শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০ আপডেট:

বাঙালি সংস্কৃতি কি টিকে থাকবে না?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালি সংস্কৃতি কি টিকে থাকবে না?

“আমার ৪ দশকের বাদ্যযন্ত্র গানের খাতা-নথিপত্র পুড়াইয়া করেছে ছাই

মনের দুঃখ কার কাছে জানাই?

ও ভাই গো ভাই আমার দোষ কি শুধু গান গাওয়া

না ভাটির দেশে উজান বাওয়া?

কোন দোষেতে শাস্তি পাইলাম একবার শুধু জানবার চাই?

চোখের সামনে এহেন কান্ড আমার ঘরবাড়ি হয় লন্ডভন্ড

আসমান তলে হইল ঠাঁই মনের দুঃখ কার কাছে জানাই।

ও ভাই লো ভাই

গুরু আমার আব্দুল করিম বলেছিলেন গানে গানে

মানুষ ভজো পরম খোঁজ সুরেই তারে কাছে আনে।

আজকে তারে স্মরণ করি গানের কথা খুঁইজা মরি!

মুখে কোন ভাষা নাই।

ও ভাই গো ভাই মনের দুঃখ কার কাছে জানাই।”

এই গানটি কাঁদতে কাঁদতে গেয়েছেন বাউল রণেশ ঠাকুর। গানটি গাওয়ার দুদিন আগে তাঁর সঙ্গীতের ঘরটি পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পুড়ে গেছে তাঁর চল্লিশ বছরের সঙ্গীত সাধনার বাদ্যযন্ত্র, তাঁর একতারা দোতারা, তাঁর ঢোল হারমোনিয়াম, তাঁর গানের খাতাপত্র। এই ঘরটিতে বসে দূর দূরান্ত থেকে আসা ভক্তদের তিনি বাউল গান শেখাতেন। নিজে তিনি গান লিখতেন, সুর করতেন, গাইতেন। বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের গানও তিনি গাইতেন, ভক্তদের সেসবও শেখাতেন। শাহ আবদুল করিম বেঁচেছিলেন রণেশ ঠাকুরের গানে। সুনামগঞ্জের দিরাই থানার উজান্ধল গ্রামে রণেশ ঠাকুরের বাড়ি। বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের পড়শি তো ছিলেনই, প্রধান শিষ্যও ছিলেন তিনি। রণেশের ভাইও ছিলেন করিমের শিষ্য। বাউলের ঘরবাড়ি আজ ভস্মীভূত।

দুর্বৃত্ত কারা, তা নিশ্চয়ই যে কোনও সুস্থ সচেতন মানুষ আমরা অনুমান করতে পারি। আমাদের দ্বিধা নেই বলতে যে শিল্পসঙ্গীত-বিরোধী মৌলবাদির দল এই অপরাধটি করেছে। সম্ভবত তারা হিন্দুবিরোধীও। যদিও রণেশ ঠাকুর হিন্দু-মুসলমানের বন্ধুত্ব নিয়ে গান গেয়েছেন, লালনের মতো জাতপাত তিনিও মানতেন না, ধর্মের বিভেদ নয়, মানবতার জয়গানই ছিল তাঁর আদর্শ, কিন্তু তাকে হিন্দু হওয়ার অপরাধে শাস্তি দিয়েছে অসহিষ্ণু বর্বর লোকেরা। ধ্বংসস্তূপ কি ব্যক্তি রণেশ ঠাকুরের সঙ্গীত-কক্ষের ধ্বংসস্তূপ? আসলে সেটি বাংলা সংস্কৃতির ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার চিহ্ন। ধর্ম যদি নৃত্য, সঙ্গীত, শিল্প, ভাস্কর্য, সব কিছুরই বিরুদ্ধে, এবং ধর্মান্ধরা যদি সেটিই প্রতিষ্ঠিত করতে চায়, সরকার এবং সমাজ থেকে তারা যদি কোনও বাধা না পায়, তবে আজ হোক, কাল হোক, সেই সমাজই বাংলাদেশে তৈরি হবে, যে সমাজে কোনও প্রাণীর ছবি আঁকা হবে না, কেউ নাচবে না, কেউ গাইবে না, কেউ সিনেমা তৈরি করবে না, কেউ ভাস্কর্য গড়বে না। একসময় তো ধর্মান্ধগুলো রেডিও টেলিভিশনের বিরুদ্ধে ছিল। এখন ওতে সুবিধে হবে না বলে রেডিও টেলিভিশনকে আঁকড়ে ধরেছে। কম্পিউটার, ইন্টারনেটকে আঁকড়ে ধরেছে। বিধর্মীদের আবিষ্কৃত যন্ত্রে ওদের এখন আর আপত্তি নেই। মোবাইল ফোনের বিরুদ্ধে থাকার কথা ওদের। কিন্তু সুবিধে হবে না বলে এটিকেও আঁকড়ে ধরেছে। বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত এইসব যন্ত্রকে ওরা এখন নিজেদের ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে ব্যবহার করে। শুধু ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে নয়, কেউ কেউ তো এসবকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর কাজে, সন্ত্রাসী কাজকর্ম পরিচালনা করার কাজে।

লালন শাহকেও জীবিত থাকাকালীন মৌলবাদিদের অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল। শাহ আবদুল করিমকে হয়েছে। বাউল শিল্পী শরিয়ত বয়াতীকে জেলে পোরা হয়েছে, রীতা দেওয়ানকে হেনস্থা করা হয়েছে। কট্টর মৌলবাদিরা চিরকালই উদারনৈতিক সুফি মতবাদের বিরুদ্ধে। বিশ্বখ্যাত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি জাদুঘরও পুড়িয়ে ছাই করেছে। অনুমান করতে কারও অসুবিধে হওয়ার কথা নয় যে কারা রণেশ ঠাকুরের সংগীতঘরটি পুড়িয়েছে। নিশ্চয়ই তারা পুড়িয়েছে যারা ঢাকার অদূরে লালন শাহের ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলেছিল। তারাই যুগে যুগে বাংলা ভাষাকে, বাংলা সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য রাজনীতি করছে। এ ধর্ম নয়, এ ধর্মের নামে রাজনীতি। এই রাজনীতির উদ্দেশ্য হলো, ধর্মীয় সংস্কৃতি ছাড়া আর কোনও সংস্কৃতি দেশে টিকে থাকবে না। ধর্মান্ধ ছাড়া কোনও প্রগতিশীল মানুষ, কোনও মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী, কোনও ধর্ম সংস্কারক, কোনও আধুনিক মননশীল মানুষের সে দেশে ঠাঁই নেই।

দেশ এক ভয়াবহ পরিণতির দিকে যাচ্ছে। বুদ্ধিজীবীরা একেকজন একেকটা রাজনৈতিক দলের বশংবদ ভৃত্যের ভূমিকা পালন করছেন। নিরপেক্ষ নির্ভীক কণ্ঠস্বর আজ বিলুপ্ত। বর্তমান সরকার দেশটিকে মূর্খ মৌলবাদিদের কবল থেকে রক্ষা করতে পারতো, সেই সুযোগ তাদের শতভাগ ছিল, কিন্তু সেই সুযোগকে কাজে না লাগিয়ে বরং মৌলবাদিদের আরও ভয়ংকর দৈত্য হতে দিয়েছে।

এই দেশটির পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার কোনও কারণ ছিল না। পাকিস্তান থেকে ধ্যান-ধারণায় পৃথক হওয়ার যোগ্যতাও এর নেই। আসলে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনাও ঠিক নয়। পাকিস্তানে যত বিপ্লবী আছেন, চিন্তাবিদ আছেন, সচেতন লেখক সাংবাদিক বুদ্ধিজীবী আছেন, বাংলাদেশে তার সিকি পরিমাণও নেই। পাকিস্তানের মৌলবাদিরা পথে ঘাটে, আর সেনাবাহিনীতে। বাংলাদেশের মৌলবাদিরা শুধু পথে ঘাটে নয়, তারা সর্বত্র। তারা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তো বটেই, তারা সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রেও।

বাংলাদেশের মৌলবাদিদের মূল শক্তির উৎস কিন্তু ধর্ম নয়, মূল শক্তির উৎস মূর্খতা। ধর্ম যদি উৎস হতো, ধর্ম নিয়ে গবেষণা হতো, ধর্ম নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা হতো। মোল্লা মৌলবীরা ভুলভাল বকলে হাতেনাতে ধরতে পারত কেউ। কিন্তু মোল্লা মৌলবীরা হামেশাই মানবতার বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছে, আর পার পেয়ে যাচ্ছে।

হাসিনার ইচ্ছে ছিল মদিনা সনদে দেশ চালানোর। বেঁচে থাকাকালীন তাঁর ইচ্ছে পূরণ হোক। মদিনা সনদের ভিত্তি তিনি তাঁর শাসনামলে তৈরি করে ফেলেছেন, এখন শুধু তরতর করে মদিনা সনদের ইমারত উঠবে সেই ভিত্তিতে। কোনও বাউল আর বয়াতী গান গাইবে না, কেউ ঘুঙ্গুর পরে নাচবে না, কোনও নারীবাদি সমানাধিকারের কথা লিখবে না। কোনও বাদ্যযন্ত্র বাজবে না, কোনও মেয়ে বোরখাহীন পথ চলবে না, পাড়ায় পাড়ায় কোনও স্কুল নেই, কলেজ নেই, শুধু মাদ্রাসা, যেখানে কিতাব মুখস্থ করানো হয়। কোনও বিজ্ঞান গবেষণাগার নেই, কোনও শিল্পকলা একাডেমি নেই, কোনও মিউজিয়াম নেই।

এমন দিন আসুক। যারা মনে করছে ১৪০০ বছর আগের সমাজ ব্যবস্থাই উত্তম ছিল, সেই সমাজ ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে এনে তারা বসবাস করুক। পৃথিবী দেখুক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা
খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী
সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক
খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে
ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত
বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?
আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক
সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক
বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১
সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে
সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই
সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম