলা প্রশস্ত বাড়ি। নিচতলায় বাইজিদের কাজের লোকেরা থাকত। বাইজিরা থাকতেন দোতলায়। বাঁকওয়ালা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে হতো। বারান্দায় পাতা থাকত ইজি চেয়ার। বাইজিদের খাসকামরা সাজানো থাকত শানশওকতে। ফরাশ বিছানো ঘর।

গঙ্গাজলির অধিকাংশ বাইজি বিষ্ণু উপাসনা করত। প্রতিদিন সকালে গঙ্গাজলি থেকে স্নানের জন্য দলবেঁধে বুড়িগঙ্গায় যেত। স্নান সেরে বুকে গামছা জড়িয়ে কোমরে পিতলের কলসি নিয়ে সিক্তবসনে বাইজিরা লাইন দিয়ে ফিরে আসত। এ দৃশ্য উপভোগ করতে কৈশোরে বন্ধুদের নিয়ে ওয়াইজঘাট এলাকায় যেতেন নাট্যকার সাঈদ আহমেদ।

শিল্পী পরিতোষ সেনও কিন্তু ভুলে যাননি সিক্তবসনে বাইজিদের ঘরে ফেরার দৃশ্যের বর্ণনা দিতে। ‘আমাদের পাড়ায় বারবনিতারা প্রতিদিন সকালে স্নান করতে বুড়িগঙ্গা যায়। তাদের স্নানে যাওয়ার পথটি আমাদের বাসার সামনে দিয়ে। ফেরার পথে ভেজা কাপড়ে কালীমন্দিরে প্রণাম করে আমাদের গলির মুখে আবার দেখা হয়। সকালবেলার এই মনোরম দৃশ্যটি আমাদের পাড়ার পুরুষদের চোখকে বেশ তৃপ্তি দিত। তাদের মন-মেজাজ খোশ রাখে। দিনটি ভালো কাটে।’

সদ্যস্নাত তরুণীদের প্রথম সারির মাঝখানে ১৬-১৭ বছরের একটি মেয়ের আকর্ষণীয় বর্ণনা দিয়েছিলেন পরিতোষ সেন। সেই সরস বর্ণনা শামীম আমিনুর রহমানের একটি লেখায় কিছুটা পাওয়া যায়, ‘মুখটি অবিকল লিচুর মতো গোল। থুঁতনিটি ঈষৎ তীক্ষè, ঠোঁট দুটি যেন রসালো দুটি কমলার কোয়া। তার নাকের ছোট্ট পাটা দুটি প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ফুলে ফুলে উঠছিল। গোটা শরীরটি যেন মুর্শিদাবাদী রেশম দিয়ে মোড়ানো। এমনই মসৃণ আর চকচকে তার ত্বক। পাকা পাতিলেবুর গায়ে হালকা গোলাপি রঙের পোচে যে রঙের মিশ্রণ হয় ঠিক তেমনই তার গায়ের রংটি। তার নীল কালো চোখ দুটি যেন স্তম্ভিত মেঘ মুখের অর্ধেকটাই জুড়ে আছে।’ পরিতোষ সেন আরও বর্ণনা দিয়েছেন, ‘ভেজা কাপড়টি মেয়েটির গায়ে লেপ্টে থাকার কারণে তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ যেন একটি ফুলের বিভিন্ন পাপড়ির মতো আলাদা সত্তা নিয়ে সরল বৃন্তটির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এক একটি পাপড়ি যেন একেকটি ফুল। বাকি মেয়ে কটির মতো তার কাঁধেও পিতলের কলসি ভরা বুড়িগঙ্গার জল। এই কলসি আর নিতম্ব দুটিই মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। দুটিই টলোমলো। এমনই সুন্দর সাবলীল আর বেপরোয়া।’

তার চলার ভঙ্গি মনে হয় কোনো নিঃশব্দ সংগীতের সঙ্গে তাল রেখে পা ফেলছে বা এই পা ফেলার ঢং যেকোনো ওস্তাদ নর্তক বা নর্তকীর ঈর্ষার বস্তু হতে পারে তাতে আর সন্দেহ কি? এই চালে তার সোনার বাটির মতো বক্ষযুগল নেচে উঠছে, আর একটু নাচলেই হয়তো করতালের মতো বেজে উঠবে।

যে মেয়ের উদ্ভাসিত রূপ পৃথিবীর তাবৎ পুরুষের সমস্ত সূর্যকিরণকে সজীব করে তোলে তার কোথা থেকেই বা শেষ করি, কোথা থেকেই বা শুরু করি? একই দেহে একই সঙ্গে এত রূপ দেখার পক্ষে বিধাতা পুরুষদের দুটি মাত্র চোখ দিয়ে যেন বিশেষ অবিচার করেছেন, কারণ একদিক দিয়ে দেখতে গিয়ে আর একদিক যেন বাদ পড়ে যায়।

সেকালের বাইজিদের চেয়ে একালের রাজনীতির পাড়ায় পাড়ায় গলিতে গলিতে, নেতাদের দলের, মন্ত্রীদের বাসা-বাড়ি ও অফিসে ভাসমান মক্ষীরানী, বারবনিতা ও তাদের দালালরা ভয়ঙ্কর। এদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা আর ব্যবহারকারীরা আতঙ্কের। এরা সমাজ-রাজনীতি নেতৃত্ব প্রশাসন সবখানে সব চরিত্র গিলে খাচ্ছে। সরকারকে দুর্নীতিবিরোধী শক্তিশালী অভিযান ও দলে শুদ্ধি অভিযান অবিলম্বে না চালালে এখন নষ্টদের দখলে সব যাচ্ছে, সামনে বেশ্যাদের হাতে চলে যাবে। কঠিন রাজনৈতিক ও সামাজিক বিপর্যয় দেখা দেবে। সেকালের বাইজিরা ও বারবনিতারা নির্দিষ্ট এলাকায় থাকতেন। একালে দেশজুড়ে রাজনীতি ও ক্ষমতার পথে এতটাই ভাসমান যে, রীতিমতো ভয়ঙ্কর। কোথায় নেই তারা?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ