শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০ আপডেট:

বাঙালি সংস্কৃতি কি টিকে থাকবে না?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালি সংস্কৃতি কি টিকে থাকবে না?

“আমার ৪ দশকের বাদ্যযন্ত্র গানের খাতা-নথিপত্র পুড়াইয়া করেছে ছাই

মনের দুঃখ কার কাছে জানাই?

ও ভাই গো ভাই আমার দোষ কি শুধু গান গাওয়া

না ভাটির দেশে উজান বাওয়া?

কোন দোষেতে শাস্তি পাইলাম একবার শুধু জানবার চাই?

চোখের সামনে এহেন কান্ড আমার ঘরবাড়ি হয় লন্ডভন্ড

আসমান তলে হইল ঠাঁই মনের দুঃখ কার কাছে জানাই।

ও ভাই লো ভাই

গুরু আমার আব্দুল করিম বলেছিলেন গানে গানে

মানুষ ভজো পরম খোঁজ সুরেই তারে কাছে আনে।

আজকে তারে স্মরণ করি গানের কথা খুঁইজা মরি!

মুখে কোন ভাষা নাই।

ও ভাই গো ভাই মনের দুঃখ কার কাছে জানাই।”

এই গানটি কাঁদতে কাঁদতে গেয়েছেন বাউল রণেশ ঠাকুর। গানটি গাওয়ার দুদিন আগে তাঁর সঙ্গীতের ঘরটি পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পুড়ে গেছে তাঁর চল্লিশ বছরের সঙ্গীত সাধনার বাদ্যযন্ত্র, তাঁর একতারা দোতারা, তাঁর ঢোল হারমোনিয়াম, তাঁর গানের খাতাপত্র। এই ঘরটিতে বসে দূর দূরান্ত থেকে আসা ভক্তদের তিনি বাউল গান শেখাতেন। নিজে তিনি গান লিখতেন, সুর করতেন, গাইতেন। বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের গানও তিনি গাইতেন, ভক্তদের সেসবও শেখাতেন। শাহ আবদুল করিম বেঁচেছিলেন রণেশ ঠাকুরের গানে। সুনামগঞ্জের দিরাই থানার উজান্ধল গ্রামে রণেশ ঠাকুরের বাড়ি। বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের পড়শি তো ছিলেনই, প্রধান শিষ্যও ছিলেন তিনি। রণেশের ভাইও ছিলেন করিমের শিষ্য। বাউলের ঘরবাড়ি আজ ভস্মীভূত।

দুর্বৃত্ত কারা, তা নিশ্চয়ই যে কোনও সুস্থ সচেতন মানুষ আমরা অনুমান করতে পারি। আমাদের দ্বিধা নেই বলতে যে শিল্পসঙ্গীত-বিরোধী মৌলবাদির দল এই অপরাধটি করেছে। সম্ভবত তারা হিন্দুবিরোধীও। যদিও রণেশ ঠাকুর হিন্দু-মুসলমানের বন্ধুত্ব নিয়ে গান গেয়েছেন, লালনের মতো জাতপাত তিনিও মানতেন না, ধর্মের বিভেদ নয়, মানবতার জয়গানই ছিল তাঁর আদর্শ, কিন্তু তাকে হিন্দু হওয়ার অপরাধে শাস্তি দিয়েছে অসহিষ্ণু বর্বর লোকেরা। ধ্বংসস্তূপ কি ব্যক্তি রণেশ ঠাকুরের সঙ্গীত-কক্ষের ধ্বংসস্তূপ? আসলে সেটি বাংলা সংস্কৃতির ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার চিহ্ন। ধর্ম যদি নৃত্য, সঙ্গীত, শিল্প, ভাস্কর্য, সব কিছুরই বিরুদ্ধে, এবং ধর্মান্ধরা যদি সেটিই প্রতিষ্ঠিত করতে চায়, সরকার এবং সমাজ থেকে তারা যদি কোনও বাধা না পায়, তবে আজ হোক, কাল হোক, সেই সমাজই বাংলাদেশে তৈরি হবে, যে সমাজে কোনও প্রাণীর ছবি আঁকা হবে না, কেউ নাচবে না, কেউ গাইবে না, কেউ সিনেমা তৈরি করবে না, কেউ ভাস্কর্য গড়বে না। একসময় তো ধর্মান্ধগুলো রেডিও টেলিভিশনের বিরুদ্ধে ছিল। এখন ওতে সুবিধে হবে না বলে রেডিও টেলিভিশনকে আঁকড়ে ধরেছে। কম্পিউটার, ইন্টারনেটকে আঁকড়ে ধরেছে। বিধর্মীদের আবিষ্কৃত যন্ত্রে ওদের এখন আর আপত্তি নেই। মোবাইল ফোনের বিরুদ্ধে থাকার কথা ওদের। কিন্তু সুবিধে হবে না বলে এটিকেও আঁকড়ে ধরেছে। বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত এইসব যন্ত্রকে ওরা এখন নিজেদের ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে ব্যবহার করে। শুধু ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে নয়, কেউ কেউ তো এসবকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর কাজে, সন্ত্রাসী কাজকর্ম পরিচালনা করার কাজে।

লালন শাহকেও জীবিত থাকাকালীন মৌলবাদিদের অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল। শাহ আবদুল করিমকে হয়েছে। বাউল শিল্পী শরিয়ত বয়াতীকে জেলে পোরা হয়েছে, রীতা দেওয়ানকে হেনস্থা করা হয়েছে। কট্টর মৌলবাদিরা চিরকালই উদারনৈতিক সুফি মতবাদের বিরুদ্ধে। বিশ্বখ্যাত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি জাদুঘরও পুড়িয়ে ছাই করেছে। অনুমান করতে কারও অসুবিধে হওয়ার কথা নয় যে কারা রণেশ ঠাকুরের সংগীতঘরটি পুড়িয়েছে। নিশ্চয়ই তারা পুড়িয়েছে যারা ঢাকার অদূরে লালন শাহের ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলেছিল। তারাই যুগে যুগে বাংলা ভাষাকে, বাংলা সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য রাজনীতি করছে। এ ধর্ম নয়, এ ধর্মের নামে রাজনীতি। এই রাজনীতির উদ্দেশ্য হলো, ধর্মীয় সংস্কৃতি ছাড়া আর কোনও সংস্কৃতি দেশে টিকে থাকবে না। ধর্মান্ধ ছাড়া কোনও প্রগতিশীল মানুষ, কোনও মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী, কোনও ধর্ম সংস্কারক, কোনও আধুনিক মননশীল মানুষের সে দেশে ঠাঁই নেই।

দেশ এক ভয়াবহ পরিণতির দিকে যাচ্ছে। বুদ্ধিজীবীরা একেকজন একেকটা রাজনৈতিক দলের বশংবদ ভৃত্যের ভূমিকা পালন করছেন। নিরপেক্ষ নির্ভীক কণ্ঠস্বর আজ বিলুপ্ত। বর্তমান সরকার দেশটিকে মূর্খ মৌলবাদিদের কবল থেকে রক্ষা করতে পারতো, সেই সুযোগ তাদের শতভাগ ছিল, কিন্তু সেই সুযোগকে কাজে না লাগিয়ে বরং মৌলবাদিদের আরও ভয়ংকর দৈত্য হতে দিয়েছে।

এই দেশটির পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার কোনও কারণ ছিল না। পাকিস্তান থেকে ধ্যান-ধারণায় পৃথক হওয়ার যোগ্যতাও এর নেই। আসলে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনাও ঠিক নয়। পাকিস্তানে যত বিপ্লবী আছেন, চিন্তাবিদ আছেন, সচেতন লেখক সাংবাদিক বুদ্ধিজীবী আছেন, বাংলাদেশে তার সিকি পরিমাণও নেই। পাকিস্তানের মৌলবাদিরা পথে ঘাটে, আর সেনাবাহিনীতে। বাংলাদেশের মৌলবাদিরা শুধু পথে ঘাটে নয়, তারা সর্বত্র। তারা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তো বটেই, তারা সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রেও।

বাংলাদেশের মৌলবাদিদের মূল শক্তির উৎস কিন্তু ধর্ম নয়, মূল শক্তির উৎস মূর্খতা। ধর্ম যদি উৎস হতো, ধর্ম নিয়ে গবেষণা হতো, ধর্ম নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা হতো। মোল্লা মৌলবীরা ভুলভাল বকলে হাতেনাতে ধরতে পারত কেউ। কিন্তু মোল্লা মৌলবীরা হামেশাই মানবতার বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছে, আর পার পেয়ে যাচ্ছে।

হাসিনার ইচ্ছে ছিল মদিনা সনদে দেশ চালানোর। বেঁচে থাকাকালীন তাঁর ইচ্ছে পূরণ হোক। মদিনা সনদের ভিত্তি তিনি তাঁর শাসনামলে তৈরি করে ফেলেছেন, এখন শুধু তরতর করে মদিনা সনদের ইমারত উঠবে সেই ভিত্তিতে। কোনও বাউল আর বয়াতী গান গাইবে না, কেউ ঘুঙ্গুর পরে নাচবে না, কোনও নারীবাদি সমানাধিকারের কথা লিখবে না। কোনও বাদ্যযন্ত্র বাজবে না, কোনও মেয়ে বোরখাহীন পথ চলবে না, পাড়ায় পাড়ায় কোনও স্কুল নেই, কলেজ নেই, শুধু মাদ্রাসা, যেখানে কিতাব মুখস্থ করানো হয়। কোনও বিজ্ঞান গবেষণাগার নেই, কোনও শিল্পকলা একাডেমি নেই, কোনও মিউজিয়াম নেই।

এমন দিন আসুক। যারা মনে করছে ১৪০০ বছর আগের সমাজ ব্যবস্থাই উত্তম ছিল, সেই সমাজ ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে এনে তারা বসবাস করুক। পৃথিবী দেখুক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন