শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন

শেখ আহসানুল করিম
প্রিন্ট ভার্সন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন

ভালো নেই সুন্দরবন। তার সুরক্ষা প্রশ্নবিদ্ধ। বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ অংশে সুন্দরবনে স্থলভাগের পরিমাণ ৪১৪২ দশমিক ৬ বর্গকিলোমিটার। আর জালের মতো ছড়িয়ে থাকা ৪৫০টি নদনদী ও খাল মিলে জলভাগের পরিমাণ ১৮৭৪ দশমিক ১ বর্গকিলোমিটর। সুন্দরবনের এই বিশাল জলভাগ আন্তর্জাতিকভাবে ‘রামসার এলাকা’ হিসেবে স্বীকৃত। রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল, মায়াহরিণসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতীসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন নিয়ে ২৯২ মৎস্য প্রজাতির আবাসস্থল সুন্দরবন। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর সুন্দরবন ২৪ ঘণ্টায় ছয়বার তার রূপ বদলায়। এসব কারণে প্রতি বছর দেশবিদেশের প্রায় আড়াই লাখ প্রতিবেশ পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করে থাকে। সুন্দরবন সন্নিহিত ছয়টি জেলার মানুষকে ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে বুক পেতে রক্ষা করে আসছে। এই ম্যানগ্রোভ বনের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্ভর করে এসব জেলার লাখ লাখ মানুষের জীবনজীবিকা। আমাজানকে যেমন বিশ্বের ফুসফুস বলা হয়, তেমনি বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবন। দেশের সংরক্ষিত বনভূমির ৫১ ভাগের এই অক্সিজেনের অফুরন্ত ভান্ডারই হচ্ছে সুন্দরবন। দিনদিন অস্তিত্বসংকটের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ২৪ ঘণ্টায় দুবার করে সমুদ্রের লোনাপানিতে প্লাবিত এই বনটির প্রাণপ্রকৃতি। ইতোমধ্যে সুন্দরবন থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে দুই প্রজাতির হরিণ, দুই প্রজাতির গন্ডার, এক প্রজাতির মিঠাপানির কুমির ও এক প্রজাতির বন্য মহিষ। বছরের পর বছর ধরে সুরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ায় সংকট বেড়েই চলেছে।

খোদ বন বিভাগের কিছু প্রকল্প সুন্দরবনের ইকোসিস্টেম বিনষ্ট করেছে। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, ম্যানগ্রোভ প্রজাতির এই বনে ম্যানগ্রোভ গাছ না লাগিয়ে শরণখোলা রেঞ্জের পুড়ে যাওয়া বন এলাকায় রেন্টি গাছ লাগিয়ে বনায়ন করা হয়েছে। ভরাট হয়ে যাওয়া ভোলা নদী খনন করে সেই মাটি ফেলে বনে জোয়ারের পানি ওঠা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে বনের পাশ উঁচু থাকায় অন্যদিক দিয়ে ঢুকে পড়া পানি নামতে না পেরে জলাবদ্ধ হয়ে সুন্দরীসহ গাছপালা মরে ছোটবড় ২৬টি মিঠাপানির বিশাল বিলের সৃষ্টি হয়েছে। নদী ও খালের সঙ্গে নালা কেটে এসব বিলের সংযোগ করে দিয়ে সহজেই জোয়ারের পলি জমে আবারও বন সৃষ্টির কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এই বিল থেকে কৈ, শিং, মাগুর, চিতলসহ বিভিন্ন প্রজাতির মিঠাপানির মাছ আহরণ করার জন্য সহজ হাঁটাপথ বানাতে এখন শুষ্ক মৌসুমে পরিকল্পিতভাবে সুন্দরবনে আগুন লাগানো হয়। এভাবে প্রতি বছর দস্যুদের লাগানো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে একরের পর একর সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি। সমীক্ষায় সুন্দরবনবিনাসী ম্যানগ্রোভ নয় এমন অনেক প্রজাতির গাছ ও লতাগুল্ম চিহ্নিত করা হলেও বছরের পর বছর ধরে তা অপসারণ করা হয়নি।

হিমালয়ের দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে প্রাকৃতিকভাবে প্রায় এক লাখ বছর আগে সূচনা হয়েছিল সুন্দরবনের। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ থেকে সুন্দরবনের যাত্রা শুরু হয়। কালের বিবর্তনে সুন্দরবন আবাদ করে জনবসতি গড়ে তোলা ও কৃষিজমি সৃষ্টির ফলে ধীরে ধীরে সংকুচিত হতে থাকে এই বনটি। ১৮২৯ সালে ব্রিটিশ সরকার সর্বপ্রথম সুন্দরবনের বনাঞ্চলের ওপর জরিপ চালানোর পর ১৮৭৮ সালে সমগ্র সুন্দরবনকে সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর ১৮৭৯ সালে এই বনটি রক্ষার দায়িত্ব বন বিভাগের হাতে ন্যস্ত করে। বর্তমানে বাগেরহাট ও খুলনা শহরে বিভাগীয় ২টি প্রধান দপ্তর, ৪টি রেঞ্জ অফিস, ১৮টি ফরেস্ট রাজস্ব স্টেশন, ৫৭ বন টহল ফাঁড়িতে প্রায় ৯০০ কর্মকর্তা ও বনরক্ষী থাকার কথা থাকলেও রয়েছে এর প্রায় অর্ধেক জনবল। বন পাহারায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের প্রয়োজন হলেও এখন সরাসরি নিয়োগ না দিয়ে ঠিকাদারের মাধ্যমে অপ্রশিক্ষিত আউট সোর্সিং কর্মীদের কাজে লাগানো হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে বনকর্মীদের রক্ষায় সুন্দরবনের অনেক বন অফিসে এখনো উঁচু পাকা ভবন নির্মাণ করা হয়নি। নেই পর্যাপ্ত অত্যাধুনিক জলযান। জলবায়ু পরিবর্তনে সমুদ্রে পানির উচ্চতা বৃদ্ধিতে অস্তিত্বসংকটে থাকাসহ চোরা শিকারি, আগুন দিয়ে বন পুড়িয়ে দেওয়া ও খালে বিষ দিয়ে মাছ শিকারের ফলে সংকটে রয়েছে সুন্দরবনে প্রাণপ্রকৃতি। বঙ্গোপসাগরপাড়ে দুর্গম কর্দমাক্ত এই ম্যানগ্রোভ বনটির অপ্রতুল কর্মকর্তা ও বনরক্ষী নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে সুরক্ষার কাজটি। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য সংকটে দিনে দিনে বেড়েছে। এখনো সুন্দরবনে আহত বা অসুস্থ বন্যপ্রাণীদের চিকিৎসায় কোনো ভেটেরিনারি হাসপাতাল নেই। লোকালয়ে চলে যাওয়া, বনের মধ্যে আহত বাঘসহ বন্যপ্রাণীদের অনেক দূর থেকে অচেতন করে উদ্ধারে প্রতিটি বন অফিসে নেই ট্যাকুলাজিং অস্ত্র ও নৌ অ্যাম্বুলেন্স কিংবা বনে আগুন নিয়ন্ত্রণে ভাসমান ফায়ার স্টেশন। অসুস্থ বন কর্মকর্তা-বনরক্ষী, পর্যটক ও বনজীবীদের চিকিৎসায়ও নেই কোনো নৌ হাসপাতাল। সুন্দরবন বিভাগ আজও কেনেনি কোনো দুর্ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া তেল দ্রুত অপসারণের অয়েল সুইপিং জলযান। এটা দুর্ভাগ্যজনক। আমাদের গর্ব, বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা সুন্দরবন সুরক্ষায় সব সংকটের দ্রুত সমাধান হবে, প্রত্যাশা সবার।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট
রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো
দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর