শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আশিক ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আধুনিক সমাজে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি দেশেবিদেশের দৈনন্দিন ঘটনাপ্রবাহ এতে ফুটে ওঠে। এজন্য গণমাধ্যমকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। গণমাধ্যম জনগণকে প্রভাবিত করে, বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন করে, স্বপ্ন দেখায়। গণমানুষ তাদের যাপিত জীবনের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা পায় গণমাধ্যমের কাছ থেকে। একটি জাতির রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা যেমন গণমাধ্যমে প্রতিফলিত হয়, তেমনি গণমাধ্যমও সমাজকে সচেতন ও গতিশীল করে তোলে। বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ এবং আইন বিভাগ- এই তিনটি স্তম্ভের পাশাপাশি গণমাধ্যম সমাজে জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তাই গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

এ কারণেই অগণতান্ত্রিক সরকার বা রাষ্ট্রব্যবস্থায় গণমাধ্যমই সর্বপ্রথম লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। অগণতান্ত্রিক সরকারগুলো নিজেদের অবস্থান টিকিয়ে রাখতে নিয়ন্ত্রিত তথ্যপ্রবাহ ও ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে, বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেয়। যেমনটি আমরা দেখেছি, ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাকস্বাধীনতা শুধু কেড়ে নেওয়া হয়নি, তাঁর বক্তব্য-বিবৃতি প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এমনকি তৎকালীন স্বৈরসরকার আইন করে তারেক রহমানের বক্তব্য, বিবৃতি, অডিও ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে সরাতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দেয়। আসুন দেখি, গত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গণমাধ্যম কেমন ছিল-

একনায়ক সরকারের মডেল অনুসরণ করে বাংলাদেশেও পতিত স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ প্রায় ১৬ বছর কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে গণমাধ্যমের ওপর খড়গহস্ত হয়। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা, গ্রেপ্তারসহ দমনপীড়নের সব পন্থা ব্যবহার করে। তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্বাধীন সাংবাদিকতার পথ রুদ্ধ করে দেয়। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো জঘন্য আইন প্রণয়ন করা হয়।

আওয়ামী লীগ আমলে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের উপাদানগুলো হলো-

১. সেন্সরশিপ আরোপ : সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা হতে পারে, এমন তথ্য প্রচারে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। আবার সরকারের বিপক্ষে গেছে এমন কোনো কোনো সংবাদ প্রচার হওয়ার পর তা সরকারি নির্দেশে প্রত্যাহার ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সেন্সরশিপ আরোপের সবচেয়ে ন্যক্কারজনক উদাহরণ দেখা গেছে, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহে, ২০১৩ সালে শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ডে, ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত গণ অভ্যুত্থানের সময়। সরকারি নির্দেশে গণ আন্দোলনের কোনো খবর সংবাদপত্র কিংবা টেলিভিশনগুলো প্রচার করতে পারেনি।

২. বিতর্কিত কালো আইন প্রণয়ন : গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের পথ চিরতরে রুদ্ধ করতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে। এই আইনের ২১, ২৫, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারা ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশের অপরাধে সাংবাদিক গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হয়। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) অধীনে ১ হাজার ৪৩৬টি মামলা হয় এবং কমপক্ষে ৪ হাজার ৫২০ জনকে আসামি করা হয়।

এ ছাড়া এ আইনে ওই ৫ বছরে কমপক্ষে ৪৫১ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধ মামলা হয়। অভিযুক্ত ৪৫১ জনের মধ্যে ২০৯ জন সাংবাদিক জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত এবং ১৯৭ জন স্থানীয় সাংবাদিক। অন্তত ৯৭ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের মধ্যে ৫০ জন স্থানীয় সাংবাদিক। গবেষণায় দেখা যায়, ঢাকার বাইরের প্রায় ১১৩ জন অনলাইন গণমাধ্যমের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সিজিএসের ওই গবেষণায় আরও দেখা যায়, বিচারের মুখোমুখি হওয়া এক-তৃতীয়াংশ সাংবাদিক এবং আরও এক-তৃতীয়াংশ রাজনীতিবিদ। এ ছাড়া অন্তত ২৮ জন অপ্রাপ্ত বয়স্কদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। তাদের মধ্যে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ফেসবুক পোস্টের কারণে মোট ৯০৮টি মামলা হয়। এসব মামলায় মোট ২ হাজার ৩২৮ জনকে আসামি করা হয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার লেখক মুশতাক আহমেদ ২০২১ সালে কারাগারে মারা যান। এ ছাড়া ৪৭ জনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো ও সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া ফেসবুকে একটি ওয়েবিনার আয়োজনের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মাত্র ১৭ বছর বয়সি খাদিজাতুল কুবরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ পরিবর্তন করে পরবর্তী সময়ে  ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩’ নামে প্রতিস্থাপন করা হয়। এ আইনেও মামলা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত থাকে।

৩. সাংবাদিকদের ভয়ভীতি, দমন ও গুম : হামলা ও মামলা করে সাংবাদিকদের দমনপীড়নের পাশাপাশি গ্রেপ্তার, হয়রানি এমনকি গুমের শিকার হতে হয়েছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের গুম হওয়ার ঘটনা। ২০২০ সালের ১১ মার্চ ঢাকার বাসা থেকে বের হওয়ার পর তিনি নিখোঁজ হন। এরপর ৫৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর গভীর রাতে যশোরের বেনাপোল সীমান্তের একটি মাঠ থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়েছিল বলে পুলিশ জানায়।

৪. গণমাধ্যম বন্ধ : আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ মেয়াদে দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক দিনকাল, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, চ্যানেল ওয়ানসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপরাধ, স্বৈরসরকারের চোখে তারা চোখ রেখেছিল, ক্ষমতাকে প্রশ্ন করেছিল।

৫. সরকারি বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ : সমালোচনা করে যেসব সংবাদপত্র বা টিভি চ্যানেল সংবাদ প্রকাশ করত তাদের সরকারি বিজ্ঞাপন না দিয়ে আর্থিকভাবে দুর্বল করার পন্থাও অবলম্বন করে আওয়ামী লীগ । ফলে বিজ্ঞাপন না পাওয়ার ভয়ে গণমাধ্যমগুলো সরকারের অনৈতিক কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনায় নমনীয় থাকে। স্বৈরসরকার বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরে। স্বাধীন গণমাধ্যমকে সরকারি প্রচারযন্ত্রে পরিণত করতে থাকে।

৬. সরকাপন্থিদের ব্যাপক হারে গণমাধ্যমের লাইসেন্স প্রদান : নতুন নতুন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারপন্থিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। সরাসরি অওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত এমনকি আওয়ামী লীগের অনেক এমপি, মন্ত্রীও গণমাধ্যমের লাইসেন্স পান। ফলে সরকারপন্থি টিভি চানেল ও অনলাইন পোর্টালের বিস্তার ঘটে। এসব মাধ্যম পরবর্তী সময়ে আওয়ামী দুঃশাসনকে ত্বরান্বিত করতে বিতর্কিত তথ্য প্রচার করে।

৭. সাংবাদিকদের সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ : ভয়ভীতি, হামলা, মামলা ও দমনপীড়ন চালিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে এমন একটি ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে যাতে সাংবাদিকরা নিজেরাই সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে  সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ করতে বাধ্য হয়। সরকারের সমালোচনামূলক বক্তব্য নিজেরাই বাদ দিতে থাকে হয়রানি, জান, মাল ও ইজ্জত হারানোর ভয়ে।

৮. পেইড সাইবার বাহিনী দিয়ে পাল্টা ন্যারেটিভ তৈরি : আওয়ামী লীগ সরকার অর্থের বিনিময়ে সামাজিক গণমাধ্যমভিত্তিক একদল ‘সাইবার বাহিনী’ গড়ে তোলে যাদের মূল কাজই ছিল সমালোচক সাংবাদিক, লেখক, অ্যাকটিভিস্টদের সামাজিকভাবে হেয় করা।

৯. আওয়ামী লীগ আমলে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ড : ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৬১ জন সাংবাদিককে হত্যার তথ্য উঠে এসেছে ‘ফ্যাসিবাদী শাসনামলে সাংবাদিক হত্যানিপীড়ন’ শীর্ষক বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের প্রকাশনায়। গত ৬ মে এই প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এক সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। প্রকাশনায় বলা হয়, শুধু ২০২৪ সালেই আট সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে ২০১২ সালে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যাকাণ্ড দেশবিদেশে আলোড়ন তুলেছিল।

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কঠোর হস্তক্ষেপ করা বিশ্বের ৩৭ জন রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের তালিকা প্রকাশ করেছিল রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। এর মধ্যে দুইজন নারী ছিলেন। তাঁদের একজন ছিলেন শেখ হাসিনা। সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের ওপর আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের এহেন দমনপীড়ন ও নির্যাতনের কারণে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। ২০২৪ সালের সব শেষ মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় ১৬৫তম, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বনিম্ন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরে মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ৪৪ ধাপ পিছিয়ে যায় বাংলাদেশ।

গণমাধ্যমের বর্তমান অবস্থা : বাংলাদেশের মানুষ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে এক অভূতপূর্ব গণ অভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়। যার ফলে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। প্রবল গণ আন্দোলনে শেখ হাসিনা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এরপর সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের অবস্থান ধীরে ধীরে উন্নত হতে থাকে। দেশে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার যাত্রা পুনরায় শুরু হতে থাকে। সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগ আমলের দুঃসহ অবস্থা থেকে কিছুটা মুক্ত হতে শুরু করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনামূলক সংবাদ আমরা গণমাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বে ঘিরে কার্টুনও আঁকতে দেখা যাচ্ছে, যেটা কিনা বিগত আওয়ামী লীগ আমলে ছিল অনেকটা দুঃস্বপ্নের মত।

অতীতে কোনো সমালোচনা করলেই কোটি কোটি টাকার মানহানির মামলা ঠুকে দেওয়া হতো। দেখা যেত যাকে নিয়ে সমালোচনা হয়েছে, সে ছাড়া আরও অনেক ব্যক্তি দেশের বিভিন্ন জায়গায় সমালোচনাকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করত। কিন্তু বর্তমানে এ প্র্যাকটিস একেবারেই অনুপস্থিত। ফলে বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাসূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় ১৬ ধাপ এগিয়েছে। এবারের সূচকে ১৮০টি দেশ ও স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মধ্যে। বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৯তম।

প্রত্যাশা : স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ আমলের তুলনায় সাংবাদিকরা এখন অনেক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনো সাংবাদিক হয়রানির অভিযোগ উঠছে। সম্প্রতি সম্পাদক পরিষদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে রয়েছে।’

দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার সঙ্গে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওতপ্রোত সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হলে আগে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশে আওয়ামী আমলে যে ভয়ের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, যার ফলে লোকজন এখনো শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই তারা নিজের অধিকার নিয়ে কথা বলতে এখন ভয় পায়, সমালোচনা করতে ভয় পায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।

আর দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। কারণ একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গণতান্ত্রিক সরকার পারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে। তাই অচিরেই দেশে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং এই সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান করবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব (সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার)

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা
জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা
আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদন শুরু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদন শুরু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন
এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?
ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি
পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা
কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা
রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’
‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম