শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

কভিড-১৯, তামাদিকাল বর্ধিতকরণ এবং বাংলাদেশ (লিগ্যাল প্রসিডিং) অর্ডার ১৯৭২

মামুন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
কভিড-১৯, তামাদিকাল বর্ধিতকরণ এবং বাংলাদেশ (লিগ্যাল প্রসিডিং) অর্ডার ১৯৭২

সাম্প্র্রতিক কভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে আমাদের বিচার বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম এক প্রকার বন্ধ ছিল বা এখনো আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত দীর্ঘ সময় বিচার বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকার এমন নজির নেই। দীর্ঘদিন বিচার বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বিচারপ্রার্থীরা আইনের আশ্রয় লাভের ক্ষেত্রে বর্তমানে বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হচ্ছেন, আর এসব জটিলতার মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন ইত্যাদি দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়াসংক্রান্ত সমস্যা।

তামাদি আইন যে কোনো বিচারব্যবস্থায় একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তামাদি আইন একজন বিচারপ্রার্থীকে আইনের আশ্রয় লাভের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা বা নির্দিষ্ট মেয়াদ নির্ধারণ করে দেয়। দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় ধরনের বিচারব্যবস্থায় তামাদি আইনের প্রয়োগ রয়েছে। আমাদের দেশে প্রচলিত তামাদিবিষয়ক সাধারণ আইনটি হচ্ছে ‘তামাদি আইন, ১৯০৮’ (The Limitation Act, 1908)। এ আইনে বিভিন্ন ধরনের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন ইত্যাদি দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে প্রচলিত অনেক স্পেশাল বা বিশেষ আইনেও তামাদির নির্দিষ্ট মেয়াদ উল্লেখ করা আছে। বিশেষ আইনগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বা সর্বাধিক প্রচলিত হচ্ছে ‘হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন, ১৮৮১’ (The Negotiable Instrument Act, 1881), ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪’ (Special Powers Act, 1974), ‘কাস্টমস আইন, ১৯৬৯’ (ঞযব ঈঁংঃড়সং অপঃ, ১৯৬৯), মূল্য সংযোজন কর আইন, ১৯৯১, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ (রহিত), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮, নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০, অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩ ইত্যাদি। এসব বিশেষ আইনে সুনির্দিষ্ট তামাদি মেয়াদ উল্লেখ রয়েছে যা নতুন মামলা দায়ের বা দায়েরকৃত মামলা থেকে উদ্ভূত আপিল, রিভিশন দায়েরের ক্ষেত্রে অবশ্যপালনীয়।

তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ৩ ধারায় সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হওয়ার পর কোনো আদালতে কোনো মামলা, আপিল, রিভিশন, দরখাস্ত ইত্যাদি দায়ের করা হলে তা উক্ত আইনের ৪ থেকে ২৫ ধারার বিধানসাপেক্ষে সরাসরি খারিজ হবে। তামাদি আইনের ৫ ধারায় তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হওয়ার পরও কোনো মামলা থেকে উদ্ভূত আপিল, রিভিশন ইত্যাদি গ্রহণের বিষয়ে আদালতকে ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। তামাদি আইনের ৩ ও ৫ ধারার বিধান এবং এ বিষয়ে আমাদের সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন নজির পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, কোনো আপিল, রিভিশন বা দরখাস্ত দাখিলের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ মওকুফ বা বর্ধিত করার বিষয়ে আদালতের এখতিয়ার রয়েছে, তবে নতুন মামলা গ্রহণের ক্ষেত্রে আদালতের তামাদির মেয়াদ মওকুফ বা বর্ধিত করার এখতিয়ার নেই। এ ছাড়া আমাদের সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন রায় অনুযায়ী একটি সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান হচ্ছে, বিশেষ আইনের অধীন দায়েরকৃত কোনো মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন, দরখাস্ত ইত্যাদি দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ মওকুফ বা বর্ধিত করার এখতিয়ার কোনো আদালতের নেই; অর্থাৎ বিশেষ আইনে বর্ণিত তামাদির মেয়াদ কোনো অবস্থাতেই মওকুফ বা বর্ধিত করার সুযোগ নেই। কভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে ২৬ মার্চ, ২০২০ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের আদালতসমূহে নিয়মিত বা স্বাভাবিক বিচারিক কার্যক্রম প্রায় বন্ধ ছিল বা আছে। এ দীর্ঘ সময়ে কোনো নিয়মিত আদালতে দেওয়ানি-ফৌজদারি মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন ইত্যাদি দায়েরের কোনো সুযোগ ছিল না, যদিও কোনো কোনো আদালতে সীমিত আকারে ভার্চুয়াল বিচার কার্যক্রম চালু ছিল বা আছে। আদালতসমূহের নিয়মিত বা স্বাভাবিক বিচারিক কার্যক্রম দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় অনেক মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন, দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির নির্ধারিত মেয়াদ ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়ে গেছে বা যাবে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সম্প্রতি সিভিল আপিল নম্বর ২৮/ ২০১৯ মো. ফজলুল হক সরদার গং বনাম গ্রামীণফোন লিমিটেড মামলায় ৬ আগস্ট, ২০২০-এ একটি যুগান্তকারী আদেশ প্রদান করেছে। বাংলাদেশের সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী আপিল বিভাগ কমপ্লিট জাস্টিস নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উক্ত আদেশ প্রদান করে সকল প্রকার মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, দরখাস্ত, রিভিশন ইত্যাদি দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ যা ২৬ মার্চ, ২০২০-এ অতিক্রান্ত হয়ে গেছে তা আগামী ৩১ আগস্ট, ২০২০ পর্যন্ত বর্ধিত করেছে। বিশেষ আইনে বর্ণিত তামাদির মেয়াদ বর্ধিতকরণের ক্ষেত্রে কোনো আদালত বা ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার না থাকার বিষয়টি সুপ্রিম কোর্ট তাদের আদেশে উল্লেখ করেছে। আমাদের সুপ্রিম কোর্টের ওই আদেশটি অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং বিশেষ আইনে উল্লিখিত তামাদির মেয়াদ বর্ধিতকরণ বা তামাদির মেয়াদ মওকুফকরণের ক্ষেত্রে একটি ব্যতিক্রমী নজির বটে। বাংলাদেশের সংবিধানের ১১১ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী উল্লিখিত আদেশটি দেশের সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের জন্য বাধ্যকর মর্মে ঘোষণা করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট মহামারীর কারণে সময়ের প্রয়োজনে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তামাদি মওকুফের বিষয়টি নিয়ে যথার্থ আদেশ প্রদান করেছে, কিন্তু আমাদের সংবিধান মহান জাতীয় সংসদকে আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে যে অপরিসীম ক্ষমতা প্রদান করেছে তার আলোচনাও এ বিষয়ে প্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে আইন প্রণয়ন বা আইনের সংশোধন বিষয়ে গবেষণা, চর্চা ইত্যাদি ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে বলেই মনে হয়। আইন কমিশনও বিশেষ পরিস্থিতিতে সংসদকে বা মন্ত্রণালয়কে উপযুক্ত আইন প্রণয়নের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করছে কিনা তাও দৃশ্যমান নয়। স্বাধীনতা-উত্তরকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন জাতীয় সংসদে অনেক বিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান ও আইনজ্ঞের সরব উপস্থিতি ছিল এবং তাঁরা তাঁদের জ্ঞান, বিদ্যা, বুদ্ধি, যুক্তি ও দূরদর্শিতা দিয়ে জনগণের ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সময়োপযোগী অনেক আইন প্রণয়ন করে গেছেন। বর্তমান কভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশের আদালতের কার্যক্রম যেমন দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ ছিল বা আছে, অনুরূপ পরিস্থিতি কিন্তু ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সৃষ্টি হয়েছিল। স্বাধীনতাকামী বাঙালি ’৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস আইনের আশ্রয় লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছিল, যদিও ওই সময়ে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী জোরপূর্বক কিছু আদালতের কার্যক্রম চালু রেখেছিল। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের কারণে এবং যুদ্ধের পর মামলা-মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদি আইনের প্রয়োগের ফলে বিচার-প্রার্থীদের আইনের আশ্রয় লাভের সুযোগ ব্যাপকভাবে সংকুচিত হয়েছিল। এই গুরুত্বপূর্ণ আইনি জটিলতার বিষয়টি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের তৎকালীন সরকার অনুধাবন করতে পেরেছিল বিধায় এ সমস্যা সমাধানের জন্য তাঁরা উপযুক্ত আইন প্রণয়ন করেছিলেন এবং সে আইনটি হচ্ছে ‘বাংলাদেশ (লিগ্যাল প্রসিডিং) অর্ডার, ১৯৭২ [১৯৭২ সালের ১২ নম্বর আইন]’ বা

‘The Bangladesh (Legal Proceedings) Order, 1972 [Act 12 of 1972]Õ [Ref : bdlaws.minlaw.gov. bd/act-print-372.html]। এ আইনের ভূমিকায় স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে জনগণ কর্তৃক আদালতের আশ্রয়বঞ্চিত হওয়ার বিষয়টি এবং যথাসময়ে আদালতের আশ্রয় না পাওয়ার কারণে তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হওয়াজনিত উদ্ভূত সমস্যা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।

স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে আদালতের আশ্রয় না পাওয়ার কারণে মামলা-মোকদ্দমা, আপিল, রিভিশন, দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হওয়াসংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ওই আইনের ৪ ধারায় সকল প্রকার তামাদি মেয়াদ মওকুফ করে যে বিধান প্রণয়ন করা হয়েছিল তা নিম্নরূপ :

4. Notwithstanding anything contained in any other law for time being in force, in computing the period of limitation prescribed for any legal proceeding by or under any law, the period between the 1st day of March, 1971 and the 1st day of March, 1972 (both days inclusive), shall be excluded. উল্লিখিত ৪ ধারায় বলা হয়েছে, প্রচলিত অন্য কোনো আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, বিচারিক কার্যক্রমের জন্য নির্ধারিত তামাদির মেয়াদ গণনার ক্ষেত্রে ১ মার্চ, ১৯৭১ থেকে ১ মার্চ, ১৯৭২ সালের মধ্যবর্তী সময় তামাদিকাল গণনা থেকে বাদ যাবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার কর্তৃক প্রণীত উল্লিখিত আইনটি বর্তমান সময়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এ কারণে যে, মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাস দেশের জনগণ বিভিন্ন কারণে আইন-আদালতের আশ্রয় লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছিল এবং বর্তমানেও তারা কভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে আইন-আদালতের আশ্রয় লাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত বা বঞ্চিত হচ্ছে এবং ইতোমধ্যে অনেক মামলা, আপিল, রিভিশন ইত্যাদির নির্ধারিত তামাদির মেয়াদ অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ায় বিচারপ্রার্থীদের আইনের আশ্রয় লাভের সুযোগ অনেকটা সংকুচিত হয়ে পড়েছে।

বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপটে আমাদের জাতীয় সংসদ বিশেষ আইন ও সাধারণ আইনে উল্লিখিত তামাদির মেয়াদ বর্ধিতকরণ বা মওকুফকরণের বা তামাদিকাল গণনাসংক্রান্ত আইনগত জটিলতার বিষয়টি সাংবিধানিকভাবে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য ‘বাংলাদেশ (লিগ্যাল প্রসিডিং) অর্ডার, ১৯৭২’-এর প্রয়োজনীয় সংশোধনীর মাধ্যমে ওই আইনের ৪ ধারার অনুরূপ একটি নতুন ধারা সংযোজন করে অথবা এ বিষয়ে একটি নতুন আইন প্রণয়নের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। তামাদির মেয়াদ বর্ধিতকরণ বা মওকুফকরণের বিষয়ে ভবিষ্যতে আইনি জটিলতা এড়ানোর জন্য ‘বাংলাদেশ (লিগ্যাল প্রসিডিং) অর্ডার, ১৯৭২’-এর প্রয়োজনীয় সংশোধন বা নতুন আইন প্রণয়ন করা আবশ্যক বলে মনে করি, কারণ সুপ্রিম কোর্টের ৬ আগস্ট, ২০২০-এর আদেশ বিষয়ে ভবিষ্যতে কোনো নতুন আইনগত প্রশ্ন উত্থাপন হবে না, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

লেখক : অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

সিনিয়র পার্টনার, অ্যাকর্ড চেম্বার্স

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

৫৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই
ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন
মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি
জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা