শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আশিক ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আধুনিক সমাজে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি দেশেবিদেশের দৈনন্দিন ঘটনাপ্রবাহ এতে ফুটে ওঠে। এজন্য গণমাধ্যমকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। গণমাধ্যম জনগণকে প্রভাবিত করে, বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন করে, স্বপ্ন দেখায়। গণমানুষ তাদের যাপিত জীবনের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা পায় গণমাধ্যমের কাছ থেকে। একটি জাতির রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা যেমন গণমাধ্যমে প্রতিফলিত হয়, তেমনি গণমাধ্যমও সমাজকে সচেতন ও গতিশীল করে তোলে। বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ এবং আইন বিভাগ- এই তিনটি স্তম্ভের পাশাপাশি গণমাধ্যম সমাজে জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তাই গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

এ কারণেই অগণতান্ত্রিক সরকার বা রাষ্ট্রব্যবস্থায় গণমাধ্যমই সর্বপ্রথম লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। অগণতান্ত্রিক সরকারগুলো নিজেদের অবস্থান টিকিয়ে রাখতে নিয়ন্ত্রিত তথ্যপ্রবাহ ও ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে, বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেয়। যেমনটি আমরা দেখেছি, ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাকস্বাধীনতা শুধু কেড়ে নেওয়া হয়নি, তাঁর বক্তব্য-বিবৃতি প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এমনকি তৎকালীন স্বৈরসরকার আইন করে তারেক রহমানের বক্তব্য, বিবৃতি, অডিও ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে সরাতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দেয়। আসুন দেখি, গত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গণমাধ্যম কেমন ছিল-

একনায়ক সরকারের মডেল অনুসরণ করে বাংলাদেশেও পতিত স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ প্রায় ১৬ বছর কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে গণমাধ্যমের ওপর খড়গহস্ত হয়। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা, গ্রেপ্তারসহ দমনপীড়নের সব পন্থা ব্যবহার করে। তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্বাধীন সাংবাদিকতার পথ রুদ্ধ করে দেয়। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো জঘন্য আইন প্রণয়ন করা হয়।

আওয়ামী লীগ আমলে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের উপাদানগুলো হলো-

১. সেন্সরশিপ আরোপ : সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা হতে পারে, এমন তথ্য প্রচারে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। আবার সরকারের বিপক্ষে গেছে এমন কোনো কোনো সংবাদ প্রচার হওয়ার পর তা সরকারি নির্দেশে প্রত্যাহার ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সেন্সরশিপ আরোপের সবচেয়ে ন্যক্কারজনক উদাহরণ দেখা গেছে, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহে, ২০১৩ সালে শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ডে, ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত গণ অভ্যুত্থানের সময়। সরকারি নির্দেশে গণ আন্দোলনের কোনো খবর সংবাদপত্র কিংবা টেলিভিশনগুলো প্রচার করতে পারেনি।

২. বিতর্কিত কালো আইন প্রণয়ন : গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের পথ চিরতরে রুদ্ধ করতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে। এই আইনের ২১, ২৫, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারা ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশের অপরাধে সাংবাদিক গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হয়। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) অধীনে ১ হাজার ৪৩৬টি মামলা হয় এবং কমপক্ষে ৪ হাজার ৫২০ জনকে আসামি করা হয়।

এ ছাড়া এ আইনে ওই ৫ বছরে কমপক্ষে ৪৫১ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধ মামলা হয়। অভিযুক্ত ৪৫১ জনের মধ্যে ২০৯ জন সাংবাদিক জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত এবং ১৯৭ জন স্থানীয় সাংবাদিক। অন্তত ৯৭ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের মধ্যে ৫০ জন স্থানীয় সাংবাদিক। গবেষণায় দেখা যায়, ঢাকার বাইরের প্রায় ১১৩ জন অনলাইন গণমাধ্যমের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সিজিএসের ওই গবেষণায় আরও দেখা যায়, বিচারের মুখোমুখি হওয়া এক-তৃতীয়াংশ সাংবাদিক এবং আরও এক-তৃতীয়াংশ রাজনীতিবিদ। এ ছাড়া অন্তত ২৮ জন অপ্রাপ্ত বয়স্কদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। তাদের মধ্যে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ফেসবুক পোস্টের কারণে মোট ৯০৮টি মামলা হয়। এসব মামলায় মোট ২ হাজার ৩২৮ জনকে আসামি করা হয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার লেখক মুশতাক আহমেদ ২০২১ সালে কারাগারে মারা যান। এ ছাড়া ৪৭ জনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো ও সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া ফেসবুকে একটি ওয়েবিনার আয়োজনের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মাত্র ১৭ বছর বয়সি খাদিজাতুল কুবরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ পরিবর্তন করে পরবর্তী সময়ে  ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩’ নামে প্রতিস্থাপন করা হয়। এ আইনেও মামলা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত থাকে।

৩. সাংবাদিকদের ভয়ভীতি, দমন ও গুম : হামলা ও মামলা করে সাংবাদিকদের দমনপীড়নের পাশাপাশি গ্রেপ্তার, হয়রানি এমনকি গুমের শিকার হতে হয়েছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের গুম হওয়ার ঘটনা। ২০২০ সালের ১১ মার্চ ঢাকার বাসা থেকে বের হওয়ার পর তিনি নিখোঁজ হন। এরপর ৫৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর গভীর রাতে যশোরের বেনাপোল সীমান্তের একটি মাঠ থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়েছিল বলে পুলিশ জানায়।

৪. গণমাধ্যম বন্ধ : আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ মেয়াদে দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক দিনকাল, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, চ্যানেল ওয়ানসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপরাধ, স্বৈরসরকারের চোখে তারা চোখ রেখেছিল, ক্ষমতাকে প্রশ্ন করেছিল।

৫. সরকারি বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ : সমালোচনা করে যেসব সংবাদপত্র বা টিভি চ্যানেল সংবাদ প্রকাশ করত তাদের সরকারি বিজ্ঞাপন না দিয়ে আর্থিকভাবে দুর্বল করার পন্থাও অবলম্বন করে আওয়ামী লীগ । ফলে বিজ্ঞাপন না পাওয়ার ভয়ে গণমাধ্যমগুলো সরকারের অনৈতিক কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনায় নমনীয় থাকে। স্বৈরসরকার বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরে। স্বাধীন গণমাধ্যমকে সরকারি প্রচারযন্ত্রে পরিণত করতে থাকে।

৬. সরকাপন্থিদের ব্যাপক হারে গণমাধ্যমের লাইসেন্স প্রদান : নতুন নতুন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারপন্থিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। সরাসরি অওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত এমনকি আওয়ামী লীগের অনেক এমপি, মন্ত্রীও গণমাধ্যমের লাইসেন্স পান। ফলে সরকারপন্থি টিভি চানেল ও অনলাইন পোর্টালের বিস্তার ঘটে। এসব মাধ্যম পরবর্তী সময়ে আওয়ামী দুঃশাসনকে ত্বরান্বিত করতে বিতর্কিত তথ্য প্রচার করে।

৭. সাংবাদিকদের সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ : ভয়ভীতি, হামলা, মামলা ও দমনপীড়ন চালিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে এমন একটি ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে যাতে সাংবাদিকরা নিজেরাই সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে  সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ করতে বাধ্য হয়। সরকারের সমালোচনামূলক বক্তব্য নিজেরাই বাদ দিতে থাকে হয়রানি, জান, মাল ও ইজ্জত হারানোর ভয়ে।

৮. পেইড সাইবার বাহিনী দিয়ে পাল্টা ন্যারেটিভ তৈরি : আওয়ামী লীগ সরকার অর্থের বিনিময়ে সামাজিক গণমাধ্যমভিত্তিক একদল ‘সাইবার বাহিনী’ গড়ে তোলে যাদের মূল কাজই ছিল সমালোচক সাংবাদিক, লেখক, অ্যাকটিভিস্টদের সামাজিকভাবে হেয় করা।

৯. আওয়ামী লীগ আমলে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ড : ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৬১ জন সাংবাদিককে হত্যার তথ্য উঠে এসেছে ‘ফ্যাসিবাদী শাসনামলে সাংবাদিক হত্যানিপীড়ন’ শীর্ষক বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের প্রকাশনায়। গত ৬ মে এই প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এক সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। প্রকাশনায় বলা হয়, শুধু ২০২৪ সালেই আট সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে ২০১২ সালে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যাকাণ্ড দেশবিদেশে আলোড়ন তুলেছিল।

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কঠোর হস্তক্ষেপ করা বিশ্বের ৩৭ জন রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের তালিকা প্রকাশ করেছিল রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। এর মধ্যে দুইজন নারী ছিলেন। তাঁদের একজন ছিলেন শেখ হাসিনা। সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের ওপর আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের এহেন দমনপীড়ন ও নির্যাতনের কারণে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। ২০২৪ সালের সব শেষ মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় ১৬৫তম, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বনিম্ন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরে মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ৪৪ ধাপ পিছিয়ে যায় বাংলাদেশ।

গণমাধ্যমের বর্তমান অবস্থা : বাংলাদেশের মানুষ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে এক অভূতপূর্ব গণ অভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়। যার ফলে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। প্রবল গণ আন্দোলনে শেখ হাসিনা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এরপর সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের অবস্থান ধীরে ধীরে উন্নত হতে থাকে। দেশে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার যাত্রা পুনরায় শুরু হতে থাকে। সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগ আমলের দুঃসহ অবস্থা থেকে কিছুটা মুক্ত হতে শুরু করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনামূলক সংবাদ আমরা গণমাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বে ঘিরে কার্টুনও আঁকতে দেখা যাচ্ছে, যেটা কিনা বিগত আওয়ামী লীগ আমলে ছিল অনেকটা দুঃস্বপ্নের মত।

অতীতে কোনো সমালোচনা করলেই কোটি কোটি টাকার মানহানির মামলা ঠুকে দেওয়া হতো। দেখা যেত যাকে নিয়ে সমালোচনা হয়েছে, সে ছাড়া আরও অনেক ব্যক্তি দেশের বিভিন্ন জায়গায় সমালোচনাকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করত। কিন্তু বর্তমানে এ প্র্যাকটিস একেবারেই অনুপস্থিত। ফলে বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাসূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় ১৬ ধাপ এগিয়েছে। এবারের সূচকে ১৮০টি দেশ ও স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মধ্যে। বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৯তম।

প্রত্যাশা : স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ আমলের তুলনায় সাংবাদিকরা এখন অনেক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনো সাংবাদিক হয়রানির অভিযোগ উঠছে। সম্প্রতি সম্পাদক পরিষদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে রয়েছে।’

দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার সঙ্গে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওতপ্রোত সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হলে আগে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশে আওয়ামী আমলে যে ভয়ের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, যার ফলে লোকজন এখনো শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই তারা নিজের অধিকার নিয়ে কথা বলতে এখন ভয় পায়, সমালোচনা করতে ভয় পায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।

আর দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। কারণ একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গণতান্ত্রিক সরকার পারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে। তাই অচিরেই দেশে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং এই সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান করবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব (সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার)

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
সর্বশেষ খবর
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে পাঁচ শিরোপায় চোখ কিংসের
আর্জেন্টাইন কোচে পাঁচ শিরোপায় চোখ কিংসের

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারির
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারির

দেশগ্রাম

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের চার যাত্রী নিহত
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের চার যাত্রী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

দেশের জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
দেশের জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা