শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজার সুখে প্রজার সুখ

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজার সুখে প্রজার সুখ

এশিয়া মহাদেশভুক্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ নিজেদের প্রজা ভাবে; সরকারপ্রধান, রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রী-এমপিদের মোটাদাগে রাজা, উজির গণ্য করে। পৃথিবীর মধ্যে আনুপাতিক হারে আয়তনে ক্ষুদ্র বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রেমপ্রীতি, সহানুভূতি, সংবেদনশীলতা উন্নত দেশের সাধারণ জনগোষ্ঠী অপেক্ষা অনেক বেশি ও ইতিবাচক। বিশেষ করে গ্রামীণ জনগণ সাদামানুষ হিসেবে সরলীকরণ, আবদার-অভিযোগ করে, স্বল্পতে তুষ্ট হয়, সরল-ষড়যন্ত্রমুক্ত কথা বলে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় বিভিন্ন জরিপে দেখানো হচ্ছে, তারা ভোট দিতে অনাগ্রহী; জরিপ অসত্য নয়। বাস্তবতা হচ্ছে সাদা-সরল মানুষগুলোর চাহিদা মোটা ভাত, মোটা কাপড়, যা বর্তমানে বাংলাদেশের এনজিওগুলোর সুবাদে পাচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামে তাদের হাতে টাকাপয়সা যাচ্ছে, মানি সার্কুলেশন হচ্ছে। তারা জুতা স্যান্ডেল, মামুলি পোশাকপরিচ্ছদ পরছে, আংরা-ছাই-চুলার মাটির পরিবর্তে টুথপেস্ট ব্যবহার করছে। ফলে মাঝারি, বড় শিল্প গড়ে উঠছে, সচেতন হচ্ছে। আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হচ্ছে। তাই তো তারা চায়ের স্টলে, টেম্পু স্ট্যান্ডে সজোরেই বলছে, ‘রাজার সুখে প্রজার সুখ, রাজার দুঃখে প্রজার দুঃখ।’ তাই রাজাকে তারা সুখী দেখতে চায়। বিগত সরকারের দেড় দশক বিরোধী দলকে বোতলবন্দি করে সরকার দেশ শাসন করায় আজ তারা ফ্যাসিস্ট উপাধি পেয়েছে। বর্তমানেও দেশ দিশাহারা। অনেক জনসমর্থিত রাজনৈতিক দল যদি আবার বোতলবন্দি হয়, স্পার্কলিং ওয়াটারের মতো কোন্ সময় যে আবার বোতলের কর্ক ফেটে যাবে। সেই বিস্ফোরিত তরল ছড়িয়ে পড়বে, মানুষ অশান্তিতে নিমজ্জিত হবে, দেশ আবারও খাদের কিনারে গিয়ে দাঁড়াবে ইত্যাদি নিরপেক্ষ নির্মোহ, লাগসই জুতসই রাজনৈতিক আওয়াজ রাজাদের কানে পৌঁছানো দরকার। সোনার বাংলার সফলতা আনার জন্য ঐক্যের বিকল্প নাই। দেশের রাজনীতিবিদ, উন্নয়ন অ্যাকটিভিস্ট, আমলা, সুশীল, শিল্পপতি, ধনাঢ্য ব্যক্তি তাদের চিকিৎসা-শিক্ষা বাংলাদেশের বাইরে না করার বিধান বহাল করলে, নিজেদের ছেলেমেয়ে এবং রোগীদের দেশের সেবা কেন্দ্রে দেখতে গিয়ে সাধারণ জনগণের অসাধারণ অভিমত শুনতে পারতেন। দেশের পদস্থ নাগরিকদের হাতকড়া লাগিয়ে হাজতে, বিচারালয়ে আনা-নেওয়ার চিত্র দেখে সাধারণ মানুষের চোখে পানি দেখেছি। কেউ কেউ বলেছেন, ‘আমরা-তো অত মানি লোক না। মানি লোকের অপমান মানতে পারছি না। মানির সম্মান না থাকলে আমরা সাধারণ নাগরিক তো গণনার মধ্যেই নাই।’

প্রিয় পাঠক, টিএমএসএস-এর জন্মকালীন সভ্য নূরজাহান বেগম সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। তাঁর শিরদাঁড়া বাঁকা হয়ে গেছে। তারপর বুধবারেও রোজা রাখতেন। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডাক্তার তাঁকে স্বাস্থ্যসচেতনভাবে চলতে বলেছেন। এক বুধবারে নাশতা খাওয়ার সময় তিনি বলছেন, ‘আমি রোজা রেখেছি’। জিজ্ঞাসা করায় বললেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া যেন জেলে না যায় সেজন্য রোজা রেখেছি।’ তারপর তিনি বললেন, ‘কোনো পরিবারের সক্ষম, উপার্জনশীল উত্তম পিতা-মাতা অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রী যখন দারুণ ঝগড়া করে, একে অপরের প্রতি আক্রমণাত্মক হয়, আহত করে তখন ওই পরিবারের সব ছেলেমেয়ে, পিতা-মাতা, শ্বশুর-শাশুড়ি, ওই দম্পতির সহোদর ভ্রাতা-ভগনির যে কষ্ট হয়, অশান্তি হয়, খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার দ্বন্দ্বে দেশের মানুষের সে-তুল্য কষ্ট হয়।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, দুজনই তো নারী, কে স্বামী, কে স্ত্রী? নূরজাহান বেগম বললেন, ‘যিনি সরকারে থাকেন তিনি স্বামী, আর বিরোধী দলের জন স্ত্রী।’ আমি বললাম, স্বামী-স্ত্রীর অধিকার সমান, আপনি তো স্ত্রীকে ক্ষমতাহীন করলেন? উত্তরে তিনি বললেন, ‘আমি তো আমার ভাবনার কথা বললাম, আপনার ভাবনা আপনি ভাবেন।’ তারপর আমি বললাম, বিরোধী দল তো খালেদা জিয়া নয়, বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। তিনি বললেন, ‘এটা তো পুথিতে আছে, জনতার কাছে না। জনতার জবানে বিএনপিই বিরোধী দল।’

বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতসহ সব বিরোধী দলকে বোতলবন্দি রেখে সরকার চালানোর ফলে ৩৬ জুলাই হলো, দেশের অনেক সম্ভাবনাময় ব্যক্তিদের জলাঞ্জলি হলো, বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে সমালোচনার বাণী শুনতে হচ্ছে। ৩৬ জুলাইয়ে হাজার হাজার মানুষের আত্মত্যাগের আকাক্সক্ষা, এ দেশে যেন কখনোই কোনো শাসক ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে না পারে। তাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী যুবসমাজের আকাক্সক্ষা নিছক আবদার নয়, আবশ্যিক। এজন্য ঐকমত্য কমিশনের যে ১০টি ইস্যুতে বিএনপি নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, এই ১০টি কমে নিয়ে এনসিপি, জামায়াতসহ সব ইসলামী দলকে আস্থায় নেওয়ার আবেদন সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আছে। তেমনি দেশের সংসদের উচ্চকক্ষতে পিআর পদ্ধতি বিএনপি মেনে নিলে নিম্নকক্ষ পূর্ব চলমান পদ্ধতি মেনে নেওয়ার জন্য এনসিপি, জামায়াতসহ সব ইসলামি দলের প্রতি আবেদন আছে। সর্বোপরি, জনগণের আবেদন রাজনৈতিক ঐক্য। দেশের রাজনীতি ভালো না থাকলে জনগণ ভালো থাকবে না। তাই জনগণ সচেতনভাবেই ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত, অনুপস্থিত, ‘হ্যাঁ ভোট’, ‘না ভোট’ দেবে। ক্ষমতাধর বিত্তবৈভবের মালিকদের অনেক কিছু সামাল দিতে হয়। যার মধ্যে বিনোদনবিহীন বিদ্বেষ, জীবনঝুঁকির বিদ্বেষ বহন করতে হয়, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে হয়।

সব ধর্ম ও সভ্যতামতে বয়জ্যেষ্ঠদের সম্মান দেওয়া, মান্য করার তাগিদ আছে। কারণ পৃথিবী, প্রকৃতি থেকে তারা কিছু সময়ের জ্যেষ্ঠতার কারণে অভিজ্ঞতা শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। তাদের টেকসই জ্ঞান বেশি হিসেবে গণ্য করা হয়। তাদের মর্যাদা না দেওয়া, বেয়াদবি করলে সৃষ্টিকর্তার রহমত থেকে বঞ্চিত হতে হয়। তাই এনসিপি কনিষ্ঠ পার্টি হিসেবে জ্যেষ্ঠ পার্টি এবং ব্যক্তিদের সম্মান দিয়ে চলবে, সাধারণ মানুষের এই প্রত্যাশা। আবারও বলছি, জাতীয় ঐক্য না থাকলে জাতীয় উন্নয়ন ব্যাহত হবে ও হচ্ছে। ফলে দেশের বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, উৎপাদন, আয় এ-জাতীয় সহায়ক বিষয়গুলো বৃদ্ধি পাচ্ছে না বরং হ্রাস হচ্ছে। ব্যয় ও ঋণের বোঝা অসহিষ্ণুতা, অন্যায় ও অশান্তির ফলে গণবিস্ফোরণ-বিপ্লব পরিস্থিতি দেশের মানুষকে ভোগাবে। দেশের সাধারণ জনগণের সহ্যের সীমা শেষ হবে না, জাতীয় মুরব্বিদের মসিবত হবে।

বর্তমানে দেশের সাধারণ মানুষ বিরোধ-বিদ্বেষ নামক বিপর্যয় থেকে অনেকটা মুক্ত, করোনাকালে যেমন তারা সংক্রমণমুক্ত ছিল। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট বেসরকারি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসায় সমগ্র দেশের মধ্যে সফল থাকার নিমিত্তে আমি আমাদের কৃষিভিত্তিক কায়িক (এলসিএস) শ্রমিকদের অবস্থা-অবস্থান ছাড়াও নিথর পৃথিবীর নিথর বাংলাদেশে আমার গাড়িতে করে ফেস মাস্কের কার্টন নিয়ে গ্রামে গিয়ে তাদের করোনার কথা জিজ্ঞাসা করলে কেউ কেউ বলতেন, ‘ওষুধ কোম্পানির ওষুধ বেচার জন্য এগুলো ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। আমাদের দি-হাটে (এলাকা) করোনা নাই। সর্দি-জ্বর আগেও ছিল এখনো আছে। বুকে-নাকে সরিষার তেল দিয়ে রোদে থেকে গোসল দিলেই সেরে যায়, করোনা-টরোনা দেখি না। যাদের টাকাপয়সা আছে তাদের এগুলো ব্যারাম। আমাদের পরিশ্রমী শরীরে ব্যারাম ধরার সুযোগ নাই।’ তাদের মনোবলে বলীয়ান হয়ে আসতাম ঠিক-ই, রাতে শোবার পর কলিংবেল, ফোনের ঝনঝনানি, গেটে শব্দ করে বাড়ি দেওয়ার কারণ অনুসন্ধানে শুনতাম, হাসপাতাল থেকে টাকাওয়ালাদের অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে, অন্যদের অবহেলা করা হচ্ছে! হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসককে জিজ্ঞেস করায় তারা বলছিলেন, অক্সিজেনের সিলিন্ডারবাহী ট্রাক রাস্তা নির্মাণজনিত খানাখন্দের মধ্যে পড়ে বিকল হওয়ায় সিলিন্ডারের কমতিতে ঝুঁকিপূর্ণ রোগীকেই অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে, ধনী-দরিদ্র গণ্যে নয়।

প্রিয় পাঠক, টিএমএসএস হেলথ সেক্টরের নির্বাহী উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেলের ট্রিটমেন্ট প্রটোকল পরিকল্পনা মোতাবেক সুরক্ষা কৌশলে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে হাজার হাজার করোনা রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে মৃত্যুর সারিতে কোনো গরিব রোগী ছিল না। কথিত ধনী রোগীর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন, প্রফেসর ডা. মাসুদুর রহমান, মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, বগুড়ার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শাহ মো. গোলাম মওলা, আমার বড় ভাশুর মিরাজ উদ্দিন তালুকদারের স্ত্রী (জায়েদা বেগম), আমার গর্ভধারিণী মায়ের (জোবেদা বেওয়া) মৃত্যু ছাড়া সবাই আরোগ্য লাভ করেছে, করোনামুক্ত হয়েছে। অক্সিজেনের অভাবে হাসপাতালে হুলস্থুল বিভীষিকাময় অবস্থা অনুধাবন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, এইচএসবিসি ব্যাংক, রোটারি ক্লাব অব ঢাকা, রমনা-এর সহায়তায় বিশাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। অক্সিজেনের স্বয়ংক্রিয় সরবরাহ লাইন সাধারণ হাসপাতাল, ক্যানসার হাসপাতাল সর্বত্র সবলভাবে সরবরাহ করে চিকিৎসাসেবার অত্যাধুনিক পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ছাড়াও সিলিন্ডারের অক্সিজেন নিকটবর্তী হাসপাতাল-ক্লিনিকে সরবরাহ করা হচ্ছে। অত্র হাসপাতাল চত্বরে দেশখ্যাত ল্যাব, বিশ্বখ্যাত বায়োমলিকুলার ল্যাব দ্বারা দুরারোগ্য রোগের উপসর্গ অনুভবের বহু আগেই ক্যানসারের সংক্রমণ আগাম শনাক্তকরণ ইত্যাদি সফিস্টিকেটেড আইএসও ১৫১৮৯:২০২২ সার্টিফায়েডযুক্ত সেবার সুযোগে দেশবিদেশের বিশেষায়িত জ্যেষ্ঠ প্রফেসর-ডাক্তারদের বিসিএল অ্যাভিয়েশন কোম্পানি স্থাপন করে দুইটি হেলিকপ্টারে আনা-নেওয়ার মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বেসরকারি সংস্থা অর্থাৎ নন-গভর্নম্যান্ট অরগানাইজেশন (এনজিও) কর্তৃক গ্রামগঞ্জে সেবাকাজ তথা সফল বাস্তবায়নের কাজ করিয়ে নিলে গভর্নম্যান্ট অরগানাইজেশন (জিও) সজোরে রেগুলেশন/অভিভাবকত্ব করতে পারবে। দেশের অবস্থার উন্নয়ন হবে। জিও মানেই রাজা, গজা, আমির, আমলা। তাদের সুখেই প্রজা সুখী, তাদের দুঃখে প্রজা দুঃখী। তাই ‘রাজার সুখেই প্রজার সুখ’ প্রবাদটি বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশোধপরায়ণতা বন্ধ করতে হবে, উদার, উন্মুক্ত হতে হবে। নচেৎ বারবার সংঘাত, বিপ্লব তেড়ে আসবে। সাধু সাবধান।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল :   [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
সর্বশেষ খবর
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন